Skip to main content

Posts

Showing posts from 2025

ভাইরাল ভিডিও বানানোর উপায়

ধাপ ১: সাইন-আপ পদ্ধতি বেছে নাও 👉 সিল্যাবি প্ল্যাটফর্মের সাইন-আপ পেজে যাও: https://syllaby.io/?via=sahelai তোমার অ্যাকাউন্ট তৈরির জন্য দুটি প্রধান অপশন থাকবে: গুগল দিয়ে সাইন-আপ: তোমার বিদ্যমান গুগল অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে দ্রুত রেজিস্ট্রেশন করতে পারবে। ট্র্যাডিশনাল সাইন-আপ: ফর্মে তোমার পূর্ণ নাম, ইমেইল ঠিকানা এবং একটি সিকিউর পাসওয়ার্ড দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করো। --- ধাপ ২: Script-to-Video তৈরি টেক্সট ইনপুট করো। ভিজ্যুয়াল থিম সিলেক্ট করো। ন্যারেটর অডিও বেছে নাও। কাজ সম্পন্ন করো। 👉 তোমার কনটেন্ট মুহূর্তেই প্রফেশনালি ন্যারেটেড, ক্যাপশনসহ এডিটেড ভিডিওতে রূপান্তরিত হবে—ভিডিও সফটওয়্যার ছাড়াই। --- ধাপ ৩: সহজ ভিডিও তৈরির উপায় (Vexub ব্যবহার করে) কয়েক লাইন লিখো। স্টাইল বেছে নাও। ভয়েস নির্বাচন করো। হয়ে গেল। 👉 Vexub তোমার সাধারণ টেক্সটকে কয়েক মিনিটের মধ্যেই ন্যারেটেড, ক্যাপশন দেওয়া, পোস্ট করার মতো ভিডিও বানিয়ে দেবে—কোনো এডিটিং, ক্যামেরা বা স্ট্রেস ছাড়াই। 🔗 https://syllaby.io/?via=sahelai --- ধাপ ৪: তোমার ইউটিউব চ্যানেল সেটআপ করো ইউটিউব চ্যানেলের জন্য আলাদা একটি গুগল অ্যাকাউন্ট তৈরি করো। চ্যানেল সেট...

হ্যাকার রা চায় না আপনি এসব জানুন

১. Shodan.io – কানেক্টেড ডিভাইস (সিকিউরিটি ক্যামেরা, সার্ভার, স্মার্ট টিভি) খোঁজার সার্চ ইঞ্জিন। → সাইবারসিকিউরিটি প্রফেশনালরা ব্যবহার করে, কিন্তু এটা যেন পুরো ইন্টারনেট গুপ্তচরবৃত্তির মতো লাগে। ২. OSINT Framework (osintframework.com) – ওপেন-সোর্স ইন্টেলিজেন্স টুলসের বিশাল ম্যাপ। → অনলাইনে কিছু ট্র্যাক করার জন্য তদন্তকারীরা এটা ব্যবহার করে। ৩. HaveIBeenPwned.com – শুধু ইমেইল টাইপ করলেই জানতে পারবেন সেটি কোনো ডেটা ব্রিচে ফাঁস হয়েছে কিনা। → হ্যাকাররা চায় না আপনি এটা জানুন। ৪. GeoGuessr এর ফ্রি বিকল্প (যেমন Seterra.com) – স্ট্রিট ভিউ আর ম্যাপ দেখে লোকেশন অনুমান করে ভূগোলের দক্ষতা বাড়ান। → সত্যিকারের গুপ্তচরের মতো ট্রেনিং। ৫. Wayback Machine (archive.org/web) – সময়ের পেছনে ফিরে যান, যেকোনো ওয়েবসাইট আগের বছরগুলোতে কেমন ছিল তা দেখুন। → ডিলিট হওয়া পেজের জন্য ডিজিটাল টাইম মেশিন। ৬. OSM (OpenStreetMap.org) – মিলিয়ন ব্যবহারকারীর তৈরি ওপেন-সোর্স ম্যাপ। → কখনো কখনো এমন ডিটেইল দেখায় যা গুগল ম্যাপসও দেখায় না। ৭. Excalidraw.com – ফ্রি হোয়াইটবোর্ড, যেখানে গোপন মিশনের মতো স্কেচ করতে পারবেন। → প্ল্যানিং...

ফ্লো স্টেইটকে বুদ্ধিমানরাই কাজে লাগায়।

ফ্লো স্টেইটকে বুদ্ধিমানরাই কাজে লাগায়। আলবার্ট আইনস্টাইন কখনো কখনো দুই-তিন দিনের জন্য নিরুদ্দেশ হয়ে যেতেন। বাসায় ফেরার কথাও মনে থাকতো না। একবার তেমনই এক সন্ধ্যায়, আইনস্টাইন ডেস্কে বসে আলোর গতিসম্পর্কিত একটি ভাবনায় ডুবে গেলেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেটে গেল — তিনি খেয়ালই করলেন না বাইরে রাত নেমে এসেছে। তার মাথায় ঘুরছিল একটাই প্রশ্ন: "যদি আমি আলোর পেছনে ছুটি, কী দেখব?" সেই গভীর নিমগ্নতা থেকেই জন্ম নিল বিশেষ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব। কাজের ভেতর এতটাই হারিয়ে গিয়েছিলেন, যেন সময়, জায়গা, এমনকি নিজের অস্তিত্বও ভুলে গিয়েছিলেন — সেটাই ছিল তার ফ্লো স্টেইট। কখনো কখনো এমন হয় না যে, কাজের মধ্যে আপনি মজা পেয়ে যান? আপনার লিস্টের বোরিং কাজগুলোকেও আর বোরিং লাগে না! অনেকদিনের ঝুলানো কাজে হাত দিতে থাকেন আর একটার পর একটা সল্ভ হয়ে যায়! মোটকথা কাজের ভেতর আপনি যেন ডুবে যান। হ্যা, এটাই আপনার ফ্লো স্টেইট।  মনোবিজ্ঞানের ভাষায় ফ্লো স্টেইট (Flow State) একটি মনস্তাত্ত্বিক অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তি সম্পূর্ণরূপে তার কাজের মধ্যে নিমগ্ন থাকে এবং সময়, চারপাশ, এমনকি নিজের অস্তিত্বও কিছুক্ষণের জন্য ভুলে যায়। এটি একটি "...

কোবরা ইফেক্ট

🥢কোবরা ইফেক্ট ব্রিটিশ আমলে দিল্লিতে প্রচুর বিষধর কোবরা ছিল। মানুষকে রক্ষা করতে সরকার ঘোষণা দিল: “যে মৃত কোবরা জমা দেবে, পুরস্কার পাবে।” প্রথমে পরিকল্পনাটা কাজ করল, অনেক সাপ মারা গেল। কিন্তু এরপর ঘটল অদ্ভুত কাহিনি! লোকজন টাকা রোজগারের জন্য বাসায় কোবরা পোষা শুরু করল, যেন পরে মেরে পুরস্কার পাওয়া যায়। সরকার যখন এই চালাকি ধরে ফেলল, পুরস্কার বন্ধ করে দিল। তখন সবাই কোবরা ছেড়ে দিল রাস্তায়—আর শহরে সাপের সংখ্যা হয়ে গেল আগের চেয়েও বেশি! এই ঘটনাই আজকে আমরা বলি—“কোবরা ইফেক্ট”। যে সমাধান সমস্যার সমাধান করে না, বরং সেটাকেই আরও ভয়ংকর করে তোলে।

under the green wood tree

William Shakespeare’s    “Under the Greenwood Tree” কবিতার পুরো ব্যাখ্যা বাংলায় দেওয়া হলো। কবিতাটি As You Like It নাটকের দ্বিতীয় অঙ্কের একটি গান, যেখানে চরিত্র Amiens প্রকৃতির মুক্ত ও শান্ত জীবনের সৌন্দর্য গেয়ে ওঠে। --- কবিতার আসল পাঠ (প্রসঙ্গ বোঝার জন্য মূল লাইনগুলো এখানে তথ্যসূত্র হিসেবে দেওয়া হলো) > Under the greenwood tree Who loves to lie with me, And turn his merry note Unto the sweet bird's throat, Come hither, come hither, come hither: Here shall he see No enemy But winter and rough weather. > Who doth ambition shun And loves to live i' the sun, Seeking the food he eats And pleased with what he gets, Come hither, come hither, come hither: Here shall he see No enemy But winter and rough weather. --- স্তবক–অনুযায়ী ব্যাখ্যা প্রথম স্তবক “Under the greenwood tree, Who loves to lie with me…” কবি আমন্ত্রণ জানাচ্ছেন এমন এক শান্ত পরিবেশে, যেখানে সবুজ গাছের ছায়ায় বিশ্রাম নেওয়া যায়। এখানে মানুষ তার আনন্দময় সুর পাখির মিষ্টি গানের সাথে মিলিয়ে গাইবে। “Here shall...

নেপোলিয়নের প্রেম কাহিনী

শুনলে অবাক হবেন, পৃথিবীর সবচে ক্ষমতাবান মানুষ হয়েও নেপোলিয়ন বোনাপার্ট তীব্র ভালোবাসার বিনিময়ে ভালোবাসা ফেরত পান নাই।  বরং পেয়েছিলেন অবহেলা আর নির্লিপ্ত প্রতারণা।  নেপোলিয়ান যে মেয়েরে পৃথিবীর পুরো সাম্রাজ্য দিয়ে দিতে চাইসিলো, সেই মেয়ে নেপোলিয়ানের জন্য বড় একটা চিঠিও লেখে নাই।  নেপোলিয়ান এই মেয়ের জন্য বিরাট বিরাট চিঠি লিখতো। এমনকি যুদ্ধের সময় ছবি রেখে দিতো পকেটে। সময়ে অসময়ে চুমু খাইতো সেই ছবিতে।  এতো ক্ষমতাধর একজন মানুষ, অথচ বৌ এর কাছে যাইয়া অসহায়ের মতো বলতো, আরেকটু বড় চিঠি লিখতে, যাতে এতো দ্রুত শেষ হয়ে না যায়।  বাট জোসেফাইন বোনাপার্ট কোনদিনও সেই বড় চিঠি লেখে নাই। অথচ এরে বিয়ে করার জন্য নেপোলিয়ন পরিবারের বিরুদ্ধে গেসে। হ্যান্ডসাম একজন মানুষ হয়ে বয়সে বড়, বিধবা এবং দুই বাচ্চার মারে  সে বিয়ে করসিলো, পাগলের মতো ভালোবাসছিলো।  অথচ নেপোলিয়ন মিশরে থাকা অবস্থায় সেই জোসেফাইন নেপোলিয়নের সাথে চিট করে বসে। সেনাপতির সাথে অ্যাফেয়ারে জড়াইয়া পড়ে। ফারেনহাইট ৪৫১ বইতে একটা লাইন ছিলো এমন, It was a pleasure to burn.  যদিও ভিন্ন কনটেক্সট, ...

পর্যায় সারনী

রসায়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কিছু  তথ্য🧪⚗️👨‍⚕️ 1) মুদ্রাধাতু :➟ অকাজ (Au, Cu, Ag) 2) অপধাতু :➟ আটসি গেটে আসবি সব (At, Si, Ge , Te, As, B , Sb ) 3) চুম্বক ধাতু :➟ ফেল করি নাই, রুহুল রহিম ফালালে পেটাবো (Fe, Co, Ni, Ru, Rh, Pd, Pt) 4) অভিজাত ধাতু : আজ সোনা পাবে (Ag, Au, Pt) 5) নিকৃষ্ট ধাতু :➟ লতা (লোহা Fe, তামা Cu) 6) নরম ধাতু :➟ পাবে না কে কে (Pb, Na, K, Ca) 7) উদায়ী ধাতু :➟ জন কেডি মার্কারিকে চিনে (Zn, Cd, Hg, Cn) 8 ) সবচেয়ে হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম 9) সবচেয়ে সক্রিয় ধাতু ➟ পটাসিয়াম 10) সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম 11) সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟ হীরক 12) সবচেয়ে ভারী তরল পদার্থ ➟ পারদ ও সিজিয়াম 13) স্বাভাবিক তাপমাত্রায় তরল ধাতু ➟ পারদ 14) গলনাংক সবচেয়ে কম যে ধাতুর ➟ পারদ 15) সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত ধাতু ➟ লোহা 16) প্রকৃতিতি সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় যে ধাতু ➟ অ্যালুনিয়াম 17) যে ধাতুর উপর আঘাত করলে শব্দ হয় না ➟অ্যান্টিমনি 18) সবচেয়ে দ্রুত ক্ষয় প্রাপ্ত হয় যে ধাতু ➟দস্তা ( জিংক) 19) যে ধাতু পানিতে ভাসে ➟ সোডিয়াম ও পটাসিয়াম 20) যে সব মৌল তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী এবং আঘাত করলে টুনটু...

কবির প্রতি শ্রদ্ধা

"আমি পনেরো হাজার কবিতা লিখেছি। কেন লিখেছি কেউ জানে না, আমিও জানি না। না লিখলে বাংলা সাহিত্যের ক্ষতি হতো না, আমার ক্ষতি হতো। লিখতে লিখতে বুঝেছি আমি কবিতা লিখতে জানি না। লিখতে লিখতে বুঝেছি কবিতা লিখলে দুঃখ ভোলা সম্ভব। কিন্তু দুঃখ ভুলে গেলে আর কবিতা লেখা যায় না।" - বিনয় মজুমদার  • জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা।।

close test with clues

CloSe Test with Clues prepare natural sphere hand use generously purpose resources fertile land rocky locality Nature has given her (a) ____ to us more (b) ____ than many other countries of the world. Think about our (c) ____. It is soft and (d) ____. Our farmers who have simple (e) ____ made tools can easily dig, plough and (f) ____ the soil with them. Whereas lands of most other countries which are hard and (g) ____ cannot be easily dug, ploughed and prepared. We have a great. (h) ____ advantages too. We can (i) ____ most of our lands for the (j) ____ of agriculture and industry. Answer (a) resources (b) generously (c) land (d) fertile (e) hand (f) prepare (g) rocky (h) natural (i) used (j) purpose. loses continuous real competition matched progress loss enjoyment win matching result unless Without efforts there can be no (a) ____ in life. (b) ____ its interest if there is no struggle. Games become dull, if there is no (c) ____ in them and if the (d) ____ ca...

গুগল থেকে ইনকাম করার যত উপায়

গুগল থেকে ইনকাম করার যত উপায় গুগল থেকে ইনকাম করার অনেকগুলো বৈধ উপায় রয়েছে। এখানে আমি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরছি— ✅ গুগল থেকে ইনকামের জনপ্রিয় উপায়সমূহ 1. Google AdSense * নিজের ওয়েবসাইট, ব্লগ বা ইউটিউব চ্যানেলে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে আয় করা যায়। * ভিজিটর বা ভিডিও ভিউ যত বেশি হবে, আয়ও তত বাড়বে। * প্রতি ক্লিক বা বিজ্ঞাপন দেখা থেকে আয় হয় (CPC ও CPM ভিত্তিক)। 2.YouTube Partner Program (YPP) * ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করে ভিউ এবং সাবস্ক্রাইবার বাড়িয়ে মনিটাইজ করা যায়। * AdSense এর মাধ্যমে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। * লাইভ স্ট্রিমে Super Chat, Channel Membership এবং ব্র্যান্ড স্পনসরশিপ থেকেও আয় সম্ভব। 3. Google Blogger (Blogspot) * ব্লগ লিখে নিয়মিত ভিজিটর বাড়ালে AdSense দিয়ে মনিটাইজ করা যায়। * নiche ভিত্তিক ব্লগ (যেমন: টেক, হেলথ, এডুকেশন) আয় করার জন্য বেশি কার্যকর। 4. Google Play Store * অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ বানিয়ে প্লে-স্টোরে আপলোড করে আয় করা যায়। * আয় করার উপায়:  Paid Apps (যারা কিনে ডাউনলোড করবে)   In-App Purchase (অ্যাপের ভেতরে অতিরিক্ত ফিচার কিনতে হবে)   AdMob Ads (অ্যাপে বিজ্ঞাপন দেখ...

৩_৬_৯_এর_শক্তিঃ

#৩_৬_৯_এর_শক্তিঃ নিকোলা টেসলার ইঙ্গিত যে এটি নিছক সংখ্যাতত্ত্ব নয়, বরং সৃষ্টির মূল গোপন কোড⁉️ ৩, ৬, ৯ - এই সংখ্যাগুলো শুধু গণিতের গাণিতিক উপাদান নয়, বরং মহাবিশ্বের গভীর কাঠামোর চাবিকাঠি। যদি আমরা ভর্টেক্স ম্যাথ, পবিত্র জ্যামিতি ও শক্তির কম্পাঙ্কের আলোকে দেখি, তাহলে এটি হয়ে ওঠে এক ঐশ্বরিক ভাষা। 🔺 ভর্টেক্স ম্যাথ — সৃষ্টির গোপন ঘূর্ণিপথঃ ➤ মার্কো রোডিন-এর ভর্টেক্স ম্যাথমেটিক্সে সংখ্যাগুলো স্থির নয়, তারা প্রবাহিত হয় এক নির্দিষ্ট প্যাটার্নে। সংখ্যাগুলোকে এক অঙ্কে নামিয়ে (যেমন ১৮ → ১+৮ = ৯) একটি গোপন ছক খুঁজে পাওয়া যায়। ১–৯ এর চক্র: • ১ → ২ → ৪ → ৮ → ৭ → ৫ → (আবার ১), এই চক্রটি হলো পদার্থগত সৃষ্টির ধারা। কিন্তু ৩, ৬ ও ৯? তারা এই চক্রের বাইরে। তারা গঠন করে এক ঐশ্বরিক ত্রয়ী: • ৩ + ৩ = ৬ • ৬ + ৬ = ১২ → ১ + ২ = ৩ (৩ ও ৬-এর চক্র) • ৩ + ৬ = ৯ • ৯ + ৯ = ১৮ → ১ + ৮ = ৯ ৯ নিজেই নিজের প্রতিফলন—একটি চিরস্থায়ী উৎস। ৯ হলো কেন্দ্রবিন্দু, উৎসস্থল, এক পবিত্র গর্ভ। 🔺 পবিত্র জ্যামিতি — আলোর ত্রিভুজঃ ➤ এই ধারণাকে এক ম্যান্ডালার মাধ্যমে উপস্থাপন করা হয় যেখানে ৩, ৬ ও ৯ গঠন করে এক ত্রিমাত্রিক কাঠামো।...

⤵১ টাকাও খরচ না করে AI শিখবেন?

⤵️ ১ টাকাও খরচ না করে AI শিখবেন?  ---------------------------------  আপনি যদি ছাত্র হন, ফ্রিল্যান্সার হন বা নতুন কিছু শিখতে চান, এই টুলসগুলো আপনার জন্য বেস্ট অপশন।  সবচেয়ে বড় কথা, এগুলো সবই সম্পূর্ণ ফ্রি! কোনো সাবস্ক্রিপশন বা হিডেন চার্জ নেই।  এখানে আছে ১০টি টপ ফ্রি AI টুল যা আপনি এখনই শুরু করতে পারেন:👇👇👇👇 ✅ ১. Perplexity AI: এটা শুধু একটি সার্চ ইঞ্জিন নয়, আপনার প্রশ্নের ডিপ ও বিস্তারিত উত্তর দেয়, সাথে রেফারেন্সও।  এটি দিয়ে দ্রুত রিসার্চ করতে পারবেন।   👉 ওয়েবসাইট: perplexity.ai ✅ ২. ChatGPT: সবার পরিচিত AI চ্যাটবট। এটা দিয়ে লেখালেখি, কোডিং, আইডিয়া জেনারেশন—সবকিছুই করতে পারবেন। আপনার দৈনন্দিন কাজকে সহজ করার জন্য এর জন্য পারফেক্ট।  👉 ওয়েবসাইট: chat.openai.com  ✅ ৩. Llama (Meta AI): মেটা'র তৈরি এই ওপেন-সোর্স মডেলটি নতুন মডেল তৈরি বা পরীক্ষা করার জন্য দারুণ। এটি অ্যাডভান্সড ইউজারদের জন্য পারফেক্ট।  👉 ওয়েবসাইট: llama.meta.com  ✅ ৪. Google AI Studio: এইটা দিয়ে আপনি নিজে থেকে Google-এর powerful AI মডেল ব্যবহার করে বিভিন্ন অ্যাপ, ...

1 থেকে ১০০ পর্যন্ত যোগফলের দারুনবেক কাহিনী

সালটা ১৭৯০, দেশের নাম জার্মানি। একটি পাবলিক স্কুলের, কোনো ক্লাসে অঙ্কের স্যার ঢুকে দেখলেন ছাত্ররা চেঁচামেচি করছে। রেগে গিয়ে তিনি গোটা ক্লাসকে বললেন, -তোমাদের শাস্তি, যে খাতা পেন্সিল বের করো এবং এক থেকে একশো অবধি সমস্ত সংখ্যা যোগ করো। যতক্ষণ না গোটা যোগফল আমায় কষে দিতে পারছো, ততক্ষণ ছুটি নেই! ক্লাসের ছাত্রদের মাথায় হাত পরলো। সবাই খাতা পেন্সিল নিয়ে বসে গেল আঁক কষতে। 1+2+3+.... করে এভাবে একশো অবধি যোগ করাটা নেহাতই সহজ নয়। মাস্টারমশাই জানেন কাজটা করতে সময় লাগবে। তাই ছাত্রদের কাজটা দিয়ে সবে নিজের জায়গায় বসতে যাবেন, হঠাৎই একটি ছেলে হাত তুলে বললো, -স্যার, হয়ে গিয়েছে! অঙ্কের স্যার সহ প্রত্যেকটি ছাত্রের বিস্মিত দৃষ্টি ঘুরে গেল সেই ছেলেটার দিকে। সকলেরই চোখে ছিল অবিশ্বাস, বিশেষ করে স্যারের চোখে। কিন্তু ছেলেটি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে খাতা এগিয়ে দিলো স্যারের দিকে। খাতায় স্যার যা দেখলেন তাতে উনার বিস্ময়ের সীমা রইলো না। ছাত্রটি যেটা করেছে তা হলো পরপর যোগ না করে 1 থেকে 100 অবধি গোটা সিরিজটাকে "ফোল্ড" করছে। অর্থাৎ, প্রথমে সোজাভাবে, পরেরবার উল্টোদিক থেকে।  গোটা পদ্ধতিটা তার ফলে নেমে এসেছে মাত্র ...

মাওলানা রুমি (র.) এর ৩০ টি উক্তি

মাওলানা রুমি (র.) এর ৩০ টি উক্তি  রুমিকে একজন কবি, দার্শনিক, ধর্মবেত্তা ও আধ্যাত্মিক গুরু মনে করা হয়। রুমি তের শতকের একজন কবি ছিলেন। তার লেখা ‘মসনবী’ বহুল পঠিত বই। তার কিছু বিখ্যাত পংক্তি এখানে সংকলিত হলো- ১. মোমবাতি হওয়া সহজ কাজ নয়। আলো দেওয়ার জন্য প্রথম নিজেকেই পুড়তে হয়। ২. তোমার জন্ম হয়েছে পাখা নিয়ে, উড়ার ক্ষমতা তোমার আছে। তারপরও খোঁড়া হয়ে আছো কেন! ৩. তোমার হৃদয়ে যদি আলো থাকে, তাহলে ঘরে ফেরার পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে। ৪. আমাদের চারপাশেই সৌন্দর্য ছড়িয়ে রয়েছে। কিন্তু এটা বুঝতে হলে বাগানে হাঁটতে হবে। ৫. প্রতিটি মানুষকে একটা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং সেই কাজটি তার হৃদয়ে গ্রন্থিত আছে। প্রতিটি মানুষ ভেতর থেকে ঠিক সেই কাজটি করার জন্যই তাড়না অনুভব করে। ৬. যা কিছু হারিয়েছো তার জন্য দুঃখ করো না। তুমি তা আবার ফিরে পাবে, আরেকভাবে, আরেক রূপে। ৭. এটা তোমার আলোই, তোমার আলোই এই জগতকে আলোকিত করে। ৮. প্রদীপগুলো আলাদা, কিন্তু আলো একই। ৯. বৃক্ষের মতো হও, আর মরা পাতাগুলো ঝরে পড়তে দাও। ১০. ঘষা খেতে যদি ভয় পাও, তাহলে চকচক করবে কীভাবে? ১১. শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করো, কণ্ঠ উঁচু করে নয়। মনে...

মানসিক দারিদ্র্য (Mental Poverty)

🧠 মানসিক দারিদ্র্য (Mental Poverty) 📌 মানসিক দারিদ্র্য কী? মানসিক দারিদ্র্য হলো এমন এক দারিদ্র্য যেখানে মানুষের চিন্তাভাবনা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মানসিকতা সংকীর্ণ হয়ে যায়। এটা চোখে দেখা যায় না, কিন্তু এর প্রভাব জীবনের প্রতিটি জায়গায় পড়ে। ⚠️ লক্ষণ (Symptoms) 🔹 সবসময় নেগেটিভ চিন্তা করা 🔹 অন্যের সাফল্যে ঈর্ষা করা 🔹 আত্মবিশ্বাসের অভাব 🔹 নতুন কিছু শেখার অনীহা 🔹 গুজব ও সমালোচনায় ডুবে থাকা 🔹 ছোট সাফল্যে আত্মতুষ্ট হওয়া 🛑 কর্মকাণ্ড (Activities) 🔸 গুজব ছড়ানো 🔸 সময় অপচয় করা 🔸 শুধুই সমালোচনা করা 🔸 হিংসা ও ঝগড়া করা 🔸 অন্যের সাফল্যকে খাটো করা ❌ ক্ষতি (Side Effects) 👤 ব্যক্তিগত জীবনে: আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয় মানসিক চাপ বাড়ে সাফল্যের সুযোগ নষ্ট হয় 👨‍👩‍👧 পারিবারিক জীবনে: দাম্পত্য কলহ সন্তানদের মধ্যে নেতিবাচকতা পরিবারের উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত 🌍 সামাজিক জীবনে: বিভেদ ও অশান্তি সঠিক নেতৃত্বের অভাব সহমর্মিতা হারিয়ে যাওয়া 🤝 বন্ধু ও আত্মীয়দের মধ্যে: বিশ্বাস ভাঙে সম্পর্ক দুর্বল হয় বন্ধুত্ব নষ্ট হয় 🧍 মানসিক দারিদ্র্যের শিকার কারা? যারা… ✔️ সবসময় অভিযোগ করে ✔️ অন্যকে দোষারোপ করে ✔️ নতুন কিছু শেখে না ✔️ সমাল...

বাবা মা যেভাবে সন্তানের ভবিষ্যৎ নস্ট করেন

সন্তানের জন্য সঞ্চয়ী ও তাদের ভবিষ্যৎ গড়ার নামে ভবিষ্যৎ ধ্বংসকারী বাবা-মায়ের জন্য লেখাটি পড়া খুবই জরুরি। এক পোস্ট হতে কপি করা……… । আমাদের 'ছেলে'রা কীভাবে 'পুরুষ' হবে? | গ্রামের বাড়িতে গেছি বেড়াতে। রাতের বেলা শুধু মুরগির বাচ্চার কিচিরমিচির শুনছি। একটু ডিস্টার্বই হচ্ছে। দোতলার বারান্দায় নাকি আম্মু মুরগির বাচ্চা এনে রেখেছেন। জানতে চাইলাম, মুরগির খোপ রেখে এখানে এগুলো কেন রেখেছেন? আম্মু জানালেন যে, মুরগির বাচ্চা মায়ের সাথে যত বেশিদিন থাকে তত দেরিতে ডিম দেয়, আর মা থেকে আলাদা করে রাখলে দ্রুত ডিম দেওয়া শুরু করে। চট করে আমার চিন্তাটা মুরগির বাচ্চা থেকে সরে আমাদের বর্তমান সমাজের আধুনিক প্রজন্মের ‘ছেলেবাবুদের’ দিকে সরে গেল, যারা বয়স পচিশ-ত্রিশে এসেও মানসিকভাবে প্রাপ্তবয়স্ক হতে পারে না। আমার বন্ধু শরিফ। ওরা দ্বিতীয় প্রজন্মের বাংলাদেশি বৃটিশ। ওর বাবা গিয়েছিলেন ষাটের দশকে। ও ওর নিজের জীবনের দারুণ একটা ঘটনা শুনিয়েছিল আমাকে। ওর বয়স যেদিন ষোলো বছর পূর্ণ হয়ে সতেরোতে পড়ল, সেদিন ওর বাবা ওকে ডেকে বললেন, এখন থেকে তুমি বৃটিশ আইন অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক, স্বাধীন ও স্বনির্ভর পুরুষ। এখন থেকে তোমার দ...

ফিটকিরির উপকারীতা

★ ফিটকিরি ব্যবহারে রয়েছে আশ্চর্য রকমের উপকারিতা এবং একই সাথে স্বাস্থ্য, সৌন্দর্য, সংক্রমণ প্রতিরোধ ও গৃহস্থালির কাজে অনন্য উপকারিতা। তো চলুন আজকে ফিটকিরির বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিই ★ ত্বক ও সৌন্দর্যে ফিটকিরি ১. ব্রণ দূর করে ফিটকিরি গুড়া ও গোলাপজল মিশিয়ে মুখে লাগান। ২. ত্বকের ছিলা ভাব দূর করে ফিটকিরি পানি দিয়ে প্রতিদিন মুখ ধুয়ে নিন। ৩. চুলকানি কমায় ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থান ধুয়ে নিন। ৪. ত্বক মসৃণ করে স্নানের পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে গোসল করুন। ৫. দাড়ি কামানোর পর জীবাণুনাশক কাজ করে ফিটকিরি ব্লক ভিজিয়ে মুখে ঘষুন। ৬. পায়ের ফাটা গোড়ালি সারায় ফিটকিরি পানি দিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন, এরপর তেল মেখে ফেলুন। ৭. ত্বকের জ্বালা ও পোড়া কমায় আক্রান্ত স্থানে ফিটকিরি পানি লাগান। ★ ক্ষত ও সংক্রমণ প্রতিরোধে ৮. ছোট কাটা-ছেঁড়া দ্রুত সারায় ভেজা ফিটকিরি সরাসরি ক্ষতে লাগান। ৯. অতিরিক্ত ঘাম কমায় বগলে ফিটকিরি পানি লাগান। ১০. ইনফেকশন প্রতিরোধ করে ক্ষতস্থানে ফিটকিরি গুড়া ছিটিয়ে দিন। ১১. ফোড়া শুকায় গরম পানিতে ফিটকিরি মিশিয়ে তুলা দিয়ে লাগান। ১২. চুলকানিযুক্ত চর্মরোগ উপশম করে ফিটকিরি পানি দিয়ে আক্রান্...

বাচ্চা স্কুলে যেতে না চাইলে এই গল্পটি বলবেন

গল্প: “আলিফ আর অসমাপ্ত স্বপ্ন” একটা গ্রামের ছেলে ছিল নাম আলিফ। বয়স তার মাত্র আট বছর। আলিফ দুষ্টুমি করতে ভালোবাসতো, খেলতে ভালোবাসতো, কিন্তু স্কুলে যাওয়া তার একদমই ভালো লাগতো না। প্রতিদিন মা বলতেন— —“আলিফ, স্কুলে না গেলে তুমি কিছুই শিখতে পারবে না।” কিন্তু আলিফ বলতো— —“কেন মা? আমি তো খেলতে পারি, হাসতে পারি, বন্ধুদের সাথে মজা করতে পারি। এই তো জীবন!” মা শুধু দীর্ঘশ্বাস ফেলতেন। --- ঘটনা এক: চিঠি লিখতে না পারা একদিন গ্রামের ডাকপিয়ন একটি চিঠি নিয়ে এলো। চিঠিটি আলিফের বাবার এক বন্ধুর কাছ থেকে এসেছে। কিন্তু বাবা তখন শহরে কাজে ব্যস্ত, মা পড়তে জানেন না। তাই তারা আলিফকে বললেন— —“বাবা, তুমি তো স্কুলে যাও, চিঠিটা পড়ে শোনাও।” কিন্তু আলিফ তো পড়তে শেখেনি! সে তো স্কুলেই যায় না। চিঠিটা তার হাতে কাঁপতে লাগলো, অথচ কিছুই বুঝতে পারলো না। মা–বাবা হতাশ হয়ে চিঠিটা অন্যের কাছে নিয়ে গেলেন। আলিফ তখন খুব লজ্জা পেলো। মনে হলো, “আহা, যদি আমি পড়তে জানতাম, তাহলে মা–বাবার উপকার করতে পারতাম।” --- ঘটনা দুই: বাজারে হিসাব কয়েকদিন পর মা তাকে বাজারে পাঠালেন। মা বললেন— —“এখানে একশো টাকা, এর মধ্যে দশ টাকার আলু আর বিশ টাকার ডাল কিন...

অ্যান্টার্কটিকার রহস্যময় 'ব্লাড ফলস'।

সাদা বরফের চাদর চুইয়ে পড়ছে টকটকে লাল রক্ত! 🩸 অ্যান্টার্কটিকার রহস্যময় 'ব্লাড ফলস'। অ্যান্টার্কটিকার ম্যাকমার্ডো ড্রাই ভ্যালিতে রয়েছে পৃথিবীর অন্যতম এক ভুতুড়ে দৃশ্য—ব্লাড ফলস (Blood Falls)। এখানে টেলর গ্লেসিয়ার নামের এক বিশাল হিমবাহের গা বেয়ে টকটকে লাল রঙের পানির ধারা বয়ে যায়, যা দেখলে মনে হয় যেন হিমবাহটি থেকে রক্ত ঝরছে। প্রথমে বিজ্ঞানীরা ভেবেছিলেন, লাল শৈবালের কারণে হয়তো এমনটা হয়। কিন্তু আসল সত্য আরও অদ্ভুত! এই হিমবাহের নিচে প্রায় ১৫ লক্ষ বছর ধরে বাইরের জগৎ থেকে বিচ্ছিন্ন একটি প্রাচীন হ্রদ রয়েছে। সেই হ্রদের পানি অত্যন্ত লবণাক্ত এবং আয়রনে ভরপুর। যখন সেই হ্রদের পানি চাপের কারণে হিমবাহের ফাটল দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসে, তখন তা লক্ষ লক্ষ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসে। সাথে সাথেই পানিতে থাকা আয়রন অক্সিডাইজড হয়ে যায়, অর্থাৎ মরচে পড়ে—আর পানির রঙ গাঢ় লাল হয়ে যায়। ব্লাড ফলস শুধু একটি দর্শনীয় বিস্ময়ই নয়, এটি বিজ্ঞানীদের জন্য এক অমূল্য গবেষণার ক্ষেত্র। এটি দেখায়, কীভাবে চরম প্রতিকূল ও বিচ্ছিন্ন পরিবেশে অণুজীব টিকে থাকতে পারে। বৃহস্পতির ইউরোপা ...

অপারেশান থিয়েটার কে কেন থিয়েটার বলা হয়?

অপারেশন করার স্থানকে থিয়েটার কেন বলে?🤔 এটা লন্ডনের সেইন্ট থমাস হাসপাতালের একটি প্রাচীন অপারেশন থিয়েটার। ১৮২২ সালের এই অপারেশন থিয়েটারে ছিল চলচ্চিত্র প্রেক্ষাগৃহ অর্থাৎ মুভি থিয়েটারের মতো আসন বিন্যাস। চিকিৎসকগণ রোগীর অস্ত্রোপচার করার সময় শিক্ষানবিশ চিকিৎসকরা আসনগুলো বসে অস্ত্রোপচারের বাস্তব অভিজ্ঞতা পেতো। এটা এখন একটা জাদুঘর। এছাড়া প্রাচীন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যানাটমি থিয়েটার থাকতো যেখানে শিক্ষক [মৃ]তদেহে অস্ত্রোপচার করে শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে দিতেন। শিক্ষার্থীরা এই রকম আসন বিন্যাসেই বসতো। মূলত এমন থিয়েটারের মত ব্যবস্থার কারণেই একে অপারেশন থিয়েটার বলা হয়! collected.

preposition কখন কোথায় বসে

📔 very important post , কোন Preposition কোথায় বসে, Preposition কাকে বলে? Preposition হল এমন শব্দ যা কোন Noun, pronoun, Noun phrase এর আগে বসে তার সাথে বাক্যস্থিত অন্য কোন শব্দের সম্পর্ক প্রকাশ করে। যেমনঃ I go to University. এখানে to শব্দটি go এবং University এর মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করে। সাধারণ নিয়মাবলীঃ 📖 ২৪ ঘন্টার বড় সময় (দিন, সপ্তাহ, মাস, বছর, সাল,) ইত্যাদির পূর্বে in বসে। (যেমনঃ in 1980, in February etc.) 📖 ২৪ ঘন্টার ছোট সময় (সকাল, দুপুর, বিকাল, সন্ধা, রাত, ঘড়ির সময়) ইত্যাদির পূর্বে at বসে।(নোটঃ সকাল হতে সন্ধ্যা অবধি সময়ের পূর্বে the থাকলে তার পূর্বে in বসে। যেমনঃ in the morning) 📖 দিবস, তারিথ, সাপ্তাহিক বার ইত্যাদির পূর্বে on বসে। 📖 বড় স্থান/জায়গার পূর্বে in ও ছোট স্থান/জায়গার পূর্বে at বসে। (যেমনঃ I live in Bangladesh at Dhaka.) 📖 Perfect continuous tense এর ক্ষেত্রে সময়ের সমষ্টির পূর্বে for এবং নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে since বসে 📖 কোন কিছু স্পর্শ করে আছে বুঝালে তার পূর্বে on বসে। 📖 শূণ্যস্থানের পরের শব্দ verb এর present (base from) হলে শূণ্যস্থানে to বসে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে Prep...

MSExcel এর দরকারী ৫০ টি শর্টকাট

🚀 MS Excel এর ৫০টি দরকারি কিবোর্ড শর্টকাট (বাংলা ব্যাখ্যাসহ)        (শিখে রাখুন, খুবই গুরুত্বপূর্ণ) ১. Ctrl + Arrow Key → তথ্য শেষ হওয়া পর্যন্ত দ্রুত নেভিগেট করবে। ২. Ctrl + Shift + Arrow Key → তথ্যসহ সেল রেঞ্জ সিলেক্ট করবে। ৩. Ctrl + Page Up/Page Down → ওয়ার্কশিটের মধ্যে এক শীট থেকে আরেক শীটে যাবে। ৪. Ctrl + ` (Grave Accent) → সেলে থাকা ফর্মুলা দেখাবে। ৫. Ctrl + Shift + "+" → নতুন সেল, রো বা কলাম ইনসার্ট করবে। ৬. Ctrl + "-" → নির্বাচিত সেল, রো বা কলাম ডিলিট করবে। ৭. Ctrl + 9 → নির্বাচিত রো হাইড করবে। ৮. Ctrl + 0 → নির্বাচিত কলাম হাইড করবে। ৯. Ctrl + Shift + ( → হাইড করা রো আনহাইড করবে। ১০. Ctrl + Shift + ) → হাইড করা কলাম আনহাইড করবে। ১১. Alt + = → AutoSum ফাংশন যোগ করবে। ১২. F2 → সেল এডিট মোডে যাবে। ১৩. Shift + Space → সম্পূর্ণ রো সিলেক্ট করবে। ১৪. Ctrl + Space → সম্পূর্ণ কলাম সিলেক্ট করবে। ১৫. Ctrl + Shift + L → ফিল্টার অপশন চালু/বন্ধ করবে। ১৬. Ctrl + ; → বর্তমান তারিখ ইনসার্ট করবে। ১৭. Ctrl + Shift + : → বর্তমান সময় ইনসার্ট করবে। ১৮. Ctrl + 1 → Format Cells উইন...

F.R. Khan

বিশ্বজুড়ে তিনি এফ আর খান নামে পরিচিত। ১৯৭২ সালে ‘ইঞ্জিনিয়ারিং নিউজ রেকর্ড’ এ ম্যান অব দি ইয়ার বিবেচিত হয়েছিলেন এবং পাঁচবার (১৯৬৫, ১৯৬৮, ১৯৭০, ১৯৭১, ১৯৭৯ সালে) স্থাপত্য শিল্পে সবচেয়ে বেশি অবদানকারী ব্যক্তিত্ব হিসেবে অভিহিত হবার গৌরব লাভ করেছিলেন। ১৯৭৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল একাডেমি অফ ইঞ্জিনিয়ারিং এর সদস্য নির্বাচিত হন এবং ১৯৭৪ সালে আমেরিকার 'নিউজ উইক' ম্যাগাজিনে শিল্প ও স্থাপত্যের উপর প্রচ্ছদ কাহিনীতে তাকে মার্কিন স্থাপত্যের শীর্ষে অবস্থানকারী ব্যক্তি হিসেবে বর্ণনা করা হয়। অসামান্য কৃতি এই বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ারের নাম ড. ফজলুর রহমান খান। ১৯২৯ সালের ৩রা এপ্রিল মাদারীপুর জেলার শিবচরের ভান্ডারীকান্দী গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন ফজলুর রহমান খান। তার বাবা বরেণ্য শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক খান বাহাদুর আবদুর রহমান খান ছিলেন কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিত বিভাগের গোল্ড মেডেলিস্ট। কোলকাতায় প্রথম মুসলমান এডিপিআই ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে জগন্নাথ কলেজের অধ্যক্ষ হয়েছিলেন আবদুর রহমান খান। ছিলেন এশিয়াটিক সোসাইটি অব পাকিস্তানের সভাপতিও। শিক্ষিত ও আর্থিকভাবে সচ্ছল পরিবারের সন্তান হওয়ায় কখনো সেভাব...

ছোট্ট সপ্নের জন্য কবিতা

আমি সম্ভবত খুব ছোট কিছুর জন্য -হুমায়ুন আজাদ আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্য মারা যাবো ছোট ঘাসফুলের জন্যে একটি টলোমলো শিশিরবিন্দুর জন্যে আমি হয়তো মারা যাবো চৈত্রের বাতাসে উড়ে যাওয়া একটি পাঁপড়ির জন্যে একফোঁটা বৃষ্টির জন্যে আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো দোয়েলের শিসের জন্যে শিশুর গালের একটি টোলের জন্যে আমি হয়তো মারা যাবো কারো চোখের মণিতে গেঁথে থাকা একবিন্দু অশ্রুর জন্যে একফোঁটা রৌদ্রের জন্যে আমি সম্ভবতখুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো এক কণা জ্যোৎস্নার জন্যে এক টুকরো মেঘের জন্যে আমি হয়তো মারা যাবো টাওয়ারের একুশ তলায় হারিয়ে যাওয়া একটি প্রজাপতির জন্যে এক ফোঁটা সবুজের জন্যে আমি সম্ভবত খুব ছোট্ট কিছুর জন্যে মারা যাবো খুব ছোট একটি স্বপ্নের জন্যে খুব ছোট দুঃখের জন্যে আমি হয়তো মারা যাবো কারো ঘুমের ভেতরে একটি ছোটো দীর্ঘশ্বাসের জন্যে একফোঁটা সৌন্দর্যের জন্যে।

হিটলার এর গল্প

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে, হিটলার অবাক হয়ে দেখলেন যে তিনজন অফিসার তার আদেশ অমান্য করেছে।  তিনি প্রতিটি অফিসারকে আলাদা একটি কারাগারে রাখলেন। প্রতিটি কারাগারে ক্লাসিক্যাল সংগীত বাজালেন, অফিসারদের শৃঙ্খলিত করলেন এবং তাদের সামনে ধীরে ধীরে পানি পড়ছে এমন একটি পাইপ রেখে দিলেন। তিনি তাদের বললেন, সেখানে একটি বিষাক্ত গ্যাসের লিকেজ হয়েছে, যা ছয় ঘণ্টার মধ্যে তাদের মেরে ফেলবে। চার ঘণ্টা পর তিনি এসে দেখলেন— দুইজন অফিসার ইতিমধ্যেই মারা গেছে আর তৃতীয়জন খিঁচুনিতে ভুগছে ও শেষ নিঃশ্বাস ফেলছে। সবচেয়ে বড় চমক ছিল— বিষাক্ত গ্যাসের বিষয়টি ছিল "প্রতারণা ও মানসিক যুদ্ধ"। আসলে সেই গ্যাসের কথা শুনে ভয়েই তাদের মস্তিষ্ক মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। এতে প্রমাণিত হলো, ওই ভয় শরীরে এমন হরমোন নিঃসরণ করেছিল যা হৃদযন্ত্র ও অন্যান্য অঙ্গের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে শুরু করে, এবং ধীরে ধীরে শরীরকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। ঠিক এই ঘটনাই আমাদের সাথেও প্রতিদিন ঘটে— ভয় ও মানসিক চাপ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর হতে পারে। আল্লাহ তাআলা বলেন: "আর তোমাদের রবের সিদ্ধান্তের জন্য ধৈর্যধারণ কর; কারণ তুমি...

এই সেই ঘড়ি!

এই সেই ঘড়ি!   ঘড়িতে তখন স্থানীয় সময় ৮ টা বেজে ১৫ মিনিট। তারিখ ৬ আগস্ট, ১৯৪৫। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় হিরোশিমায় এভাবেই বিধ্বস্ত হয়েছিল নিউক্লিয়ার বোমার আঘাতে। চোখের সামনেই নিমিষেই ধুলিসাৎ সবকিছু। ঘড়িটাও বন্ধ হয়ে যায়। হিরোশিমা যাদুঘরে  আজও স্মৃতি হয়ে আছে থেমে আছে ঘড়িটি মানুষের বিরুদ্ধে মানুষের ধ্বংসযজ্ঞের নির্মম স্মৃতি হয়ে।  ছবি : সংগৃহীত

প্লাস্টিক খেকো মাছ

যুক্তরাজ্য এমন একটি মাছ তৈরি করেছে যা পানিতে সাঁতার কাটতে কাটতে প্লাস্টিক খায়! ব্যাটারি ছাড়াই নিজে নিজে চার্জ হয়| সমুদ্রের বর্জ্য পরিষ্কারে অভিনব উদ্ভাবন পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তির এমন উদাহরণ সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক!