Skip to main content

Posts

Digital forensics

Forensic Related Post Browser Forensic সাইবার ক্রাইম বিষয়ে অনেক সময় আমরা দেখি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সাসপেক্টের পিসি/ল্যাপটপ, মোবাইল ডিভাইস সব নিয়ে যায়(সাময়িক সময়ের জন্য), আসলে নিয়ে কি করে?? তারা সেটাতে বিভিন্ন প্রকারের অনুসন্ধান চালায়, দেখে তার পিসিতে কি কি ডকুমেন্ট আছে? কি কি ফাইল আছে? কি কি এ্যাপ আছে? কার কার সাথে যোগাযোগ করে? যোগাযোগের জন্য কি কি এ্যাপ ব্যাবহার করে? কোন কোন সাইটে বেশী ব্রাউজ করে?? সোশাল মিডিয়াতে কাকে কাকে ফলো করে?? আবার কোন ফাইল রিসেন্টলি ডিলেট করেছে কিনা? ডিলিট করে থাকলে সেগুলো কি কি?? ইত্যাদি ইত্যাদি, যা কি না সবই ডিজিটাল এভিডেন্স হিসাবে গন্য হয়। যাই হোক- আজকে আপনাদের সেরকম বিষয়ের ছোট একটি পার্ট নিয়ে আলোচনা করছি, সেটা হলো ব্রাউজার ফরেনসিক। এই টুলস্ এর সাহায্যে খুব সহজেই বের করা যাবে আপনি কোন কোন সাইটে ব্রাউজ করেন(কম বা বেশী), কার কার ফেসবুক প্রফাইলে আপনি ডু মারেন?? কোন কোন ওয়েব সাইট থেকে কি কি ডাউনলোড করেন? কেমন সময় আপনি পিসিতে বা ল্যাপটপে ব্রাউজ করেন বা এক্টিভ থাকেন? কোন সময় আপনি অনলাইনে কোন ওয়েভ পেইজে ছিলেন, কার কার ওয়েভ সাইট আপনি হ্যাক করেছেন, ইত্যাদি ই...

গোপন প্রিয়া"-----কবি কাজী নজরুল ইসলাম।

"গোপন প্রিয়া" -----কবি কাজী নজরুল ইসলাম। "পাইনি ব’লে আজো তোমায়, বাসছি ভালো, রাণি, মধ্যে সাগর,এ-পার ও-পার করছি কানাকানি! "আমি এ-পার,তুমি ও-পার মধ্যে কাঁদে বাধার পাথার ও-পার হ’তে ছায়া-তরু দাও তুমি হাত্ছানি, আমি মরু,পাইনে তোমার ছায়ার ছোঁওয়াখানি। "নাম-শোনা দুই বন্ধু মোরা হয়নি পরিচয়! আমার বুকে কাঁদছে আশা, তোমার বুকে ভয়! "এই-পারী ঢেউ বাদল-বায়ে আছড়ে পড়ে তোমার পায়ে, আমার ঢেউ-এর দোলায় তোমার ক’রলো না কূল ক্ষয় কূল ভেঙেছে আমার ধারে-তোমার ধারে নয়! "চেনার বন্ধু,পেলাম না ক’ জানার অবসর। গানের পাখী ব’সেছিলাম দু’দিন শাখার’পর। "গান ফুরালো যাব যবে, গানের কথাই মনে রবে, পাখী তখন থাকবো না ক’-থাকবে পাখীর স্বর! উড়ব আমি-কাঁদবে তুমি ব্যথার বালুচর! "তোমার পারে বাজ্ল কখন আমার পারের ঢেউ, অজানিতা!কেউ জানে না জানবে না ক’কেউ। "উড়তে গিয়ে পাখা হ’তে একটি পালক প’ড়লে পথে ভুলে’ প্রিয় তুলে যেন খোঁপায় গুঁজে নেও! ভয় কি সখি?আপনি তুমি ফেলবে খুলে এ-ও! "বর্ষা-ঝরা এমনি প্রাতে আমার মত কি? ঝুরবে তুমি এক্লা মনে বনের কেতকী? মনের মনে নিশীথ্-রাতে চুম্ দেব...

কেউ একটা তো চাই

কেউ একটা তো চাই                __ রুদ্র গোস্বামী কেউ একটা তো চাই, টিপ সরে গেলে আয়নার মতো বলবে ‘টিপ বাঁকা পরেছ।’ চোখের কাজল লেপটে গেলে ধরিয়ে দেবে। কেউ একটা তো চাই, পিছু ডাকবে বলবে ‘সাবধানে যেয়ো।’ কেউ একটা তো চাই, ঘড়ির কাঁটার মতো কাছে থাকবে। অভিমান দেখলেই বলবে, ‘সবুজ পাতা তোমাকে ভালোবাসি।’ কেউ একটা তো চাই, ভুল গুলোকে শুধুই বকবে না। কাছে টেনে বলবে 'বোকা মেয়েটা, আর কিছু ভালো রাখা যত্ন নিয়ো।’ কেউ একটা তো চাই, খোলা জানালার মতো আমাকে আকাশ দেখাবে। বলবে ‘এখানে ঠিকানা রেখে তুমি পাখি হয়ে যাও।’ কেউ একটা তো চাই, হাওয়ার শিসের মতো কানে এসে বলবে ‘আমাকে ছাড়া কারো প্রেমে পড়তে নেই।’ কেউ একটা তো চাই, শাসন করবে আমার খুচরো বিষাদ, আর আমাকে লুঠতে আসা ডাকাত স্মৃতি। কেউ একটা তো চাইই, গ্রীষ্মে বিছিয়ে রাখবে বুকে শীতলপাটি, বলবে ‘এই বুকের মধ্যে তোমাকে বসতে দিলাম।’ কেউ একটা তো চাইই, কাছে থাকবে ‘তুমি’ বললেই যেমন দুঠোঁটে দুঠোঁট মেশে। কেউ তো একটা চাইই, কিছুটা সে তাঁর মতো থাক, কিছুটা আমার মতো হবে। collected

জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী একটি লেখা।

জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী একটি লেখা। সর্বকালের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, "Compound Interest হল এই পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য"। . উনার এই কথার সাথে একমত হয়ে SUCCESS Magazine- এর Publisher Darren Hardy একটি বই লিখেন The Compound Effect নামে, যেটি The New York Times Bestseller. . এই বইটিতে কিছু চমৎকার Key Idea আছে যা আমাদের সবাইকে একটা Perfect Life Resolution বানাতে সাহায্য করতে পারে।  . আচ্ছা বলুনতো, কোন মানুষের Successful বা Failure হওয়ার পিছনে Root Factor হিসেবে কাজ করে কোনটা? তার ছোটবেলা, সে কিভাবে বড় হয়েছে, তার পরিবেশ নাকি অন্য কিছু? . লেখকের মতে সেই Root Factor হল তার নিজের নেয়া ছোট ছোট চয়েজগুলো। . এই পুরো পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটাই জিনিস আছে যেটা যদি আমরা চাই তাহলে পুরোপুরিভাবে কন্ট্রোল করতে পারি, সেটা হচ্ছে আমাদের চয়েজ। আর এই চয়েজগুলোই আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আউটকামের জন্য দায়ী। . আপনি যদি ইচ্ছা করেন তাহলে অফিস থেকে ফেরার পর জিমে যেতে পারেন বা সোফাতে শুয়ে টিভিও দেখতে পারেন। আপনি যদি চান কোন কারনে আপনার বউয়ের...

আলকেমিস্ট এর সামারী

জীবনের পথে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা: দ্য আলকেমিস্ট ১) স্বপ্ন পূরণের সাহস বড় কিছু অর্জন করতে হলে আগে বড় স্বপ্ন দেখতে হয়। দ্য আলকেমিস্ট-এর নায়ক সান্তিয়াগো নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার জন্য যাত্রা শুরু করে। পথে নানা বাধা এলেও, সে দিকভ্রষ্ট হয়নি। আরাম-আয়েশ ত্যাগ করে, সাহসের সঙ্গে এগিয়ে গিয়েছে, যার ফলস্বরূপ সে প্রকৃত আনন্দ ও সাফল্য খুঁজে পেয়েছে। ২) হৃদয়ের ভাষা বোঝা এই গল্পটি শিখিয়েছে, নিজের হৃদয়ের কথা শোনা কতটা জরুরি। অন্যের উপদেশ গুরুত্ব পেতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের মনের ডাকই সত্যিকারের পথ দেখায়। সমালোচনা থাকবেই, কিন্তু যদি নিজের স্বপ্নে বিশ্বাস দৃঢ় থাকে, তবে সেই সমালোচনা কখনোই বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারবে না। ৩) আধ্যাত্মিকতা ও বাস্তবতার মিশ্রণ বইটি আমাদের দেখায়, কেবল বাস্তবতার বুদ্ধি নয়, আধ্যাত্মিক চিন্তাধারাও জীবনে গুরুত্বপূর্ণ। আত্মবিশ্বাস এবং বিশ্বাসের মাধ্যমে অনেক অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। যখন কেউ তার সীমাবদ্ধতার ঊর্ধ্বে উঠে ভাবতে শেখে, তখনই সে ব্যতিক্রমী কিছু করতে পারে। ৪) ভয়কে জয়ের উপায় ভয় আমাদের সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সান্তিয়াগোর অভিজ্ঞতা শেখায়, অজানা ভয়কে জয় করলেই সাফল্যের পথ স...

Compound Interest

জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মতো শক্তিশালী একটি লেখা। সর্বকালের অন্যতম সেরা বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, "Compound Interest হল এই পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য্য"। . উনার এই কথার সাথে একমত হয়ে SUCCESS Magazine- এর Publisher Darren Hardy একটি বই লিখেন The Compound Effect নামে, যেটি The New York Times Bestseller. . এই বইটিতে কিছু চমৎকার Key Idea আছে যা আমাদের সবাইকে একটা Perfect Life Resolution বানাতে সাহায্য করতে পারে।  . আচ্ছা বলুনতো, কোন মানুষের Successful বা Failure হওয়ার পিছনে Root Factor হিসেবে কাজ করে কোনটা? তার ছোটবেলা, সে কিভাবে বড় হয়েছে, তার পরিবেশ নাকি অন্য কিছু? . লেখকের মতে সেই Root Factor হল তার নিজের নেয়া ছোট ছোট চয়েজগুলো। . এই পুরো পৃথিবীতে শুধুমাত্র একটাই জিনিস আছে যেটা যদি আমরা চাই তাহলে পুরোপুরিভাবে কন্ট্রোল করতে পারি, সেটা হচ্ছে আমাদের চয়েজ। আর এই চয়েজগুলোই আমাদের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে আউটকামের জন্য দায়ী। . আপনি যদি ইচ্ছা করেন তাহলে অফিস থেকে ফেরার পর জিমে যেতে পারেন বা সোফাতে শুয়ে টিভিও দেখতে পারেন। আপনি যদি চান কোন কারনে আপনার বউয়ের সাথে ঝগড়া ...

মাদাম মেরি কুরির নোবেল প্রাইজের কাহিনী

"ইয়ে মানে আপনি নোবেল পাচ্ছেন বটে, কিন্তু প্রাইজটা নিতে আসবেন না প্লিজ। এমন চরিত্রহীনা নারী পুরস্কার নিতে এলে খুব বদনাম হবে আমাদের! আমরা.... আমরা আপনাকে বাড়িতে পৌঁছে দেব প্রাইজ।" ১৯১১ সাল। সারা দুনিয়াকে চমকে দিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য নোবেল প্রাইজ ঘোষণা হল বিজ্ঞানী মাদাম মেরি কুরির নামে। তার আগে দ্বিতীয়বার নোবেল কেউ পাননি। তাও আবার দুটো আলাদা বিভাগে! অথচ কী আশ্চর্য, নাম ঘোষণা করেই স্টকহোমের নোবেল কমিটি তড়িঘড়ি মেরি কুরিকে চিঠি লিখল,“দয়া করে আপনি কিন্তু পুরস্কার নিতে আসবেন না। আমরা আমাদের বদনাম চাইছি না। প্লিজ মাদাম! আমরা আপনাকে পুরস্কারটি পাঠিয়ে দেব যথাসময়ে।" মেরি কুরি বিস্মিত। আহতও। আটবছর আগে স্বামী পিয়েরের সঙ্গে যৌথভাবে যখন প্রথম নোবেল প্রাইজটি পেয়েছিলেন, অসুস্থতায় দুজনের কেউই যেতে পারেননি, এবার কেন যাবেন না? তিনি তো কোন অন্যায় করেননি! দৃঢ়ভাবে তিনি জানিয়ে দিলেন,“আমি পুরস্কার নিতে যাব। যাবই। ধন্যবাদ।” নোবেল কমিটি পড়ল মহা ফ্যাসাদে। মেরি কুরির নাম যখন ইন্টারনাল কমিটিতে চূড়ান্ত হয়েছে, তখনো অবধি যে তাঁদের হাতে এসে পড়েনি হাতে গরম ফরাসী সংবাদপত্রগুলো! কিন্তু সেগুলোয় যে এখন ছেয়ে যাচ...