Wednesday, January 25, 2023

Tense details

 

Tense ( কাল / সময় )
Tense is form of a verb to indicate time of an action.
Tense তিন প্রকার যথা --
A) Present tense (বর্তমান কাল):
যে কাজ বর্তমান কালে সম্পন্ন হয় বা হয়ে থাকে বোঝায়, তাকে verb-এর present tense বা বর্তমান কাল বলে। যেমন: I go to school, He writes a letter,
প্রত্যেকটি tense-কে আবার চার ভাগে ভাগ করা যায়। যথা:
১) Indefinite (অনির্দিষ্ট) ২) Continuous (চলতি অবস্থা)
৩) Perfect (সম্পন্ন বা শেষ অবস্থা) ও
৪) Perfect continuous (পূর্ব থেকে আরম্ভ হয়ে চলতে থাকা)
Present Indefinite Tense:
Present indefinite tense denotes an action in the present time or habitual truth or eternal truth.
Present simple কোন কাজ বর্তমানে হয় বোঝালে বা অভ্যাসগত সত্য বোঝালে বা চিরসত্য বোঝালে Present Indefinite Tense হয়।বর্তমানে বার বার ঘটে এরূপ কাজ প্রকাশ করতে Present simple হয় ।
বাংলায় চিনার উপায়:
বাংলায় ক্রিয়ার শেষে এ, অ, আ, ই, ও, এন, এস, আন, আয় ইত্যাদি থাকে।
Structure:
Subject + Main Verb + Object.
Example:- আমি ভাত খাই – I eat rice.
- আমি স্কুলে যাই – I go to school.
- সে প্রতিদিন স্কুলে যায় – He goes to school every day.
- তুমি বই পড় – You read a book.
- সে প্রতিদিন রাত দশ টায় ঘুমাতে যায় – He goes to bed at ten pm every day.
- সূর্য পূর্ব দিকে উদিত হয় – The sun rises in the East.
পানি শূন্য ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেডে জমাট বাধে – Water freezes at 0° centigrade.
আমি হই। – I am.
তুমি/তোমরা হও। – You are.
সে হয় H। – e/She is.
তিনি হন । – He/She is .
তারা হয়T। – hey are.
মানুষ মরনশীল । – Man is mortal.
সততাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা। – Honesty is the best policy.
বাংলা ক্রিয়াপদটি নই,নও,নয়,নন হলে structure:Sub+am/is/are+not হয় ।
আমি নই । – I am not.
তুমি/তোমরা নও। – You are not.
সে নয় । – He/She is not.
তিনি নন H। – e/She is not.
তারা নয়-They are not.
বাংলা ক্রিয়াপদটি আছে হলে structure:Sub+have/has হয় ।
আমার আছে। – I have.
তোমার/তোমাদের আছে । – You have.
তার আছে। – He/She has.
তাদের আছে -They have.
বাংলা ক্রিয়াপদটি নাই (থাকা verb) হলে structure: Sub+have no/has no বা Sub+do not/ does not+ have হয় ।
আমার নাই । – I have no বা I do not have.
তোমার/তোমাদের নাই। – You have no বা You do not have.
তার নাই । – He/She has no বা He/She does not have.
তাদের নাই। – They have no বা They do not have.
বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে ই(করি),অ(কর),ও,এ(করে),আয়(যায়),এন(করেন) থাকলে structure: Sub+present form(present simple active voice) হয় ।
আমি ফুটবল খেলি। – I play football.
সে ফুটবল খেলে। – He/She plays football.
তুমি/তোমরা ফুটবল খেল। – You play football.
তিনি চিঠি লিখেন। – He/She writes a letter.
তারা সাতার কাটে। – They swim.
সূর্য পূর্বদিকে উদিত হয় এবং পশ্চিমে অসত্ম যায়। – The sun rises in the east and sets in the west.
পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘুরে । – The earth moves round the sun.
লোকেরা বিশ্ব ব্যপিয়া ইংরেজিতে কথা বলে। – People speak English all over the world.
সে একজন ধুমপায়ী । সে প্রতিদিন ধুমপান করে । – He is a smoker.He smokes everyday.
সে একজন ছাত্র । সে প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যায় । – He is a student.He goes to school everyday.
সে প্রায়ই এখানে আসে। – He often come here.
বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে ই না(করি না),অ না(কর না) ,ও না,এ না(করে না),আয় না(যায় না),এন না (করেন না) থাকলে structure: Sub+do/does+not+present form(present simple active voice) হয় ।
আমি ধুমপান করি না। – I do not smoke.
সে যায় না । – He/She does not go.
তুমি/তোমরা পড় না। – You do not read.
তিনি লিখেন না। – He/She does not write.
তারা খেলে না-They do not play.
সে একজন ভাল ছাত্র ।সে তার সময় অপচয় করে না । – He is a good boy.He does not waste his time.
বালকগুলো দুষ্ট ।তারা বিদ্যালয়ে যায় না । – The boys are naughty.They do not go to school.
বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে করা হয়,করা যায়,লিখিত/লিখা হয় এরূপ থাকলে structure: Sub+am/is/are+ p.p.(present simple passive voice) হয় ।
ভাত খাওয়া হয়। – Rice is eaten.
বইগুলি পঠিত হয় । – The books are read.
বিশ্বজুড়ে ইংরেজি বলা হয়। – English is spoken all over the world.
বিশ্ব জুড়ে চা পান করা হয় । – Tea is drunk all over the world.
Present continuous : এই মুহূতেৃ বা বর্তমানে কথা বলার সময় কোন কাজ হচ্ছে বা ঘটছে বা পরিবর্তনশীল পরিস্থিতি বুঝালে Present continuous হয় ।
বাংলা ক্রিয়াপটি করছি,করছ,করছে,করছেনএরূপ হলে structure: Sub+am/is/are+-ing (present continuous active voice) হয় ।
আমি খেলছি। – I am playing.
সে লিখছে। – He/She is writing.
তিনি পড়ছেন । – He/She is reading.
তারা খেলছে । – They are playing.
এখন আমি একটি বই পড়ছি । – Now I am reading a book.
এমুহূর্তে সে বাগানে কাজ করছে । – At this moment he is working in the garden.
এবছর তারা ভাল খেলছে । – This year they are playing better.
আবহাওয়া পরিবর্তিত হচ্ছে । – The weather is changing.
বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে করা হচ্ছে,করা যাচে্ছ,লিখা/লিখিত হচ্ছে এরূপ থাকলে structure: Sub+a/is/are+being+p.p.(present continuous passive voice) হয় ।
আমগুলি খাওয়া হচ্ছে । – The mangoes are being eaten.
চিঠিটি লিখিত/লিখা হচ্ছে । – The letter is being written.
এমুহূর্তে আমগুলো কুড়ানো হচ্ছে । – At this moment the mangoes are being picked.
Present perfect: নিকট অতীতের পরিসমাপ্ত কাজ, কোন কাজ ঘটে গেছে কিন্তু তার ফল এখনও বর্তমান আছে এরূপ বুঝালে Present perfect হয় ।
বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে এছি(করেছি),এছ(করেছ),এছে(করেছে),এছেন(করেছেন) থাকলে structure: Sub+have/has+p.p.(present perfect active voice) হয় ।
আমি বইটি পড়েছি । – I have read the book.
সে এটি করেছে। – He/She has done it.
তারা বাগানটি তৈরী করেছে। – They have made the garden.
কাজটি সমাপ্ত ।সে এটি সমাপ্ত করেছে । – The work is completed.He has completed it.
আমার শার্টটি পরিস্কার ।আমি এটি ধৌত করেছি । – My shirt is clean.I have washed it.
বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে করা হয়েছে,করা গিয়েছে,লিখা/লিখিত হয়েছে এরূপ থাকলে structure: Sub+ have/has+been+p.p.(present perfect passive voice) হয় ।
চিঠিটি লিখিত/লিখা হয়েছে । – The letter has been written.
আমগুলো কুড়ানো হয়েছে । – The mangoes have been picked up.
আমার শার্টটি পরিস্কার ।এটিকে ধৌত করা হয়েছে। – My shirt is clean.It has been washed.
Present perfect continuous: কোন কাজ অতীতে আরম্ভ হয়ে এখনও চলছে বা ঘটছে বুঝালে Present perfect continuous হয় ।
Present perfect continuous active voice:Sub+have/has+been+ ing.
আমি দ’ঘণ্টা যাবৎ বইটি পড়ছি । – I have been reading the book for two hours.
সকাল থেকে বৃষ্টি পড়ছে । – It has been raining since morning.
প্রশ্নঃ past tense কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে verb এর কাজ অতীত সময়ে সম্পন্ন
হয়েছিল বোঝায় তার কালকে past tense বলে ।
যেমনঃ
I went to Madurai.
Past Indefinite Tense: অতীত কালের কোন সাধারণ কাজ বোঝাতে বা অতীতের কোন অভ্যাস বোঝাতে, যার ফল এখন আর বিদ্যমান নেই তাকে Past Indefinite Tense বলে।
বাংলায় চেনার উপায়:
বাংলায় ক্রিয়ার শেষে ল, লাম, ত, তাম, তে, তেন এদের যে কোন একটি যোগ থাকে। যেমন ( করেছিল, করিয়াছিল, করেছিলাম, করেছিলে, করিয়া ছিলে, করেছিলেন, করিয়াছিলেন, পড়িল, পড়িলাম, পড়িলেন, পড়িত, পরিতেন, ইত্যাদি)
Structure: Subject + past form of main verb + object.
Example:
- আমি ভাত খাইয়াছিলাম/খেয়েছিলাম – I ate rice.
- আমি স্কুলে গেছিলাম/গিয়েছিলাম – I went to school.
- সে স্কুলে গেছিলো/গিয়েছিল – He went to school.
- তুমি/ তোমরা কাজটি করেছিলে/করিয়াছিলে- You did the work.
- তার ছেলেবেলা লন্ডনেকেটেছিল – He spent his boyhood in London.
- লুনা একটি গান গেয়েছিল – Luna sang a song.
- সে ফুটবল খেলেছিল – He played football.
Note - Past indefinite tense যুক্ত কোন sentence এ যদি main verb না থাকে তাহলে সেখানে be verb ই main verb হিসেবে ব্যাবহার হবে।
Past Continuous Tense:
অতীতকালে কোন কাজ চলছিল বোঝালে Past continuous tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায়: বাংলায় ক্রিয়ার শেষে তেছিল, তেছিলাম, তেছিলে, তেছিলেন, চ্ছিল, চ্ছিলে, চ্ছিলেন, ছিল, ছিলাম, ছিলে, ছিলেন, এদের যে কোন একটি যুক্ত থাকে।
Structure: Subject + was/were + main verb + ing + object.
Example:
- আমি ভাত খাইতেছিলাম/খাচ্ছিলাম – I was eating rice.
- সে স্কুলে যাইতেছিল/যাচ্ছিল – He was going to school.
- তারা ফুটবল খেলিতেছিল/খেলছিল – They were playing football.
- গতকাল সন্ধায় সে কলকাতা যাইতেছিল – He was going to Kolkata last evening.
- আমি একা একা গান গাইতেছিলাম – I was singing song alone.
Note - subject first person and third person singular number হলে was বসবে। we, you, they এবং অন্যান্য plural number এর শেষে were বসবে।
Past Perfect Tense : অতীত কালে দুটি কাজ সম্পন্ন হয়ে থাকলে তাদের মধ্যে যেটি আগে ঘটেছিল তা Past perfect tense হয় এবং যেটি পরে হয়েছিল তা simple past tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায়: বাংলায় ক্রিয়ার শেষে কোন নির্দিষ্ট অতীত ঘটনার পূর্বে, ছিল, ছিলাম, ছিলে, ছিলেন, ল, লাম, লে, লেন, তাম, তে, তেন এদের যে কোন একটি যুক্ত থাকে।
Structure:1st subject + had + verb এর past participle + 2nd subject + verb এর past form +2nd object.
Example:
- আমি ভাত খাওয়ার পূর্বে সে বাড়ি আসল – He had come home before I ate rice.
- আমি স্কুলে যাওয়ার পূর্বে সে মারা গেল – He had died before I went to school.
- ঘণ্টা পড়ার পূর্বে তারা স্টেশনে পৌঁছল – They had reached the station before the bell rang.
- ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগীটি মারা গেল – The patient had died before the doctor came.
- ডাক্তার আসিবার পরে রোগীটি মারা গেল – The doctor had come before the patient died.
- বিছানায় শুতে যাবার পূর্বে আমি দরজাটা বন্ধ করিলাম – I had shut the door before I got into bed.
Past Perfect Continuous Tense:
অতীতকালে কোন কাজ কোন বিশেষ সময়ের পূর্বে আরম্ভ হয়ে সেই সময় পর্যন্ত চলছিল বোঝালে Past perfect continuous tense হয়। এখানে যদি দুটি ক্রিয়া উল্লেখ থাকে তাহলে যে কাজটি আগে চলছিল তা Past perfect continuous tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায়:
বাংলায় ক্রিয়ার শেষে তেছিল, তেছিলে, তেছিলাম, তেছিলেন, চ্ছিল, চ্ছিলাম, চ্ছিলে, চ্ছিলেন, এদের যে কোন একটি উল্লেখ থাকলে এবং অতীতের একটি সময় উল্লেখ থাকে। এক্ষেত্রে তিনটি বিষয়ের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে –
ক) অতীতকালে দুটি কাজই হয়েছিল।
খ) তাদের মধ্যে একটি পূর্বে এবং অপরটি পরে সংগঠিত হয়েছিল।
গ) যেটি পূর্বে সংগঠিত হয়েছিল সেটি দীর্ঘ সময় ধরে চলিতেছিল।
Structure: 1st subject + had been + main verb + ing + 1st object + 2nd subject + verb এর past form + 2nd object.
Example:
- সে যখন আসিল তখন আমি ভাত খাইতেছিলাম – I had been eating rice when he came.
- ঘণ্টা পড়ার পূর্বে আমরা খেলিতেছিলাম – We had been playing before the bell rang.
- আমি যখন তার সাথে দেখা করতে গেলাম তখন সে বই পরিতেছিল – He had been reading book when I went to met with him/her.
- তুমি যখন তোমার বন্ধুর বাড়িতে গিয়েছিলে তখন তোমার মা তোমার জন্য অপেক্ষা করিতেছিল – Your mother had been waiting for you when you went to your friend’s home.
সে যখন খেলা দেখছিল তখন আমি ঘুমোছিলাম – I had been sleeping when he saw the game.
প্রশ্নঃ Future tense কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে verb এর কাজ ভবিষ্যৎ সময়ে সম্পন্ন
হবে বোঝায়, তার কালকে Future tense বলে ।
যেমনঃ
I shall go to Barasat
They will go to Barrackpore
FUTURE INDEFINITE TENSE: ভবিষ্যতে কোন কাজ ঘটবে এরূপ বোঝালে Future indefinite tense
বাংলায় চেনার উপায়:বাংলায় ক্রিয়ার শেষে বে, ব, বা, বি, বেন এদের যে কোন একটি উল্লেখ থাকে।
Structure:- Subject + shall/will + verb + object
Subject-এর পর person ও number অনুসারে shall বা will বসে এবং মূল verb-এর present form ব্যবহূত হয়।
✐ Example:
——————-
আমি কাজটি করিব- I will/shall do the work.
⛧ তারা কাজটি করিবে- They will/shall do the work.
⛧ আমি বিদ্যালয়ে যাব(যাবই)- I shall go to the school.
⛧ সে বিদ্যালয়ে যাবে(যাবেই)- He will go to the school.
⛧ তারা বাজারে যাইবে(যাবে) – They will go to the market.
Note – সাধারনত 1st person এর পর shall বসে। এছাড়া অন্য সব ক্ষেত্রে will বসালেও চলবে।
FUTURE CONTINUOUS TENSE:-ভবিষ্যৎ কালে কোন কাজ চলতে থাকবে এরূপ বোঝালে Future continuous tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায়:-বাংলায় ক্রিয়ার শেষে তে থাকিব, তে থাকিবে, তে থাকিবা, তে থাকিবেন এদের যে কোন একটি যুক্ত থাকে।
Structure:-Subject + shall be/will be + main verb + ing + object.
Subject-এর পর person ও number অনুসারে shall be বা will be বসে এবং মূল verb-এর শেষে ing যোগ হয়।
✐ Example:
——————-
আমি বইটি পড়িতে থাকিব – I shall be reading the book.
⛧ আমি গান গাইতে থাকিব- I shall be singing the song.
⛧ তারা ফুটবল খেলিতে থাকিবে- They will be playing football.
⛧ সে কাজটি করিতে থাকিবে- He will be doing the work.
⛧ তুমি/ তোমরা স্কুলে যাইতে থাকিবে- they will be going to school.
⛧ তিনি অফিসে যাইতে থাকিবেন- He will be going to office.
FUTURE PERFECT TENSE :- ভবিষ্যৎ কালে কোন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোন কাজ হয়ে যাবে বোঝালে বা দুটি কাজের মধ্যে একটি আগে হবে বোঝালে Future perfect tense হয়।
ভবিষ্যৎ কালের দুটি কাজের মধ্যে যে কাজটি আগে হবে তা Future perfect tense হয় এবং পরেরটা simple present tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায়:- বাংলায় ক্রিয়ার শেষে য়া থাকিব, য়া থাকিবা, য়া থাকিবে, য়া থাকিবেন, এদের যে কোন একটি যোগ থাকলে Future perfect tense হয়।
Structure:- 1st subject + shall have/will have + verb এর past participle + 1st object + before + 2nd subject + main verb + 2nd object.
Subject-এর পর person ও number অনুসারে shall have বা will have বসে এবং মূল verb-এর past participle form ব্যবহূত হয়।
✐ Example:
——————-
বাবা আসার আগে আমি কাজটি করিয়া থাকিব – I shall have done the work before my father comes.
⛧ আমি বিকাল চারটার মধ্যে বইটি পড়িয়া থাকিব – I shall have finished reading the book by 4. P. m.
⛧ তুমি যাওয়ার পূর্বে আমি গান গাইয়া থাকিব- I shall have sang a song before you leave.
⛧ তারা আসার পূর্বে আমি পরা শেষ করিব – I shall have finished my lesson before they come.
FUTURE PERFECT CONTINUOUS TENSE:
ভবিষ্যৎ কালে কোন সময়ের মধ্যে কোন কাজ চলতে থাকবে এরূপ বোঝালে future perfect tense হয়।ভবিষ্যৎ কালে দুটি কাজের মধ্যে যে কাজটি আগে চলতে থাকবে তা future perfect tense হয় যে কাজটি পরে হবে তা simple present tense হয়।
বাংলায় চেনার উপায়:- বাংলায় ক্রিয়ার শেষে তে থাকিব, তে থাকিবে, তে থাকিবা, তে থাকিবেন এদের যে কোন একটি উল্লেখ থাকে।
Structure:- Subject – 1st subject + shall have been/will have been + main verb + ing + 1st object + 2nd subject + main verb + 2nd object.
Subject-এর পর shall have been বা will have been বসে এবং মূল verb-এর শেষে ing যোগ হয়।
✐ Example:
——————-
তুমি ফিরে না আসা পর্যন্ত আমরা তোমার জন্য অপেক্ষা করতে থাকব- we shall have been waiting for you until you come back.
⛧ বাবা আসার আগে আমি কাজটি করিতে থাকিব- I shall have been doing the work before my father comes.
⛧ তারা আসার আগে আমি খেলিতে থাকিব- I shall have been playing before they come.
⛧ সে ডিগ্রি পাওয়ার পূর্বে চার বছর রবীন্দ্রভারতি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে থাকবে – he will have been studying at Rabindrabharati university for four years before he gets degree.
(কপি পোস্ট )

Sunday, January 15, 2023

100+ important linking word/conjunction

১০০+ গুরুত্বপূর্ণ Linking words/ Conjunction
✪ As - কারন, যেহেতু
✪ Say- ধরা যাক
✪ So - অতএব , সুতরাং
✪ Who - কে, যে, কেকে
✪ And - এবং ,ও
✪ But - কিন্তু, তথাপি
✪ That - যে , যা, যাতে, ফলে
✪ Even - এমনকি
✪ At first - প্রথমত
✪ Often - প্রায়ই , মাঝে মাঝে
✪ More - আরো , অধিকতর
✪ Which - যেটি , যা
✪ As if - যেন
✪ Although – যদিও, যাতে , সত্বেও
✪ While - যখন
✪ Similarly - অনুরূপভাবে, একইভাবে
✪ Therefore - অতএব , সুতরাং
✪ So that - যাতে , যেন
✪ First of all - প্রথমত
✪ Rather - বরং, চেয়ে
✪ Such as - তেমনই
✪ However – যাইহোক
✪ Indeed – প্রকৃতপক্ষে
✪ Whereas – যেহেতু
✪ Usually - সাধারনত
✪ Only – শুধু, কেবল, একমাত্র
✪ Firstly - প্রথমত
✪ Finally - পরিশেষে
✪ Moreover - তাছাড়া, অধিকন্তু, উপরন্তু
✪ But also - এমনি , এটিও
✪ As well as – এবং, ও, পাশাপাশি
✪ Furthermore - অধিকন্তু
✪ Regrettably - দুঃখজনকভাবে ।
✪ in fact – আসলে
✪ Hence - অত:পর/সুতরাং
✪ Such as - যথা/যেমন
✪ Notably – লক্ষণীয়ভাবে
✪ Consequently – অতএব
✪ On the whole – মোটামুটি
✪ Either - দুয়ের যে কোন একটি
✪ Neither - দুয়ের কোনটি নয়
✪ In any event - যাহাই ঘটুক না কেন
✪ Additionally - অতিরিক্ত আরো
✪ In this regard – এ বিষয়ে
✪ As a matter of fact -বাস্তবিকপক্ষে/প্রকৃতপক্ষে
✪ Including - সেই সঙ্গে
✪ Nonetheless - তবু
✪ Nevertheless - তথাপি , তবুও , তারপরও
✪ Lest - পাছে ভয় হয়
✪ Whether - কি ...না , যদি
✪ Comparatively - অপেক্ষাকৃত
✪ To be honest - সত্যি বলতে
✪ Come what may - যাই ঘটুক না কেন
✪ If you do care - যদি আপনি চান
✪ Next to nothing - না বললেও চলে
✪ As far as it goes - এ ব্যাপারে যতটুকু বলা যায় ।
✪ As far as I’m concerned - আমার জানা মতে ।
✪ Why on earth - (বিরক্তি প্রকাশার্থে)- কেন যে?
✪ On the other hand - অন্যদিকে ।
✪ In this connection - এ বিষয়ে ।
✪ In addition - অধিকন্তু, মোটের উপর
✪ Infact - প্রকৃতপক্ষে
✪ To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলা যায় ।
✪ Sincerely speaking - সত্যিকার ব্যাপার হলো ।
✪ To sum up - সংক্ষেপে বলতে গেলে
✪ Though - যদিও, সত্বেও
✪ Incidentally - ঘটনাক্রমে
✪ Then - তারপর ,তখন
✪ Than - চেয়ে , থেকে
✪ For a while - কিছুক্ষণের জন্য
✪ In order to - উদ্দেশ্যে, জন্যে
✪ Suddenly - হঠাৎ
✪ Unless - যদি

(ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত) 

Saturday, January 14, 2023

৯০ দশকের বাচ্চাদের কি কি কারনে পেটানো হতো

★ এখনকার বাচ্চারা জানেই না আগে আমাদের কী কী কারণে পেটানো হতো ★

১. মার খাবার পরে কাঁদলে
২. মার খাবার পরে না-কাঁদলে
৩. না-মারা সত্ত্বেও কান্নাকাটি করলে
৪. খেলা নিয়ে বেশি মেতে থাকলে
৫. না-খেললে
৬. বড়দের আড্ডায় ঢুকলে
৭. বড়দের কথার উত্তর না-দিলে
৮. বড়দের কথায় প্রম্প্ট উত্তর দিলে
৯. অনেকদিন মার না-খেয়ে থাকলে
১০. কেউ উপদেশ দেওয়ার সময় গুনগুন করে গান করলে
১১. বাড়িতে অতিথি এলে বা কারো বাড়ি গিয়ে প্রণাম না-করলে
১২. অতিথি এলে তাকে খাবারের প্লেট দিতে যাওয়ার সময় হাতসাফাই করতে গিয়ে ধরা পড়লে
১৩. অতিথি বাড়ি চলে যাওয়ার সময় তার সাথে যাওয়ার বায়না ধরলে
১৪. খেতে না-চাইলে
১৫. সন্ধে নামার আগে বাড়ি না-ফিরলে
১৬. প্রতিবেশীর বাড়িতে গিয়ে খেয়ে চলে এলে
১৭. জেদ দেখালে
১৮. অতি উৎসাহী হলে
১৯. কারো সাথে মারামারি করে হেরে এলে
২০. কাউকে বেশ করে পিটিয়ে এলে
২১. স্লো মোশনে খেলে
২২. ফাস্ট ফরোয়ার্ড স্কেলে খেলে
২৩. সকালে ঘুম থেকে উঠতে না-চাইলে
২৪. রাতে ঘুমোতে না-চাইলে
২৫. অতিথিরা খাওয়ার সময় খাবারের দিকে হাঁ করে তাকিয়ে রইলে।
২৬. শীতকালে চান করতে না চাইলে
২৭. গ্রীষ্মে বেশীক্ষণ চান করলে
২৮. অন্যের গাছ থেকে আম, পেয়ারা পেড়ে খেলে
২৯. স্কুলে টীচারদের কাছে মার খেয়েছি খবর পেলে
৩০. জোরে উচ্চারণ করে না পড়ে চুপচাপ বসে পড়ার ভান করলে বা বিড়বিড় করে পড়লে

আমাদের না ছিল মান, না অভিমান। মার খেতাম আবার চোখে জল নিয়ে হেসেও ফেলতাম...😀😀
সংগ্রিহিত

সব পুরুষ খারাপ হয় না

সব পুরুষ খারাপ হয় না... কিছু কিছু পুরুষ অতুলনীয়  ভাবেও ভালো হয়;

সব পুরুষ অজুহাত দেখিয়ে ছেড়ে চলে যায় না... কিছু কিছু পুরুষ ছেড়ে যাওয়ার হাজারটা যৌক্তিক কারণ থাকার পরেও পরম যত্নে ভালোবেসে আগলে রেখে শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত হাতটি শক্ত করে ধরে থেকে যায়;

সব পুরুষ ঠকায় না... কিছু কিছু পুরুষ ঠকে যাওয়া নারীটিকে যত্নে করে আগলায়;

সব পুরুষ নারীর সাজানো গোছানো জীবনটাকে এলোমেলো করে দিতে আসে না... কিছু কিছু পুরুষ নারীর অগোছালো জীবনটাকে সাজিয়ে গুছিয়ে দেওয়ার জন্যও আসে;

সব পুরুষ ধ'র্ষ'ক হয় না... কিছু কিছু পুরুষ হাজারটা সুযোগ থাকার পরেও নারীদের মাতৃজ্ঞানেই সম্মান দেয়;

সব পুরুষ বউ পি'টি'য়ে পু'রু'ষ'ত্ব জাহির করে না... কিছু কিছু পুরুষ নিজে পড়তে না পেরেও ফুটপাতে চা বিক্রি করে বউকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ায়;

সব পুরুষ দায়িত্বজ্ঞানহীন হয় না... কিছু কিছু পুরুষ অনেক অনেক নারীদের থেকেও বেশি দায়িত্বশীল হয়, স্ত্রীর প্রেগনেন্সি সময় কিছু কিছু পুরুষ গোটা সংসার ও স্ত্রীর দায়িত্ব খুব ভালো ভাবেই সামলায়, সন্তান হওয়ার পর স্ত্রীর সারাদিনের ক্লান্তি দূর করতে মাঝ রাতে স্ত্রীকে ঘুমাতে দিয়ে সন্তানের ভেজা কাঁথা পালটায়;

সব পুরুষ সুযোগ সন্ধানী হয় না... কিছু কিছু পুরুষ ফাঁকা জায়গায় একলা নারীকে দেখতে পেয়ে দ্বায়িত্ব নিয়ে সসম্মানে গন্তব্য স্থানে পৌঁছায়;

সব পুরুষ স্ত্রীকে হাড়ি ঠেলার জন্য ঘরে বন্দী করে রাখার চেষ্টা করে না... কিছু কিছু পুরুষ মুক্ত মনে খোলা আকাশের বুকে স্ত্রীকে ডানা মেলে উড়ে বেড়াতে দেখতেও স্বপ্ন বুনে, ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছাতে দিন রাত সময় দিয়ে স্ত্রীকে যোগ্য ভাবে
তৈরি করে;

সব পুরুষ নারীরদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা করে না...  কিছু কিছু পুরুষ কখনো কখনো বাবা রুপে, কখনো কখনো ভাই রুপে, কখনো কখনো বন্ধু রুপে, কখনো কখনো বা প্রেমিক, স্বামী কিংবা ছেলে রুপে মাথা উঁচু করে বাঁচতে দেখতে পিছন থেকে ছায়ার মতো মিশে থেকে নিজের সর্বস্ব দিয়ে পাশে থাকে;

সব পুরুষ নারীদের হারাতে চায় না... কিছু কিছু পুরুষ নিজে ইচ্ছে করে হেরে গিয়ে প্রিয় মানুষটিকে জিতিয়ে দিয়ে জিতে যাওয়ার সুখ দু-চোখ ভরে উপলব্ধি করে শান্তির স্নিগ্ধতায় বিভোর হয়;

ঐটুকু ঘরের কাজ ছাড়া সারাদিন আর কি -ই বা করো এমন, বলে....  সব পুরুষ কথায় কথায় নারীদের তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে না, কিছু কিছু পুরুষ মনে প্রাণে মানে ও বিশ্বাস করে নারী ছাড়া প্রতিটি সংসার অচল;

সব পুরুষ স্ত্রীর সাফল্যে হীনমন্যতায় ভোগে না... কিছু কিছু পুরুষ নিজের থেকেও ভালো অবস্থানে স্ত্রীকে নিয়ে গিয়ে দাঁড় করায়;

পুরুষ কুলে জন্ম নিলেই পুরুষ হওয়া যায় না... প্রকৃত পুরুষ হওয়াটা চারটে খানি কথা না, প্রকৃত পুরুষ আসলে তারাই, যারা নির্জনতায় মেয়েদের দেখে লালসার হাত না বাড়িয়ে দায়িত্বের হাত বাড়ায়, যারা নারী সহকর্মী'র পিছনে না লেগে, অ'শ্লী'ল'তা না করে বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে মিশে বেড়ায়, যারা পরিবার - পরিস্থিতির অজুহাতে না দেখিয়ে সাত-আট বছরের সম্পর্ক না ভেঙ্গে, যেকোনো পরিস্থিতিতেই পাশে থেকে যায়, তারাই তো পুরুষ, যারা নারীকে 'মেয়েমানুষ' না ভেবে, ভাবে শুধু মানুষ।

"তারাই তো পুরুষ যারা নারীকেও ভাবে মানুষ"

কলমেঃ রুমা রাণী ঘোষ 
সংগ্রিহিত

বাবা মেয়ের ভালবাসা

বিয়ের দিন মেয়ের জামাইকে ডেকে মেয়ের বাবা বললেনঃ

প্রথম যে পুরুষটি ভালোবেসে আমার মেয়েকে ছুঁয়েছিলো, সে তুমি নও। সে আমি। 

প্রথম যে পুরুষটি ওকে ভালোবেসে চুমু দিয়েছিলো, সে তুমি নও। সে আমি। 

প্রথম যে পুরুষটি ওকে জানপ্রাণ দিয়ে ভালোবেসেছিলো, সে তুমি নও। সে আমি। 

যাইহোক, যে পুরুষটি ওকে সারাজীবন যত্নে রাখতে পারবে, আমি আশা করি সে আমি নই। সেটা তুমি। 

কিন্ত কোনো কারনে যদি কোনোদিন আমার রাজকন্যাকে ভালোবাসতে না পারো, তাহলে ওকে জানিও না। 
আমাকে জানিয়ে দিও,  আবার নিয়ে আসবো ওকে আমার কাছে। আমার রাজকন্যার জন্য আমার রাজ্য সবসময় উন্মুক্ত থাকবে।

ভালবাসা ও শ্রদ্ধা রইলো পৃথিবীর সকল বাবার জন্য এবং সুখে থাকুক পৃথিবীর সকল রাজকন্যা।🙂🥀

সংগৃহীত পোস্ট

মাস্টারদা সুর্য সেন এর শেষ চিঠি

কালেকটেড ফ্রম ইন্টারনেট

জীবন মানে এতটুকুই

জীবনকে নিজের মতো উপভোগ করুনঃ

বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান, এমনও হয় কম শিক্ষিতরা বেশি আয় করছে।

বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কালো ফর্সা সবই সমান, কার চেহারা সুন্দর, দেখতে কে স্মার্ট এটা নিয়ে আর কেউ ভাবেনা।

বয়স যখন ৬০ পার হয় তখন উচ্চ পজিশনে চাকুরী আর নিম্ন পজিশনে চাকুরী এটা আর কোন ব্যাপার নয়। এমনকি একজন পিয়নও অবসরে যাওয়া বসের দিকে তাকায়না।

বয়স যখন ৭০ তখন আপনার বড় ফ্ল্যাট, বড় বাসা কোন গর্বের বিষয় নয় বরং বাসা বড় হলে সেটা মেইনটেইন করাই কঠিন। ছোট একটি রুম হলেই আপনার চলে।

বয়স যখন ৮০ তখন আপনার টাকা থাকলে যা না থাকলেও তা। আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলে সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা।

বয়স যখন ৯০ আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই। আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা।

বয়স যখন ১০০ তখন আপনার বেঁচে থাকা আর বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না। পৃথিবীবাসী আপনাকে নিয়ে আর ভাবেনা।

জীবনের মানে টা এতটুকুই !!! এর বেশি কিছুই না !!! এতো চাপ নিয়ে লাভ কি???

নিজ নিজ জায়গা থেকে জীবনটা উপভোগ করতে শিখুন, সময়টা কাজে লাগান, পৃথিবী টা আপনার জন্য সুন্দর হবে। 

বি. দ্র. মূল লেখক কে তা জানি না। তবে তার প্রতি সম্মান জানাই। বাস্তব বিষয়গুলো চমৎকার ভাবে লিখছেন।

বাবার মর্যাদা

কে লিখেছেন জানিনা, কিন্তু #অসাধারণ👌
 ১.  মা ৯  মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন #বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

২।  মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

৩.  মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে।  জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

৪.  ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন।  আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না?  ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫.  আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

৬.  মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল।  তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না।  তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

৭.  বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

৮.  মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি।  দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

৯.  বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
 বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি।  সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া। সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি।

*  সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবা দেরকে!!!
I love my Father's 
#সংগৃহীত

Friday, January 13, 2023

জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রাক-প্রাথমিক পর্যায় থেকে দ্বাদশ শ্রেণি

শিক্ষার সাথে জড়িত আমরা সকলেই জানি ২০১০ সালের পর এই প্রথম শিক্ষাক্রম পরিবর্তন হতে চলেছে অর্থাৎ জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রকাশ করা হয়েছে ।  আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা সেই নতুন শিক্ষাক্রম ২০২১ এর রূপরেখা সম্পর্কে জানব।

নতুন শিক্ষাক্রমে বিবেচ্য বিষয় সমূহ

  •  শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক ও আনন্দময় শিখনের পরিবেশ সৃষ্টি
  •  বিষয় ও পাঠ্যপুস্তক এর বোঝাও চাপ কমানো
  •  গভীর শিখনের  বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান
  •  মুখস্ত নির্ভরতার পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রম ভিত্তিক শিখনে অগ্রাধিকার প্রদান
  •  খেলাধুলা ও সৃজনশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানের উপর গুরুত্ব প্রদান
  •  নির্দিষ্ট দিনের পাঠ শ্রেণিকক্ষেই যেন শেষ হয় সে ধরনের শিখন শেখানো কার্যক্রম পরিচালনায় সচেষ্ট হয় বাড়ির কাজ কমানো
  •  নির্দিষ্ট সময়ে অর্জিত পারদর্শিতার জন্য সনদ প্রাপ্তির প্রতি গুরুত্ব আরোপ
  •  জীবন ও জীবিকার সাথে সম্পর্কিত শিক্ষা

শিক্ষাক্রম ২০২১ অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের বিষয়সমূহ

নতুন শিক্ষাগ্রহণ অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরে মোট আটটি বিষয়ে পড়ানো হবে আর টি বিষয় নিচে দেওয়া হল

  1.  বাংলা
  2.  ইংরেজি
  3.  গণিত
  4.  বিজ্ঞান
  5.  সামাজিক
  6.  ধর্ম শিক্ষা
  7.  স্বাস্থ্য সুরক্ষা
  8.  শিল্পকলা

শিক্ষাক্রম ২০২১ মাধ্যমিক স্তরের বিষয়সমূহ (ষষ্ঠ- দশম)

 নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী মাধ্যমিক স্তরে মোট দশটি বিষয়ে পড়ানো হবে এই 10 টি বিষয় নিচে দেওয়া হল

  1.  বাংলা
  2.  ইংরেজি
  3.  গণিত
  4.  বিজ্ঞান
  5.  ইতিহাস ও  সামাজিক বিজ্ঞান
  6.  জীবন ও জীবিকা
  7.  ডিজিটাল প্রযুক্তি
  8.  স্বাস্থ্য সুরক্ষা
  9.  ধর্ম শিক্ষা
  10.  শিল্প ও সংস্কৃতি

শিক্ষাক্রম ২০২১ এর শিখন সময়

সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন মোট কর্মদিবস ১৮৫ দিন

প্রাথমিক স্তরে শিখন সময়

শ্রেণি                             কর্মঘন্টা

প্রাক প্রাথমিক পর্যায়ে ➜ ৫০০

১ম - ৩য়                      ➜ ৬৩০

৪র্থ -৫ম                      ➜ ৮৪০

মাধ্যমিক স্তরের শিখুন সময়

 শ্রেণি                             কর্মঘন্টা

৬ষ্ঠ -৮ম                     ➜ ১০৩০

৯ম - ১০ম                   ➜ ১১০০

একাদশ থেকে দ্বাদশ  ➜ ১১৫০

  • শুধু জাতীয় দিবস সমূহ পালনের সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে এবং শিক্ষার্থীরা শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দিবসগুলো পালন করবে
  • ওইসিডি ও এর সহযোগী দেশের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ৯১৯ ঘন্টা (প্রস্তাবিত ১০৩০)
  • ওইসিডি ও এর সহযোগী দেশ সমূহের বাৎসরিক গড় কর্মদিবস হলো ১৮৫এবং ইউরোপিয়ান ২৩ টি দেশের বাৎসরিক গড় কর্মদিবস হলো ১৮১ দিন।  এই প্রেক্ষিতে সপ্তাহে দুই দিন ছুটি হিসেব করে প্রস্তাবিত মোট কর্ম দিবস আন্তর্জাতিক  মানদন্ডের এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।

শিক্ষাক্রম ২০২১ এর মূল্যায়ন পদ্ধতি

  • মূল্যায়নকে কেবল শিক্ষার্থীর শিখন মূল্যায়নের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে পুরো শিক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা মূল্যায়ন,  শিখন পরিবেশের মূল্যায়ন ও ও সেইসঙ্গে শিক্ষার্থীর শিখন এর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
  •  শিখন মূল্যায়নের ভিত্তি হবে যোগ্যতা
  •  শিক্ষাক্রম বহুমাত্রিক মূল্যায়নের যে সকল বিষয় অনুসরণ করা হবে সেগুলো হলো
    •  যোগ্যতার মূল্যায়ন নিশ্চিতকরণ
    •  শিখন এর জন্য শিখন কালীন মূল্যায়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ
    • স্ব  মূল্যায়ন,  সতীর্থ মূল্যায়ন,  মূল্যায়নে অভিভাবক ও সমাজের সম্পৃক্ততার ওপর গুরুত্ব আরোপ
    •  মুখস্থনির্ভর সামষ্টিক মূল্যায়ন হ্রাস
    • শিখন অগ্রগতি মূল্যায়নের ধারাবাহিক রেকর্ড সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা

শিক্ষাক্রম ২০২১ এর স্তরভিত্তিক মূল্যায়ন কৌশল

প্রাক প্রাথমিক পর্যায়ে ➜   শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%

প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণি ➜ শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%

চতুর্থ থেকে পঞ্চম শ্রেণি ➜ বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০%,  সামষ্টিক মূল্যায়ন ৪০% 

স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্পকলা  শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%

ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণী ➜বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০%,  সামষ্টিক মূল্যায়ন ৪০% 

জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%

নবম থেকে দশম শ্রেণী (পাবলিক পরীক্ষা সহ) ➜বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান শিখন কালীন মূল্যায়ন ৫০%,  সামষ্টিক মূল্যায়ন ৫০% 

জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%

দশম শ্রেণী শেষে দশম শ্রেণীর পাঠ্য সূচি এর উপর পাবলিক পরীক্ষা 

একাদশ থেকে দ্বাদশ(পাবলিক পরীক্ষা সহ) ➜  আবশ্যিক বিষয়- শিখন কালীন মূল্যায়ন৩০% সামষ্টিক মূল্যায়ন৭০%

নৈবত্তিক বিশেষায়িত বিষয়

প্রয়োগিক বিষয়-   শিখনকালীন মূল্যায়ন১০০%

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্যসূচির উপর প্রতি বর্ষশেষে একটি করে পরীক্ষা হবে।  একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার ফলাফলের সমন্বয়ে চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হবে। 

শিক্ষাক্রম ২০২১ রূপরেখা প্রস্তাবিত মূল পরিবর্তনসমূহ

  • দশম শ্রেণী পর্যন্ত সকলের জন্য দশটি বিষয় নির্ধারণ
  • পরীক্ষা ও মুখস্থনির্ভর পড়াশোনার পরিবর্তে পারদর্শীতাকে  গুরুত্ব দিয়ে দশম শ্রেণী শেষে পাবলিক পরীক্ষা
  • পরীক্ষার চাপ কমানোর জন্য একাদশ শ্রেণির শিক্ষাক্রম এর ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণি শেষে এবং দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষাক্রম এর ভিত্তিতে দ্বাদশ শ্রেণি শেষে পাবলিক পরীক্ষা
  • পারদর্শিতা অর্জন নিশ্চিত করা ও মুখস্থনির্ভরতা  কমানোর জন্য শীতকালীন/ ধারাবাহিক মূল্যায়ন প্রবর্তন
  • নবম ও দশম শ্রেণীতে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য কৃষি,  সেবা ও শিল্প খাতের একটি অকুপেশন এর ওপর দক্ষতা অর্জন বাধ্যতামূলক এবং দশম শ্রেণি শেষে যে কোন একটি অপারেশনে কাজ করার মতো পেশাদারী দক্ষতা অর্জন
  • মাধ্যমিক ও প্রাথমিক স্তরের সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন প্রবর্তন
  • অভিজ্ঞতা ভিত্তিক শিখন শেখানো কার্যক্রম বিদ্যালয়ের বাইরেও ( পারিবারিক ও সামাজিক  পরিসরে)  অনুশীলন
  • সকল শিক্ষার্থীর অভিন্ন মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের জন্য স্তরভিত্তিক নির্বাচিত বিষয়ের পাশাপাশি মাদ্রাসা ও কারিগরি শাখার বিশেষায়িত বিষয়সমূহের  যৌক্তিক সমন্বয়

সুত্রঃ ইন্টারনেট 


জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২১ এর আলোকে ১০ টি মুল যোগ্যতা ও বিবেচ্য বিষয় সমুহ

নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীরা যেকোনও ইস্যুতে সূক্ষ্ম চিন্তা করার শক্তি অর্জন করবে। আর অন্যের মতামত ও অবস্থানকে অনুধাবন করে প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিজের ভাব, মতামত সৃজনশীলভাবে প্রকাশ করতে পারার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে। ১০টি যোগ্যতা অর্জনের নতুন মাত্রা সংযোজন করা হয়েছে অনুমোদিত নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখায়। শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক ও আনন্দময় শিখনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে নতুন শিক্ষাক্রমে বিবেচ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে। বিষয় এবং পাঠ্যবইয়ের বোঝা ও চাপ কমানো এবং গভীর শিখনের বিষয়েও গুরুত্ব বিবেচনা করা হয়েছে।

২০২৩ সাল থেকে বাস্তবায়ন শুরু হতে যাওয়া নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখা গত সোমবার (৩০ মে) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) যৌথ সভায় অনুমোদন দেওয়া হয় রূপরেখাটির।

এর আগে গত বছর সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখাটি নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

নতুন শিক্ষাক্রমে বিবেচ্য বিষয়

১. শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক ও আনন্দময় শিখনের পরিবেশ সৃষ্টি

২. বিষয় এবং পাঠ্যপুস্তকের বোঝা ও চাপ কমানো

৩. গভীর শিখনের বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান

৪. মুখস্থ নির্ভরতার পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শিখনে অগ্রাধিকার প্রদান

৫. খেলাধুলা ও সৃজনশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানে গুরুত্ব প্রদান

৬. নির্দিষ্ট দিনের পাঠ শ্রেণিকক্ষেই যেন শেষ হয় সে ধরনের শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনায় সচেষ্ট হয়ে বাড়ির কাজ কমানো

৭.নির্দিষ্ট সময়ে অর্জিত পারদর্শিতার জন্য সনদপ্রাপ্তির প্রতি গুরুত্ব আরোপ

৮. জীবন ও জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত শিক্ষা

নতুন শিক্ষাক্রমে  ১০ টি মূল যোগ্যতা

১. অন্যের মতামত ও অবস্থানকে সম্মান ও অনুধাবন করে, প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিজের ভাব, মতামত যথাযথ মাধ্যমে সৃজনশীলভাবে প্রকাশ করতে পারা।

২. যেকোনও ইস্যুতে সূক্ষ্ম চিন্তার মাধ্যমে সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা করে সকলের জন্য যৌক্তিক ও সর্বোচ্চ কল্যাণকর সিদ্ধান্ত নিতে পারা।

৩. ভিন্নতা ও বৈচিত্র্যকে সম্মান করে নিজস্ব কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক হয়ে নিজ দেশের প্রতি ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততা প্রদর্শনপূর্বক বিশ্ব নাগরিকের যোগ্যতা অর্জন করা।

৪. সমস্যা দ্রুত অনুধাবন, বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ এবং ভবিষ্যৎ তাৎপর্য বিবেচনা করে সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে যৌক্তিক ও সর্বোচ্চ কল্যাণকর সিদ্ধান্ত নিতে ও সমাধান করতে পারা।

৫. পারস্পরিক সহযোগিতা, সম্মান ও সম্প্রীতি বজায় রেখে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমে পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারা এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ বাসযোগ্য পৃথিবী তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারা।

৬. নতুন দৃষ্টিকোণ, ধারণা, দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োগের মাধ্যমে নতুনপথ, কৌশল ও সম্ভাবনা সৃষ্টি করে শৈল্পিকভাবে তা উপস্থাপন এবং জাতীয় ও বিশ্বকল্যাণে ভূমিকা রাখতে পারা।

৭. নিজের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিয়ে নিজ অবস্থান ও ভূমিকা জেনে ঝুঁকিহীন নিরাপদ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এবং বৈশ্বিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ তৈরি করতে ও বজায় রাখতে পারা।

৮. প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে ঝুঁকি মোকাবিলা এবং মানবিক মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রেখে নিরাপদ ও সুরক্ষিত জীবন ও জীবিকার জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখতে পারা।

৯. পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে দৈনন্দিন উদ্ভূত সমস্যা গাণিতিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা ব্যবহার করে সমাধান করতে পারা।

১০. ধর্মীয় অনুশাসন, সততা ও নৈতিক গুণাবলি অর্জন এবং শুদ্ধাচার অনুশীলনের মাধ্যমে প্রকৃতি ও মানব কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারা।

Thursday, January 12, 2023

স্টীভ জবস এর শেষ উপলব্ধি

Steve Jobs বিশ্বের অন্যতম ধনী ব্যাক্তি, Apple এর মালিক ছিলেন!!! ভদ্রলোক ক্যান্সারে মারা যাবার আগে কয়েকটা কথা বলে গেছেন! যার অর্থ অনেক গভীর!

- আপনার সন্তানদের ধনী হতে শিক্ষিত করবেন না। তাদের সুখী হতে শিক্ষিত করুন। - তারা যখন বড় হবে তখন তারা জিনিসের মূল্য জানবে, দাম নয়।

- আপনার খাবারকে ওষুধ হিসাবে খান, অন্যথায় আপনাকে আপনার ওষুধকে খাবার হিসাবে খেতে হবে।

-যে তোমাকে ভালোবাসে সে কখনোই তোমাকে ছেড়ে যাবে না, এমনকি তার হাল ছেড়ে দেওয়ার 100টি কারণ থাকলেও। তারা সবসময় ধরে রাখার একটি কারণ খুঁজে পাবে।

- মানুষ এবং মানুষ হওয়ার মধ্যে একটি বড় পার্থক্য আছে।

- আপনি যদি দ্রুত যেতে চান - একা যান! তবে আপনি যদি অনেক দূর যেতে চান - একসাথে যান।

গাড়ির গিয়ার বৃত্তান্ত

🛠জেনে নিন গিয়ার লিভারের P, R, N, D, S/L এর মিনিং 🔥

☑️ P (Park)
★ গিয়ার লকড হয়ে যাবে।
★চাকা সামনে পেছনে কোন রোটেশন করবেনা।
★ গাড়ি পার্ক করা থাকলে, জ্যামে আটকে থাকলে এটা ব্যাবহার করা হয়।

☑️ R (Reverse)
★ চাকা পেছনের দিকে ঘুরবে।
★গাড়িকে পেছনের দিকে মুভ করতে ব্যাবহার করা হয়।

☑️ N (Neutral)
★ চাকা সামনে পেছনে যে কোন দিকে ঘুরতে পারবে ইভেন ইঞ্জিন অফ থাকলেও।
★ খুব অল্প সময়ের জন্য ট্রাফিকে থাকলে অথবা গাড়িকে কিছুক্ষণ ইঞ্জিন চালু অবস্থায় স্থির রাখতে হলে এটা ব্যাবহার করা হয়।

☑️ D (Drive)

★ সোজা কথায় গাড়ি চালানোর জন্য এটা ব্যাবহার করা হয়।

☑️ S (Sport)

★লো ট্রান্সমিশনে হাই টর্ক আউটপুট দেয়।
★নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে গাড়ি স্পোর্টলি চালাতে এটা ব্যাবহার করা হয়।

☑️ L (Low)

★ ট্রাকশন কন্ট্রোল বেড়ে যায়।
★ অল্প স্পীডে বেশী পাওয়ারের দরকার হলে এটা ব্যাবহার করা হয় যেমন কোন গর্ত থেকে গাড়িকে টেনে তুলতে।

☑️ OD (Over Drive)

★ খুব রাফলি চালাতে হলে OD অন করতে হয়।
★ 60 কিমি বেশী স্পীডে চললে OD অন রাখতে পারেন এটা গাড়িকে ইনস্ট্যান্ট স্পীড দিবে।

✨রানিং অবস্থায় D থেকে সরাসরি R দিলে কি হবেঃ
 এরকম কোনোদিন হবে না। কারণ ব্রেকে পা না রাখলে গিয়ার লিভার কাজ করবে না। চলন্ত অবস্থায় শুধু D এবং S এর মাঝে যেকোনো একটায় শিফট করা যায়, অন্যগুলোতে শিফট করা যায় না।

✨OD অনেক গাড়িতে দেখা যায়না কেনোঃ কারন এখন অনেক গাড়িতে অটোমেটিক OD আসে। গাড়ি নিজেই ঠিক করে নেয় কখন OD তে চলবে।

#collected

রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড

ধনী হওয়ার স্বপ্ন কম-বেশি আমাদের সবারই থাকে। বিলাসবহুল বাড়ি,গাড়ি কিংবা দেশে-বিদেশে ভ্রমণের স্বপ্ন কে না দেখে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে সম্পদশালী হওয়া যায়। ধনী হওয়ার  ক্ষেত্রে আপনি কত টাকা সঞ্চয় করেছেন সেটা বিষয় নয়,বরং এটা নির্ভর করে আপনার মানসিকতার উপর যে,আপনি আপনার সঞ্চিত টাকা কিভাবে ব্যয় করবেন। তবে অনেকেরই স্বপ্ন  স্বপ্নই থেকে যায় কারণ তারা মনে করেন তারা কখনোই সেই জায়গায় যেতে পারবেন না। আবার অনেকে স্বপ্ন দেখেই থেমে থাকেন না। ওয়ারেন বাফেট,স্টিভ জভস,বিল গেইটস,জ্যাক মা এর মতো ব্যক্তিরা একদিনে সফল হন নি,তাদের ইচ্ছাশক্তি, সংকল্প এবং বুদ্ধিমত্তার কারনেই আজ তারা পৃথিবীর ধনী ব্যক্তিদের একজন। তাহলে ধনী হওয়ার উপায় কি। এই প্রসঙ্গেই আমাদের আজকের লেখা রবার্ট টি কিয়োসাকির ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি নিয়ে। বইটি মূলত একটি আর্থিক শিক্ষার বই। এই বইয়ে লেখক তার দুই বাবার কথা বলেছেন-একজন ছিল তার নিজের বাবা যিনি একজন শিক্ষক, পি.এইচ.ডি ডিগ্রির অধিকারী হলেও ছিলেন গরিব। আর অন্যজন ছিলেন তার বন্ধু মাইকের বাবা,যাকে তিনি ধনী বাবা এবং আদর্শ মনে করতেন। তার গরিব বাবা তাকে বলতেন ভালোভাবে পড়াশোনা করতে, যাতে তিনি ভালো চাকুরী পেতে পারেন।অন্যদিকে তার ধনী বাবাও তাকে পড়াশোনা করতে বলতেন, যাতে তিনি একদিন নিজের কোনো কোম্পানি খুলে অন্যকে চাকুরী দিতে পারেন।রবার্টের এই দুই বাবার চিন্তাধারা একদম ভিন্ন ছিল। তবে তিনি তার ধনবান বাবার কাছে ত্রিশ বছর যা শিখেছিলেন তার মূল ছয়টি শিক্ষা তিনি তার জীবনে পুনরাবৃত্তি করে গিয়েছিলেন।

শিক্ষা-১ঃ

ধনীরা অর্থের জন্য কাজ করে না।গরিবেরা গরিব হতে থাকে এবং ধনীরা আরও বিত্তশালী হয়।এই বিষয়টি আমাদের সমাজে সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। এমন কেন ঘটে! রবার্ট টি কিয়োসাকির মতে,এটি মূলত মানুষের মানসিকতার উপর নির্ভর করে।পরিবার বা সমাজ থেকে সবসময় বলা হয় চাকুরীর কথা। ভালো চাকুরী পেলে আমাদের জীবনযাপনও ভালো হবে। তবে এ ধরনের চিন্তা অনুসরণ করেও মানুষ গরিব থেকে যায়।কারণ সে একটি নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্য থেকে আর বের হতে পারে না বা ভিন্ন চিন্তা-ভাবনা করার সুযোগ পায় না। কিন্তু যারা সত্যিকার অর্থে ধনী হতে চায়,তারা কাজ করে কোনো নতুন দক্ষতা শেখার জন্য যার দ্বারা তাদের অর্জিত টাকাকে তারা অন্য জায়গায় কাজে লাগিয়ে বা ব্যবসা করে বেশি টাকা লাভ করতে পারবেন।

শিক্ষা-২ঃ

অর্থনৈতিক সাক্ষরতার প্রয়োজনীয়তা।রবার্টের ধনী বাবা তাকে অর্থনৈতিক সাক্ষরতার শিক্ষা দেন। অর্থনৈতিক সাক্ষরতা হলো কিভাবে অর্থের যথোপযোগী ব্যবহার করা যায়।বিষয়টিকে আরও ভালোভাবে বোঝানোর জন্য তিনি সম্পত্তি এবং দায়-দায়িত্বের পার্থক্য নিয়ে আলোচনা করেন।ধনী ব্যক্তিরা তাদের সম্পত্তি থেকে টাকা তৈরি করেন।যেমনঃব্যবসায় অংশীদারিত্ব,বাড়ি ভাড়া ইত্যাদি। অন্যদিকে গরিব ও মধ্যবিত্তরা তাদের অর্জিত অর্থ দিয়ে সম্পত্তি ক্র‍য় করেন।যেমনঃ গয়না,বাড়ি,গাড়ি ইত্যাদি। যা তাদের মধ্যে দায়দায়িত্ব ও ভয় সৃষ্টি করে।

শিক্ষা-৩ঃ

নিজের ব্যবসায় মনোনিবেশ। লেখক এই বইয়ে সবসময় নিজেকে গুরুত্ব  দেয়ার কথা বলেছেন। চাকুরীজীবীরা তাদের জীবনের একটা নির্দিষ্ট সময় শুধু কোম্পানি  বা সরকারি অফিসে ব্যয় করেন এবং মাসিক আয় দিয়ে জীবনযাপন করেন।কিন্তু যখন তাদের চাকুরীর সময় শেষ হয়ে যায় তখন তারা শূন্য হয়ে পড়েন। কিন্তু ধনী ব্যক্তিরা সবসময় বিকল্প আয়ের পথ তৈরি করেন।যাতে তিনি কখনো যদি কাজ নাও করতে পারেন, তার বিকল্প  উৎস থেকে যাতে টাকা আয় হয়। রবার্ট টি কিয়োসাকি এই শিক্ষাটি গরিব ও মধ্যবিত্ত চাকুরিজীবিদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য বলে উল্লেখ করেছেন।চাকুরীর পাশাপাশি তারা যদি তাদের সঞ্চিত টাকা দিয়ে বিকল্প অর্থ উপার্জনের উৎস তৈরি করেন,তাহলে চাকুরী জীবন অতিবাহিত হওয়ার পর ভালোভাবে জীবনধারণ করতে পারবেন।

শিক্ষা-৪ঃ

ট্যাক্সের ইতিহাস এবং কর্পোরেট ক্ষমতা ট্যাক্সের ইতিহাস আমরা অনেকেই হয়ত জানি না।আমরা ট্যাক্স কেন দেই! আসলে আমাদের সবাইকে আয়ের উপর ভিত্তি করে সরকারকে নির্দিষ্ট পরিমান ট্যাক্স দিতে হয়,যা দিয়ে সরকার সকলের মৌলিক চাহিদাগুলো মিটিয়ে থাকে।আমরা মনে করি,যেহেতু ধনীরা বেশি অর্থ উপার্জন করে তারা বেশি পরিমান ট্যাক্স দিয়ে থাকে।কিন্তু বিষয়টি মোটেও এমন নয়।ধনীরা তাদের কর্পোরেট সুবিধা দিয়ে আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে কম ট্যাক্স প্রদান করেন।আর অন্যদিকে মধ্যবিত্ত ও উচ্চ-মধ্যবিত্তদের অর্থনৈতিক সাক্ষরতা না থাকায় তারাই সরকারকে সবচেয়ে বেশি ট্যাক্স দেয়।কিয়োসাকি তার বইয়ে কর্পোরেশন ব্যবহার করে ট্যাক্স প্রদানের সুবিধার কথা আলোচনা করেছেন।অর্থ দিয়ে যে কোনো কিছুই নিয়ন্ত্রণ সম্ভব।

শিক্ষা-৫ঃ

ধনীরা অর্থ আবিষ্কার করে।অর্থ উপার্জনের জন্য অর্থনৈতিক সাক্ষরতার বিকল্প নেই। অর্থনৈতিক সাক্ষরতা সম্পর্কে পরিপূর্ণ জ্ঞান থাকলে যে কেউ অর্থ প্রাপ্তি করতে পারেন।যদি কখনো আপনার সামনে কোনো ভালো সুযোগ আসে,আর সেটার জন্য আপনার কাছে টাকা বা পর্যাপ্ত সহায়ক না থাকে তাহলে কিভাবে আপনি সেই সুযোগটিকে হাসিল করতে পারবেন অর্থনৈতিক সাক্ষরতা আপনাকে এই শিক্ষা দেয় অর্থাৎ ধনীরা তাদের টেকনিক্যাল নলেজ এবং সাহসের মাধ্যমে ভালো সুযোগকে কাজে লাগিয়ে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

শিক্ষা-৬ঃ

শেখার জন্য কাজ করুন,অর্থের জন্য নয়।রবার্টের ধনী বাবা রবার্ট ও মাইককে তাদের নয় বছর বয়স থেকে বিভিন্ন কাজে নিযুক্ত করেন,যাতে তারা অর্থ উপার্জনের বিভিন্ন সেক্টর সম্পর্কে ধারণা পান।রবার্ট  এই শিক্ষাই তার পরবর্তী জীবনে প্রয়োগ করেন।এর মানে হচ্ছে কোনো কিছু করার পূর্বে আপনাকে অবশ্যই শিখতে হবে,শুরুতেই আপনি অর্থের চিন্তা করলে তা আপনার জন্য সুফল বয়ে আনবে না।ধনীরা কখনো একবারেই সফল হন নি।চলার পথে তাদের অনেক বাধা অতিক্রম করতে হয়েছে এবং তারা তাদের এই কঠিন সময়ের শিক্ষা দিয়েই সকল প্রতিকূলতাকে কাটিয়ে উঠতে পেরেছেন।রবার্ট টি কিয়োসাকির ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি বিশ্বের অন্যতম বেস্টসেলার বইগুলোর একটি।এই বইটি পাঠককে বাস্তব জীবনের শিক্ষার পাশাপাশি অনুপ্রেরণা জোগাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

আমার প্রিয় এই বইটির রিভিওটি লিখেছেনঃ ছাদাপ জাহান দিনা।

রেলের ভাষা

আসুন রেলের ভাষা শিখি- 

আপনারা ট্রেনে বিভিন্ন কোচ দেখে থাকেন । এক একটা এক ধরনের কোচ । কোচের পিছনের গায়ে কি ধরনের কোচ তা লিপিবদ্ধ থাকে । রেলের ভাষা আমরা অনেকেই বুঝিনা।  চলুন দেখে নেই কিভাবে বুঝা যায় এই সকল ওয়ার্ড দেখে এটা কি ধরনের কোচ ।

W = ভেস্টিবিউল অর্থাৎ মাঝে যাতায়াতের দরজা আছে ।
E = শোভন সিট বা ২য়  শ্রেণী 
C = শোভন চেয়ার
CC =  প্রথম চেয়ার 
J = তাপানুকুল
FC = ফাস্ট ক্লাস নন এসি কুপ 
PC = পাওয়ার কার
D = খাবার গাড়ী 
L = লাগেজ
R = গার্ড কামরা বা গার্ড ব্রেক 
S = ২য় শ্রেণী আবার আন্তঃনগরে ২য় শ্রেণী স্লিপার 

এখন ধরুন :
WE = আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ) শোভন সিট ।
WEC =আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ) শোভন চেয়ার ।
WJC = আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ) এসি ক্যাবিন বা কুপ ।
WCC = আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ) প্রথম চেয়ার ।
WJCC = আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ) তাপাকুনুল স্নিগ্ধা।
WEPC = আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ) শোভন সিট ও পাওয়ার কার ।
WELR = আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ, এক দিকে) শোভন সিট, লাগেজ কম্পার্টমেন্ট ও গার্ড ব্রেক বা কামরা ।
WER =  আন্তঃনগর (মাঝে দরজা সহ, এক দিকে) শোভন সিট, ও গার্ড ব্রেক বা কামরা ।
S = মেল বা ২য় শ্রেণির ট্রেনে ২য় শ্রেণী ।
L = মেল ট্রেনে ব্যবহৃত লাগেজ কোচ । 
SLR = মেল ট্রেনে ব্যবহৃত ২য় শ্রেণী, লাগেজ ও গার্ড ব্রেক ।

ছবি ও তথ্য : আহসান হাবীব সম্রাট 
ধন্যবাদ

সংগ্রহ করা হয়েছে রংপুর এক্সপ্রেস  - Rangpur Express পেইজ থেকে।

উম্মে আইমান এর গল্প

" না, তুমি বিয়ে করেছো,আমার মাকে"
-- জায়েদ ইবনে হারিসা(রাঃ),কে
নবীজি হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। 

আমাদের নবীর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য I এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস- দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে।

আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে I মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে I

তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে I এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন I

মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন I স্নেহ করতেন I এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে I এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"I

এই গল্প, বারাকার গল্প I

তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন I আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায় I

উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো I

পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন Iউত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে"

আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভ ধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন, বারাকার ধারণাই সত্যি I

আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন I

আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে, বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী I একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে I

শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির, সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি I

আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন, 
"আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর "

এই সেই বারাকা I নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর I ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন I

মৃত্যুর সময় আমেনা, বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন I বারাকা তাই করেছিলেন I বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে, ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে I

উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব। কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন, "আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন , আপনি স্বাধীন ও মুক্ত I"

সেই শিশুকাল থেকেই নবী এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন I বারাকা নবীকে ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না I রয়ে গেলেন I মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন I

এমনকি নবীজির দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না I উনার একই কথা, -"আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না"

তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো I বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন I তিনি বললেন,"উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক 
মা "

বিয়ের পর রাসূল (সাঃ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন, "উম্মি ! আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে I" (নবীজি উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না )

তারপর রাসূল (সাঃ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন I কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান I এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান"I

একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন I

কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,
"আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?"

এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন I নবীজি উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন I

বিয়ের দিন রাসূল (সাঃ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন, "তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ ?"
-হাঁ, উম্মে আইমানকে I জায়েদের উত্তর I নবীজি বললেন, -"না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে "

সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (সাঃ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না I উনি সেটা পছন্দ করতেন না I কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (সাঃ) কে খাবার দিয়ে "খাও".." খাও".. বলে তাড়া দিতেন I আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন I নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন I

রাসূল (সাঃ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন নবীজি উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, "উম্মি ! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না"

নবীজি মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন I সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা বলেছেন, "তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত I তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন I আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন I"

সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন I গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি যে নবীর আরেক মা I মায়ের মতোই তাঁরা, এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন I

সূত্র: ইবনে হিশাম ও শেখ ওমর সুলাইমান।

Wednesday, January 11, 2023

গুরুত্বপুর্ণ কিছু সমার্থক শব্দ some important synonyms

 ইরেজিতে Smartly কথা বলতে চাইলে সমার্থক শব্দ বেশি বেশি জানতে হবে।

গুরুত্বপুর্ণ কিছু সমার্থক শব্দ
⛔মূল্যবান= Valuable, precious, costly, useful, beneficial,
⛔চমৎকার= Excellent, superb, outstanding, splendid.
⛔আন্তরিক= Cordial, friendly, affectionate, warm- heated.
⛔আকর্ষণীয়= Cute, adorable, pretty, catchy, appealing
⛔বিরক্তিকর= Boring, tedious, dull, disgusting, annoying,
⛔বিখ্যাত= Famous, popular, well known, prominent, famed.
⛔মন্দ/খারাপ= Bad, inferior, unsatisfactory, nasty, imperfect.
⛔সুখী/আনন্দিত= Happy, cheerful, cheery, merry, joyful, jovial
⛔ধৈর্যশীল= Patient, tolerant, calm, forbearing, persistent,
⛔বোকা/নির্বোধ= Silly, foolish, stupid, unintelligent, idiotic
⛔দক্ষ = Efficient, proficient, skilled, competent, productive.
⛔বিশ্বাস = Believe, trust, faith, confidence, admit, regard
⛔সাহায্য = Help, aid, assist, support, serve, encourage, attend
⛔দেখা = Look, see, notice, watch, observe, view, recognize,
⛔আগ্রহী = Eager, keen, interested, fervent, enthusiastic,
⛔ভুল/ত্রুটি= Wrong, incorrect, mistaken, error, fault,
⛔কল্পনা করা= Imagine, fancy, fantasy, envision, envisage.
⛔ধারনা করা= Idea, concept, belief, opinion, perception, view,
⛔তৈরি/সৃষ্টি করা= Create, make, build, produce, generate
⛔বড়/বৃহৎ= Big, large, vast, huge, immense, massive.
⛔শুরু/আরম্ভ= Start, launch, begin, inception, dawn, opening
⛔প্রশংসা করা= Admire, praise, appreciate, adore, honor,
⛔সন্তুষ্ট= Satisfaction, pleasure, amusement, cheerfulness.
⛔চিন্তা/উদ্বেগ= Worry, anxiety, concern, anguish, uncertainty,

⛔শেষ= End, conclusion, termination, finish, close, edge,
⛔সঠিক= Correct, perfect, appropriate, right, accurate, exact.
⛔বিশেষ= Special, exceptional, exclusive, uncommon, extraordinary
⛔গুরুত্বপূর্ণ= Important, significant, principal, momentous,
⛔চেষ্টা/প্রচেষ্টা= Effort, struggle, attempt, intention, try
⛔দ্রুত= Fast, quick, rapid, speedy, swift, brisk, fleet, active.
⛔শান্ত= Calm, quite, cool, peaceful, tranquil, serene, mild
⛔আবেগ= Emotion, sentiment, reaction, response, passion, feeling.
⛔বিশস্ত= Faithful, devoted, loyal, trustworthy, reliable, trusty, true.
⛔উপকারী= Beneficent, helpful, favorable, useful, beneficent.
⛔ক্রয় করা= Buy, purchase, investment, acquisition, gain, deal.
⛔বুদ্ধিমান= Intelligent, bright, smart, brilliant, creative, quick-witted.
⛔ভদ্র, মার্জিত= Polite, well- mannered, modest, gentle, courteous.

⛔হতাশ= Disappointed, upset, depressed, hopeless, let down.
⛔অসাধারণ= Awesome, impressive, stunning, amazing, mind- blowing.
⛔দুঃখিত= Sorry, sad, unhappy, sorrowful, downcast, penitent.
⛔ধন্যবাদ= Thanks, gratitude, appreciation, gratefulness, thanksgiving.
⛔আশাবাদী= Optimistic, hopeful, confident, promising, expectant.
⛔খুশি /সন্তুষ্ট= Glad, pleased, happy, joyful, delighted, thrilled, merry.
⛔ঘৃণা= Hate, loathing, detestation, dislike, distaste, antipathy.
⛔যাওয়া = Go, proceed, move, recede, depart, fade, disappear, travel
⛔মিথ্যা = False, fake, bogus, counterfeit, spurious, untrue
⛔সামান্য = Little, tiny, small, diminutive, shrimp, runt, puny
⛔বর্ণনা করা = Describe, represent, characterize, narrate, relate,
⛔ধ্বংস = Destroy, ruin, demolish, raze, waste, slay, end
⛔হাস্যকর = Funny, humorous, amusing, comic, comical, laughable
⛔নতুন = New, current, recent, modern, unique, up-to-date, dewy
⛔সব = all, full, whole, every, everyone, entire, total, complete
⛔সর্বদা = always, constantly, ever, permanently, evermore, eternally
⛔সুলভ = available, handy, convenient, common, attainable, obtainable,
⛔সাধারণ = General, common, ordinary, usual, normal, simple, typical
⛔বিশুদ্ধ = Pure, fresh, natural, Perfect, authentic, genuine
⛔সক্রিয় = Active, effective, abuzz, operative, reactive, live, speedy
⛔জয় = Win, victory, gain, success, conquest, , conquest, achievement
⛔উপহার = Gift, grant, presentation, reward, offering, gratuity
⛔তুলনা করা = comparison, compare, contrast, parallel, analogy,
( সংগৃহীত)