A collection of paragraph,letter,email,application,dialogue,grammar,story,song,education , examination result, jsc,ssc and Hsc exam realated English grammar and composition part .
Wednesday, January 25, 2023
Tense details
Sunday, January 15, 2023
100+ important linking word/conjunction
Saturday, January 14, 2023
৯০ দশকের বাচ্চাদের কি কি কারনে পেটানো হতো
সব পুরুষ খারাপ হয় না
বাবা মেয়ের ভালবাসা
জীবন মানে এতটুকুই
বাবার মর্যাদা
Friday, January 13, 2023
জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রাক-প্রাথমিক পর্যায় থেকে দ্বাদশ শ্রেণি
শিক্ষার সাথে জড়িত আমরা সকলেই জানি ২০১০ সালের পর এই প্রথম শিক্ষাক্রম পরিবর্তন হতে চলেছে অর্থাৎ জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ প্রকাশ করা হয়েছে । আজকের পোস্ট এর মাধ্যমে আমরা সেই নতুন শিক্ষাক্রম ২০২১ এর রূপরেখা সম্পর্কে জানব।
নতুন শিক্ষাক্রমে বিবেচ্য বিষয় সমূহ
- শিক্ষার্থী কেন্দ্রিক ও আনন্দময় শিখনের পরিবেশ সৃষ্টি
- বিষয় ও পাঠ্যপুস্তক এর বোঝাও চাপ কমানো
- গভীর শিখনের বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান
- মুখস্ত নির্ভরতার পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রম ভিত্তিক শিখনে অগ্রাধিকার প্রদান
- খেলাধুলা ও সৃজনশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানের উপর গুরুত্ব প্রদান
- নির্দিষ্ট দিনের পাঠ শ্রেণিকক্ষেই যেন শেষ হয় সে ধরনের শিখন শেখানো কার্যক্রম পরিচালনায় সচেষ্ট হয় বাড়ির কাজ কমানো
- নির্দিষ্ট সময়ে অর্জিত পারদর্শিতার জন্য সনদ প্রাপ্তির প্রতি গুরুত্ব আরোপ
- জীবন ও জীবিকার সাথে সম্পর্কিত শিক্ষা
শিক্ষাক্রম ২০২১ অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের বিষয়সমূহ
নতুন শিক্ষাগ্রহণ অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরে মোট আটটি বিষয়ে পড়ানো হবে আর টি বিষয় নিচে দেওয়া হল
- বাংলা
- ইংরেজি
- গণিত
- বিজ্ঞান
- সামাজিক
- ধর্ম শিক্ষা
- স্বাস্থ্য সুরক্ষা
- শিল্পকলা
শিক্ষাক্রম ২০২১ মাধ্যমিক স্তরের বিষয়সমূহ (ষষ্ঠ- দশম)
নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী মাধ্যমিক স্তরে মোট দশটি বিষয়ে পড়ানো হবে এই 10 টি বিষয় নিচে দেওয়া হল
- বাংলা
- ইংরেজি
- গণিত
- বিজ্ঞান
- ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান
- জীবন ও জীবিকা
- ডিজিটাল প্রযুক্তি
- স্বাস্থ্য সুরক্ষা
- ধর্ম শিক্ষা
- শিল্প ও সংস্কৃতি
শিক্ষাক্রম ২০২১ এর শিখন সময়
সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন মোট কর্মদিবস ১৮৫ দিন
প্রাথমিক স্তরে শিখন সময়
শ্রেণি কর্মঘন্টা
প্রাক প্রাথমিক পর্যায়ে ➜ ৫০০
১ম - ৩য় ➜ ৬৩০
৪র্থ -৫ম ➜ ৮৪০
মাধ্যমিক স্তরের শিখুন সময়
শ্রেণি কর্মঘন্টা
৬ষ্ঠ -৮ম ➜ ১০৩০
৯ম - ১০ম ➜ ১১০০
একাদশ থেকে দ্বাদশ ➜ ১১৫০
- শুধু জাতীয় দিবস সমূহ পালনের সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা থাকবে এবং শিক্ষার্থীরা শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দিবসগুলো পালন করবে
- ওইসিডি ও এর সহযোগী দেশের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত ৯১৯ ঘন্টা (প্রস্তাবিত ১০৩০)
- ওইসিডি ও এর সহযোগী দেশ সমূহের বাৎসরিক গড় কর্মদিবস হলো ১৮৫এবং ইউরোপিয়ান ২৩ টি দেশের বাৎসরিক গড় কর্মদিবস হলো ১৮১ দিন। এই প্রেক্ষিতে সপ্তাহে দুই দিন ছুটি হিসেব করে প্রস্তাবিত মোট কর্ম দিবস আন্তর্জাতিক মানদন্ডের এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।
শিক্ষাক্রম ২০২১ এর মূল্যায়ন পদ্ধতি
- মূল্যায়নকে কেবল শিক্ষার্থীর শিখন মূল্যায়নের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে পুরো শিক্ষাব্যবস্থার কার্যকারিতা মূল্যায়ন, শিখন পরিবেশের মূল্যায়ন ও ও সেইসঙ্গে শিক্ষার্থীর শিখন এর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
- শিখন মূল্যায়নের ভিত্তি হবে যোগ্যতা
- শিক্ষাক্রম বহুমাত্রিক মূল্যায়নের যে সকল বিষয় অনুসরণ করা হবে সেগুলো হলো
- যোগ্যতার মূল্যায়ন নিশ্চিতকরণ
- শিখন এর জন্য শিখন কালীন মূল্যায়নের ওপর গুরুত্ব আরোপ
- স্ব মূল্যায়ন, সতীর্থ মূল্যায়ন, মূল্যায়নে অভিভাবক ও সমাজের সম্পৃক্ততার ওপর গুরুত্ব আরোপ
- মুখস্থনির্ভর সামষ্টিক মূল্যায়ন হ্রাস
- শিখন অগ্রগতি মূল্যায়নের ধারাবাহিক রেকর্ড সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা
শিক্ষাক্রম ২০২১ এর স্তরভিত্তিক মূল্যায়ন কৌশল
প্রাক প্রাথমিক পর্যায়ে ➜ শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%
প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণি ➜ শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%
চতুর্থ থেকে পঞ্চম শ্রেণি ➜ বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০%, সামষ্টিক মূল্যায়ন ৪০%
স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্পকলা শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%
ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণী ➜বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান শিখনকালীন মূল্যায়ন ৬০%, সামষ্টিক মূল্যায়ন ৪০%
জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%
নবম থেকে দশম শ্রেণী (পাবলিক পরীক্ষা সহ) ➜বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান শিখন কালীন মূল্যায়ন ৫০%, সামষ্টিক মূল্যায়ন ৫০%
জীবন ও জীবিকা, ডিজিটাল প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, ধর্ম শিক্ষা এবং শিল্প ও সংস্কৃতি শিখনকালীন মূল্যায়ন ১০০%
দশম শ্রেণী শেষে দশম শ্রেণীর পাঠ্য সূচি এর উপর পাবলিক পরীক্ষা
একাদশ থেকে দ্বাদশ(পাবলিক পরীক্ষা সহ) ➜ আবশ্যিক বিষয়- শিখন কালীন মূল্যায়ন৩০% সামষ্টিক মূল্যায়ন৭০%
নৈবত্তিক বিশেষায়িত বিষয়
প্রয়োগিক বিষয়- শিখনকালীন মূল্যায়ন১০০%
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পাঠ্যসূচির উপর প্রতি বর্ষশেষে একটি করে পরীক্ষা হবে। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষার ফলাফলের সমন্বয়ে চূড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হবে।
শিক্ষাক্রম ২০২১ রূপরেখা প্রস্তাবিত মূল পরিবর্তনসমূহ
- দশম শ্রেণী পর্যন্ত সকলের জন্য দশটি বিষয় নির্ধারণ
- পরীক্ষা ও মুখস্থনির্ভর পড়াশোনার পরিবর্তে পারদর্শীতাকে গুরুত্ব দিয়ে দশম শ্রেণী শেষে পাবলিক পরীক্ষা
- পরীক্ষার চাপ কমানোর জন্য একাদশ শ্রেণির শিক্ষাক্রম এর ভিত্তিতে একাদশ শ্রেণি শেষে এবং দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষাক্রম এর ভিত্তিতে দ্বাদশ শ্রেণি শেষে পাবলিক পরীক্ষা
- পারদর্শিতা অর্জন নিশ্চিত করা ও মুখস্থনির্ভরতা কমানোর জন্য শীতকালীন/ ধারাবাহিক মূল্যায়ন প্রবর্তন
- নবম ও দশম শ্রেণীতে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর জন্য কৃষি, সেবা ও শিল্প খাতের একটি অকুপেশন এর ওপর দক্ষতা অর্জন বাধ্যতামূলক এবং দশম শ্রেণি শেষে যে কোন একটি অপারেশনে কাজ করার মতো পেশাদারী দক্ষতা অর্জন
- মাধ্যমিক ও প্রাথমিক স্তরের সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন প্রবর্তন
- অভিজ্ঞতা ভিত্তিক শিখন শেখানো কার্যক্রম বিদ্যালয়ের বাইরেও ( পারিবারিক ও সামাজিক পরিসরে) অনুশীলন
- সকল শিক্ষার্থীর অভিন্ন মূল্যবোধ ও দৃষ্টিভঙ্গি অর্জনের জন্য স্তরভিত্তিক নির্বাচিত বিষয়ের পাশাপাশি মাদ্রাসা ও কারিগরি শাখার বিশেষায়িত বিষয়সমূহের যৌক্তিক সমন্বয়
সুত্রঃ ইন্টারনেট
জাতীয় শিক্ষাক্রম ২০২১ এর আলোকে ১০ টি মুল যোগ্যতা ও বিবেচ্য বিষয় সমুহ
নতুন জাতীয় শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীরা যেকোনও ইস্যুতে সূক্ষ্ম চিন্তা করার শক্তি অর্জন করবে। আর অন্যের মতামত ও অবস্থানকে অনুধাবন করে প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিজের ভাব, মতামত সৃজনশীলভাবে প্রকাশ করতে পারার যোগ্যতা অর্জন করতে পারে। ১০টি যোগ্যতা অর্জনের নতুন মাত্রা সংযোজন করা হয়েছে অনুমোদিত নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখায়। শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক ও আনন্দময় শিখনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে নতুন শিক্ষাক্রমে বিবেচ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে। বিষয় এবং পাঠ্যবইয়ের বোঝা ও চাপ কমানো এবং গভীর শিখনের বিষয়েও গুরুত্ব বিবেচনা করা হয়েছে।
২০২৩ সাল থেকে বাস্তবায়ন শুরু হতে যাওয়া নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখা গত সোমবার (৩০ মে) অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুই জাতীয় শিক্ষাক্রম সমন্বয় কমিটির (এনসিসিসি) যৌথ সভায় অনুমোদন দেওয়া হয় রূপরেখাটির।
এর আগে গত বছর সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখাটি নীতিগত অনুমোদন দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
নতুন শিক্ষাক্রমে বিবেচ্য বিষয়
১. শিক্ষার্থীকেন্দ্রিক ও আনন্দময় শিখনের পরিবেশ সৃষ্টি
২. বিষয় এবং পাঠ্যপুস্তকের বোঝা ও চাপ কমানো
৩. গভীর শিখনের বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান
৪. মুখস্থ নির্ভরতার পরিবর্তে অভিজ্ঞতা ও কার্যক্রমভিত্তিক শিখনে অগ্রাধিকার প্রদান
৫. খেলাধুলা ও সৃজনশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা প্রদানে গুরুত্ব প্রদান
৬. নির্দিষ্ট দিনের পাঠ শ্রেণিকক্ষেই যেন শেষ হয় সে ধরনের শিখন-শেখানো কার্যক্রম পরিচালনায় সচেষ্ট হয়ে বাড়ির কাজ কমানো
৭.নির্দিষ্ট সময়ে অর্জিত পারদর্শিতার জন্য সনদপ্রাপ্তির প্রতি গুরুত্ব আরোপ
৮. জীবন ও জীবিকার সঙ্গে সম্পর্কিত শিক্ষা
নতুন শিক্ষাক্রমে ১০ টি মূল যোগ্যতা
১. অন্যের মতামত ও অবস্থানকে সম্মান ও অনুধাবন করে, প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিজের ভাব, মতামত যথাযথ মাধ্যমে সৃজনশীলভাবে প্রকাশ করতে পারা।
২. যেকোনও ইস্যুতে সূক্ষ্ম চিন্তার মাধ্যমে সামগ্রিক বিষয় বিবেচনা করে সকলের জন্য যৌক্তিক ও সর্বোচ্চ কল্যাণকর সিদ্ধান্ত নিতে পারা।
৩. ভিন্নতা ও বৈচিত্র্যকে সম্মান করে নিজস্ব কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক হয়ে নিজ দেশের প্রতি ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততা প্রদর্শনপূর্বক বিশ্ব নাগরিকের যোগ্যতা অর্জন করা।
৪. সমস্যা দ্রুত অনুধাবন, বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ এবং ভবিষ্যৎ তাৎপর্য বিবেচনা করে সকলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে যৌক্তিক ও সর্বোচ্চ কল্যাণকর সিদ্ধান্ত নিতে ও সমাধান করতে পারা।
৫. পারস্পরিক সহযোগিতা, সম্মান ও সম্প্রীতি বজায় রেখে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মাধ্যমে পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারা এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য নিরাপদ বাসযোগ্য পৃথিবী তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারা।
৬. নতুন দৃষ্টিকোণ, ধারণা, দৃষ্টিভঙ্গি প্রয়োগের মাধ্যমে নতুনপথ, কৌশল ও সম্ভাবনা সৃষ্টি করে শৈল্পিকভাবে তা উপস্থাপন এবং জাতীয় ও বিশ্বকল্যাণে ভূমিকা রাখতে পারা।
৭. নিজের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব নিয়ে নিজ অবস্থান ও ভূমিকা জেনে ঝুঁকিহীন নিরাপদ ও গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক, রাষ্ট্রীয় এবং বৈশ্বিক সম্পর্ক ও যোগাযোগ তৈরি করতে ও বজায় রাখতে পারা।
৮. প্রতিনিয়ত পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে ঝুঁকি মোকাবিলা এবং মানবিক মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রেখে নিরাপদ ও সুরক্ষিত জীবন ও জীবিকার জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখতে পারা।
৯. পরিবর্তনশীল পৃথিবীতে দৈনন্দিন উদ্ভূত সমস্যা গাণিতিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা ব্যবহার করে সমাধান করতে পারা।
১০. ধর্মীয় অনুশাসন, সততা ও নৈতিক গুণাবলি অর্জন এবং শুদ্ধাচার অনুশীলনের মাধ্যমে প্রকৃতি ও মানব কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করতে পারা।
Thursday, January 12, 2023
স্টীভ জবস এর শেষ উপলব্ধি
গাড়ির গিয়ার বৃত্তান্ত
রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড
রেলের ভাষা
উম্মে আইমান এর গল্প
Wednesday, January 11, 2023
গুরুত্বপুর্ণ কিছু সমার্থক শব্দ some important synonyms
ইরেজিতে Smartly কথা বলতে চাইলে সমার্থক শব্দ বেশি বেশি জানতে হবে।