Skip to main content

Posts

Showing posts from October, 2023

উত্তম স্ত্রী পুরুষের জন্য শ্রেষ্ঠ নিয়ামত

স্ত্রীর লাশ সামনে রেখে,  মসজিদে স্বামীর না বলা কথা..... ঢাকার একটি  মসজিদে আসরের নামায শেষ করার পর পরই,  ইমাম সাহেব জানালেন জানাজার নামাজ আছে। সবাই যেন একটু অপেক্ষা করি।  হাদিসে আবার জানাজার নামাজ পড়তে  উৎসাহিত করা হয়েছে। জানাজার নামাজ মানে নিজের জন্য একটা সেলফ রিমাইন্ডার।  তাই হঠাৎ মনে হল জানাজাটা পরেই যাই।  ইমাম সাহেব জানালেন, একজন মহিলা মারা গিয়েছেন। ভদ্রমহিলার স্বামী আপনাদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলবেন।   একজন সত্তরোর্ধ্ব বয়স্ক লোক।  সাদা পাঞ্জাবি পরা, দাঁড়িগুলোও ধবধবে সাদা।  ভদ্র লোক শুরু করলেন........ আসসালামু-আলাইকুম, আপনারা হয়ত আমাকে চিনবেন না। আমি এলাকাতে নতুন এসেছি। আমার স্ত্রী আজ সকালে ফজরের নামাজের পর আল্লাহর কাছে চলে গেছেন। আমরা একসাথে গত ৪৫ বছর ধরে সংসার করছি। একটা ছোট সরকারী চাকরী দিয়ে আমি সংসার জীবন শুরু করেছিলাম।  সারাজীবন চেষ্টা করেছি সৎ থাকার জন্য। আল্লাহর কসম খেয়ে বলতে পারি জীবনে কোনদিন এক টাকা অসৎ ভাবে আয় করিনি। সৎ থাকার কারণে আয়ও ছিল খুব সামান্য। আমাদের তিন ছেলে এবং দুই মেয়ে ছিল। গ্রামের বাড়িতে বাবা-ম...

সাইয়েদুল ইস্তিগফার

সাইয়েদুল ইসতিগফার দু’আটি জানা আছে কি? এতে রয়েছে জান্নাতের ঘোষণা!!  “দুয়াই ইবাদত” আবুদাউদ,তিরমিযী সাইয়েদুল ইসতিগফার(আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাওয়ার জন্য শ্রেষ্ঠতম দুআ)টি কি আমাদের জানা আছে? হয়ত অনেকের জানা আছে আবার অনেকের জানা নেই। কিন্তু প্রতিটি মুসলমানের জন্য দু’আটি জানা দরকার। কারণ, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এতে আমাদের জন্য জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। এটা একটি বিরাট ঘোষণা। নি:সন্দেহে তা জান্নাত প্রত্যাশী মানুষের আনন্দিত হওয়ার বিষয়।রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ) বলেছেন, “যে কেউ দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে দিনের বেলা এই দু‘আটি (সাইয়েদুল ইসতিগফার) পাঠ করবে ঐ দিন সন্ধ্যা হওয়ার আগে মৃত্যু বরণ করলে সে জান্নাতবাসী হবে এবং যে কেউ ইয়াকিনের সাথে রাত্রিতে পাঠ করবে ঐ রাত্রিতে মৃত্যুবরণ করলে সে জান্নাতবাসী হবে।” (বুখারী) তাই নিচে দু’আটির আরবী মূল টেক্সট সহ, বাংলা উচ্চারণ এবং বালা অনুবাদ দেয়া হল। সুতরাং আসুন এই গুরুত্বপূর্ণ দু’আটি যাদের মুখস্থ নেই তারা মুখস্থ করি এবং সকলেই আমল করার চেষ্টা করি। দুআটি হল: اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا...

মুসলীম নারীর ইদ্দত পালনের কারন, কোরয়ায়ানের ব্যাখ্যা

একজন ইহুদি ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ (যিনি একজন ধর্মীয় পণ্ডিতও ছিলেন) খোলাখুলি বলেছিলেন যে, পৃথিবীতে মুসলিম নারীর চেয়ে পবিত্র ও বিশুদ্ধ নারী অন্য কোন ধর্মে নেই। পুরো ঘটনাটি ঘটেছিল যখন আলবার্ট আইনস্টাইন ইনস্টিটিউটের (Albert Einstein Institution) সাথে যুক্ত একজন ভ্রূণ বিশেষজ্ঞ, ইহুদি পেশাদার রবার্ট, তার ইসলাম গ্রহণের ঘোষণা দেন। যার একমাত্র কারণ ছিল, কুরআনে উল্লেখিত তালাক প্রাপ্ত নারীর ইদ্দতের আদেশ সম্পর্কিত আয়াত এবং ইদ্দতের জন্য তিন মাসের সীমা নির্ধারণের পেছনের রহস্য ও হিকমত সম্পর্কে অবগতি। আল্লাহ তায়ালা কোনো তালাক প্রাপ্ত নারীকে দ্বিতীয় বিয়ের পূর্বে তিন মাসের একটি গ্যাপ রাখতে বলেছেন। তিনি পবিত্র কুরআনে এরশাদ করেন,  وَٱلْمُطَلَّقَٰتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنفُسِهِنَّ ثَلَٰثَةَ قُرُوٓءٍۚ   অর্থাৎ 'তালাকপ্রাপ্তা নারীরা তিন মাসিক পর্যন্ত অপেক্ষা করবে' (সূরা আল-বাকারাহ ২২৮:২)  এই আয়াতটি একটি আধুনিক জ্ঞান ডিএনএ এর উদ্ভাবনের রাস্তা সুগম করেছে এবং দেখা গেছে যে একজন পুরুষের বীর্যে থাকা প্রোটিন অন্য পুরুষের থেকে ৬২% পৃথক ও ভিন্ন থাকে।  আর একজন নারীর শরীর একটি কম্পিউটারের মত। যখন একজন পু...

আগাম বার্তা

🚩আগাম বার্তা ❖ ২০২৩ সালের মধ্যে শেষ হবে মাতার বাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দরের নির্মাণ কাজ।  ❖২০২৬ সালে বিশ্বকাপ ফুটবলের আয়োজক দেশ- মেক্সিকো, কানাডা এবং যুক্তরাষ্ট্র ❖২০২৬ সালে ২০ তম এশিয়ান গেমসের  আয়োজক দেশ- জাপান, নাগোয়া   ❖ ২০২৮ সালে ৩৪ তম অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হবে লসএঞ্জেলস,যুক্তরাষ্ট্রে। ❖ ২০৩১ সাল → বিশ্বকে এইডস মুক্ত করার অঙ্গীকার। ❖ ২০৪৭ সাল → হংকং - এ চীনের দ্বৈতনীতির মেয়াদ সমাপ্ত হবে৷ ❖ ২০৫০ সালে → বিশ্বে জনসংখ্যায় শীর্ষ দেশ হবে ভারত। ❖ ২০৫০ সালে → বিশ্বে জনসংখ্যা হবে ৯৬০ কোটি। ❖ ২০৬২ সালে → ৭৬ বছর পর হ্যালির ধূমকেতু দেখা যাবে৷ ❖ ২০৬৪ সালে → বাংলাদেশ হতে বলয়গ্রাস সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে৷

consoling fathers death

Email to friend consoling him/her on his/her father’s death From: hamid@gmail.com To: ahsan@gmail.com Sent: Friday, October 12, 2023 7:00 p.m. Subject: about fathers death  My dear Ahsan, I am deeply [গভীরভাবে] shocked [বিস্মিত] to hear the sad news of your father’s sudden death. It came to me like a (bolt from the blue) [বিনা মেঘে বজ্রা ঘাত, সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত জিনিস]. I cannot imagine [কল্পনা করা] that your father is no more among us. Whenever I close my eyes, his loving face appears before me. I could never think that he would leave us at such a premature [অকালপক্ক] age. I do not know how to console [সান্তনা দেওয়া] you in such a situation. Your sorrow is so great that my words fail to console you. The loss of a father is irrecoverable [যাহা পুনরুদ্ধার করা যায় না এমন]. I pray to Allah for giving you strength to bear [সহ্য করা] the loss. I also pray heartily that your father’s soul [আত্মা] may rest in peace. No more today.  Your loving friend, Hamid

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের এই কদর্য কার্টুনটি ১৮৭৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল বসন্তক পত্রিকায়।কিন্তু কেন? আসুন জেনে নিই!

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের এই কদর্য কার্টুনটি ১৮৭৪ সালে প্রকাশিত হয়েছিল বসন্তক পত্রিকায়। কিন্তু কেন? আসুন জেনে নিই!  গ্রামের এক জমিদারবাড়িতে আয়োজন করা হয়েছে প্রকাণ্ড ভোজনের। সকলের পাতে সবেমাত্র পরিবেশন করা হয়েছে ঘিয়ে ভাজা লুচি ও মিষ্টি, এমন সময় অন্দরমহল থেকে দৌড়ে এল একটি ছ সাত বছরের ছোট্ট মেয়ে। তার চুল আলুথালু, পরনে সাদা থান। সরল মুখখানি শুকনো।  “বাবা বাবা, তোমরা লুচি খাচ্ছ? মা’কে বলো না আমাকেও লুচি দিতে!” সকলের সামনে অপ্রস্তুত জমিদারবাবু করুণ স্বরে বললেন, “ছিঃ আজ একাদশী না। খাবার কথা বলতে নেই, মা। তুমি ঘরে যাও।” বাচ্চা মেয়েটার চোখ ছলছল করতে লাগল। সে একঝলক চোখ বুলিয়ে নিল সবার পাতের খাবার দিকে। তারপর বাবার কাছে কাঁদোকাঁদো গলায় বলল, “কিন্তু বাবা, আমি সকাল থেকে কিচ্ছু খাইনি। একফোঁটা জলও না। আমার বুঝি খিদে পায় না? তুমি, মা, দাদারা কেউ তো একাদশী করে না? আমাকে কেন করতে হবে? আমার পেটে খুব লাগছে বাবা!” “তুমি ঘরে যাও মা। এখানে আমরা কাজের কথা বলছি।” জমিদারমশাইয়ের কন্ঠস্বর মেয়ের প্রতি মায়ায় আর্দ্র হয়ে এসেছিল, তবু তিনি দ্রুত নিজেকে সংবরণ করলেন। একরত্তি মেয়েটার মুখ বাবার প্রত্যাখ্যানে কালো হ...

নতুন সংসারের গল্প

আমার আর শ্রাবণীর বিয়ের ঠিক ৪দিন পর খেয়াল করি আমাদের বাসার কাজের মেয়েটা আর আসছে না। আমি তখন মাকে বলি, -- মা, শেফালী অসুস্থ নাকি? দুইদিন ধরে ওকে দেখছি না মা উত্তর দিলো, - কাজের মেয়ের আর দরকার নেই।  শুধু শুধু মাস গেলে এতগুলো টাকা দিতে হয়। তাছাড়া এখন তো বউমা আছে আমি আর মাকে কিছু বলি নি। বেলকনিতে দাঁড়িয়ে শুধু ভাবতে লাগলাম, আমার বিয়ের পর মা কাজের মেয়ে বিদায় করে দিলো অথচ আমার ছোট বোনকে বিয়ে দেওয়ার সময় উপহার সামগ্রীর সাথে সাথে একটা কাজের মেয়েও দিয়েছিলো এইসব কথা যখন ভাবছিলাম তখন শ্রাবণী আমার পিছনে দাঁড়িয়ে বললো, - তোমায় একটা কথা বলবো? আমি ওর দিকে তাকিয়ে বললাম, -- হুম, বলো শ্রাবণী তখন মাথা নিচু করে বললো, - আমার একজোড়া স্যান্ডেল লাগবে। হিল জুতা পরে চলাচল করতে সমস্যা হচ্ছে  শ্রাবণীর মুখ থেকে কথাটা শুনার পর  নিজের খুব লজ্জা লাগছিলো। আমার বউ ৪দিন ধরে হিল জুতা পরে চলাচল করছে আর আমি সেটা খেয়াল করি নি। আমার উচিত ছিলো বিষয়টা খেয়াল করা। আমি তখন শ্রাবণীকে বললাম, --ঠিক আছে আজকে আমি এনে দিবো  সন্ধ্যার পর বাসায় যখন ফিরি তখন শ্রাবণীর জন্য একজোড়া স্যান্ডেল কিনে আনি। কাগজে মুড়ানো স্যান্ডেলগুলো...

ছাদ ঢালাইয়েত হিসাব নিকাশ

ছাদ  ঢালাইয়ের হিসাব A TO Z সকলেরই জানা প্রয়োজনে টাইমলাইনে সংরক্ষণ করে রেখে দিন প্রয়োজন হবেই  ১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে) = ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪ অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭ সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল = (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি = ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ) বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল = (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল = (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফি...

ল্যাপটপ বিক্রির কাহিনি

অবশেষে অনলাইনে একটা ভালো ও শিক্ষনীয় কন্টেন্ট পেলাম 🤠 শর্ট ফিল্মটির কাহিনি হচ্ছে, এই লোকটি একটি কম্পানিতে সেল্সম্যানের ইন্টারভিউ দিতে আসে। তাকে তার অভিজ্ঞতার কথা জিজ্ঞেস করলে সে বলে, আমি ছোট বেলায় গ্রাম থেকে মুরগী চুরি করে ঢাকায় আসি, সেই টাকা দিয়ে প্রথমে বাদাম, পরে ইঁদুর মারার ঔষধ থেকে অনেক কিছু বিক্রি করছি। তাই লাইফে অভিজ্ঞতার কোন কমতি নাই।  এই কথা শুনে মালিক ভয় পায়া গেলো, চিন্তা করতে লাগলো কি করা যায়। তখন তাকে বললো, তুমি কি সব আজে বাজে জিনিস বিক্রি করছো লাইফে, আমার প্রোডাক্ট তুমি বিক্রি করতে পারবা না।  লোকটি বললো, তাহলে একটা পরীক্ষা নিয়ে ফেলেন, বলেন কি বিক্রি করে দেখাবো? কম্পানির মালিক কিছুক্ষণ চিন্তা করে…. বললোঃ এক কাজ করো, আমার এই ল্যাপটপ আমার কাছেই বিক্রি করে দেখাও। যদি পারো তাহলে চাকরি পাবা।  লোকটি কিছুক্ষণ চিন্তা করে….. 🤔 ….. বললো, ঠিক আছে পারবো। লোকটি ল্যাপটপ হাতে নিয়ে মালিককে বললো, আপনি বসেন, আমি শুরু থেকে শুরু করি। এই বলে সে ল্যাপটপ হাতে নিয়ে দরজার বাহিরে গেলো। এবং, লেপটপ নিয়ে চলে আসলো।  মালিক তো বসে আছে, কিন্তু সে আর আসে না। তার রুম থেকে বের হয়ে দেখে সে ...

জে কে রাউলিং এর বায়োগ্রাফি

১৭ বছর বয়সে, তিনি কলেজ থেকে প্রত্যাখ্যাত হন। ২৫ বছর বয়সে, তার মা মারা যান। ২৬ বছর বয়সে, তিনি ইংরেজি শেখানোর জন্য পর্তুগালে চলে যান। ২৭ বছর বয়সে, তিনি বিয়ে করেছিলেন। তার স্বামী তার সাথে দুর্ব্যবহার করতেন। তাদের ঘরে একটি মেয়ে সন্তানের জন্ম হয়। ২৮ বছর বয়সে, তাদের বিবাহবিচ্ছেদ হয় এবং তিনি গুরুতর বিষণ্নতায় আক্রান্ত হন। ৩০ বছর বয়সে, তিনি এই পৃথিবীতে থাকতে চাননি। তবে, তিনি তার সমস্ত আবেগকে একটি জিনিস করার জন্য নির্দেশ করেছিলেন যা তিনি অন্য কারও চেয়ে ভাল করতে পারেন। আর সেটা ছিল 'লেখালেখি করা'। ৩১ বছর বয়সে, তিনি অবশেষে তার প্রথম বই প্রকাশ করেন। ৩৫ বছর বয়সে, তিনি, ৪টি বই প্রকাশ করেছিলেন এবং তাকে বছরের সেরা লেখক হিসাবে মনোনীত করা হয়েছিল। ৪২ বছর বয়সে, প্রকাশের প্রথম দিনে তার নতুন বইটির ১১ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছিল। সেই মহিলা হলেন জে.কে. রাউলিং। ৩০ বছর বয়সে কীভাবে তিনি আত্মহত্যার কথা ভেবেছিলেন তা মনে আছে? আজ, হ্যারি পটার হল একটি বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ড যার মূল্য $১৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। কখনো হাল ছাড়বেন না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন, কঠোর পরিশ্রম করুন, সাফল্য খুব বেশি দূরে নয়। ...

বর্তমান শিক্ষানীতির এপিট ওপিট

বর্তমান শিক্ষানীতি কি সঠিক? কে করছে বিরোধীতা? কেন করছে? শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থী সবার মধ্যে এই প্রশ্ন। কথা হলো এই শিক্ষানীতি নিয়ে এতো কথা কেন? শুধু রান্না নিয়ে এতো কথা কেন? অন্যান্য ভালো দিকগুলো আলোচনা হচ্ছে না কেন? ১। যারা সমালোচনা করেন তারা কি ব‌ইগুলো পড়ে দেখেছেন?  - আমারতো মনে হয় ভালোভাবে কেউ ব‌ইগুলো খুলেই দেখেনি। যারা পড়েছেন তারা বুঝতে চেষ্টা করেননি। আবার কেউ কেউ ছেলেমেয়েদের কথা শুনে,কেউ কেউ প্রতিবেশীর কথা শুনে আবার কেউবা শুধু ফেসবুকে সমালোচনা হচ্ছে দেখে সমালোচনা করছেন। ২। তাহলে কি সরকার বিরোধীরা সমালোচনা করছেন? - উত্তরে বলবো সবাই সরকার বিরোধী না, কারণ এখানে কোচিং সেন্টারের সদস্য আছে, গাইড বইয়ের সদস্য আছে, প্রাইভেট শিক্ষক আছে এবং কিছু সরকার বিরোধীরাও আছে। ৩। সব ব‌ইয়ে কি রান্না-বান্না আছে? - না,সব বিষয়ে রান্না করার আলোচনা নেই। একটি ক্লাসে দশটি  ব‌ইয়ের মধ্যে জীবন জীবিকা নামে মাত্র একটি বইয়ে ১১ টি অধ্যায়ের মধ্যে একটি অধ্যায় কুকিং। হিসেব করলে একটি ক্লাসে মোট অধ্যায়ের ১২১ ভাগের এক ভাগ কুকিং অথচ সমালোচনাকারীরা এটা নিয়েই মাতামাতি করছে। ৪। কোন কোন স্কুলে যে প্রতি ...

Everything you love will probably be lost, but in the end, love will return in another way

ফ্রান্ৎস কাফকা কখনো বিয়ে করেননি এবং তাঁর কোনো সন্তানাদিও ছিল না। তাঁর বয়স যখন ৪০, তখন একদিন তিনি বার্লিনের পার্কে হাঁটছিলেন। এমন সময় তিনি একটি ছোট্ট মেয়েকে দেখলেন যে তার প্রিয় পুতুলটি হারিয়ে কাঁদছিল। সেই মেয়েটি এবং কাফকা, দু’জনে মিলে খুব খুঁজলেন হারিয়ে যাওয়া পুতুলটিকে। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না তা।  কাফকা মেয়েটিকে পরের দিন আবার সেখানে আসতে বললেন। উদ্দেশ্য, আবার তাঁরা দু’জনে মিলে হারিয়ে যাওয়া পুতুলটি খুঁজবেন সেখানে।  কিন্তু পরের দিনও পুতুলটিকে খুঁজে পাওয়া গেল না। তখন কাফকা ছোট্ট মেয়েটিকে একটি চিঠি দিলেন। আর বললেন, ‘এই চিঠিটি তোমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা’। সে চিঠিতে লেখা ছিল, ‘দয়া করে তুমি কেঁদো না। আমি পৃথিবী দেখতে বেরিয়েছি। আমি আমার রোমাঞ্চকর ভ্রমণকাহিনী তোমাকে নিয়মিত লিখে জানাব।’ এভাবেই শুরু হয়েছিল একটি গল্পের, যা চলেছিল কাফকার মৃত্যু পর্যন্ত।  ছোট্ট মেয়েটির সঙ্গে কাফকার নিয়মিত দেখা হতো। আর যখনই দেখা হতো তখনই কাফকা একটি চিঠি দিতেন মেয়েটিকে, বলতেন সেই একই কথা, ‘চিঠিটি তার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা’, এবং পড়ে শোনাতেন তার প্রিয় পুতুলের বিশ্ব-ভ্রমণের রোমাঞ্চকর সব বর্...

গাথুনি ও প্লাস্টারের হিসাব

তথ্যগুলো শেয়ার করে রাখতে পারেন।  গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব ১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে। ০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে। গাথুনী এর প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়। নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়। ০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট। এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়। ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি। * ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার। * ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ। * গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। * প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে। * মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”) মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm 100 cm = 1 m...

Thomas Alva Edision

বৈদ্যুতিক বাতির আবিস্কারক বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন। তিনি পড়াশোনায় বেশ দুর্বল ছিলেন। পরীক্ষার ফলাফল খুব খারাপ হয়েছিল। তাই, স্কুল কর্তৃপক্ষ তার হাতে একটি চিঠি ধরিয়ে দিয়ে বলেছিল, 'চিঠিটা যেনো খোলা না হয়। সোজা মায়ের হাতে দেবে।' এডিসন তার মায়ের হাতে চিঠি দিলেন এবং চিঠিতে কি লেখা কৌতুহলবশত মায়ের কাছে জানতে চাইলেন। তার মা আওয়াজ করে এডিসনকে শুনিয়ে বললেন, ‘আপনার পুত্র খুব মেধাবী, এই স্কুলটি তার জন্য অনেক ছোটো এবং এখানে তাকে শেখানোর মতো যথেষ্ট প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত শিক্ষক নেই। দয়া করে আপনি নিজেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করুন।' তারপর থেকে তিঁনি মায়ের কাছেই শিক্ষা নেওয়া শুরু করলেন। দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হবার পর টমাস আলভা এডিসন হয়ে উঠেন বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী, শিল্পপতি এবং মার্কেটিং জগতে সফল উদ্যোক্তা। কিন্তু তাঁর মা সেসময় বেঁচে ছিলেন না। হঠাৎ একদিন পুরানো কাগজ নাড়তে থাকেন। ভাঁজ করা এক কাগজের দিকে চোখ আটকে যায়। চিঠিটি খুলে দেখেন সেই পুরানো স্কুলের চিঠি। আবেগতারিত হয়ে যান। মনের ক্যানভাসে ভেসে উঠে সেসব দিনের কথা। সেই চিঠিতে লেখা ছিল- ‘আপনার সন্তান স্থূলবুদ্ধিসম্পন্ন, সে এই স্কুলের উপযুক্ত নয়, আমরা কোন...

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নাম করনের ইতিহাস

ঢাকা শহরের বিভিন্ন এলাকার নামকরণের ইতিহাসঃ ★ ভুতের গলিঃ এখানে বৃটিশ একজন লোক থাকতেন নাম ছিল Mr. boot, তার নাম থেকে বুটের গলি, পরবর্তীকালে ভুতের গলি নাম হয়েছে।  ★ এলিফ্যানট রোডঃ পিলখানা হতে হাতিগুলোকে নিয়ে যাওয়া হতো "হাতির ঝিল" এ গোসল করাতে, তারপর "রমনা পার্ক"এ রোঁদ পোহাতো।  সন্ধ্যের আগেই হাতির দল পিলখানায় চলে আসতো। যাতায়াতের রাস্তাটির নামকরণ সেই কারণে এলিফ্যান্ট রোড। পথের মাঝে ছোট্ট একটি কাঠের পুল ছিলো, যার নামকরণ হোলো "হাতির পুল" ★ ধানমন্ডিঃ এখানে এককালে বড় একটি হাট বোসতো। হাটটি ধান ও অন্যান্য শস্য বিক্রির জন্য বিখ্যাত ছিল। ★ গেন্ডারিয়া   ইংরেজি শব্দ Grand Area থেকে এসেছে, এখানে আগের দিনের অভিজাত ধনী ব্যাক্তিগন থাকত।  ★ মহাখালিঃ মহা কালী নামের এক মন্দীরের নাম থেকে হয়েছে বর্তমানের মহাখালী। ★ ইন্দিরা রোডঃ এককালে এ এলাকায় "দ্বিজদাস বাবু" নামে এক বিত্তশালী ব্যক্তির বাসাস্থান, অট্টলিকার পাশের সড়কটি নিজেই নির্মাণ করে বড় কন্যা "ইন্দিরা" নামেই নামকরণ। ★ পিলখানাঃ ইংরেজ শাসনামলে প্রচুর হাতি ব্যবহার করা হোতো। বন্য হাতিকে পোষ মানানো হোতো...

How to recognize Israel prducts

ইসরাইলী পণ্য চেনার সহজ উপায়। বারকোডের শুরুতে যদি 729 সংখ্যা থাকে,বুঝে নিবেন এটা ইসরাইলী পণ্য। ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহের স্বার্থে ইসরাইলী পণ্য বর্জন করুন। এটি মুসলিম মিল্লাতের জন্য আবশ্যক...

খুলনা শহরের প্রথম পাকা বাড়ি

খুলনা শহরের প্রথম পাকাবাড়ি  ১৮০১ সালে খুলনার দৌলতপুরে নীলকর এন্ডারসন প্রথম নীলকুঠি স্থাপন করেন। এরপর শহরের কেন্দ্রস্থল রেলওয়ে হাসপাতাল রোডে নীলকুঠি স্থাপন করা হয়। এই কুঠিটি স্থাপন করেন নীলকর চার্লস। আর এই কুটিবাড়িটিই খুলনা শহরের প্রথম পাকা দালান। সংগৃহীত

একটা অদ্ভুত প্রেমের গল্প

আমরা বিয়ে করেছি। কিন্তু বাসায় জানে না। বাসায় জানলে ৩ টা সমস্যা হবে। আব্বু আম্মু মাইর লাগাবে। দ্বিতীয় সমস্যা, বাসা থেকে বের করে দেবে। তখন সবে ইউনিভার্সিটির ফার্স্ট সেমিস্টার। বাসা থেকে বের করে দিলে কোথায় থাকবো, কি খাবো?  তৃতীয় সমস্যা সবচেয়ে ভয়ংকর। পুলিশ। আমি যখন বিয়ে করি, তখন সার্টিফিকেট অনুযায়ী আমার বয়স ১৯। বিয়ের ক্ষেত্রে ছেলেরা দারুন বৈষম্যের শিকার। ২১ বছর না হলে তাদের বিয়ে বেআইনি হয়ে যায়। কাজেই বাসায় যদি জানে যে আমরা বিয়ে করেছি এবং ছেলে নাবালক, তাহলে পুলিশ আমাকে ধরে নিয়ে যাবে।  এজন্য আমি আর মিতু বিয়ে করলাম। কিন্তু বাসায় জানালাম না।যে যার বাসায় থাকি। ইউনিভার্সিটিতে আসি। মিতুকে আমি বলি, বউ। মিতু বলে, ওগো আমার স্বামী। আমরা ক্লাসে পাশাপাশি বসি। ক্যান্টিনে গিয়ে চা খাওয়ার সময় মিতু ওড়না দিয়ে চায়ের কাপ মুছে দিয়ে স্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে। পরীক্ষার হলে মিতুকে আমি খাতা দেখিয়ে স্বামীর দায়িত্ব পালন করি। অতি সুখের সংসার।  ক্লাস শেষ হলে আমরা দুজন গাছতলায় বসি। মিতুকে আমি কথা দিয়েছিলাম, বিয়ের পর দুচোখ যেদিকে যায়, চলে যাবো। গাছের তলায় ঘর বাঁধবো। কাজেই গাছের তলায় বসতে পেরে মিতু খুবই খুশি।...

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সপ্নদ্রষ্টা নবাব স্যার সলিমুল্লাহ

  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্নদ্রষ্টা , যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর দা‌ড়িয়ে আ‌ছে আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় , ঢাকা মেডিকেল , বুয়েট সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহর কে স্মরণ করে না। ***জীবনী : নবাব সুলিমুল্লাহর জন্ম ১৮৭১ সালের ৭ ই জুন। তাঁর বাবা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আহসানউল্লা (১৮৪৬-১৯০১) এবং দাদা ছিলেন নওয়াব স্যার খাজা আবদুল গণি (১৮১৩-৯৬)। এই দুজনই ঊনবিংশ শতকের বাংলাদেশের সমাজ-রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব। নিঃসন্দেহে পরিবারটি ছিল অভিজাত ও ধনাঢ্য। কিন্তু অভিজাত পরিবারের সন্তান হয়েও তিনি সাধারণ মানুষের দুঃখকে তিনি নিজের দুঃখ মনে করতেন। তিনি আকাতরে দান-খয়রাত করে গেছেন। স্যার সলিমুল্লাহর বাবা আহসানউল্লা ১৯০১ সালের ৭ ডিসেম্বর সাড়ে ৩ লাখ টাকা খরচ করে ঢাকায় তথা বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো #বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা করেছিলেন, প্রথম বিজলি বাতির আলো জ্বলেছিল #আহসান_মঞ্জিলে । (১)নবাব সলিমূল্লাহ সেই যিনি সর্বপ্রথম পানীয় জল এবং টেলিফোন ব্যবস্থা চালুর মাধ্যমে আধুনিক ঢাকার জন্ম দেন। (২)ঢাকার ইঞ্জিনিয়ারিং বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য ১৯০২ সালে তিনি ১লাখ ২০হাজার টাকা দান করেছিলেন। সেই টাকায় এবং তাঁর দান ...

টিউশানের ভদ্রতা খেয়ে ফেল্লো

টিউশনে নাস্তা দেয়ার সময় রুমের ভিতর থেকে স্টুডেন্টের মা তাকে ডেকে বলল- টিচারের জন্য নাস্তা নিয়ে যাও। গিয়ে সে মায়ের কাছে বায়না ধরল- মা আমিও একটা খাবো। মা তাকে বুঝিয়ে বলল, "শোন, উনি তো আর সব খাবেন না, ভদ্রতা করে একটা রেখে দিবেন, টিচার চলে গেলে খেও" নাস্তা দিয়ে গেলো, আমিও খাচ্ছি না শোনার ভান করেই, স্টুডেন্ট দেখল আমি সব খেয়ে ফেলসি। সে তখন চেঁচিয়ে উঠল, 'মা...মা টিচার তো ভদ্রতাও খেয়ে ফেলল!'🥺 collected

কে সুখী

তুরস্কের যুধিষ্ঠিরকে যক্ষ জিজ্ঞাসা করেছিল, ”সুখী কে? উত্তরে যুধিষ্ঠির বলেছিলেন,  “যাহার ঋণ নাই, আর নিজের ঘরে থাকিয়া দিনের শেষে যে চারিটি শাক-ভাত খাইতে পায়, সেই সুখী। 👍 একদিন তুর্কীর বিখ্যাত কবি ওনার বন্ধু বিখ্যাত চিত্রকর আবেদিন দিনোকে অনুরোধ করেছিলেন একটা সুখের ছবি আঁকার জন্য।  আবেদিন দিনো তার বন্ধুর অনুরোধে এই ছবিটি এঁকে দেন। ভালো করে ছবিটি দেখুন, খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখুন.. এক লহমায় মুছে যাবে সকল ভয়, ভীতি, হতাশা। ( ছবিও ও লেখা সংগ্রহীত )

বারাকার গল্প

লেখাটি আমার হৃদয় ছুঁয়েছে৷  বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর  পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য I এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস- দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে I আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে I মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে I তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে I এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন I মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন I স্নেহ করতেন I এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে I এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"I এই গল্প, বারাকার গল্প I তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন I আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায় I উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো I পরদি...

Imported post: Facebook Post: 2023-10-01T22:40:27

এক সময় এদেশে টায়ারের স্যন্ডেল পাওয়া যেত। বছরের পর বছর টিকে থাকত সে স্যান্ডেল। সে স্যান্ডেল এর নাম ছিল অক্ষয়। এখন সে স্যান্ডেল নেই কিন্তু রয়ে গেছে বিকল্পবিহীন অক্ষয়। পাপোন্দা। তাকসিম গং //পাপন বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ বার। পাকিস্তানের ৭ বার। শ্রীলঙ্কার ৫ বার। আমরা বলতে পারি... প্রেসিডেন্ট ওবামা চলে গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে আমেরিকা শাসন করে বিদায় নিয়েছে বাইডেন প্রেসিডেন্ট হয়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে। নোকিয়া ওল্ড মডেল বদলে স্মার্ট ফোন এসেছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে। বিশ টাকার পেঁয়াজ ডাবল সেঞ্চুরি করে দামের রেকর্ড গড়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে। ৩০/৪০ টাকার চাল ৭০ টাকা হয়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে। পরী মনি জেলে গিয়ে ছাড়াও পেয়ে গেছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে। ৮৫ টাকার সয়াবিন তেল ১৭০ টাকা হয়েছে, তাও পাপন রয়ে গেছে। জয় পাপোন্দা ✌️ #কালেক্টেড এন্ড ইডিটেড বাই Jewel W A #ক্রিকেট_কথন//