Monday, April 29, 2019

বাংলাদেশ ইনফো

সাম্প্রতিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নঃ
১। বাংলাদেশের বর্তমান মাথাপিছু আয় –
১৯০৯মার্কিন ডলার
২। বাংলাদেশের বর্তমান জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার –
৮.১৩%
৩। বঙ্গবন্ধু -১ স্যাটেলাইট কবে উৎক্ষেপন হয়েছে?
১১মে, ২০১৮
৪। বাংলাদেশকে কবে উন্নয়ন শীল দেশের ক্যাটাগরির শর্ত পূরণ করে ?
১৬ মার্চ ,২০১৮।
৫। ডাক বিভাগের অার্থিক লেনদেনের জন্য চালু টাকার নাম কী ?
=ডাকটাকা।
৬।দেশের ১ম ফিশ ওয়ার্ল্ড একুরিয়াম কোথায় ?
=কক্সবাজারে।
7)বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের বাসস্থান, শিক্ষা সহায়তা ও অন্যান্য ঝুঁকি মোকাবেলায় ১০ মাসের জন্য জাতিসংঘের নেয়া প্ল্যানের নাম কি?
#উঃ- জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান।
৮.শেখ হাসিনা সেনানিবাস কোথায় অবস্থিত?
=লেবুখালী, পটুয়াখালী
৯।পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উচ্চ কক্ষে প্রথম হিন্দু দলিত নারী সিনেটর –
=কৃষ্ণা কুমারি কোহলি
১০। পাটের তৈরি পলি ব্যাগ / সোনালী ব্যাগ তৈরীর আবিষ্কিরক কে?
= ডঃ মুবারক আহমদ খান।।।
11)সম্প্রতি প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের ই-ডেটাবেজ তৈরির জন্য কী নামে পরিচয়পত্র প্রদান করা হবে?
#উঃ- ইউনিক স্মার্টকার্ড
১২। দেশের ১২ তম বা সর্বশেষ সিটি কর্পোরেশন কোনটি ?
= ময়মনসিংহ
১৩। বাংলা সন কত?
= ১৪২৫
১৪। দেশের বর্তমান মুদ্রাস্ফীতির হার কত ?
5.68%
১৫। মুন্সি গন্জে ২ মার্চ উন্মোচন করা ”পতাকা ৭১” ভাস্কর্যটির ভাস্কর কে?
= রুপম রায়।
১৬।দেশের প্রথম নারী প্রোগ্রামার কে ?
= শাহেদা মুস্তাফিজ
১৭।জাতীয় ভোটার দিবস কবে ?
=১ মার্চ
১৮।মালদ্বীপের বর্তমান প্রেসিডেন্টের নাম কী ?
=ইব্রাহিম মোঃ সোলিহ
১৯।পূর্ব গৌতা ও ডুমা শহরটি অবস্থিত কোথায় ?
= সিরিয়া।
20) বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন ডেপুটি গভর্ণরের নাম কী?
#উঃ- আহমেদ জামাল
২১। কমনওয়েলথ এর বর্তমান সদস্য কত?
= ৫৩ ( নতুন গাম্বিয়া )
২২।সম্প্রতি মঙ্গল গ্রহে পৌছা‌নো ”মঙ্গলযান” প্রেরনকারী দেশের নাম কী ?
=ভারত
২৩।বিশ্ব অটিজম দিবস কবে ?
=২রা এপ্রিল
২৪।স্বাধীনতা পদক কত জনকে দেওয়া হয়?
= ১৮
২৫।বাংলাদেশের কোনটিকে ২০১৮ সালের product of the year ঘোষণা করা হয়?
=ওষুধ
২৬.কাঁকন বিবি কখন মৃত্যু বরণ করেন?
=২১ মার্চ ২০১৮।
২৭।কাঁকন বিবি কে কোন সালে “বীর প্রতীক” উপাধি দেয়া হয়?
উঃ১৯৯৬।।
২৮।কাঁকন বিবি কোন সম্প্রদায়ের ছিলেন?
উঃখাঁসিয়া।
২৯।৯১ তম আস্কারে সেরা অভিনেএীর পুরষ্কার কে পান?
উঃ অলিভিয়া কোলম্যান
30। স্টিফেন হকিং মারা যান কবে, কত বছর বয়সে?
#১৪মার্চ, ২০১৮। (৭৬ বছর)
31। নেপালে বিদ্ধস্ত বিমানটি কোন মডেলের, বিমানের কোড নম্বর কত?
#US Bangla Airline, মডেলঃ- ড্যাশ ৮- কিউ-৪০০(কোড নাম্বারঃ-এস-২ এজিইউ), ফ্লাইট নাম্বার-২১১
32। সর্বশেষ ওয়ানডে স্ট্যাটাস প্রাপ্ত দেশের নাম কি?
#নেপাল
33। সুখি দেশের তালিকায় বাংলাদেশ কততম?
# ১২৫ তম ( পূর্বে ছিল ১১৫)
34। দক্ষিণ আফ্রিকার নতুন প্রেসিডেন্টের নাম কী?
#সিরিল রামাফোসা
35। ২০১৯ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার লাভ করেন কতজন?
# ১৩ জন ও একটি প্রতিষ্ঠান
36। শীর্ষ দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ কোনটি?
#সোমালিয়া
37। আগামী কমনওয়েলথ গেমস অনুষ্ঠিত হবে কোথায়?
# ইংল্যান্ড
38। স্টিফেন হকিং কোন রোগে আক্রান্ত ছিলেন?
#Motor Neurone
39। বর্তমান প্রধান বিচারপতি কে এবং কত তম?
#সৈয়দ মাহমুদ হাসান, ২২ তম।
40। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক কে হলেন?
#রাশিদ খান (আফগানিস্তান)
41। প্রথম কোন শহর শীতকালীন ও গরমকালীন অলিম্পিক আয়োজন করবে?
#বেজিং
42। সম্প্রতি আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কোন জিনিসকে ব্যান করলেন?
#bumb-stock devices
43। সম্প্রতি কোন মুসলিম দেশ মহিলাদের মিলিটারিতে নিয়োগের সম্মতি দিলো?
#সৌদি আরব
44। চতুর্থ প্রজন্মের (ফোর-জি) টেলিযোগাযোগ সেবা চালু হয় কবে
#১৯ফেব্রুয়ারি (২০১৮)
45। সবচেয়ে কম দুর্নীতিগ্রস্ত দেশ –
#নিউজিল্যান্ড
46। অস্ট্রেলিয়ার প্রথম নারী প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন কে?
#সুসান কাইফেল
47। দেশের ইতিহাসের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
#২.৬ ডিগ্রী,পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
48। বাংলাদেশের কোনটিকে ২০১৮ সালের product of the year ঘোষণা করা হয়?
#ওষুধ
49। বাংলাদেশ পুলিশের নতুন আইজিপির নাম কি?
#ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি দেশের ২৯তম আইজিপি।
50। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ওয়াচ টাওয়ারের নাম কি?
#জ্যাকব টাওয়ার, এর উচ্চতা ২২৫ ফুট। এটি ভোলা জেলার চরফ্যাশনে অবস্থিত।
51। বাংলাদেশের প্রথম ছয় লেনের ফ্লাইওভার কোথায় অবস্থিত?
#ফেনীর মহিপালে। এর মুল দৈর্ঘ্য ৬৯০ মিটার। উদ্বোধন করা হয় ৪ জানুয়ারি ২০১৮।
52। বিশ্বের সর্বশেষ প্রচলিত মুদ্রার নাম কি?
#South Sdanese Pound(SSP)।
53। বর্তমানে জাতিসংঘ কর্তৃক স্বীকৃত প্রচলিত মুদ্রার সংখ্যা :
#১৮০টি।
54। বিশ্বের বৃহত্তম উভচর উড়োজাহাজ,এটি চীনের তৈরি। তার নাম কি?
#AG600
55। 2022 সালের শীতকালীন অলিম্পিক কোথায় অনুষ্ঠিত হবে?
#বেজিং, চীন
56। বর্তমানে বাংলাদেশের মন্ত্রিসভায় টেকনোক্র্যাট মন্ত্রী কতজন?
#৪জন
57। মহাগ্রন্থ আল কুরআনের আদলে দেশের প্রথম কুরআন ভাস্কর্য কোথায় তৈরি করা হয়?
#কসবা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া। ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১৬ ফুট এবং প্রস্থ ৮ ফুট। ঢাবির কামরুল হাসান শিপন এটির ডিজাইন করেন।
58। SpaceX এর প্রতিষ্ঠাতার নাম কি?
#এলন মাস্ক
59। ২০১৮ বিশ্ব ধর্ম সম্মেলন কোথায় অনুষ্ঠিত হলো? #বিহার
60। বাংলাদেশে কোন তারিখে প্রথম মুদ্রার প্রচলন হয়?
#৪মার্চ, ১৯৭২
61। বাংলাদেশের Smart Card কোন দেশে তৈরি হয়?
#ফ্রান্স
62। বিশ্বের প্রথম জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলো
#মিসরের আলেকজান্দ্রিয়াতে
63। বর্তমান অর্থ সচিব-
# আব্দুর রউফ তালুকদার
64)বাংলাদেশের বর্তমান FIFA Ranking?
উঃ১৯৭।
65)পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী দেশ কোনটি এবং বাংলাদেশের অবস্থান কতো?
উঃফিনল্যান্ড(বাংলাদেশ-১১৫)।
66) World’s biggest flag unveils by?
উঃবলিভিয়া।
67) International Earth Hour was observed on?
উঃ২৪ মার্চ ২০১৮
68)স্টিফেন হকিন্স কত বছর বয়সে ‘মটর নিউরন’ রোগে আক্রান্ত হন?
উঃ ২১ বছর।
69)সম্প্রতি আলোচিত ” তুমব্রু ” সীমান্তবর্তী অঞ্চলটি কোথায় অবস্থিত?
#উঃ- বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি
Last part....
প্রাইমারী পরীক্ষার জন্য খুব গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্ন।। বাংলাদেশ বিষয়াবলী।।।।।।।
            ARSHAD KHAN..........................

১.★ বাংলাদেশের আইনসভার নাম→ জাতীয় সংসদ।
২.★ ইংরেজি নাম→ House of the Nation.
৩.★ জাতীয় সংসদের প্রতীক→ শাপলা।
৪.★ বর্তমান সর্বমোট আসন সংখ্যা→ ৩৫০টি।
৫.★ সংরক্ষিত মহিলা আসন→ ৫০টি।
৬.★ সরাসরি ভোটে নির্বাচিত আসন→ ৩০০টি।
৭.★ জাতীয় সংসদের মেয়াদ→ ৫ বছর।
৮.★ সংসদ অধিবেশন আহ্বান, ভঙ্গ ও স্থগিত করতে পারেন→ রাষ্ট্রপতি।
৯.★ জাতীয় সংসদের সভাপতি→ স্পিকার।
১০.★ প্রথম স্পিকার ছিলেন→ মোহাম্মদ উল্ল্যাহ।
১১.★ প্রথম নারী স্পিকার→ ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
১২.★ মহিলাদের জন্য সংরক্ষিত আসন ছিল না→ ৪র্থ সংসদে।
১৩.★ কাস্টিং ভোট→ স্পিকারের ভোট।
১৫.★ অধ্যাদেশ→ রাষ্ট্রপতি নিজে যে আইন
জারি করেন।
১৬.★ সরকারি বিল→ মন্ত্রীরা যে বিল উত্থাপন
করেন।
১৭.★ বেসরকারি বিল→ সংসদ সদস্যরা যে বিল উত্থাপন করেন।
১৮.★ ফ্লোর ক্রসিং→ অন্য দলে যোগদান কিংবা নিজ দলের বিপক্ষে ভোট দান।
১৯.★ বাংলাদেশের সরকার→ সংসদীয় পদ্ধতির।
২০.★ সংসদীয় পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপ্রধান→ রাষ্ট্রপতি
২১.® সমুদ্র বন্দর = ৩ টি ( চট্টগ্রাম, মংলা ও পায়রা)
২২.© স্হলবন্দর = ২৩ টি
২৩.® আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর = ৩ টি ( ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট)
২৪.® সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় = ৪৩ টি
২৫.© বেসরকারি """ = ৯৫ টি
২৬.® সরকারি মেডিকেল কলেজ= ৩৭ টি
২৭.® ক্যাডেট কলেজ = ১২ টি ( গার্লস ৩ টি)
২৮.® ইন্টারনেট চালু হয় বিশ্বে = ১৯৬৯ (জুন ৪)
২৯.© মোবাইল ফোন অপারেটর = ৬ টি
৩০.® উপগ্রহ ভূ কেন্দ্রের সংখ্যা = ৪ টি (বেতবুনিয়া, তালিয়াবাদ, মহাখালী, ও সিলেট)।।① বাংলাদেশের জাতীয় খেলা → কাবাডি
৩১.② 'পিৎজা' খাবারটির উৎসস্থল → ইটালি
প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবল শুরু হয় → ১৯৩০ সালে
৩২.④ বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানকারী প্রথম
আরব দেশ → ইরাক
৩৩.⑤ পৃথিবীর তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠনের নাম → OPEC
৩৪.⑥ জাতীয় শিশু দিবস → ১৭ই মার্চ
৩৫.⑦ বর্তমান বিশ্বের দ্রুততম মানবী → এলেইন থম্পসন
৩৭.⑧ বিশ্বের মোট জনসংখ্যা → ৭৪৩.৩০ কোটি
৩৮.⑨ আলোর তরঙ্গ তত্ত্ব উদ্ভাবন করেন →
হাইগেন
৩৯.⑩ CIA এর পূর্ণরূপ → Central Intelligence Agency
৪০.★ আড়িয়াল বিল→ মুন্সিগঞ্জে

Sunday, April 28, 2019

Causitive verbs

#verb এর রাজা #causative verbs -
Causative verbs  নিয়ে কথা :
কর্তা নিজে কাজ না করে যখন অন্যকে দিয়ে কাজটি করে নেয়, তখন তাকে causative verbs  বলে।
causative verbs  ৫ টি _make,  let, have, get, help
এদের ব্যবহার আছে ৮ টি :
১. এদের পরে object বসে _ Let me go.
    Let Rana and me go.
২. Active voice এ bare infinitive হবে _
    He made me cry
৩. Passive voice এ infinitive হবে -
    I was made to cry by him.
৪. Have এর পরে person থাকলে bare infinitive হবে _
I have a teacher do  the sum.
৫. Get এর পরে   person থাকলে  infinitive হবে
    I have a teacher to do the sum
৬. Help এর পরে person থাকলে infinitive / bare infinitive হবে
    A teacher helps me to do/ do the sum
৭. Let থাকলে active / passive উভয় এর স্হলে  bare infinitive  হবে।
     He let me go ( active)
     I was let go by him (passive)
৮. অন্যের সাহায্যে কাজটি করা হলে ( passive) 
Have, get, want, find  এদের পরে person / things  থাকলে মূল verb এর সর্বদা past participle হবে।
I have a shirt ironed.
I have a sister married.
I get  a house repaired.

.

.  
*******Best of luck my dear students *****

Friday, April 12, 2019

মৃত ব্যাক্তির জানাজায় টাকার হিসাব নিয়ে গল্প

এলাকার খুব প্রভাবশালী এক ব্যক্তি মৃত্যুবরন করলেন, জানাযার নামাজ শুরু
হওয়ার মূহুর্তে মৃত ব্যক্তির এক বাল্য বন্ধু এসে ইমাম
সাহেব কে বল্লেন- দাড়ান !
জানাযা পড়ানোর আগে , আমার কথা আছে  ওনি আমার কাছ থেকে ১০ লাখ টাকা ধার নিয়েছিলেন,ফেরত পেলে তবেই
জানাযা পড়াবেন ।
মৃত ব্যক্তির তিন ছেলে এক মেয়ে , বড় ছেলে ইঞ্জিনিয়ার, মেঝ ছেলে ডাক্তার এবং ছোট ছেলে পি ইচ ডি হোল্ডার এবং মেয়েকে তেমন একটা উচ্ছ শিক্ষিত করাবেন না , এই মানুষিকা থেকে মেয়েকে মাদ্রাসায় পড়ালেন , পরে বিয়ে দিয়ে দিলেন ।
ইমাম সাহেব মৃত ব্যক্তির পুত্রদের
ডাকলেন,তিনজন পুত্রের কেউই ঋনের দায়িত্ব
নিতে চাইলো না। তারা সাফ জানিয়ে দিলো- এইরকম
কোনো অসিয়ত তাদের পিতা করে যাননি,,অতএব
তারা এই ঋন পরিশোধ করতে বাধ্য নয়।
ইমাম সাহেব মৃত ব্যক্তির ভাই,আত্নীয়-স্বজন
সকলকে ডাকলেন,কিন্তু কেউ ঋনের দায়িত্ব
নিলেন না। ইমাম সাহেব সাফ জানিয়ে
দিলেন, ঋনের ফয়সালা হওয়া ব্যতীত, উনি জানাযা পড়াবেন না। অনেকটা হট্টগোল অবস্থায়।
হঠাৎ বোরকা পরিহিতা এক মহিলা উপস্থিত
হলেন,হাতে একটা ব্যাগ নিয়ে। মহিলা বল্লেন- ইমাম
সাহেব আমি মৃত ব্যক্তির কন্যা। এই নিন,এই ব্যাগে
বেশ কিছু টাকা ও গয়না রয়েছে,,পাওনাদার কে
বলুন,গয়না বিক্রি করে ওনার টাকা নিয়ে নিতে। আর
হ্যাঁ এর পরেও যদি ঋন পরিশোধ না হয়, তাহলে কথা
দিলাম বাকি ঋনের আমি জিম্মাদার। সময় মতো
পরিশোধ করে দিবো।

জানাযায় উপস্থিত সকল মানুষ অবাক !

এইবার পাওনাদার বল্লেন" ইমাম সাহেব জানাযা শুরু করুন। আমি ওনার
কাছে কোনো টাকা পেতাম না বরং ওনিই আমাকে
১০ লাখ টাকা ধার দিয়েছিলেন। ওনি হঠাৎ করে মারা
গেলেন, কিন্তু ওনার অবর্তমানে টাকাটা কাকে
ফেরত দেবো- এইরকম কোনো অসিয়ত
করে যাননি।
এখন বুঝতে পেরেছি, ওনার কন্যাই হলেন ওনার
আমানতের হকদার। ইনশাআল্লাহ সময় মত ওনার
কন্যাকে ওনার আমানত ফিরিয়ে দিবো।

# শিক্ষা:
দিনে রাতে পরিশ্রম করে সন্তানদের সুখের  জন্য সম্পদ গড়ে যাচ্ছেন , কিন্তু কখনো  চিন্তা করে দেখেছেন আপনার সুখের জন্য ও সন্তানদের গড়ে ওঠানোর প্রয়োজন আছে কি ???
ছোট থেকে সন্তানদের কে ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলুন। যা মৃত্যুর পরে আপনার  সম্পদ হবে ।

আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে সুসন্তানের বাবা হওয়ার তৌফিক দান করুন। (আমিন )।

চিনি দোকানদার ও মাখন বিক্রেতার গল্প

এক গ্রামে একজন কৃষক ছিলেন.. তিনি দুধ থেকে দই ও মাখন তৈরি করে বিক্রি করতেন.. একদিন কৃষকের স্ত্রী মাখন তৈরি করে কৃষককে দিলেন বিক্রি করতে.. কৃষক তা বিক্রি করার জন্য গ্রাম থেকে শহরের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন.. মাখন গুলো গোল-গোল রোল আকৃতিতে রাখা ছিল.. যার প্রত্যেকটির ওজন ছিল ১ কেজি করে.. শহরে পৌঁছে কৃষক প্রতিবারের ন্যায় পূর্ব নির্ধারিত দোকানে মাখন গুলো দিয়ে পরিবর্তে চা.. চিনি.. তেল ও তার সংসারের প্রয়জনীয় দ্রব্যাদি নিয়ে আসতেন..
আজ কৃষক চলে যাওয়ার পরে দোকানদার মাখনের রোল গুলো একটা একটা করে ফ্রিজে রাখার সময় ভাবলেন মাখনের ওজন সঠিক আছে কিনা আজ একবার পরীক্ষা করে দেখা যাক.. মাখনের রোল গুলো ওজন করতেই উনি দেখলেন মাখনের ওজন আসলে ১ কেজি নয় তা প্রতিটা আছে ৯০০ গ্রাম করে.. পরের সপ্তাহে আবার কৃষক উক্ত দোকানে মাখন বিক্রি করতে গেলেন..
দোকানের সামনে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গে দোকানদার কৃষকের উদ্দেশ্যে চিৎকার করে বলতে লাগলেন.. ‘বেরিয়ে যাও আমার দোকান থেকে.. এবার থেকে কোন বেঈমান চিটিংবাজের সাথে ব্যাবসা কর.. আমার দোকানে আর কোনদিন পা রাখবে না.. ৯০০ গ্রাম মাখন ১ কেজি বলে বিক্রি করা লোকটার মুখ আমি দেখতে চাইনা.. কৃষক বিনম্র ভাবে কম্পিত স্বরে দোকানদারকে বললেন-
দাদা! দয়া করে রাগ করবেন না.. আসলে আমি একজন খুবই গরিব মানুষ.. দাড়িপাল্লার বাটখারা কেনার মতো পয়সা আমার নেই.. তাই আপনার থেকে প্রতিবার যে এক কেজি করে চিনি নিয়ে যেতাম.. সেটাই দাড়িপাল্লার একপাশে রেখে অন্য পাশে মাখনের রোল মেপে নিয়ে আসতাম।।
আপনি অপরকে যেটা দেবেন.. সেটাই পরে আবার আপনার কাছে ফিরে আসবে..তা সেটা সম্মান হোক বা ঘৃণা..

ভিখারীর গল্প

একদিন এক ভিক্ষুক রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিল। হঠাৎ তার ভীষণ ক্ষুধা পেল । সে কিছুদূর যাবার পর বিশাল গেটওয়ালা একটা বাড়ি দেখতে পেল । মনে মনে খুব খুশী হল এই ভেবে যে , বড়োলোকের বাড়ী আজকে একটু মজার কিছু খেতে পারবে । ভাবতে ভাবতে সে বাড়ির দারওয়ানকে বলল, সে অনেক ক্ষুধার্ত কিছু খেতে দিবে?  দারওয়ান বলল, ঠিক আছে তুমি বাহিরে বস। আমি মেমসাবকে জিজ্ঞাসা করে আসি । ভিক্ষুক বলল ঠিক আছে ভাই । যখন দারওয়ান ভেতরে গেল, ভিক্ষুক দেখল একটা বড় সুন্দর খাঁচার ভেতর খুব সুন্দর একটা কুকুর । তার সামনে একটা প্লেটে অনেক মাংস দিয়ে রাখা হয়েছে। সে দেখে মনে মনে আরও খুশী হল । ভিক্ষুক মনে মনে ভাবল, কুকুরকে এতো মাংস দিছে তাহলে তো আমাকেও অনেক ভালো খাবার দিবে। এদিকে দারওয়ান যখন গৃহকর্ত্রীর কাছে গিয়ে ভিক্ষুককে খাবার দিবার কথা বলল, তখন গৃহকর্ত্রী তার উপর রেগে গিয়ে বলল, খাবার কি আকাশ থেকে পড়ে যে চাইলেই খাবার দিতে হবে ? তোর কাজ গেটে দাঁড়িয়ে থাকা, তুই এই খানে কেন এলি ? আর যদি এই ভাবে কাজ ফেলে আসবি তাহলে বিদায় করে দেব । সামান্য একটু খাবার চাইতে এসে এত কথা শুনতে হল তাকে। দারোয়ান মনে মনে খুব কষ্ট পেল । এই ভেবে আরও দুঃখ হচ্ছিল তা্‌র, ভিক্ষুকটা ক্ষুধা পেটে বসে আছে, কিভাবে তাকে গিয়ে বলবে, এত বড় বাড়ি দেখলে কি হবে তোমাকে একবেলা খাওয়ানোর মতন খাবার তাদের নেই । ভাবতে ভাবতে সে ভিক্ষুকের কাছে আসলো এবং বলল, ভাই ওনারা ধনী মানুষ তো,  খাবার কম খায় শরীর ভাল রাখার জন্য। তাই খাবার রান্নাও করে কম, এজন্য তোমাকে দেবার মতন খাবার নাই । এই কথা বলে নিজের পকেট থেকে ৫ টাকা বের করে বলল আমার কাছে এই কয়টা টাকাই আছে, তুমি কিছু খাবার কিনে খেয়ে নিও। ভিক্ষুকের মনটা খারাপ হয়ে গেল। সে দারওয়ানের টাকাটা নিয়ে হাত তুলে দোয়া করল , হে আল্লাহ্‌ যে আমাকে ক্ষুধা নিবারণের জন্য তার যা ছিল তাই আমাকে দিয়ে দিল তাকে তুমি দুনিয়া এবং আখিরাতের ধনী বানিয়ে দিও । এই কথা বলে সে চলে গেল ।
কিছুদিন পর দারওয়ান একটা লটারির ১ম পুরস্কার পেল । সে ঐ টাকা দিয়ে বিজনেস শুরু করল, কিছুদিনের মধ্যেই তার অনেক টাকা হয়ে গেলে । সেই টাকা দিয়ে সে একটা আশ্রম বানাল । যেখানে অসহায়, অনাথ , বয়স্ক লোকজন থাকত ।

এদিকে যে বাড়িতে সে কাজ করতো সেই বাড়ির কর্তা হঠাৎ মারা যায় । ছেলেমেয়েরা সবাই যার যার সংসার নিয়ে ব্যস্ত । বাড়ির কর্ত্রী সবার কাছে বোঝা হয়ে উঠল । সবাই মিলে তাকে ওই দারওয়ানের আশ্রমে রেখে আসলো । আসার পর দেখল তার বাড়ির এক সময়ের দারওয়ান এই  আশ্রমের মালিক । ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস এই আশ্রমে সেদিনের সেই ভিক্ষুকটাও থাকে ।"

<<<এইখানে আমি বলতে চাই , অসহায় ক্ষুধার্তকে কখনো ফিরিয়ে দিবেন না । কতো সময় কতো খাবার আমরা ডাস্টবিনে ফেলে দিই , অথচ একটু খাবারের জন্য কতো মানুষ রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে । আপনার সামান্য একটু সহানুভুতি কারো মুখে হাসি ফুঁটাতে পারে । যার যা আছে তাই দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন ।  অসহায় মানুষকে সাহায্য করতে পারলে দেখবেন মনটা খুশিতে ভরে উঠবে। ।  ভাগ্য কখন কাকে কোথায় কোন অবস্থায় রাখে কেউ জানে না ।>>>

আমার এই লেখা যদি কারো মনে একটুও দাগ কাটে আর অসহায়দের দিকে সাহায্যের হাত বাড়ায় তাহলেই আমার লেখার সার্থকতা ।

গল্প হানিফ বাসে বিয়ের অনুষ্ঠান

কাহিনী টা চমৎকার,,  কপি পেস্ট করলাম,,  সংগ্রিহিত গল্প, সময় লাগবে অল্প,
তাই পড়া শুরু করে  দেনতো, ,
♥♥সন্ধ্যা ৬টায় হানিফ পরিবহনের একটি বাস ঢাকার উদ্দ্যেশ্যে কিচ্ছু যাত্রী নিয়ে টেকনাফ থেকে রওনা দেয়,দমদমিয়া-সেন্টমার্টিন ঘাট থেকে অনেক যাত্রী উঠে, হ্নীলা,হোয়াইকং,উখিয়া এর পর লিঙ্ক রোড,চকরিয়া,চট্টগ্রাম থেকে অনেক যাত্রী উঠানামা করে।রাত ১টা। চট্টগ্রাম শহর ছাড়িয়ে হু হু করে বাস এগিয়ে চলেছে ঢাকার দিকে। সদ্য বানানো মসৃণ রাস্তা। বেশির ভাগ যাত্রী সিটে বসে ঢুলছে।
♦♦♦সামনের সিটে এক বৃদ্ধ তাঁর মেয়েকে নিয়ে বসেছেন। অভিজাত জামাকাপড় পরে আছেন তাঁরা। হঠাত্ উঠে দাঁড়িয়ে অন্য সব যাত্রীর দিকে মুখ করে বলতে শুরু করলেন তিনি —‘প্রিয় যাত্রী মহোদয়, আমার পোশাক-আশাক দেখে নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন যে আমি ভিখারি নই। প্রভু আমাকে অনেক দিয়েছেন, কিন্তু কেড়ে নিয়েছেন আমার স্ত্রী সাবিহাকে। বিধির বিধান কে খণ্ডাতে পেরেছে, বলুন? কিছুদিন আগে আমার ফ্যাক্টরিতে আগুন ধরে সব ছারখার হয়ে যায়।
এর কিছু দিনের মধ্যে আমার এক্সপোর্ট-ইম্পোর্টের ব্যবসাও লাটে ওঠে। হঠাত্ করে এতটা ক্ষতি আমি সইতে পারিনি।তাই হয়তো কিছুদিন পরই আমার হার্ট অ্যাটাক করে। যেসব আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব আগে আমার কাছে এসে বসে থাকত, তারা আমার এই দুর্দিনে ধীরে ধীরে দূরে সরে যেতে থাকে। আমি দিন দিন হতাশ হয়ে পড়ি। শরীরও খারাপ হতে থাকে। একসময় ডাক্তার জানায়, আমার জীবনে খুব বেশি দিন অবশিষ্ট নেই। যেকোনো সময় ডাক এসে যেতে পারে। আমার এই যুবতী মেয়ে মিথিলা। দেখতেই পাচ্ছেন আপনারা। সে বেশ সুন্দরী। আমার অবর্তমানে এই মেয়ে নিষ্ঠুর পৃথিবীর বুকে একলা থাকলে তার কী যে দুর্দশা হবে, সে কথা ভেবেই আমি শিউরে উঠি!’ এই কথা কয়েকটি বলতে বলতেই বৃদ্ধের হেঁচকি ওঠা শুরু হয়। মেয়ে মিথিলা বাবাকে ধরে আবার সিটে বসিয়ে দেয়।
♦♦ এমন সময় বাসের পেছনের সিটে বসা এক ভদ্রলোক দাঁড়িয়ে পড়েন এবং বাসে বসে থাকা লোকদের সম্বোধন করে বলা শুরু করেন -ভদ্র মহোদয়গণ, আমি পেশায় ব্যবসায়ী। আমার দুই ছেলে। বড় ছেলে ডাক্তার, বিবাহিত। এই আমার ছোট ছেলে। দুই বছর হলো ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করে একটি প্রাইভেট কম্পানিতে চাকরি করছে। আমি এর বিয়ের জন্য পাত্রী খুঁজছি। প্রভুর অশেষ দয়া, আমি এই বাসে এক সুন্দরী সুশীলা পাত্রীর দেখা পেলাম। আমি ওই বৃদ্ধকে অনুরোধ করছি, তিনি যদি আমার ছোট ছেলেকে উপযুক্ত মনে করেন, তবে আমি তাঁর মেয়েকে নিজের পুত্রবধূ হিসেবে গ্রহণ করতে রাজি আছি। আপনাদের সবার সামনে শপথ করছি, ওনার মেয়ে আমার বাড়িতে আমার পুত্রবধূ নয়, মেয়ে হয়েই থাকবে।’এ পর্যায়ে সুপুরুষ ছোট ছেলে নিজের সিট ছেড়ে দাঁড়িয়ে বলে উঠল, ‘মেয়ে আমার পছন্দ হয়েছে। আমি বিয়েতে রাজি।’এক অনাবিল মুহূর্তের সাক্ষী হতে পেরে সবার ঘুম গেছে ছুটে! বাসের অন্য যাত্রীরা হাততালি দিয়ে এই সম্বন্ধকে স্বীকৃতি জানাল।
♦এরই মধ্যে নাটকীয়ভাবে এক লোক দাঁড়িয়ে বললেন -আপনাদের সবাইকে অনেক অভিনন্দন! বাসেই যদি এই বিয়ের কার্যক্রম হয়ে যায়, তাহলে এর চেয়ে আনন্দের আর কী হতে পারে। আমি পেশায় কাজি। বিয়ে পড়াই। আমি এই বিয়েটা পড়াতে পারলে মনে করব জীবনের সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিয়ে পড়াতে পারলাম।’যাত্রীরা একসঙ্গে বলে উঠল, দারুণ! মারহাবা...সেই উত্সাহপূর্ণ হট্টগোলের মাঝে কাজি সাহেব বিয়ের কাজ শুরু করলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে সব আচার-অনুষ্ঠান শেষ হয়ে গেল।
♦♦
এ পর্যায়ে এক মধ্যবয়স্ক যাত্রী তাঁর সিটে দাঁড়িয়ে বললেন -‘অনেক দিন পর আমি আমার মেয়ে-জামাইয়ের বাড়িতে যাচ্ছি। নাতি-নাতনিরা মিষ্টি পছন্দ করে। তাদের জন্য পাঁচ কেজি রসগোল্লা নিয়েছি। কিন্তু এই আনন্দের মুহূর্তে এই মিষ্টির সদ্ব্যবহার এই বাসেই হোক। পাত্রী তো আমার কন্যাসম।’
.বক্তব্য শেষ করে ভদ্রলোক কন্যার বাবার দিকে চেয়ে তাঁর অনুমতির অপেক্ষা করতে লাগলেন। মেয়ের বাবা ড্রাইভারের উদ্দেশে বলেন, ‘ড্রাইভার সাহেব, পাঁচ মিনিটের জন্য গাড়ি থামান দয়া করে। সবাই আগে মুখ মিষ্টি করুন। তারপর আমরা আবার যাত্রা শুরু করব ঢাকার দিকে।’
ঠিক আছে স্যার’ বলে ড্রাইভার বাস থামিয়ে দিলেন। আনন্দে উদ্বেলিত মেয়ের বাবার নির্দেশে সেই মধ্যবয়সী ভদ্রলোক একে একে বাসযাত্রীদের মুখে রসগোল্লা পুরে দিলেন।ড্রাইভার আর কন্ডাক্টর যখন চোখ মেলে তাকাল তখন ভোর ৫টা। নববিবাহিত বর-বউ, দুই পিতা, কাজি আর মিষ্টি বিতরক বাদে বাসে সবাই আছে। তবে হ্যাঁ, কারোরই মানিব্যাগ, হাতঘড়ি, গলার সোনার চেইন, হাতের বালা-চুড়ি, স্যুটকেস কোনো কিছুই আর জায়গা মতো নেই!!
ঃ সংগৃহীত ঃ
(( সতর্কীকরণ ঃ অপরিচিত কারো থেকে বাসে কেউ কিছু খাবেন না।))♥♥