Friday, December 27, 2019

কিছু টিপস

কিছু টিপস যা অাপনার দিনকে অারো সুন্দর করবে---
.
 ১। মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান।
মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ
কার্যকর। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং
ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে
কার্যকর।
 ২। জ্বর হলে খেতে পারেন ইয়োগার্ট।
মধুও খেতে পারেন।
 ৩। স্ট্রোক প্রতিরোধ চা খান।
বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে নিয়মিত
চা খেলে ধমনীর গাত্রে ফ্যাট জমতে
পারে না। ফলে ঝুঁকি কমে আসে
অনেকখানি।
 ৪। অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।
 ৫। হাঁপানিতে পেঁয়াজ খান।
শ্বাসনালীর সংকোচন রোধে তা
ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
 ৬। পেটের পীড়ায় খেতে পারেন
কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং
বমি বমিভাব দূর করে।
 ৭। ঠান্ডা লাগলে রসুন খান।
 ৮। স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে
গমজাত খাদ্য, বাঁধাকপি কার্যকর।
 ৯। আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি
বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা
খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং
ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য
করে।
 ১০। নানাগুণের অধিকারী মধু।
অসাড়তা, গলাব্যথা, মানসিক চাপ,
রক্তস্বল্পতা, অস্টিও পোরেসিস,
মাইগ্রেনসহ নানা শারীরিক সমস্যায় মধু
বিশেষভাবে কার্যকর।
 ১১। কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে
ঘষুন ,কালো দাগ তো উঠবেই সাথে ঠোটে
গোলাপী ভাব আসবে ।
 ১২। কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে
লেবুর খোসায় চিনি দিয়ে ভালো করে
ঘষুন ।চলে যাবে ।
 ১৩। ব্রনের উপর রসুনের কোঁয়া ঘষে
নিন ,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে ।
 ১৪। পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার
কাছে ঝামেলা লাগে ?আরে আমি আছি
না ?আজ থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই
আপেলের খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন ।
ফর্সা হবে পরিস্কার হবে
 ১৫। পায়ের গোড়ালী ফাটলে ,
পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন । ক্রীম কিংবা
স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবে না ।
 ১৬। প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত
মাজেন কুলি করেন তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি
হয় ? ব্যাপার না , নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ
থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস
নিয়মিত দুই কোঁয়া করে কমলালেবু খান ।
__________________________________________
এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার
আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা
বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।
সৌজন্যেঃ ডাক্তার তানিয়া সুলতানা
__________________________________________
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল
লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আপনার
যদি লিখতে কষ্ট হয় তাহলে সংক্ষেপে
T=Thanks
G=Good,
V=Very Good
E=Excellent
T, G, V কিংবা E লিখে কমেন্টস করবেন।
নিয়মিত স্বাস্থ্যতথ্য পেতে অামাদের পেইজে লাইক
দিন৷
ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যদের জানান৷

Thursday, December 26, 2019

কিছু উপদেশ

সাফল্যের জন্য অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে; নো শর্টকাটস্..................
২৭ বছর বয়সে যখন হন্যে হয়ে ব্যাংকে চাকরি খুঁজছেন, তখন আপনারই বয়েসি কেউ একজন সেই ব্যাংকেরই ম্যানেজার হয়ে বসে আছেন। আপনার ক্যারিয়ার যখন শুরুই হয়নি, তখন কেউ কেউ নিজের টাকায় কেনা দামি গাড়ি হাঁকিয়ে আপনার সামনে দিয়েই চলে যাচ্ছে। কর্পোরেটে যে সবসময় চেহারা দেখে প্রমোশন দেয়, তা নয়। দিন বদলাচ্ছে, কনসেপ্টগুলো বদলে যাচ্ছে। শুধু বেতন পাওয়ার জন্য কাজ করে গেলে শুধু বেতনই পাবেন। কথা হল, কেন এমন হয়? সবচাইতে ভালটি সবচাইতে ভালভাবে করে কীভাবে? কিছু ব্যাপার এক্ষেত্রে কাজ করে। দুএকটি বলছি।
প্রথমেই আসে পরিশ্রমের ব্যাপারটা। যারা আপনার চাইতে এগিয়ে, তারা আপনার চাইতে বেশি পরিশ্রমী। এটা মেনে নিন। ঘুমানোর আনন্দ আর ভোর দেখার আনন্দ একসাথে পাওয়া যায় না। শুধু পরিশ্রম করলেই সব হয় না। তা-ই যদি হত, তবে গাধা হত বনের রাজা। শুধু পরিশ্রম করা নয়, এর পুরস্কার পাওয়াটাই বড় কথা। অনলি ইওর রেজাল্টস্ আর রিওয়ার্ডেড, নট ইওর এফর্টস্। আপনি এক্সট্রা আওয়ার না খাটলে এক্সট্রা মাইল এগিয়ে থাকবেন কীভাবে? সবার দিনই তো ২৪ ঘণ্টায়। আমার বন্ধুকে দেখেছি, অন্যরা যখন ঘুমিয়ে থাকে তখন সে রাত জেগে আউটসোর্সিং করে। ও রাত জাগার সুবিধা তো পাবেই! আপনি বাড়তি কী করলেন, সেটাই ঠিক করে দেবে, আপনি বাড়তি কী পাবেন। আপনি ভিন্নকিছু করতে না পারলে আপনি ভিন্নকিছু পাবেন না। বিল গেটস রাতারাতি বিল গেটস হননি। শুধু ভার্সিটি ড্রপআউট হলেই স্টিভ জবস কিংবা জুকারবার্গ হওয়া যায় না। আমার মত অনার্সে ২.৭৪ সিজিপিএ পেলেই বিসিএস আর আইবিএ ভর্তি পরীক্ষায় ফার্স্ট হয়ে যাওয়া যাবে না। আউটলায়ার্স বইটি পড়ে দেখুন। বড় মানুষের বড় প্রস্তুতি থাকে। নজরুলের প্রবন্ধগুলো পড়লে বুঝতে পারবেন, উনি কতটা স্বশিক্ষিত ছিলেন। শুধু রুটির দোকানে চাকরিতেই নজরুল হয় না। কিংবা স্কুলকলেজে না গেলেই রবীন্দ্রনাথ হয়ে যাওয়া যাবে না। সবাই তো বই বাঁধাইয়ের দোকানে চাকরি করে মাইকেল ফ্যারাডে হতে পারে না, বেশিরভাগই তো সারাজীবন বই বাঁধাই করেই কাটিয়ে দেয়।
স্টুডেন্টলাইফে কে কী বলল, সেটা নিয়ে মাথা ঘামাবেন না। আমাদের ব্যাচে যে ছেলেটা প্রোগ্রামিং করতেই পারত না, সে এখন একটা সফটওয়্যার ফার্মের মালিক। যাকে নিয়ে কেউ কোনদিন স্বপ্ন দেখেনি, সে এখন হাজার হাজার মানুষকে স্বপ্ন দেখতে শেখায়। ক্যারিয়ার নিয়ে যার তেমন কোন ভাবনা ছিল না, সে সবার আগে পিএইচডি করতে আমেরিকায় গেছে। সব পরীক্ষায় মহাউত্সানহে ফেল করা ছেলেটি এখন একজন সফল ব্যবসায়ী। আপনি কী পারেন, কী পারেন না, এটা অন্যকাউকে ঠিক করে দিতে দেবেন না। পাবলিক ভার্সিটিতে চান্স পাননি? প্রাইভেটে পড়ছেন? কিংবা ন্যাশনাল ভার্সিটিতে? সবাই বলছে, আপনার লাইফটা শেষ? আমি বলি, আরে! আপনার লাইফ তো এখনো শুরুই হয়নি। আপনি কতদূর যাবেন, এটা ঠিক করে দেয়ার অন্যরা কে? লাইফটা কি ওদের নাকি? আপনাকে ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার হতেই হবে কেন? কিংবা ডাক্তারি পাস করে কেন ডাক্তারিই করতে হবে? আমার পরিচিত এক ডাক্তার ফটোগ্রাফি করে মাসে আয় করে ৬-৭ লাখ টাকা। যেখানেই পড়াশোনা করেন না কেন, আপনার এগিয়ে যাওয়া নির্ভর করে আপনার নিজের উপর। শুধু ‘ওহ শিট’, ‘সরি বেবি’, ‘চ্যাটিংডেটিং’ দিয়ে জীবন চলবে না। আপনি যার উপর ডিপেনডেন্ট, তাকে বাদ দিয়ে নিজের অবস্থানটা কল্পনা করে দেখুন। যে গাড়িটা করে ভার্সিটিতে আসেন, ঘোরাঘুরি করেন, সেটি কি আপনার নিজের টাকায় কেনা? ওটা নিয়ে ভাব দেখান কোন আক্কেলে? একদিন আপনাকে পৃথিবীর পথে নামতে হবে। তখন আপনাকে যা যা করতে হবে, সেসব কাজ এখনই করা শুরু করুন। জীবনে বড় হতে হলে কিছু ভাল বই পড়তে হয়, কিছু ভাল মুভি দেখতে হয়, কিছু ভাল মিউজিক শুনতে হয়, কিছু ভাল জায়গায় ঘুরতে হয়, কিছু ভাল মানুষের সাথে কথা বলতে হয়, কিছু ভাল কাজ করতে হয়। জীবনটা শুধু হাহা-হিহি করে কাটিয়ে দেয়ার জন্য নয়।
একদিন যখন জীবনের মুখোমুখি দাঁড়াতে হবে, তখন দেখবেন, পায়ের নিচ থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ছে। স্কিল ডেভেলাপমেন্টের জন্য সময় দিতে হয়। এসব একদিনে কিংবা রাতারাতি হয় না। “আপনার মত করে লিখতে হলে আমাকে কী করতে হবে? আমি আপনার মত রেজাল্ট করতে চাই। আমাকে কী করতে হবে?” এটা আমি প্রায়ই শুনি। আমি বলি, “অসম্ভব পরিশ্রম করতে হবে। নো শর্টকাটস্। সরি!” রিপ্লাই আসে, “কিন্তু পড়তে যে ভাল লাগে না। কী করা যায়?” এর উত্তরটা একটু ভিন্নভাবে দিই। আপনি যখন স্কুলকলেজে পড়তেন, তখন যে সময়ে আপনার ফার্স্ট বয় বন্ধুটি পড়ার টেবিলে মুখ থুবড়ে পড়ে থাকত, সে সময়ে আপনি গার্লস স্কুলের সামনে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতেন। এখন সময় এসেছে, ও ওখানে গিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে আর আপনি পড়ার টেবিলে বসে থাকবেন। জীবনটাকে যে সময়ে চাবুক মারতে হয়, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করলে, যে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করার কথা, সে সময়ে জীবনটাকে উপভোগ করতে পারবেন না, এটাই স্বাভাবিক। এটা মেনে নিন। মেনে নিতে না পারলে ঘুরে দাঁড়ান। এখনই সময়!
বড় হতে হলে বড় মানুষের সাথে মিশতে হয়, চলতে হয়, ওদের কথা শুনতে হয়। এক্ষেত্রে ভার্সিটিতে পড়ার সময় বন্ধু নির্বাচনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। আপনার সাবকনশাস মাইন্ড আপনাকে আপনার বন্ধুদের কাজ দ্বারা প্রভাবিত করে। আমরা নিজেদের অজ্ঞাতসারেই আমাদের চাইতে ইনফেরিয়র লোকজনের সাথে ওঠাবসা করি, কারণ তখন আমরা নিজেদেরকে সুপিরিয়র ভাবতে পারি। এ ব্যাপারটা সুইসাইডাল। আশেপাশে কাউকেই বড় হতে না দেখলে বড় হওয়ার ইচ্ছে জাগে না। আরেকটা ভুল অনেকে করেন। সেটি হল, ধনীঘরের সন্তানদের সাথে মিশে নিজেকে ধনী ভাবতে শুরু করা। মানুষ তার বন্ধুদের দ্বারা প্রভাবিত হয়। উজাড় বনে তো শেয়ালই রাজা হয়। আপনি কী শেয়ালরাজা হতে চান, নাকি সিংহরাজা হতে চান, সেটি আগে ঠিক করুন।
বিনীত হতে জানাটা মস্ত বড় একটা আর্ট। যারা অনার্সে পড়ছেন, তাদের অনেকের মধ্যেই এটার অভাব রয়েছে। এখনো আপনার অহংকার করার মত কিছুই নেই, পৃথিবীর কাছে আপনি একজন নোবডি মাত্র। বিনয় ছাড়া শেখা যায় না। গুরুর কাছ থেকে শিখতে হয় গুরুর পায়ের কাছে বসে। আজকাল শিক্ষকরাও সম্মানিত হওয়ার চেষ্টা করেন না, স্টুডেন্টরাও সম্মান করতে ভুলে যাচ্ছে। আপনি মেনে নিন, আপনি ছোটো। এটাই আপনাকে এগিয়ে রাখবে। বড় মানুষকে অসম্মান করার মধ্যে কোন গৌরব নেই। নিজের প্রয়োজনেই মানুষকে সম্মান করুন।
""""সুশান্ত পাল""""
৩০তম বিসিএসে সম্মিলিত মেধা তালিকায় প্রথম
(ফেসবুক স্ট্যাটাস থেকে সংগৃহীত)

Monday, December 23, 2019

ssc suggestion 2019

SSC Suggestion for 2019
English 1st & 2nd paper
Prepared by Md. Touhidur Rahman
Verchi secondary school
01729-810-832
 
 
English 1st paper

Seen passages
1,Heritage is what 
2,Zahir Raihan
3,The inyernet technology 
4,The Pioneer of Bangla deshi art
5,Mother teresa
6,Eid is the 
7, Pritilota waddar 
8,Michel modhu
9,Steve jobs
10,There are many jobs 
11,Can you think of a classroom 
 
09) Completing story
a)Thirsty crow
b)Foolish crow and a fox
c)Honest wood cutter
d)Bayzids mother
e)Dividing the bread
f)Two friend and a bear
g)Lion and a mouse
h)A girl working in a rich man house
i)Liar shepherd 
j)A lucky rickshaw puller

10)Chart and graph
a)Choice of profession******
b)Internet users****
c)Mobile phone users****
d)A pie chart on family income costing
e)Selling of books in a book fair ***
f)Literacy or illiteracy rate 
g)import and export 
h) pastime  activities 

11)Informal letter
a)Thanking for hospitality****
b)Preparation for coming SSC exam
c)Annual prize giving ceremony/ Sports day**
d)congratulation on Brilliant result 
e)Describing the importance of co-curricular activities
f)Describing a picnic spot/historical place you have visited
g)Describing a journey /road accident***
h)about Bangladesh to your pen friend in other country 
i)Invite your friend to join a picnic****
j)Summer vacation 
k) benefits of reading newspaper.**** 
l)to be sincere to your study 
12)Dialogue writing:
a)Bad effect of Smoking
b)Importance of reading newspaper****
c)Merits and demerits of using mobile phone/internet/facebook***
d)How to remove illiteracy problem****
e) price hike ****
f)Preparation for the coming SSC examination  
g)About Tree plantation****
h)advantages or disadvantages of city life and village 
i)Importance of games and sports/physical exercise ****
j)how to improve  English skills*****



English 2nd paper

C.V writing
a) Post of a computer operator /salesman /officer 
b) Post of an assistant teacher
c)

Formal letter:==
a) Setting up a debating club/computer club/English language club/Multimedia class room/common room
b)Increasing facilities in library/common room/Multimedia class room.
c)Study tour 
d)Relief for the flood affected people/Rohingya people
e)Testimonial
f)T.C /Seat in the hostel
g) help from the poor fund/full free studentship
h) sinking up a tube well/arsenic free tube well
i)Repairing /constructing a bridge/road

Composition writing :==
a)Student life and social service
b)physical exercise
c)wonders of modern science 
d)Aim in Life 
e)Journey by........ 
f) season you like most
g)computer
h)Newspaper 
I)population problem in Bangladesh 
j)

Paragraph writing::=1st+2nd paper=
a)A winter morning
b)Environment pollution 
c)Traffic jam/Load shedding
d)
e)A school library/a school magazine
f)Road/street accident 
g)A Book fair
h)A Tea stall
i)A day labourer /street hawker/life of a farmer
j)Importance of learning English 
k)Use and abuse of mobile phone
l)use and abuse of Internet/facebook
m)Our country Bangladesh 
n)Our national flag
o)A rainy day

SSC Suggestion for 2019
English 1st & 2nd paper
Prepared by Md. Touhidur Rahman
D.I.N.G.S unnayan secondary school
01729-810-832

Saturday, December 21, 2019

ssc 2020

SSC Suggestion for 2019
English 1st & 2nd paper
Prepared by Md. Touhidur Rahman
Verchi secondary school
01729-810-832
 
 
English 1st paper

09) Completing story
a)Thirsty crow
b)Foolish crow and a fox
c)Honest wood cutter
d)Bayzids mother
e)Dividing the bread
f)Two friend and a bear
g)Lion and a mouse
h)A girl working in a rich man house
i)Liar shepherd 
j)A lucky rickshaw puller

10)Chart and graph
a)Choice of profession
b)Internet users
c)Mobile phone users
d)A pie chart on family income costing
e)Selling of books in a book fair 
f)Literacy or illiteracy rate 
g)People living under the poverty line 

11)Informal letter
a)Thanking for hospitality
b)Preparation for coming SSC exam
c)Annual prize giving ceremony/ Sports day
d)congratulation on Brilliant result 
e)Describing the importance of co-curricular activities
f)Describing a picnic spot/historical place you have visited
g)Describing a journey /road accident
h)about Bangladesh to your pen friend in other country 
i)Invite your friend to join a picnic
j)Summer vacation 
12)Dialogue writing:
a)Bad effect of Smoking
b)Importance of reading newspaper
c)Merits and demerits of using mobile phone/internet/facebook
d)How to remove illiteracy problem
e)Importance of learning English
f)Preparation for the coming SSC examination  
g)About Tree plantation
h)advantages or disadvantages of city life and village 
i)Importance of games and sports
j)importance of learning English /computer 


English 2nd paper

C.V writing
a) Post of a computer operator 
b) Post of an assistant teacher
c)

Formal letter:==
a) Setting up a debating club/computer club/English language club/Multimedia class room/common room
b)Increasing facilities in library/common room/Multimedia class room.
c)Study tour 
d)Relief for the flood affected people/Rohingya people
e)Testimonial
f)T.C /Seat in the hostel
g) help from the poor fund/full free studentship
h) sinking up a tube well/arsenic free tube well
i)Repairing /constructing a bridge/road

Composition writing :==
a)Student life and social service
b)physical exercise
c)wonders of modern science 
d)Aim in Life 
e)Journey by........ 
f) season you like most
g)computer
h)Newspaper 
I)population problem in Bangladesh 
j)

Paragraph writing::=1st+2nd paper=
a)A winter morning
b)Environment pollution 
c)Traffic jam/Load shedding
d)Tree plantation/Deforestation 
e)A school library/a school magazine
f)Road/street accident 
g)A Book fair
h)A Tea stall
i)A day labourer /street hawker/life of a farmer
j)Importance of learning English 
k)Use and abuse of mobile phone
l)use and abuse of Internet/facebook
m)Our country Bangladesh 
n)Our national flag
o)A rainy day
SSC Suggestion for 2019
English 1st & 2nd paper
Prepared by Md. Touhidur Rahman
Verchi secondary school
01729-810-832

Tuesday, December 17, 2019

হাদিসের কিছু কথা

#হাদীসের - #কথা
১. একজন নেককার মহিলা ৭০জন আউলিয়ার চেয়ে উত্তম।
২. একজন বদকার মহিলা এক হাজার বদকার পুরুষের চেয়ে নিকৃষ্ট।
৩. একজন গর্ভবতী মহিলার দু'রাকাত নামায গর্ভহীন মহিলার ৮০ রাকাত নামাযের চেয়ে উত্তম।
৪. গর্ভবতী মহিলার প্রত্যেক রাত এবাদত ও দিনগুলো রোযা হিসেবে গণ্য করা হয়।
৫. একটি সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে ৭০ বৎসরের নামায-রোযার নেকী তার আমলনামায় লিখা হয়।
৬. প্রসবের সময় যে কষ্ট হয়, ব্যথা হয়, প্রতিবারের ব্যথার কারণে হজের ছওয়াব দান করা হয়।
৭. সন্তান প্রসবের ৪০ দিনের মধ্যে মারা গেলে তাকে
শাহাদাতের মর্যাদা দান করা হয়।
৮. যে মহিলা বাচ্চাকে দুধ পান করান, তিনি প্রতি ফোঁটা দুধের বিনিময়ে একটি নেকী লাভ করেন।
৯. যদি বাচ্চা কাঁদে আর 'মা' কোন প্রকার বদ দোয়া না দিয়ে তাকে দুধ পান করান, আল্লাহ তাকে এক বৎসরের নামায ও এক বৎসরের নেকী দান করেন।
১০. যখন বাচ্চার দুধ পান করানো হয়ে যায়, তখন আসমান থেকে একজন ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়ে সে মাকে সুসংবাদ দান করে যে, আল্লাহপাক তোমার জন্য জান্নাত ওয়াজীব করে দিয়েছেন।
১১. যে মহিলা বাচ্চার কান্নার জন্যে ঘুমাতে পারেন না, তিনি ২০ জন গোলাম আযাদ করার নেকী পান।
১২. যে মহিলা তার অসুখের কারণে কষ্ট ভোগ করেন এবং তারপরও সন্তানের সেবা করেন আল্লাহপাক এ মহিলার পিছনের সব গুনাহ মাফ করে দেন এবং ১২ বৎসরের ইবাদতের ছাওয়াব দান করেন।
১৩. স্বামী পেরেশান হয়ে ঘরে আসলে যে স্ত্রী
স্বামীকে খোশ-আমদেদ বলে এবং সান্ত্বনা দেয়, তিনি
জেহাদের অর্ধেক নেকী লাভ করেন।
১৪. যখন স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের প্রতি মহব্বতের
দৃষ্টিতে তাকান, তখন আল্লাহপাকও তাদের প্রতি মহব্বতের দৃষ্টিতে তাকান।
১৫. যে মহিলা স্বামীকে আল্লাহর রাস্তায় পাঠান ও নিজেকে হেফাযত করেন এবং ঘরে থাকেন, তিনি পুরুষের ৫০০ বৎসর পূর্বে বেহেশতে প্রবেশ করবেন এবং ৭০ হাজার ফেরেশতা তাকে স্বাগত জানাবে এবং তিনি হুরদের নেত্রী হবেন। তাকে বেহেশতে গোসল দেওয়া হবে। সে ইয়াকুতের ঘোড়ার সওয়ার হয়ে স্বামীর জন্য অপেক্ষা করবে।
১৬. যে স্ত্রী স্বামীর অবাধ্য, তার নামায ও অন্যান্য এবাদত আসমানের উপরে উঠে না।
১৭. স্বামী যখন বাহির থেকে ঘরে ফিরে আসেন, তখন যদি স্ত্রী তাকে খানা খাওয়ান ও স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন খেয়ানত না করেন, তবে আল্লাহপাক সে স্ত্রীকে ১২ বৎসরের নামাযের সওয়াব দান করেন।
১৮. স্বামী স্ত্রীকে একটি মাসআলা শিক্ষা দিলে ৮০ বৎসরের এবাদতের সমান সওয়াব পাবেন।
১৯. যে পবিত্র মহিলা নামায-রোযার পাবন্দী করেন ও স্বামীর খেদমত করেন তার জন্য বেহেশতের ৮টি দরজা খুলে দেওয়া হয়।
২০. যে মহিলা যিকিরের সাথে ঘর ঝাড়ু দেয়, আল্লাহপাক তাকে "কাবাঘর" ঝাড়ু দেওয়ার সওয়াব দান করেন।
২১. যে মহিলা "বিসমিল্লাহ" বলে খাবার প্রস্তুুত করেন আল্লাহপাক তার রুজির মধ্যে বরকত দান করেন।
২২. যে স্ত্রী তার স্বামীর সন্তুষ্টি অবস্থায় মারা যায়, তার জন্য বেহেশত ওয়াজিব।
২৩. যে মহিলা পর্দা করে না, অন্য পুরুষকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করে, ঐ সমস্ত মহিলা বেহেশতে যাবে না, এমনকি বেহেশতের সুঘ্রাণও পাবে না।

Sunday, December 15, 2019

11 habits of a good teacher

11 Habits of an Effective Teacher

July 5, 2014

 

Teacher reading to students
Photo Credit: ©Gable Denims/500px

I really appreciate teachers who are truly passionate about teaching. The teacher who wants to be an inspiration to others. The teacher who is happy with his/her job at all times. The teacher who every child in the school would love to have. The teacher kids remember for the rest of their lives. Are you that teacher? Read on and learn 11 effective habits of an effective teacher.

1. Enjoys Teaching

Teaching is meant to be a very enjoyable and rewarding career field (although demanding and exhausting at times!). You should only become a teacher if you love children and intend on caring for them with your heart. You cannot expect the kids to have fun if you are not having fun with them! If you only read the instructions out of a textbook, it's ineffective. Instead, make your lessons come alive by making it as interactive and engaging as possible. Let your passion for teaching shine through each and everyday. Enjoy every teaching moment to the fullest.

2. Makes a Difference

There is a saying, "With great power, comes great responsibility". As a teacher, you need to be aware and remember the great responsibility that comes with your profession. One of your goals ought to be: Make a difference in their lives. How? Make them feel special, safe and secure when they are in your classroom. Be the positive influence in their lives. Why? You never know what your students went through before entering your classroom on a particular day or what conditions they are going home to after your class. So, just in case they are not getting enough support from home, at least you will make a difference and provide that to them.

3. Spreads Positivity

Bring positive energy into the classroom every single day. You have a beautiful smile so don't forget to flash it as much as possible throughout the day. I know that you face battles of your own in your personal life but once you enter that classroom, you should leave all of it behind before you step foot in the door. Your students deserve more than for you to take your frustration out on them. No matter how you are feeling, how much sleep you've gotten or how frustrated you are, never let that show. Even if you are having a bad day, learn to put on a mask in front of the students and let them think of you as a superhero (it will make your day too)! Be someone who is always positive, happy and smiling. Always remember that positive energy is contagious and it is up to you to spread it. Don't let other people's negativity bring you down with them.

4. Gets Personal

This is the fun part and absolutely important for being an effective teacher! Get to know your students and their interests so that you can find ways to connect with them. Don't forget to also tell them about yours! Also, it is important to get to know their learning styles so that you can cater to each of them as an individual. In addition, make an effort to get to know their parents as well. Speaking to the parents should not be looked at as an obligation but rather, an honour. In the beginning of the school year, make it known that they can come to you about anything at anytime of the year. In addition, try to get to know your colleagues on a personal level as well. You will be much happier if you can find a strong support network in and outside of school.

5. Gives 100%

Whether you are delivering a lesson, writing report cards or offering support to a colleague - give 100%. Do your job for the love of teaching and not because you feel obligated to do it. Do it for self-growth. Do it to inspire others. Do it so that your students will get the most out of what you are teaching them. Give 100% for yourself, students, parents, school and everyone who believes in you. Never give up and try your best - that's all that you can do. (That's what I tell the kids anyway!)

6. Stays Organized

Never fall behind on the marking or filing of students' work. Try your best to be on top of it and not let the pile grow past your head! It will save you a lot of time in the long run. It is also important to keep an organized planner and plan ahead! The likelihood of last minute lesson plans being effective are slim. Lastly, keep a journal handy and jot down your ideas as soon as an inspired idea forms in your mind. Then, make a plan to put those ideas in action.

7. Is Open-Minded

As a teacher, there are going to be times where you will be observed formally or informally (that's also why you should give 100% at all times). You are constantly being evaluated and criticized by your boss, teachers, parents and even children. Instead of feeling bitter when somebody has something to say about your teaching, be open-minded when receiving constructive criticism and form a plan of action. Prove that you are the effective teacher that you want to be. Nobody is perfect and there is always room for improvement. Sometimes, others see what you fail to see.

8. Has Standards

Create standards for your students and for yourself. From the beginning, make sure that they know what is acceptable versus what isn't. For example, remind the students how you would like work to be completed. Are you the teacher who wants your students to try their best and hand in their best and neatest work? Or are you the teacher who couldn't care less? Now remember, you can only expect a lot if you give a lot. As the saying goes, "Practice what you preach".

9. Finds Inspiration

An effective teacher is one who is creative but that doesn't mean that you have to create everything from scratch! Find inspiration from as many sources as you can. Whether it comes from books, education, Pinterest, YouTube, Facebook, blogs, TpT or what have you, keep finding it!

10. Embraces Change

In life, things don't always go according to plan. This is particularly true when it comes to teaching. Be flexible and go with the flow when change occurs. An effective teacher does not complain about changes when a new principal arrives. They do not feel the need to mention how good they had it at their last school or with their last group of students compared to their current circumstances. Instead of stressing about change, embrace it with both hands and show that you are capable of hitting every curve ball that comes your way!

11. Creates Reflection

An effective teacher reflects on their teaching to evolve as a teacher. Think about what went well and what you would do differently next time. You need to remember that we all have "failed" lessons from time to time. Instead of looking at it as a failure, think about it as a lesson and learn from it. As teachers, your education and learning is ongoing. There is always more to learn and know about in order to strengthen your teaching skills. Keep reflecting on your work and educating yourself on what you find are your "weaknesses" as we all have them! The most important part is recognizing them and being able to work on them to improve your teaching skills.

There are, indeed, several other habits that make an effective teacher but these are the ones that I find most important. Many other character traits can be tied into these ones as well.

Last word: There is always something positive to be found in every situation but it is up to you to find it. Keep your head up and teach happily for the love of education!

This piece was originally submitted to our community forums by a reader. Due to audience interest, we've preserved it. The opinions expressed here are the writer's own.

Friday, December 13, 2019

ভুমি পরিমাপ পদ্ধতি

ভূমির পরিমাণ পদ্ধতি বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এককের মানে বিভিন্নতা পরিদৃষ্ট হয়।

বাংলাদেশে ভূমি সংক্রান্ত যাবতীয় দলিলা লিখন, সরকারি হিসাব ও অফিসের কাজে ব্যবহার্য দুই প্রকার পরিমাপ হলো শতাংশের হিসাব ও কাঠা’র হিসাব। এই দুইয়ের মধ্যে সম্পর্ক এই যে এক একরের এক শত ভাগের এক ভাগকে বলা হয় “এক-শতাংশ” জমি। অধিকতর প্রচলিত শব্দবন্ধ হলো “এক ডেসিমাল জমি”। অন্যদিকে কাঠার উর্ধ্বতর একক হলো “বিঘা” এবং বিঘা’র উর্ধ্বতর একক হলো “একর।” ২০ কাঠা সমান এক বিঘা জমি এবং তিন বিঘা সমান এক একর জমি। এই পরিমাপ সর্বজনীন, এবং “প্রমিত মান” (Standard Measurement) হিসেবে সরকারীভাবে অনুমোদিত। তবে আন্তজার্তিক প্রয়োজনে কখনো কখনো সরকারী কাগজে হেক্টর ব্যহার করা হয়ে থাকে।

খতিয়ানঃ


মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম, জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি, খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “থতিয়ান” বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক।

সি এস খতিয়ানঃ


১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।

এস এ খতিয়ানঃ


১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর সরকারি জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত। বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র খতিয়ান নামেও পরিচিত।

আর এস খতিয়ানঃ


একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায় যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি। তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে সরেজমিনে জমি মাপামাপি করে এই খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।

বি এস খতিয়ানঃ


সর্ব শেষ এই জরিপ ১৯৯০ সা পরিচালিত হয়। ঢাকা অঞ্চলে মহানগর জরিপ হিসাবেও পরিচিত।

“দলিল” কাকে বলে?


যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল বলে।

“খানাপুরি” কাকে বলে?


জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।

নামজারি কাকে বলে ?


ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।

“তফসিল” কাকে বলে?


জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।

“দাগ” নাম্বার কাকে বলে? / কিত্তা কি ?


দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।
যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। দাগকে কোথাও কিত্তা বলা হয়।

“ছুটা দাগ” কাকে বলে?


ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাবে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
.

পর্চা কীঃ / “পর্চা” কাকে বলে?


ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হয় তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।

চিটা কাকে বলে?


একটি ক্ষুদ্র ভূমির পরিমাণ, রকম ইত্যাদির পূর্ণ বিবরণ চিটা নামে পরিচিত। বাটোয়ারা মামলায় প্রাথমিক ডিক্রি দেয়ার পর তাকে ফাইনাল ডিক্রিতে পরিণত করার আগে অ্যাডভোকেট কমিশনার সরেজমিন জমি পরিমাপ করে প্রাথমিক ডিক্রি মতে সম্পত্তি এমনি করে পক্ষদের বুঝায়ে দেন। ওই সময় তিনি যে খসড়া ম্যাপ প্রস্তুত করেন তা চিটা বা চিটাদাগ নামে পরিচিত।

দখলনামা কাকে বলে?


দখল হস্তান্তরের সনদপত্র। সার্টিফিকেট জারীর মাধ্যমে কোনো ব্যক্তি কোনো সম্পত্তি নিলাম খরিদ করে নিলে সরকার পক্ষ সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দেয়ার পর যে সনদপত্র প্রদান করেন তাকে দখলনামা বলে।
সরকারের লোক সরেজমিনে গিয়ে ঢোল পিটিয়ে, লাল নিশান উড়ায়ে বা বাঁশ গেড়ে দখল প্রদান করেন। কোনো ডিক্রিজারির ক্ষেত্রে কোনো সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় হলে আদালত ওই সম্পত্তির ক্রেতাকে দখল বুঝিয়ে দিয়ে যে সার্টিফিকেট প্রদান করেন তাকেও দখলনামা বলা হয়। যিনি সরকার অথবা আদালতের নিকট থেকে কোনো সম্পত্তির দখলনামা প্রাপ্ত হন, ধরে নিতে হবে যে, দখলনামা প্রাপ্ত ব্যক্তির সংশ্লিষ্ট সম্পত্তিতে দখল আছে।

“খাজনা” ককে বলে?


সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।.
.

বয়নামা কাকে বলে?


১৯০৮ সালের দেওয়ানি কার্যবিধির ২১ আদেশের ৯৪ নিয়ম অনুসারে কোনো স্থাবর সম্পত্তির নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে আদালত নিলাম ক্রেতাকে নিলামকৃত সম্পত্তির বিবরণ সংবলিত যে সনদ দেন তা বায়নামা নামে পরিচিত।
বায়নামায় নিলাম ক্রেতার নামসহ অন্যান্য তথ্যাবলি লিপিবদ্ধ থাকে। কোনো নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হলে ক্রেতার অনুকূলে অবশ্যই বায়নামা দিতে হবে।
যে তারিখে নিলাম বিক্রয় চূড়ান্ত হয় বায়নামায় সে তারিখ উল্লেখ করতে হয়।

জমাবন্দিঃ


জমিদারি আমলে জমিদার বা তালুকদারের সেরেস্তায় প্রজার নাম, জমি ও খাজনার বিবরণী লিপিবদ্ধ করার নিয়ম জমাবন্দি নামে পরিচিত। বর্তমানে তহশিল অফিসে অনুরূপ রেকর্ড রাখা হয় এবং তা জমাবন্দি নামে পরিচিত।

দাখিলা কাকে বলে?


সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম বা রশিদ ( ফর্ম নং১০৭৭) প্রদান করা হয় তা দাখিলা বা খাজনার রশিদ নামে পরিচিত।
দাখিলা কোনো স্বত্বের দলিল নয়, তবে তা দখল সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করে।

DCR কাকে বলে?


ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।

“কবুলিয়ত” কাকে বলে?


সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।

“ফারায়েজ” কাকে বলে?


ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফারায়েজ বলে।

“ওয়ারিশ” কাকে বলে?


ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলেতার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।

হুকুমনামা কাকে বলে?


আমলনামা বা হুকুমনামা বলতে জমিদারের কাছ থেকে জমি বন্দোবস্ত নেয়ার পর প্রজার স্বত্ব দখল প্রমাণের দলিলকে বুঝায়। সংক্ষেপে বলতে গেলে জমিদার কর্তৃক প্রজার বরাবরে দেয়া জমির বন্দোবস্ত সংক্রান্ত নির্দেশপত্রই আমলনামা।

জমা খারিজ কিঃ


জমা খারিজ অর্থ যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করা। প্রজার কোন জোতের কোন জমি হস্তান্তর বা বন্টনের কারনে মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমি নিয়ে নুতন জোত বা খতিয়ান খোলাকে জমা খারিজ বলা হয়। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।

“মৌজা” কাকে বলে?


CS জরিপ / ক্যাডষ্টাল জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।। এক বা একাদিক গ্রাম বা পাড়া নিয়ে একটি মৌজা ঘঠিত হয়।

“আমিন” কাকে বলে?


ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিজুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।

“কিস্তোয়ার” কাকে বলে?


ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।

“সিকস্তি” কাকে বলে?


নদী ভাংঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকন্তি বলে। সিকন্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকন্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন। = “পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।

বর্গগজ, বর্গফুট অনুযায়ী পরিমান

৪৮৪০ বর্গগজ = ১ একর

৪৩৫৬০ বর্গফুট = ১ একর

১৬১৩ বর্গগজ = ১ বিঘা

১৪৫২০ বর্গফুট = ১ বিঘা

৮০.১৬ বর্গগজ = ১ কাঠা

৭২১.৪৬ বর্গফুট = ১ কাঠা

৪৮.৪০ বর্গগজ = ১ শতাংশ

৪৩৫.৬০ বর্গফুট = ১ শতাংশ

৫.০১ বর্গগজ = ১ ছটাক

৪৫.০৯ বর্গফুট = ১ ছটাক

১.১৯৬ বর্গগজ = ১ বর্গমিটার

১০.৭৬ বর্গফুট = ১ বর্গমিটার

টিকা: কোন ভূমির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে যদি ৪৮৪০ বর্গগজ হয় তাহলে এটা ১ একর হবে। যেমনঃ ভূমির দৈর্ঘ্য ২২০ গজ এবং প্রস্থ ২২ গজ সুতরাং ২২০×২২ গজ = ৪৮৪০ বর্গগজ।

হেক্টর অনুযায়ী পরিমান

১ হেক্টর = ২.৪৭ একর

১ হেক্টর = ৭.৪৭ বিঘা

১ হেক্টর = ১০০ এয়র

কাঠা, বিঘা, একর অনুযায়ী পরিমান

১ কাঠা = ১৬ ছটাক

১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ

১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ

১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ

১ বিঘা = ২০ কাঠা

১ একর = ১০০ শতাংশ

১ একর = ৬০.৬ কাঠা

১ একর = ৩.০৩ বিঘা

টিকা: একশত শতাংশ বা, এক হাজার সহস্রাংশ বা, দশ হাজার অযুতাংশ = ১ একর। দশমিক বিন্দুর (.) পরে চার অঙ্ক হলে অযুতাংশ পড়তে হবে।

কিলোমিটার, মিটার, সেন্টিমিটার, মিলিমিটার, মাইক্রোমিটার, মাইল, গজ, ফুট, ইঞ্চি অনুযায়ী পরিমান

১ কিলোমিটার = ১০০০ মিটার

১ কিলোমিটার = ১০৯৩.৬১ গজ

১ মিটার = ১০০ সেন্টিমিটার

১ সেন্টিমিটার = ১০ মিলিমিটার

১ মিলিমিটার = ১০০০ মাইক্রোমিটার

১ মাইক্রোমিটার = ১০০০ ন্যানোমিটার

১ মাইল = ১৭৬০ গজ

১ মাইল = ১.৬ কিলোমিটার

১ গজ = ৩ ফুট

১ ফুট = ১২ ইঞ্চি

১ ইঞ্চি = ২.৫৪ সেন্টিমিটার

বিভিন্ন প্রকারের আঞ্চলিক পরিমাপ

বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশের আশেপাশের ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলভেদে বিভিন্ন প্রকারের মাপ ঝোক প্রচলিত রয়েছে। এগুলো হলো কানি-গন্ডা, বিঘা-কাঠা ইত্যাদি। অঞ্চল ভেদে এই পরিমাপগুলো আয়তন বিভিন্ন রকমের হয়ে তাকে। বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমির পরিমাপ বিভিন্ন পদ্ধতিতে হলেও সরকারি ভাবে ভূমির পরিমাপ একর, শতক পদ্ধতিতে করা হয়। সারাদেশে একর শতকের হিসাব সমান।

কানি: কানি দুই প্রকার। যথা –

(ক) কাচ্চা কানি

(খ) সাই কানি

কাচ্চা কানি: ৪০ শতকে এক কাচ্চা কানি। কাচ্চা কানি ৪০ শতকে হয় বলে একে ৪০ শতকের কানিও বলা হয়।

সাই কানি: এই কানি কোথাও ১২০ শতকে ধরা হয়। আবার কোথাও কোথাও ১৬০ শতকেও ধরা হয়।

কানি গন্ডার সাথে বিভিন্ন প্রকারের পরিমাপের তুলনা:

১ গন্ডা = ৪ করা

১ গন্ডা = ৮৭১.২ বর্গফুট

১ করা = ২১৬ বর্গফুট

১ কানি = ২০ গন্ডা

১ কানি = ১৭৪২৪ বর্গফুট

২ কানি ১০ গন্ডা (৪০ শতকের কানিতে) = ১ একর

১ কানি = ১৭৪২৪ বর্গফুট

১ কানি = ১৯৩৬ বর্গগজ

১ কানি = ১৬১৯ বর্গমিটার

১ কানি = ৪০ বর্গ লিঙ্ক

১ একর = ১০ বর্গ চেইন

১ একর = ১০০ শতক

১ একর = ৪,০৪৭ বর্গমিটার

১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক

ছটাক, বিঘা এবং কাঠার হিসাব

১ ছটাক = ২০ গন্ডা

১ ছটাক = ৪৫ বর্গফুট

১ কাঠা = ১৬ ছটাক

১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট

১ বিঘা = (৮০ হাত×৮০ হাত) ৬৪০০ বর্গহাত

১ বিঘা = ২০ কাঠা

১ বিঘা = ৩৩,০০০ বর্গলিঙ্ক

১ বিঘা = ১৪,৪০০ বর্গফুট


Tuesday, December 10, 2019

wonders of science

We live in an age of science. We cannot think of our modern life without the blessing of science. Science has given us many things. These inventions of science make our life easy and comfortable. It has brought the world smaller. We feel the blessing of science all around us in the universe.

Science has invented various things. Telephone, telegraph, wireless, mobile etc. are the recent inventions of science. With the help of these, we can communicate with others within a moment. We see the blessing of science in the field of medical, recreation, education, agriculture, transport, construction and industry. In these fields, the contribution of science beggars description.

 We use computer that has been invented by the science. We cannot do a single day without using mobile, computer, internet, telephone, electric fan etc. that have been invented by science. The blessing of science lights streets and houses. Cinema shows, radio, televisions, electronic fans all are gifts of science. Scientific machines and medicines purify water. Mills and factories are run with the help of science. Modern industries also cannot grow without science. Our life becomes paralyzed without the blessing of science. 

In the field of medical, science has lessened human suffering and it has increased the joys of life. Penicillin, x-ray, biopsy, ultra sonogram and E.C.G. etc. are the wonders of modern science. Doctors and patients cannot do a single day without these. In the past, many people died in want of proper medical treatment. Then medical complicated medical treatment was not possible because the lack of scientific knowledge.

In the field of education, science has widened our horizon of knowledge. We can read books that are printed with the help of science. We can read newspaper and can know what is happening in the world due to the blessing of science. We can make note in the computer that has been invented by the science. Students and teachers can easily get their necessary information searching in internet. 

In the field of agriculture, science has invented tractors, power tillers, power pumps etc. Besides, the using of scientific menu has increased the quantity of crops. All these inventions have benefitted our farmers.

Science has added a new dimension in the case of communication system. In the field of communication, it has invented aeroplanes, bus, steamers, rocket, launches etc. All these inventions have removed the distance of place. Thus, science has saved our valuable time. We can now travel hundreds of miles within a short time.

However, science is not mere blessing. Sometimes it becomes a curse. It becomes curse during war. Some destructive weapons of science are used in killing people. In the recent years, some destructive weapons had been used these are the creation of science. People use the inventions of science in different kinds of evil purposes.

At last, the inventions of science are no doubt blessing for us. Only then, it could fill our life full to the brim with happiness when we would not use it in any destructive purpose.

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম

আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
আমরা আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম
গ্রামের নওজোয়ান হিন্দু মুসলমান
মিলিয়া বাউলা গান আর মুর্শিদি গাইতাম

হিন্দু বাড়িতে যাত্রা গান হইত
নিমন্ত্রণ দিত আমরা যাইতাম
জারি গান, বাউল গান
আনন্দের তুফান
গাইয়া সারি গান নৌকা দৌড়াইতাম

বর্ষা যখন হইত,
গাজির গান আইত,
রংগে ঢংগে গাইত
আনন্দ পাইতাম ।।
কে হবে মেম্বার,
কে বা গ্রাম সরকার
আমরা কি তার খবরও লইতাম ।।
হায়রে আমরা কি তার খবরও লইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম ।।

বিবাদ ঘটিলে
পঞ্চায়েতের বলে
গরীব কাংগালে
বিচার পাইতাম ।।
মানুষ ছিল সরল
ছিল ধর্ম বল ।।
এখন সবাই পাগল
বড়লোক হইতাম ।।

আগে কি………

করি ভাবনা
সেই দিন আর পাব নাহ
ছিল বাসনা সুখি হইতাম ।।
দিন হতে দিন
আসে যে কঠিন
করিম দীনহীন কোন পথে যাইতাম
আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম….

তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব

ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর
ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর
আমরা আর পাব না, আর পাব না –
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব , ছেড়ে দেব না !
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব , ছেড়ে দেব না !

ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর
আর পাব না –
ক্ষ্যাপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর
আমরা আর পাব না
না না আর পাব না
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব ছেড়ে দেব না
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব ছেড়ে দেব না

ভুবণ মোহন গোরা , কোন মণিজনার মনহরা
ভুবন মোহন গোরা , কোন মণিজনার মনহরা
মণিজনার মনহরা
ওরে – রাঁধার প্রেমে মাতোয়ারা
চাঁদ গৌর আমার – রাঁধার প্রেমে মাতোয়ারা
ধুলায় যায় ভাই গড়াগড়ি !
যেতে চাইলে যেতে দেব না
না না না
যেতে চাইলে যেতে দেব না না না
যেতে দেব না !
তোমায় হৃদয় মাঝে
তোমায় হৃদয় মাঝে রাখিব , ছেড়ে দেব না !
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব , ছেড়ে দেব না !

যাব ব্রজের কুলে কুলে –
যাব ব্রজের কুলে কুলে –
আমরা মাখব পায়ে রাঙ্গা ধুলি
মাখব পায়ে রাঙ্গা ধুলি
ওরে পাগল মন –
যাব ব্রজের কুলে কুলে –
মাখব পায়ে রাঙ্গা ধুলি
ওরে নয়নেতে নয়ন দিয়ে রাখিব তারে
ওরে নয়নেতে নয়ন দিয়ে রাখিব তারে
চলে গেলে চলে গেলে যেতে দেব না না না
যেতে দেব না !
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব, ছেড়ে দেব না !
তোমায় বক্ষ মাঝে রাখিব , ছেড়ে দেব না !

যে ডাকে চাঁদ গৌর বলে
ওগো ভয়কি গো তার ব্রজের কুলে
যে ডাকে চাঁদ গৌর বলে
ভয়কি গো তার ব্রজের কুলে
ভয়কি তার ব্রজের কুলে
ওরে – দ্বিজ ভূষণ চাঁদে বলে
ওরে – দ্বিজ ভূষণ চাঁদে বলে
চরণ ছেড়ে দেব না
না না ছেড়ে দেব না
তোমায় বক্ষ মাঝে
তোমায় বক্ষ মাঝে রাখিব , ছেড়ে দেব না !
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব , ছেড়ে দেব না !

ওরে ছেড়ে দিলে সোনার গৌর, আর পাব না
খেপা ছেড়ে দিলে সোনার গৌর, আর পাব না
না না আর পাব না
তোমায় হৃদ মাঝারে রাখিব ছেড়ে দেব না
তোমায় বক্ষ মাঝে রাখিব ছেড়ে দেব না
তোমায় হৃদ মাঝারে

সময় গেলে সাধন হবে না

সময় গেলে সাধন হবে না
দিন থাকতে দ্বীনের সাধন কেন জানলে না
তুমি কেন জানলে না
সময় গেলে সাধন হবে না

জানো না মন খালে বিলে
থাকে না মিল জল শুকালে ।।
কি হবে আর বাঁধা দিলে
মোহনা শুকনা থাকে, মোহনা শুকনা থাকে,
সময় গেলে সাধন হবে না
সময় গেলে সাধন হবে না

অসময়ে কৃষি কইরে মিছা মিছি খেইটে মরে
গাছ যদি হয় বীজের জোরে ফল ধরে না
তাতে ফল ধরে না,
সময় গেলে সাধন হবে না ।।

অমাবস্যায় পূর্নিমা হয়
মহা জোগ সে দিনের উদয় ।।
লালোন বলে তাহার সময়
দনডোমো রয় না, দনডোমো রয় না,দনডোমো রয় না
সময় গেলে সাধন হবে না

দিন থাকতে দ্বীনের সাধন কেন জানলে না
তুমি কেন জানলে না
সময় গেলে সাধোন হবে না

জাত গেল জাত গেল বলে

জাত গেল জাত গেল বলে
একি আজব কারখানা
সত্য কাজে কেউ নয় রাজি
সবি দেখি তা না-না-না।।
আসবার কালে কি জাত ছিলে
এসে তুমি কি জাত নিলে,
কি জাত হবা যাবার কালে
সে কথা ভেবে বল না।।
ব্রাহ্মণ চন্ডাল চামার মুচি
এক জলেই সব হয় গো শুচি,
দেখে শুনে হয় না রুচি
যমে তো কাকেও ছাড়বে না।।
গোপনে যে বেশ্যার ভাত খায়,
তাতে ধর্মের কি ক্ষতি হয়।
লালন বলে জাত কারে কয়
এ ভ্রম তো গেল না।।

দয়াল তোমার ও লাগিয়া

দয়াল তোমারও লাগিয়া যোগিনী সাজিব
তুমি কোন্বা দেশে রইলারে দয়াল চান
তোমায় না দেখলে বাঁচে না আমার প্রাণ
তোমায় না দেখলে বাঁচে না আমার প্রাণ
তুমি কোন্বা দেশে রইলারে দয়াল চান
দয়াল তোমারও লাগিয়া যোগিনী সাজিব
আমি সঁইপা দিব আমার মন ও প্রাণ
তুমি কোন্বা দেশে রইলারে দয়াল চান
দয়াল তোমারও লাগিয়া দেশে না বৈদেশে
আমি পাইতাছি পিরিতির ফল
তুমি কোন্বা দেশে রইলারে দয়াল চান
যেমন শিমুলের তুলা বাতাসে ওড়ে রে
তুমি সেইমতোন উড়াইলা আমার প্রাণ
তুমি কোন্বা দেশে রইলারে দয়াল চান…

মন আমার দেহ ঘড়ি

ঘড়ি দেখতে যদি হয় বাসনা
চইলা যাও গুরুর কাছে
যে ঘড়ি তৈয়ার করে ভাই
লুকায় ঘড়ির ভিতরে ভাই
লুকায় ঘড়ির ভিতরে
।।
মেকার যদি হইতাম আমি
ঘড়ির জুয়েল পাল্টাই তাম
মেকার যদি হইতাম আমি
ঘড়ির জুয়েল পাল্টাই তাম
।।
জ্ঞান নয়ন খুলিয়া যাইত
দেখতে পাইতাম চোখের সামনে,
মন আমার দেহ ঘড়ি, সন্ধান করি
কোন মিস্ত্ররী বানাইয়াছে
মন আমার দেহ ঘড়ি
।।
একখান চাবি মাইরা
ও একখান চাবি মাইরা
দিছে ছাইড়া
চাবি মাইরা
দিছে ছাইড়া
জনম ভইরা চলতেয়াছে, 
মন আমার দেহ ঘড়ি
।।
মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি
"মন আমার দেহ ঘড়ি সন্ধান করি
কোন মিস্ত্ররী বানাইয়াছে
মন আমার দেহ ঘড়ি

মাটির একখান কেস বানাইয়া
মেশিন দিছে তার ভিতর
রং বেরংয়ের বার্নিশ করা
দেখতে ঘড়ি কি সুন্দর
দেখতে ঘড়ি কি সুন্দর

মাটির একখান কেস বানাইয়া
মেশিন দিছে তার ভিতর
রং বেরংয়ের বার্নিশ করা
দেখতে ঘড়ি কি সুন্দর
দেখতে ঘড়ি কি সুন্দর,

তিন পাটে তার গড়ন সারা
বয়লারের মেশিনের গড়া।
তিনশ ষাটটি ইশক্রপ মারা
 ষোলজন প্রহরী  আছে,
মন আমার দেহ ঘড়ি 
সন্ধান করি কোন মিস্ত্রি বানাইয়াছে, 
মন আমার দেহ ঘড়ি, ,  
,
দেহঘড়ি চৌদ্দতলা
তার ভিতরে দশটি নালা…
 নয়টিি খোলা একটি বন্দ্ধ 
গোপনে এক তালা আছে।

Thursday, December 5, 2019

HTML বাংলায় ব্যাখ্যা

🌐 তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি 🌐

📌 HTML এর সাধারন ট্যাগ সমূহ বর্ণনা 👇👇👇

<html> </html>

HTML ডকুমেন্ট নির্দেশ করে।

<head></head>

প্রোগ্রামের head অংশ নির্দেশ করে ।

<title></title>

ডকুমেন্ট টাইটেল নির্দেশ করে।

<body></body>

প্রোগ্রামের মূল content অংশ নির্দেশ করে।

<a></a>

Anchor ট্যাগ।

<abbr></abbr>

Abbreviation ট্যাগ।

<b></b>

Bold টেক্সট নির্দেশ করে।

<i></i>

Italic টেক্সট নির্দেশ করে।

<big></big>

স্বাভাবিকের চেয়ে বড় টেক্সট নির্দেশ করে।

<small></small>

স্বাভাবিকের চেয়ে ছোট টেক্সট নির্দেশ করে।

<blockquote> </blockquote>

বিশেষ উদ্ধৃতি প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়।

<br / >

একটা লাইন ব্রেক তৈরি করে ।

<code></code>

কম্পিউটার কোড টেক্সট প্রকাশ করে।

<table></table>

টেবিল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<col></col>

টেবিলের কলাম তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<td></td>

টেবিলের সেল তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<tr></tr>

টেবিলের সারি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<form></form>

ফরম তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<h1></h1>

হেডার ট্যাগ 1-6 পর্যন্ত হয়।

<hr/>

সমান্তরাল রেখা তৈরি করে।

<img/>

ছবি যুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়।

<input></input>

ফরমের ইনপুট ফিল্ড তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<li></li>

লিষ্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<meta></meta>

Meta ট্যাগ

<ol></ol>

অর্ডার লিষ্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<ul></ul>

আনঅর্ডার লিষ্ট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<p></p>

প্যারাগ্রাফ নির্দেশ করে

<pre></pre>

pre-formatted টেক্সট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

<tt></tt>

টেলিটাইপ টেক্সট নির্দেশ করে।

<strong></strong>

Strong টেক্সট নির্দেশ করে।

<sub></sub>

subscripted text নির্দেশ করে।

<sup></sup>

superscripted text নির্দেশ করে।
=

#ictcare #learnict #hscict #ictmcq

Wednesday, December 4, 2019

ict ২৬০ টি প্রশ্ন

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (ICT) বিষয়ক ২৬০ টি প্রশ্নোত্তর 

১. তথ্যের ক্ষুদ্রতম একক – ডেটা
২. ডেটা শব্দের অর্থ – ফ্যাক্ট
৩. বিশেষ প্রেক্ষিতে ডেটাকে অর্থবহ করাই- ইনফরমেশন
৪. তথ্য=উপাত্ত + প্রেক্ষিত + অর্থ
৫. তথ্য বিতরণ, প্রক্রিয়াকরণ ও সংরক্ষণের সাথে যুক্ত – তথ্য প্রযুক্তি
৬. ICT in Education Program প্রকাশ করে – UNESCO
৭. কম্পিউটারের ভেতর আছে – অসংখ্য বর্তনী
৮. তথ্য সংরক্ষণ, বিশ্লেষণ এবং উৎপাদন করে – কম্পিউটার
৯. কম্পিউটার গুরুত্বপূর্ণ কাজ করে – ৪টি
১০. মনো এফএম ব্যান্ড চালু হয় – ১৯৪৬ সালে
১১. স্টেরিও এফএম ব্যান্ড চালু হয় – ১৯৬০ সালে
১২. সারাবিশ্বে এফএম ফ্রিকুয়েন্সি 87.5-108.0 Hz
১৩. Radio Communication System এ ব্রডকাস্টিং – ৩ ধরণের
১৪. PAL এর পূর্ণরূপ – Phase Alternation by Line
১৫. দেশে বেসরকারি চ্যানেল -৪১টি
১৬. পৃথিবীর বৃহত্তম নেটওয়ার্ক – ইন্টারনেট
১৭. ইন্টারনেট চালু হয় – ARPANET দিয়ে (১৯৬৯)
১৮. ARPANET চালু করে মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগ
১৯. ইন্টারনেট শব্দটি চালু হয় – ১৯৮২ সালে
২০. ARPANETএ TCP/IP চালু হয় – ১৯৮৩ সালে
২১. NSFNET প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৮৬ সালে
২২. ARPANET বন্ধ হয় – ১৯৯০ সালে
২৩. সবার জন্য ইন্টারনেট উন্মুক্ত হয় – ১৯৮৯ সালে
২৪. ISOC প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯২ সালে
২৫. বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী প্রায় ৫কোটি ২২লাখ (৩২%)
২৬. ইন্টারনেটের পরীক্ষামূলক পর্যায় ১৯৬৯-১৯৮৩
২৭. টিভি – একমূখী যোগাযোগ ব্যবস্থা
২৮. “Global Village” ও “The Medium is the Message” এর উদ্ভাবক – মার্শাল ম্যাকলুহান (১৯১১-১৯৮০)
২৯. The Gutenberg : The Making Typographic Man প্রকাশিত হয় – ১৯৬২ সালে
৩০. Understanding Media প্রকাশিত হয় – ১৯৬৪ সালে
৩১. বিশ্বগ্রামের মূলভিত্তি – নিরাপদ তথ্য আদান প্রদান
৩২. বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড – কানেকটিভিটি
৩৩. কম্পিউটার দিয়ে গাণিতিক যুক্তি ও সিদ্ধান্তগ্রহণমূলক কাজ করা যায়
৩৪. বর্তমান বিশ্বের জ্ঞানের প্রধান ভান্ডার – ওয়েবসাইট
৩৫. EHRএর পূর্ণরুপ – Electronic Heath Records
৩৬. অফিসের সার্বিক কার্যক্রম স্বয়ংক্রিয় করাকে বলে – অফিস অটোমেশন
৩৭. IT+Entertainment = Xbox
৩৮. IT+Telecommunication = iPod
৩৯. IT+Consumer Electronics= Vaio
৪০. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা থাকবে – ৫ম প্রজন্মের কম্পিউটারে
৪১. কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের জন্য ব্যবহার করা হয় – প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ
৪২. রোবটের উপাদান- Power System, Actuator, Sensor, Manipulation
৪৩. PCB এর পূর্ণরূপ – Printed Circuit Board
৪৪. খ্রিষ্টপূর্ব ২৫০০ সালে ত্বকের চিকিৎসায় শীতল তাপমাত্রা ব্যবহার করতো – মিশরীয়রা
৪৫. নেপোলিয়নের চিকিৎসক ছিলেন – ডমিনিক জ্যা ল্যারি
৪৬. মহাশূন্যে প্রেরিত প্রথম উপগ্রহ – স্পুটনিক-১
৪৭. চাঁদে প্রথম মানুষ পৌঁছে – ২০জুলাই, ১৯৬৯ সালে
৪৮. MRP এর পূর্ণরুপ – Manufacturing Resource Planning
৪৯. UAV উড়তে সক্ষম ১০০ কি.মি. পর্যন্ত
৫০. GPS এর পূর্ণরুপ – Global Positioning System
৫১. ব্যক্তি সনাক্তকরণে ব্যবহৃত হয় -বায়োমেট্রিক পদ্ধতি
৫২. হ্যান্ড জিওমেট্রি রিডার পরিমাপ করতে পারে – ৩১০০০+ পয়েন্ট
৫৩. আইরিস সনাক্তকরণ পদ্ধতিতে সময় লাগে -১০-১৫ সেকেন্ড
৫৪. Bioinformatics শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – Paulien Hogeweg
৫৫. Bioinformatics এর জনক – Margaret Oakley Dayhaff
৫৬. এক সেট পূর্নাঙ্গ জীনকে বলা হয় – জিনোম
৫৭. Genetic Engineering শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন – Jack Williamson l
৫৮. রিকম্বিনান্ট ডিএনএ তৈরি করেন – Paul Berg(1972)
৫৯. বিশ্বের প্রথম ট্রান্সজেনিক প্রাণি- ইঁদুর (1974)
৬০. বিশ্বের প্রথম Genetic Engineering Company – Genetech(1976)
৬১. GMO এর পূর্ণরুপ – Genetically Modified Organism
৬২. পারমানবিক বা আনবিক মাত্রার কার্যক্ষম কৌশল – ন্যানোটেকনোলজি
৬৩. অনুর গঠন দেখা যায় – স্ক্যানিং টানেলিং মাইক্রোস্কোপে
৬৪. Computer Ethics Institute এর নির্দেশনা – ১০টি
৬৫. ব্রেইল ছাড়া অন্ধদের পড়ার পদ্ধতি – Screen Magnification / Screen Reading Software
৬৬. যোগাযোগ প্রক্রিয়ার মৌলিক উপাদান – ৫টি
৬৭. ট্রান্সমিশন স্পিডকে বলা হয় – Bandwidth
৬৮. Bandwidth মাপা হয় – bps এ
৬৯. ন্যারো ব্যান্ডের গতি 45-300 bps
৭০. ভয়েস ব্যান্ডের গতি 9600 bps
৭১. ব্রডব্যান্ডের গতি- 1 Mbps
৭২. ক্যারেক্টার বাই ক্যারেক্টার ট্রান্সমিশন- এসিনক্রোনাস
৭৩. সিনক্রোনাস ট্রান্সমিশনে প্রতি ব্লকে ক্যারেক্টার ৮০-১৩২টি
৭৪. ডাটা ট্রান্সমিশন মোড- ৩ প্রকার
৭৫. একদিকে ডাটা প্রেরণ- সিমপ্লেক্স মোড
৭৬. উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ, তবে এক সাথে নয়- হাফ ডুপ্লেক্স মোড
৭৭. একই সাথে উভয় দিকে ডাটা প্রেরণ – ফুল ডুপ্লেক্স মোড
৭৮. ক্যাবল তৈরি হয়- পরাবৈদ্যুতিক(Di
electric) পদার্থ দ্বারা
৭৯. Co-axial Cable এ গতি 200 Mbps পর্যন্ত
৮০. Twisted Pair Cable এ তার থাকে- 4 জোড়া
৮১. Fiber Optic- Light signal ট্রান্সমিট করে
৮২. মাইক্রোওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 300 MHz – 30 GHz
৮৩. কৃত্রিম উপগ্রহের উদ্ভব ঘটে- ১৯৫০ এর দশকে
৮৪. Geosynchronous Satellite স্থাপিত হয়- ১৯৬০ এর দশকে
৮৫. কৃত্রিম উপগ্রহ থাকে ভূ-পৃষ্ঠ হতে ৩৬০০ কি.মি. উর্ধ্বে
৮৬. Bluetooth এর রেঞ্জ 10 -100 Meter
৮৭. Wi-fi এর পূর্ণরুপ- Wireless Fidelity
৮৮. Wi-fi এর গতি- 54 Mbps
৮৯. WiMax শব্দটি চালু হয়- ২০০১ সালে
৯০. WiMax এর পূর্ণরুপ- Worlwide Interoperabilty for Microwave Access
৯১. ৪র্থ প্রজন্মের প্রযুক্তি- WiMax
৯২. WiMax এর গতি- 75 Mbps
৯৩. FDMA = Frequency Division Multiple Access
৯৪. CDMA = Code Division Multiple Access
৯৫. মোবাইলের মূল অংশ- ৩টি
৯৬. SIM = Subscriber Identity Module
৯৭. GSM = Global System for Mobile Communication
৯৮. GSM প্রথম নামকরণ করা হয়- ১৯৮২ সালে
৯৯. GSM এর চ্যানেল- ১২৪টি (প্রতিটি 200 KHz)
১০০. GSM এ ব্যবহৃত ফ্রিকুয়েন্সি- 4 ধরনের
১০১. GSM ব্যবহৃত হয় ২১৮টি দেশে
১০২. GSM 3G এর জন্য প্রযোজ্য
১০৩. GSM এ বিদ্যুৎ খরচ গড়ে ২ওয়াট
১০৪. CDMA আবিষ্কার করে Qualcom(১৯৯৫)
১০৫. রেডিও ওয়েভের ফ্রিকুয়েন্সি রেঞ্জ 10 KHz-1GHz
১০৬. রেডিও ওয়েভের গতি 24Kbps
১০৭. CDMA 3G তে পা রাখে ১৯৯৯ সালে
১০৮. CDMA ডাটা প্রদান করে স্প্রেড স্পেকট্রামে
১০৯. 1G AMPS চালু করা হয় ১৯৮৩ সালে উত্তর আমেরিকায়
১১০. সর্বপ্রথম প্রিপেইড পদ্ধতি চালু হয় 2G তে
১১১. MMS ও SMS চালু হয় 2G তে
১১২. 3G চালু হয় ১৯৯২ সালে
১১৩. 3G এর ব্যান্ডউইথ 2MHz
১১৪. 3G Mobile প্রথম ব্যবহার করে জাপানের NTT Docomo (২০০১)
১১৫. 4G এর প্রধান বৈশিষ্ট্য IP ভিত্তিক নেটওয়ার্কের ব্যবহার
১১৬. 4G এর গতি 3G এর চেয়ে ৫০ গুণ বেশি
১১৭. 4G এর প্রকৃত ব্যান্ডউইথ 10Mbps
১১৮. টার্মিনাল দুই ধরনের
১১৯. ভৌগলিকভাবে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক- ৪ ধরনের
১২০. PAN সীমাবদ্ধ ১০ মিটারের মধ্যে
১২১. PAN এর ধারণা দেন থমাস জিমারম্যান
১২২. LAN সীমাবদ্ধ ১০ কিলোমিটারের মধ্যে
১২৩. LAN এ ব্যবহৃত হয় Co-axial Cable
১২৪. কেবল টিভি নেটওয়ার্ক- MAN
১২৫. NIC=Network Interface Card
১২৬. NIC কার্ডের কোডে বিট সংখ্যা-48
১২৭. মডেম দুই ধরনের
১২৮. Hub হল দুইয়ের অধিক পোর্টযুক্ত রিপিটার
১২৯. স্বনামধন্য রাউটার কোম্পানি- Cisco
১৩০. ব্রিজ প্রধানত ৩ প্রকার
১৩১. নেটওয়ার্কে PC যে বিন্দুতে যুক্ত থাকে, তাকে নোড বলে।
১৩২. Office Management-এ ব্যবহৃত হয়- Tree Topology
১৩৩. বানিজ্যিকভাবে Cloud Computing শুরু করে- আমাজন (২০০৬)
১৩৪. Cloud Computing এর বৈশিষ্ট্য- ৩টি
১৩৫. সংখ্যা পদ্ধতিরর প্রতীক- অংক
১৩৬. সংখ্যা পদ্ধতি দুই ধরণের
১৩৭. Positional সংখ্যা পদ্ধতিরর জন্য প্রয়োজন- 3টি ডাটা
১৩৮. সংখ্যাকে পূর্ণাংশ ও ভগ্নাংশে ভাগ করা হয় Radix Point দিয়ে
১৩৯. Bit এর পূর্ণরুপ- Binary Digit
১৪০. Digital Computerএর মৌলিক একক- Bit
১৪১. সরলতম গণনা পদ্ধতি- বাইনারী পদ্ধতি
১৪২. “O” এর লজিক লেভেল : 0 Volt থেকে +0.8 Volt পর্যন্ত
১৪৩. “1” এর লজিক লেভেল : +2 Volt থেকে +5 Volt পর্যন্ত
১৪৪. Digital Device কাজ করে- Binary মোডে
১৪৫. n বিটের মান 2^n টি
১৪৬. BCD Code = Binary Coded Decimal Code
১৪৭. ASCII=American Standard Code for Information Interchange
১৪৮. ASCII উদ্ভাবন করেন- রবার্ট বিমার (১৯৬৫)
১৪৯. ASCII কোডে বিট সংখ্যা- ৭টি
১৫০. EBCDIC=Extended Binary Coded Decimal Information Code
১৫১. Unicode উদ্ভাবন করে Apple and Xerox Corporation (1991)
১৫২. Unicode বিট সংখ্যা- 2 Byte
১৫৩. Unicode এর ১ম 256 টি কোড ASCII কোডের অনুরুপ
১৫৪. Unicode এর চিহ্নিত চিহ্ন- ৬৫,৫৩৬টি (2^10)
১৫৫. ASCII এর বিট সংখ্যা- 1 Byte
১৫৬. বুলিয়ান এলজেবরার প্রবর্তক- জর্জ বুলি(১৮৪৭)
১৫৭. বুলিয়ান যোগকে বলে- Logical Addition
১৫৮. Dual Principle মেনে চলে- “and” ও “OR”
১৫৯. এক বা একাধিক চলক থাকে Logic Function এ
১৬০. Logic Function এ চলকের বিভিন্ন মান- Input
১৬১. Logic Function এর মান বা ফলাফল- Output
১৬২. বুলিয়ান উপপাদ্য প্রমাণ করা যায়- ট্রুথটেবিল দিয়ে
১৬৩. Digital Electronic Circuit হলো- Logic Gate
১৬৪. মৌলিক Logic Gate – ৩টি (OR, AND, NOT)
১৬৫. সার্বজনীন গেইট- ২টি (NAND,NOR)
১৬৬. বিশেষ গেইট- X-OR,X-NOR
১৬৭. Encoder এ 2^nটি ইনপুট থেকে n টি আউটপুট হয়
১৬৮. Decoder এ nটি ইনপুট থেকে 2^nটি আউটপুট দেয়
১৬৯. Half Adder এ Sum ও Carry থাকে
১৭০. Full Adder এ ১টি Sum ও ২টি Carry থাকে
১৭১. একগুচ্ছ ফ্লিপ-ফ্লপ হলো- রেজিস্ট্রার
১৭২. Input pulse গুনতে পারে- Counter
১৭৩. Web page তৈরি করা হয়- HTML দ্বারা
১৭৪. ছবির ফাইল-. jpg/.jpeg/.bmp
১৭৫. ভিডিও ফাইল-.mov/.mpeg/mp4
১৭৬. অডিও ফাইল- mp3
১৭৭. ওয়েবসাইটকে দৃষ্টিনন্দন করতে ব্যবহৃত হয়-.css
১৭৮. বর্তমানে চালু আছে- IPV4
১৭৯. IPV4 প্রকাশে প্রয়োজন- 32bit
১৮০. IP address এর Alphanumeric address- DNS
১৮১. সারাবিশ্বের ডোমেইন নেইম নিয়ন্ত্রণ করে- InterNIC
১৮২. জেনেরিক টাইপ ডোমেইন- টপ লেভেল ডোমেইন
১৮৩. http = hyper text transfer protocol
১৮৪. URL = Uniform Resource Locator
১৮৫. HTML আবিষ্কার করেন- টিম বার্নার লী (১৯৯০)
১৮৬. HTML তৈরি করে W3C
১৮৭. ওয়েব ডিজাইনের মূল কাজ- টেমপ্লেট তৈরি করা
১৮৮. প্রোগ্রামিংয়ের ভাষা- ৫স্তর বিশিষ্ট
১৮৯. Machine Language(1G)-1945
১৯০. Assembly Language(2G)-1950
১৯১. High Level Language(3G)-1960
১৯২. Very High Level Language(4G)-1970
১৯৩. Natural Language(5G)-1980
১৯৪. লো লেভেল vaSha-1G,2G
১৯৫. বিভিন্ন সাংকেতিক এড্রেস থাকে- লেভেলে
১৯৬. C Language তৈরি করেন- ডেনিস রিচি (১৯৭০)
১৯৭. C++ তৈরি করেন- Bijarne Stroustrup(১৯৮০)
১৯৮. Visual Basic শেষবার প্রকাশিত হয়- ১৯৯৮ সালে
১৯৯. Java ডিজাইন করে- Sun Micro System
২০০. ALGOL এর উদ্ভাবন ঘটে- ১৯৫৮ সালে
২০১. Fortran তৈরি করেন- জন বাকাস(১৯৫০)
২০২. Python তৈরি করেন- গুইডো ভ্যান রোসাম (১৯৯১)
২০৩. 4G এর ভাষা- Intellect,SQL
২০৪. Pseudo Code- ছদ্ম কোড
২০৫. Visual Programming- Event Driven
২০৬. C Language এসেছে BCPL থেকে
২০৭. Turbo C তৈরি করে- Borland Company
২০৮. C ভাষার দরকারী Header ফাইল- stdio.h
২০৯. C এর অত্যাবশ্যকীয় অংশ- main () Function
২১০. ANSI C ভাষা সমর্থন করে- 4 শ্রেণির ডাটা
২১১. ANCI C তে কী-ওয়ার্ড- 47 টি
২১২. ANSI C++ এ কী-ওয়ার্ড- 63 টি
২১৩. ডাটাবেজের ভিত্তি- ফিল্ড
২১৪. Database Modelএর ধারণা দেন- E.F.Codd (১৯৭০)
সবচেয়ে জনপ্রিয় Query- Selec Query
২১৬. SQL = Structured Query Language
২১৭. SQL তৈরি করে- IBM(১৯৭৪)
২১৮. ERP = Enterprise Resource Planning
২১৯. বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়- ২১ মে, ২০০৬
২২০. MIS = Management Information System
২২১. ভুয়া মেইল জমার স্থান- Spam
২২২. CD= Compact Disk
২২৩. MS Excel হলো Spreadsheet Software
২২৪. বাংলাদেশে ইন্টারনেট চালু হয়- ১৯৯৬ সালে
২২৫. বিশ্বের প্রথম কম্পিউটার- ENIAC
২২৬. ল্যাপটপ প্রথম বাজারে আসে-১৯৮১ সালে
২২৭. ROM=Read Only Memory
২২৮. বর্তমান প্রজন্ম- 4G
২২৯. টুইটারের জনক- জ্যাক ডরসি
২৩০. MODEM এ আছে – Modulator + Demodulator
২৩১. UNIX হলো Operating System
২৩২. CPU= Central Processing Unit
২৩৩. IC দিয়ে তৈরি প্রথম কম্পিউটার- IBM360
২৩৪. ডিজিটাল কম্পিউটারের সূক্ষতা ১০০%
২৩৫. ১ম প্রোগ্রামার- লেডি অগাস্টা
২৩৬. ১ম প্রোগ্রামিং ভাষা-ADA
২৩৭. কম্পিউটারে দেয়া অপ্রয়োজনীয় তথ্য-গিবারিশ
২৩৮. কম্পিউটার ভাইরাস আসে-১৯৫০ সালে
২৪০. কম্পিউটার ভাইরাস নাম দেন-ফ্রেড কোহেন
২৪১. Mother of All Virus-CIH
২৪২. VIRUS=Vital Information Resources Under Seize
২৪৩. প্রোগ্রাম রচনার সবচেয়ে কঠিন ভাষা- মেশিন ভাষা
২৪৪. NORTON-একটি এন্টিভাইরাস
২৪৫. মুরাতা বয়-জাপানি রোবট
২৪৬. 1nm=10^(-9) m
২৪৭. স্বর্ণের পরমাণুর আকার- 0.3nm
২৪৮. আইসোক্রোনাস ট্রান্সমিশনে সময় লাগে শূন্য সেকেন্ড
২৪৯. অপটিক্যাল ফাইবারের কোর ডায়ামিটার- ৮-১০ মাইক্রন
২৫০. ১ম Wireless ব্যবহার করেন-Guglielimo Marconi(1901)
২৫১. ASCII-7 কোডের প্রথম 3bitকে জোন এবং শেষ 4bitকে সংখ্যাসূচক বলে
২৫২. ASCII সারণি মতে,
0-3 & 127 = Control Character
32-64 = Special Character
65-96 = Capital Letters & Some Signs
97-127 = Small Letters & Some Signs
২৫৩. EBCDIC কোডে- 0-9 = 1111 A-Z = 1100,1101,1110 Special Signs = 0100,0101,0110,0111
২৫৪. EBCDIC কোডে ২৫৬টি বর্ণ,চিহ্ন ও সংখ্যা আছে
২৫৫. EBCDIC কোড ব্যবহৃত হয়- IBM Mainframe Computer ও Mini Computer- এ।
২৫৬. Unicode উন্নত করে-Unicode Consortium
২৫৭. ফাইবার অপটিক ক্যাবল তৈরিতে ব্যবহৃত অন্তরক পদার্থ- সিলিকন ডাই অক্সাইড ও Muli Component Glass (Soda Boro Silicet, NaOH Silicet etc.)
২৫৮. Real Time Application এর Data Transfer এ বেশি ব্যবহৃত হয় Isochronous
২৫৯. Radio Wave এর Data Transmission Speed –24 Kbps
২৬০. Wifi এর দ্রুততম সংস্করণ-IE
*****