Wednesday, June 19, 2019

ইংরেজি শর্ট ডায়ালগ, কথা বলতে যা প্রায়ই ব্যবহার হয়:

ইংরেজি শর্ট ডায়ালগ, কথা বলতে যা প্রায়ই ব্যবহার হয়:
What’s up - কি খবর?
Carry on - চালিয়ে যাও
Wow - বাহ, দারুন তো
My goodness! - একি!
How come - কি ব্যাপার?
What a mess! - কি এক ঝামেলা!
Oh shit - ধ্যাত্তেরি
Yes, go on - হ্যা, বলতে থাক
Oh dear! - বলো কী!
Hi guys - হ্যালো বন্ধুরা
Good job! – সাবাশ!
So what? – তাতে কি?
Oh, no! - এ হতে পারেনা!
Pay attention! - মনোযোগ দিন!
It’s your turn - এবার তোমার পালা
I'm at a loss - কি বলব ভেবে পাচ্ছিনা!
Heiya! It is you I see - আরে তুমি যে!
Oh! come on - আহ! একটু বুঝতে চেষ্টা করো।
Definitely – অবশ্যই
Let it pass - ছেড়ে দিন।
Obviously – স্পষ্টত, সম্ভবত
I’m off - আমি গেলাম।
As if - যেন, কি যে হতো
Damn it! - চুলায় যাক!
What a surprise!- হটাৎ যে!
Go to the devil! – গোল্লায় যাও!
What about you? – তোমার খবর কি?
so so - মোটামোটি
So be it - তবে তাই হোক
Who cares! – কার কি যায় আসে!
Excuse me - এই যে শুনুন
Not a bit - একটুও না
That’s fantastic - এটা সত্যি চমৎকার
Next to nothing - বলতে গেলে কিছুই না
Mind your language - ভাষা সংযত করো
Come to the point – আসল কথা বল
Thats right - ঠিক বলেছেন
To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলতে গেলে।
Really pleased - সত্যি আনন্দিত
I am delighted- আমি আনন্দিত ।
So kind of you! - আপনার দয়া।
Anybody home? - বাড়িতে কেউ আছেন?
Keep quiet - চুপ কর
No entrance - প্রবেশ নিষেধ
It’s enough - যথেষ্ট হয়েছ
What happened - কি হয়েছে
What an idea! - কি বুদ্ধি!
Well done - সাবাশ
Indeed! - সত্যি!
How peaceful! - কি শান্ত!
Get lost - বিদায় হোন।
Let me see - আমাকে দেখতে দাও
Oh sure - ও নিশ্চয়ই
Who knows! – কে জানে!
Bullshit! – বাজে কথা
But who cares! - কে ধারধারে!
No more buts - আর কোন কিন্তু নয়
How so – তা কি করে হয়?
I think so - আমি তাই মনে করি
Calm down - শান্ত হও
Let’s have a look - চল দেখি
Let’s run away - চলো এক্ষুনি পালাই
I am getting wet - আমি ভিজে যাচ্ছি
I don’t care! – আমার কিছু যায় আসেনা!
How else – আর কিভাবে?
Little by little – ক্রমান্বয়ে।
Is it so! - তাই নাকি!
If you do want - যদি আপনি চান
Have a good day - ভাল একটি দিন কাটাও।
Let’s sit somewhere - চল কোথাও বসি
So far so good - এ পর্যন্ত সবই ভালো
I tend to think – আমার কেন যেন মনে হয়।
I suppose so – আমিও সেটা ধারণা করছি।
I don’t mind – আমি কিছু মনে করি না।
If so, so what - যদি তাই হয় তাতে কী
Keep your word – তোমার কথা রেখো।
Nothing is impossible – কোন কিছুই অসম্ভব নয়।
Whatever (you want) – তুমি যা চাও।
Whatever you do? – তুমি যা কর।
Why should I care? – কেন আমি পরোয়া করব?
Something else – অন্য কিছু।
Nothing else – অন্য কিছুই না।
Talk sense - চিন্তা করে কথা বল
Don’t say anymore – আর কিছু বলো না।
Forget it - ও ভুলে যাও।
What a pity- কি দু:খজনক ।
Hold on - লাইনে থাকুন
Do it at once! - এক্ষুনি কর!
Speak with care - সাবধানে কথা বল।
How strange! - কি অদ্ভুত!
By the grace of Allah - আল্লাহার রহমতে
How absurd! - কি বাজে বকছো!
Good riddance! - যাক বাচা গেল!
Just for asking - চাইলেই পাওয়া যায়
Stand in queue - লাইনে দাঁড়ান
No smoking - ধূমপান নিষেধ
Let me digress - একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে যাওয়া যাক
I swear I will - কসম আমি করব ।
I have given up - আমি ছেড়ে দিয়েছি ।
Pardon me - ক্ষমা কর

Tuesday, June 4, 2019

কারক বিভক্তি নির্নয়ের শর্টকাট

কে প্রশ্ন করলে বা বাক্যে কর্তা থাকলে = কর্তৃ কারক
কি বা কাকে প্রশ্ন করলে = কর্ম কারক
দ্বারা, দিয়া, কতৃক = করণ কারক
স্বত্ব ছেড়ে দিয়ে কোনো কিছু দান = সম্প্রদান কারক _____হতে, থেকে, চেয়ে হলে হয় = অপাদান
সময়, স্থান, কাল, কোথায় হতে = অধিকরণ কারক
……………………………………………
এভাবে না বুজলে আরেকটু সহজ উপায়:
……………………………………………
১। কে? / কীসে + ক্রিয়া = কর্তৃকারক
___বাক্যের প্রধান কর্তা। . যেমন :
# ঘোড়ায় ( কে?) গাড়ি টানে।
# পাখি (কীসে?) সব, করে রব।

২। কী? / কাকে? + ক্রিয়া = কর্মকারক।
___কর্তার কাজ বোঝাবে। . যেমন :
অর্থ # অনর্থ (কী?) ঘটায়?
# ডাক্তারকে ( কাকে?) ডাক।
…………
৩। (কী / কীসের ) দ্বারা? + ক্রিয়া = করণ কারক।
____যন্ত্র/সহায়/উপায় বা মাধ্যম বোঝাবে।


যেমন : ছেলেরা # ফুটবল ( কী দ্বারা?) খেলছে।
# টাকায় ( কীসের দ্বারা?) বাঘেরদুধ মেলে।
…………
৪। কাকে দান করা হল? = সম্প্রদান কারক।
_____স্বত্ব ত্যাগ বোঝাবে। . যেমন :
# শীতার্তকে ( কাকে দান করা হল? ) বস্ত্র দাও।
# সৎপাত্রে ( কীসে দান?) কন্যা দান করিও।
৫। ( কী/কীসের /কোথা) থেকে? + ক্রিয়া = অপদান কারক।
____গৃহীত, উৎপন্ন, চলিত, পতিত ইত্যাদি বোঝাবে। . যেমন :
# স্কুল ( কীসের থেকে?) পালিয়ে পণ্ডিত হওয়া যায়না। # সরিষা থেকে ( কী থেকে?) তেল হয়।

৬। কখন? /কোথায়? / কীভাবে?/ বিষয়ে? + ক্রিয়া = অধিকরণ কারক।
______স্থান, কাল,বিষয়, ভাব বোঝাবে।
যেমন :
# ভোরবেলা ( কখন? ) সূর্য উঠে।
সে # বাড়ী ( কোথায়? ) নাই?
………………………………………………
এবার মিলিয়ে নিন-
# মনে_রাখুন___পাগুটাদিপতি
………………………………………………
__শুন্য বিভক্তিতে কারক সমূহঃ
✿➢পাগলে কিনা বলে = কর্তৃ
✿➢গুনীজনে কর ভক্তি =করণ
✿➢টাকায় কিনা হয় = কর্ম
✿➢দ্বীনে দয়া কর = সম্প্রদান
✿➢পথে হল দেরি = অপাদান
✿➢তিলে তৈল হয় =অধিকরণ

Sunday, June 2, 2019

টিউশানির গল্প

ছাত্রজীবনে টিউশনির অভিজ্ঞতা মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত পরিবারের প্রত্যেক শিক্ষার্থীরই কমবেশি আছে। কারোটা মজার, কারো কাছে ভীষণ তিক্ত। যশোর এম এম সরকারি কলেজে পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে দ্বিতীয় বর্ষে পড়ুয়া ছাত্র মো. আল-আমিন রাব্বী সম্প্রতি ফেসবুকে শেয়ার করেন নিজের টিউশনি জীবনের গল্প। যা হার মানায় কোনো কোনো সিনেমার গল্পকেও।
লেখাটি পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো-

আজ সকালে ছাত্রীকে পড়াতে গিয়েছিলাম। গিয়ে দেখি উনি রেডি হয়ে বসে আছেন। আমি বললাম কী ব্যাপার পড়বা না আজ? কোথাও যাবে না-কি? ম্যাডাম বললেন, জি স্যার; ক’দিন পরে তো ঈদ। আমার তো কিছুই কেনা হয়নি। আমি বললাম পড়ে যাও। তা উনি না-কি আজ পড়বেন না। আমার খুব রাগ হলো। রোজার মাসে ৫ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে আসলাম।

আমি তাকে বললাম, একবার ফোন দিলে আসতাম না। ও কিছু না বলে হাসতে শুরু করলো। বলে রাখি- ওর সঙ্গে আমার অনেক ভাল সম্পর্ক। ওর হাসি দেখে আমার খুব রাগ হলো। একটু বকাও দিলাম। বকা দিতেই আঙ্কেল চলে আসল; উনিও মজা নিচ্ছেন। বললেন- কি বাবা ও আজও পড়া পরেনি? বলেই কি অট্ট হাসি বাবা-মেয়ের। আন্টিও চলে আসলেন; তিনিও হাসা শুরু করলেন। মনে মনে ভাবলাম আমি হয়তো পাগলাগারদে আছি। যত সব পাগল। আন্টি বললেন- বাবা সাইকেলটা গ্যারেজে উঠিয়ে দাও।

এবার আমার অবাক হওয়ার পালা। ‘কেন আন্টি?’, উত্তর আমার পন্ডিত ছাত্রী দিল- আপনিও যাচ্ছেন আমাদের সঙ্গে। আন্টি বললেন- আমাদের একটা ছেলে আছে ওর জন্য কিছু কিনব। আমরা তো আর তেমন বুঝব না। তুমি একটু চলো। কী আর করা; চললাম। আন্টি আঙ্কেল আর পণ্ডিত পেছনে বসলো। আমি সামনে ড্রাইভারের পাশে। রাগ হচ্ছিল খুব। ফালতু সময় নষ্ট। কিন্তু কিছু করারও নেই। উনাদের টাকায় আমার সংসার চলে। বলে রাখি আমি সংসারে একা। যশোর এর বড় শপিং কমপ্লেক্স সিটিতে নিয়ে গেলেন। উনাদের জন্য অনেক কিছুই কিনলেন। বড় লোকের এলাহি কারবার।

সব শেষে উনার ছেলের জন্য কেনার পালা। অনেক ঘুরে দুইটা শার্ট আর একটা প্যান্ট পছন্দ করলাম। শার্ট শেষ পর্যন্ত একটা সিলেক্ট করলাম। আর একটা প্যান্ট। শেষে জুতা কেনার পালা। বললো জুতা কোথা থেকে নেওয়া যায়? বললাম আ্যাপেক্সে চলুন। ওখানে অনেকবার গিয়েছি। জুতা পছন্দও করা ছিলো। টিউশনে টাকা পেলে ওটা নিতে চেয়েছিলাম। কি আর করা ওটাই নিলাম ওই ছেলের জন্য। উনারাও অবাক, গিয়েই কোনার ওই জুতাটা কেন নিলাম? আমি বললাম আগেও এসে দেখেছি জুতাটা। বলেও ফেললাম ওটা আমিও নিব। উনারা খুশি হয়ে ওই জুতাটাই উনার ছেলের জন্য নিলেন। অবশেষে ফিরে এলাম ছাত্রীর বাসায়।

ওনার ছেলের অনেক ছবি দেখেছি। তবে সব ছোটবেলার ছবি। আবার আমাকে ৫ কিলোমিটার সাইকেল চালাতে হবে। খুব কষ্ট হচ্ছিল। সাইকেল নিতে যাব; এমন সময় ছাত্রী পিছনে এসে দাঁড়াল। বললো আপনাকে ডাকে আম্মু। অগত্যা যেতে হলো। গিয়ে দেখি আন্টি কান্নাকাটি করতেছে। আমারো মন খারাপ হয়ে গেল।

আন্টি বললো- বাবারে আজ আমার ছেলে থাকলে তোমার মতো বড় হত। এবার আমার অবাক হওয়ার পালা। ওই দিন জানতে পারলাম উনার ছেলে ১২বছর বয়সে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। এবার আন্টি তিনটা প্যাকেট আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে আরো জোরে কাঁদতে লাগল। এটা তোর জন্য কিনেছি। তুই তো আমার ছেলের মতো। তোর মাঝে আমি রাজুকে খুঁজে পায়। বলে আবার কাঁদতে লাগল। আমি নির্বাক। আসার আগে হাতে বেতনের খামটা ধরিয়ে দিল।

আমি রাস্তাতে চলে আসলাম। আর ভাবতে লাগলাম শুধু শুধু নিজেকে ছোট ভাবি। ৫ কিলোমিটার যে কখন চলে আসলাম। রুমে এসে খামটা খুলে টাকাটা বের করে আগে গুনলাম। এমনি আমার বেতন দেয় ৬ হাজার ৫০০ টাকা। এবার একটু বেশি দিয়েছে বোনাসসহ ১০হাজার টাকা। আমি নিজে খুব খুশি হলাম। কিন্তু মনটা পড়ে রইলো আন্টির কাছে। কত বিচিত্র এই পৃথিবী। কত বড় লোক কিন্তু কত কষ্ট তাদের! আমার হয়তো কিছু নেই; কিন্তু আমার জগতে আমিই সবচেয়ে সুখী মানুষ।
(সংগ্রিহিত)

Saturday, June 1, 2019

Dialogue লেখার ফরম্যাট

The format of writing any dialogue

* A dialogue between Sami and Shuvo

Sami : Hello! Good Morning. How are you?

Shuvo : Good Morning. I am fine and you?

Sami : I am also fine by the mercy of Almighty.

Shuvo : Are you busy? No, I am going to buy a new diary for my personal daily life.

Sami : Do you have just few times?

Shuvo : Why?

Sami : I would like to share an important matter with you.

Shuvo : Which matter do you like to share?

Sami : I would like to tell about... question’s subject.

Shuvo : Why not, you can ask me whatever you like.

Sami : How can we improve/arrange/solve ... (বিষয়বস্তু)

Shuvo :

(প্রশ্ন অনুযায়ী ৩টি বাক্য লিখতে হবে, Good topic-এর ক্ষেত্রে...)

It is very important for us. It helps in many ways directly or indirectly

(Bad topic-এর ক্ষেত্রে : Really it is serious problem for us. It hampers our daily life directly or indirectly)

Sami : Really, you have told an exact and practical situation. We have to do something for this.

Shuvo : Right, we have to take an essential step for this, when will have time.

Sami : Thank you for your excellent idea.

Shuvo : Welcome.।