A collection of paragraph,letter,email,application,dialogue,grammar,story,song,education , examination result, jsc,ssc and Hsc exam realated English grammar and composition part .
Sunday, December 24, 2023
সকাল সন্ধার দোয়া সমুহ
যে কোন ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার দোয়া
উৎকৃষ্ট দোয়া
আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণনা করেন, আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি সকালে একশত বার ও সন্ধ্যায় একশত বার ‘সুবহা-নাল্লা-হি ওয়া বিহামদিহি’ পড়বে, কিয়ামতের দিন তার চেয়ে উৎকৃষ্ট কিছু কেউ নিয়ে আসতে পারবে না। তবে সে ব্যক্তি ছাড়া— যে তার মত বলবে বা তার চেয়ে বেশি আমল করবে।’ (মুসলিম, হাদিস ২৬৯২)
আরবি : سُبْحَانَ اللهِ وَبِحَمْدِهِ
উচ্চারণ : সুবহা-নাল্লা-হি ওয়া বিহামদিহি
অর্থ: আমি আল্লাহর প্রশংসাসহ পবিত্রতা ও মহিমা ঘোষণা করছি।
সাইয়েদুল ইস্তেগফার
শাদ্দাদ বিন আওস (রা.) নবী (সা.) থেকে বর্ণনা করেন যে, সাইয়্যেদুল ইস্তিগফার (শ্রেষ্ঠ ইস্তিগফার) হলো-
اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ، وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ، أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ، وَأَبُوءُ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لاَ يَغْفِرُ الذُّنوبَ إِلاَّ أَنْتَ
উচ্চারণ: আল্লা-হুম্মা আনতা রাব্বি লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খলাক্বতানি ওয়া আনা ‘আব্দুকা, ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাস্তাত্বা‘তু। আ‘উযু বিকা মিন শাররি মা সানা‘তু, আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়া আবূউ বিযাম্বী। ফাগফির লি, ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয যুনূবা ইল্লা আনতা।
অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমার রব্ব, আপনি ছাড়া সত্য কোন উপাস্য নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনার বান্দা। আমি আমার সাধ্য মতো আপনার (তাওহীদের) অঙ্গীকার ও (জান্নাতের) প্রতিশ্রুতির ওপর রয়েছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট থেকে আপনার আশ্রয় চাই। আপনি আমাকে যে নেয়ামত দিয়েছেন আমি তা স্বীকার করছি এবং আমার অপরাধও স্বীকার করছি। অতএব, আপনি আমাকে মাফ করে দিন। নিশ্চয় আপনি ছাড়া পাপরাশি ক্ষমা করার কেউ নেই।
তিনি আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি দিনের বেলায় বিশ্বাসের সঙ্গে এ বাক্যগুলো বলবে এবং সেদিন সন্ধ্যার আগে যদি সে মারা যায়— তাহলে সে ব্যক্তি জান্নাতের অধিবাসী হবে। আর যে ব্যক্তি রাতের বেলায় এ বাক্যগুলো বলবে এবং সকাল হওয়ার আগে মারা যাবে— সে ব্যক্তি জান্নাতের অধিবাসী হবে।’ (বুখারি, হাদিস : ৬৩০৬)
Saturday, December 23, 2023
ইকড়ি মিকড়ি চাম চিকড়ি কবিতার ব্যাখ্যা
Thursday, December 21, 2023
পিপড়ার চাকরী হারানোর গল্প
Wednesday, December 20, 2023
New Curriculum competency 8 & 9
Friday, December 15, 2023
ইংরেজি তে ৫০ টা গালি
Wednesday, December 13, 2023
১০ টি প্রয়োজনীয় হাদিস
ইংরেজিতে কথা বলতে এই ২৫টি শব্দ জানতেই হবে।
Sunday, December 10, 2023
৮০ টি উক্তি
Thursday, November 30, 2023
দুই উকিলের গল্প
Monday, November 27, 2023
Ideoms and phrases
"প্রত্যাবর্তনের লজ্জা" আল মাহমুদ
Saturday, November 25, 2023
ইংরেজি বর্ণমালা আপনাকে কী পরামর্শ দিচ্ছেঃ
Friday, November 24, 2023
155 phrasal verbs with Banlga meaning
Wednesday, November 22, 2023
এক নজরে বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিবর্গ:
Monday, November 20, 2023
Magical Words male female
Saturday, November 18, 2023
Word neaning 001
ঐতিহাসিক তারিখগুলো কি বার ছিল
Preposition details in Bangla
Friday, November 17, 2023
দোয়া ও জিকির সমুহ
দোয়া সকল বন্ধ হৃদয় গুলোকে খুলে দেয়। আপনি যত বেশি আল্লাহ্র কাছে দোয়া করবেন আপনার জীবন তত বেশি আপনার কাছে হালকা মনে হবে। দোয়ার
সবচে সুন্দর দিক হচ্ছে, আপনার দোয়া এই দুনিয়ায় কবুল হোক
বা না হোক, দোয়া আপনার হৃদয় থেকে না পাওয়ার অভাব
গুলো হ্রাস করে দেয়। তাই চলুন দৈনন্দিন জীবনে নিয়মিত পাঠ করার জন্য কিছু
দোয়া শিখে নেই। আর পাশাপাশি নিচের আয়াতটা সব সময় মাথায় রাখবেন। দেখবেন
বোঝা অনেকটাই হালকা হয়ে যাবে নিজের অজান্তেই, ইন শা আল্লাহ !
**দুনিয়া আখিরাতের কল্যানের জন্য দোয়া-
رَبَّنَا آتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَفِي
الْآخِرَةِ حَسَنَةً وَقِنَا عَذَابَ النَّارِ
উচ্চারনঃ “রব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাহ ওয়া ফিল আখিরতি হাসানাহ ওয়া
কিনা আজাবান্নার।”
অর্থ-‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দান কর এবং পরকালেও কল্যাণ দান কর। আর আমাদেরকে আগুনের-যন্ত্রণা থেকে রক্ষা
কর।’(সুরা বাকারা- আয়াত ২০১)
কাতাদা (রাঃ) আনাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করেছিলেন কোন দোয়া রাসুল (সাঃ) বেশি পড়তেন
তখন আনাস (রাঃ) উপরে দোয়াটির কথা বলেছিলেন (মুসলিম)
➋ নিজে এবং নিজের পরিবারের সবার জন্য বিনা হিসাবে বিনা আজাবে
জান্নাতুল ফিরদাউস চাওয়ার দোয়া-
اللهم أدخلنا وأهلنا الجنة الفردوس بغير حساب ولا
عذاب
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আদখিলনা ওয়া আহলানা আল জান্নাতাল ফিরদাউস বিগইরি হিসাবিও
ওয়া লা আ’যাব।
অর্থঃ ইয়া আল্লাহ তুমি আমাকে আর আমার পরিবারের সবাইকে বিনা হিসাবে, বিনা আজাবে
জান্নাতুল ফিরদাউস দান করো।
➌ হেদায়াতের পর অন্তরের বক্রতা হতে মুক্তি চাওয়া-
رَبَّنَا لاَ تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ
هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ
উচ্চারনঃ রব্বানা-লা-তুযিগ্ কুলূবানা- বা’দা ইয্ হাদাইতানা-অহাবলানা-মিল্
লাদুন্কা রহমাহ , ইন্নাকা আন্তাল্ অহ্হা-ব্ ।
অর্থঃ হে আমাদের রব, আপনি হিদায়াত দেয়ার পর আমাদের অন্তরসমূহ বক্র করবেন না এবং আপনার পক্ষ থেকে আমাদেরকে রহমত দান করুন। (সুরা আল
ইমরান – আয়াত ৮)
➍ দ্বীনের উপর অটল থাকার দুয়া:
اللَّهُمَّ يَا مُقَلِّبَ الْقُلُوبِ ثَبِّتْ
قَلْبِيْ عَلَى دِيْنِكَ
উচ্চারনঃ আল্লাহুম্মা ইয়া মুক্বাল্লিবাল ক্বুলুব, ছাব্বিত ক্বলবী আ’লা দ্বীনিক
।
অর্থ:- হে আল্লাহ! হে হৃদয়ের পরিবর্তন কারী! আপনি আমার হৃদয়-কে আপনার দ্বীনের
উপর প্রতিষ্ঠিত রাখুন।
আনাস (রাদিয়াল্লাহু আ’নহু) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া
সাল্লাম) বেশি বেশি বলতেন, “হে হৃদয়সমূহকে
বিবর্তনকারী! তুমি আমার হৃদয়কে তোমার দ্বীনের উপর প্রতিষ্ঠিত রেখো।” আমি বললাম, ‘হে
আল্লাহর রাসূল! আমরা আপনার প্রতি এবং আপনি যা আনয়ন করেছেন তার প্রতি ঈমান এনেছি, আপনি কি আমাদের ব্যাপারে ভয় করেন?’ তিনি
বললেন, “হ্যাঁ, হৃদয়সমূহ আল্লাহর আঙ্গুলসমূহের মধ্যে
দু’টি আঙ্গুলের মাঝে আছে। তিনি তা ইচ্ছামত বিবর্তন
করে থাকেন।”(তিরমিযী ২১৪০, ইবনে মাজাহ ৩৮৩৪, মিশকাত ১০২)
➎ আল্লাহর কাছে হেদায়েত ও তাকওয়া চাওয়ার দোয়া-
“اللهم إني أسألك الهدى، والتقى، والعفاف،
والغنى”
উচ্চারনঃ “আল্লাহুম্মা ইন্নি আস-আলুকাল হুদা ওয়াত-তুকা ওয়াল আ’ফাফা ওয়াল
গিনা।”
অর্থ: হে আল্লাহ আমি তোমার কাছে হেদায়েত, তাকওয়া, সুস্থতা ও সম্পদ প্রার্থনা
করছি। (সুনানে আত-তিরমিযী: ৩৪৮৯)
➏ দুনিয়া আখিরাতের নিরাপত্তার দোয়া।
اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ
وَالْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالآخِرَةِ، اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ
الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِي دِينِي وَدُنْيَايَ وَأَهْلِي وَمَالِي، اللَّهُمَّ
استُرْ عَوْرَاتي، وآمِنْ رَوْعَاتي، اللَّهمَّ احْفَظْنِي مِنْ بَينِ يَدَيَّ،
ومِنْ خَلْفي، وَعن يَميني، وعن شِمالي، ومِن فَوْقِي، وأعُوذُ بِعَظَمَتِكَ أنْ أُغْتَالَ
مِنْ تَحتي
উচ্চারণঃ আল্লা-হুম্মা, ইন্নী আস্আলুকাল ‘আফওয়া ওয়াল ‘আ-ফিয়্যাতা ফিদ্ দুন্ইয়া- ওয়াল আ-খিরাহ। আল্লাহুম্মা, ইন্নী আস্আলুকাল
‘আফ্ওয়া ওয়াল ‘আ-ফিয়্যাতা ফী দীনী ওয়া দুন্ইয়াই-য়া, ওয়া আহলী ওয়া মালী।
আল্লা-হুম্মাস- তুর ‘আউরা-তী ওয়া আ-মিন রাউ‘আ-তী।
আল্লা-হুম্মাহ্ ফাযনী মিম বাইনি ইয়াদাইয়্যা ওয়া
মিন খালফী, ওয়া ‘আন ইয়ামীনী ওয়া ‘আন শিমালী, ওয়া মিন ফাউক্বী। ওয়া
আ‘ঊযু বি‘আযামাতিকা আন উগতা-লা মিন তাহতী।
অর্থঃ হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট ইহকালে ও পরকালে নিরাপত্তা চাচ্ছি। হে আল্লাহ! নিশ্চয় আমি তোমার নিকট আমার ধর্ম ও
পার্থিব জীবনে এবং পরিবার ও সম্পদে ক্ষমা ও নিরাপত্তা
ভিক্ষা করছি। হে আল্লাহ! তুমি আমার লজ্জাকর বিষয়সমূহ
গোপন করে নাও এবং আমার ভীতিতে নিরাপত্তা দাও। হে আল্লাহ! তুমি আমাকে আমার
সম্মুখ ও পশ্চাৎ, ডান ও বাম এবং উপর থেকে রক্ষণাবেক্ষণ কর। আর আমি তোমার
মাহাত্মের অসীলায় আমার নিচে ভূমি ধসা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।
আব্দুল্লাহ ইবনু উমার (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.)কখনোই সকাল হলে ও সন্ধ্যা হলে উপরের এই কথাগুলি বলতে ছাড়তেন না (সর্বদা
তিনি সকালে ও সন্ধ্যায় এগুলি বলতেন) (মুসনাদ আহমাদ ২/২৫, সুনানু ইবনি
মাজাহ ২/১২৭৩, মুসতাদরাক হাকিম ১/৬৯৮, মাওয়ারিদুয যামআন
৭/৩৮১-৩৮৩, সহীহুত তারগীব ১/৩৪৩)
➐ আল্লাহর দেওয়া নিয়ামত কখনো যেন হারিয়ে না যায়-
اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ زَوَالِ
نِعْمَتِكَ وَتَحَوُّلِ عَافِيَتِكَ وَفُجَاءَةِ نِقْمَتِكَ وَجَمِيعِ سَخَطِكَ
” .
উচ্চারণঃ “আল্ল-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিন যাওয়া-লি নি‘মাতিক, ওয়া তাহাও্উলি ‘আ-ফিয়াতিক, ওয়া ফুজা-য়াতি নিক্মাতিক, ওয়া
জামী’ই সাখ-তিক ।”
অর্থঃ “হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট আশ্রয় চাই নি‘আমাত দূর হয়ে যাওয়া হতে, তোমার দেয়া সুস্থতা পরিবর্তন হয়ে যাওয়া থেকে, তোমার অকস্মাৎ
শাস্তি আসা হতে এবং তোমার সকল প্রকার অসন্তুষ্টি
থেকে।”(মুসলিম- ৬৮৩৭)
➑ মারাত্মক রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তির দোয়াঃ
«اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ
الْجُنُونِ، وَالْجُذَامِ، وَالْبَرَصِ، وَسَيِّئِ الْأَسْقَامِ»
উচ্চারনঃ আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল জুনুন, ওয়াল জুযাম, ওয়াল বারস, ওয়া
সাইয়িল আসকম।
অর্থঃ হে আল্লাহ্! আমি আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি পাগলামী, কুষ্ঠ রোগ, শ্বেতরোগ এবং অতি মন্দ রোগ ব্যাধি হতে।(সুনানে
আন-নাসায়ী, হাদিস নং ৫৪৯৩ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস)
➒ অসুস্থ্য ব্যক্তির প্রতি দোয়া-
الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي عَافَانِي مِمَّا
ابْتَلاَكَ بِهِ وَفَضَّلَنِي عَلَى كَثِيرٍ مِمَّنْ خَلَقَ تَفْضِيلاً
উচ্চারনঃ আলহামদুলিল্লা হিল্লাযি আ-ফা-নী মিম্মাব তালা-কা বিহ, ওয়া ফাদদলানীয়
আলা কাছিইরিম মিম্মান খলাকো তাফদিইলা।
অর্থঃ “সকল প্রশংসা আল্লাহ তা আলার জন্য, তিনি যে বিপদে তোমাকে জড়িত করেছেন তা হতে আমাকে হিফাযাতে রেখেছেন এবং তাঁর অসংখ্য সৃষ্টির উপর
আমাকে সম্মান দান করেছেন”।
যে কোন অসুস্থ বা বিপদ্গ্রস্থ ব্যক্তিকে দেখে এই দোয়া পড়লে আপনি জীবনে কখনো ঐ অসুখে বা ঐ বিপদে পরবেন না-উমার (রাঃ) থেকে
বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ যে
লোক কোন বিপদগ্রস্থ লোককে প্রত্যক্ষ উপরে দোয়া পড়বে সে তার মৃত্যুর
পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত উক্ত অনিষ্ট হতে হিফাযাতে থাকবে
। তা যে কোন বিপদেই হোক না কেন ।(ইবনু মাজাহ, হাঃ
৩৮৯২ হাদিসের মানঃ হাসান হাদিস, তিরমিজি ৩৪৩১- তাওহিদ পাবলিকেশন)
❿
সকাল সন্ধ্যার দোয়া-
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ
شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
উচ্চারণঃ বিস্মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদুররু মা‘আ ইস্মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি
ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম।
অর্থঃ আমি সেই আল্লাহর নামে শুরু করছি, যার নামে শুরু করলে আসমান ও যমীনের কোনো কিছুই কোনো ক্ষতি করতে পারেনা, তিনি সর্বশ্রোতা,
মহাজ্ঞানী।
সকাল সন্ধায় ৩বার করে এই দোয়া পড়লে আসমান জমিনের কোন কিছুই আপনার কোন ক্ষতি
করতে পারবে না-
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আ’লাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি সকালে তিনবার ও সন্ধ্যায় তিন বার এই দুআ পড়বে, কোনো কিছুই
ঐ ব্যক্তির ক্ষতি করতে পারবেনা।”
(আবূ দাউদ, ৪/৩২৩, নং ৫০৮৮; তিরমিযী, ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৮; ইবন মাজাহ, নং ৩৮৬৯; আহমাদ, নং ৪৪৬। আরও দেখুন, সহীহ ইবন মাজাহ, ২/৩৩২। আর
আল্লামা ইবন বায রাহিমাহুল্লাহ তাঁর ‘তুহফাতুল আখইয়ার’ গ্রন্থের ৩৯
পৃষ্ঠায় এটার সনদকে হাসান বলেছেন- হিসনুল মুসলিম থেকে)
➊➊ ক্ষমা প্রার্থনার সর্বশ্রেষ্ঠ দোয়া-
اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَّا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ،
خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ، وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا
اسْتَطَعْتُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ، أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ
عَلَيَّ، وَأَبُوءُ بِذَنْبِي فَاغْفِر لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا
أَنْتَ
উচ্চারণঃ আল্লাহুম্মা আনতা রব্বি লা-ইলাহা ইল্লা আনতা, খালাক্বতানি ওয়া
আনা আ’বদুক, ওয়া আনা-আ’লা আহ’দিকা ওয়া-ওয়াদিকা মাস্তা-তোয়া’ত,
আ’উযুবিকা মিন শাররি মা-ছানাআ’ত আবু-উ-লাকা বিনি’মাতিকা আলায়্যা
ওয়া-আবু-উ-বি-যামবি, ফাগফিরলী, ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুযযুনুবা ইল্লা-আনতা।
অর্থঃ হে আল্লাহ! তুমি আমার প্রতিপালক, তুমি ছাড়া আর কোন উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছো আর আমি তোমার বান্দা। আমি আমার
সাধ্যানুযায়ী তোমার সাথে যে ওয়াদা করেছি তা পূরণ করার
চেষ্টায় রত আছি, আমি আমার কর্মের অনিষ্ট থেকে
পানাহ্ চাই, আমি স্বীকার করছি আমার প্রতি তোমার প্রদত্ত নিয়ামতের কথা এবং
আমি আরো স্বীকার করছি আমার পাপে আমি অপরাধী, অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা করো,
তুমি ছাড়া ক্ষমা করার আর কেউ নাই।
আন্তরিক বিশ্বাসের সাথে কেউ যদি প্রতিদিন সকাল (ফযরের পরে) ও সন্ধ্যায়
(আসর বা মাগরিবের পরে) এই দোয়া বা ইস্তেগফার পড়ে আর সে ঐদিন মারা যায় ইন
শা’ আল্লাহ সে জান্নাতে যাবে। এই গ্যারান্টি দিয়ে গেছেন স্বয়ং
রাসুলুল্লাহ (সাঃ)। (বুখারী, তিরমিযী ৫/৪৬৬)
➊❷ দুই সিজদার মাঝের দোয়া-
اَللّهُمَّ اغْفِرْلِيْ وَارْحَمْنِيْ (وَاجْبُرْنِيْ
وَارْفَعْنِيْ) وَاهْدِنِيْ وَعَافِنِيْ وَارْزُقْنِيْ।
উচ্চারণ:- আল্লা-হুম্মাগফিরলী অরহামনী অজবুরনী অরফা’নী অহ্দিনী ওয়া আ-ফিনী
অরযুক্বনী।
অর্থ- হে আল্লাহ! আমাকে ক্ষমা কর, দয়া কর, আমার প্রয়োজন মিটাও, আমাকে উঁচু কর, পথ দেখাও, নিরাপত্তা দাও এবং জীবিকা দান কর।
(আবূদাঊদ-৮৫০, তিরমিযী-২৮৪, ইবনে মাজাহ্-৮৯৮,হাকেম,
মুস্তাদরাক)
ক্ষমা, দয়া, সমস্ত প্রয়োজন মিটানো, নিচুতা দূর করে উচু করা, সঠিক পথে পরিচালনা করা, নিরাপত্তা দেওয়া, জীবিকা দেওয়া এই সমস্ত কিছু
প্রতি রাকাত সলাতের ১ সিজদা থেকে উঠে বসে আপনি আল্লাহর কাছে চেয়ে নিতে
পারছেন আর সলাতটাই তো মুলত মুনাজাত, অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে সলাতের
মধ্যে আল্লাহর কাছে দোয়া কবুলের আশা সবচেয়ে বেশি থাকে,
আপনি একবার চিন্তা করুন প্রতিদিন এত রাকাত সলাতে
আমরা এত বার যদি আল্লাহর কাছে এই দুয়াটা করি আর কোন ১বারও যদি দয়াময় আল্লাহ
সুবহানাহু তা’লা কবুল করে নেন তাহলে দুনিয়া আখিরাতে আমাদের আর কোন
অপ্রাপ্তি থাকবে কি?
আল্লাহ আমাদের যথাযথ আমল করা তৌফিক দান করুক, আমিন !