[হতাশা থেকে মুক্তির কিছু নিনজা টেকনিক।]
১) Move! Move! Move!
ঘরে শুয়ে-বসে থাকা যাবে না। আপনি যত শুয়ে-বসে চুপচাপ থাকবেন, আপনার body তত হতাশাকে accept করে নিবে। তাই body-র movement বাড়ান। Brain-রে confused করে দেন, যে আপনার কিছুই হয় নাই। যখন হতাশ থাকি, আমাদের brain আমাদের body-কে কাজের অনিহার signal দেয়। কিন্তু আপনি তার উল্টা করে brain-রে confused করে দিতেসেন। Train করতেসেন যে হতাশার moment-এ কীভাবে adapt করে নিতে হবে। তাইলে হতাশা আস্তে আস্তে কেটে যাবে।
২) দৌড়ান।
হ্যাঁ, দৌড় দেন। একটা দৌড় দেন ৩০ সেকেন্ডের জন্য। আচ্ছা, থাক, ১০ সেকেন্ডের জন্য? কেন দৌড় দিবেন? দৌড় দিলে আপনার body-তে dopamine release হয়, যেইটা আপনার মন ভালো করার জন্য help করবে। জোরে জোরে আপনার শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে হয়, body-তে oxygen ঢুকে। এইটা কাজে দেয়।
৩) প্রচুর পানি পান করুন।
দিনে অন্তত ২-৪ লিটার পানি পান করার চেষ্টা করেন। আপনার শরীরের প্রায় ৭০% বা তার বেশিই পানি। তাই পানি পান করতে হবে।
৪) ঘাসে হাঁটুন।
Last কবে খালি পায়ে ঘাসে হাঁটসেন? এখন শীতকাল আসতেসে। ভোরের হালকা কুয়াশাতে সুযোগ পাইলে একটু খালি পায়ে ঘাসের মধ্যে হাঁটুন। কিংবা যখন সকালের হালকা রোদ উঠে যায়, তখন একটু হাঁটুন। গা-এ সূর্যের আলো লাগলো, পায়ে ঘাসের ছোঁয়া লাগলো । ভালো লাগবে।
৫) পিঠা খান।
শীতকালে গরম গরম গুড়ের ভাপা পিঠা নারিকেল দিয়ে বানানো, কিংবা সরিষা আর লাল মরিচের ভর্তা দিয়ে চিতল পিঠা, কিংবা পাটিসাপটা, ফুল পিঠা!! আহা... দেশে যারা আছেন please miss করবেন না!!! আহা, কত রকম পিঠা যে আমাদের দেশে পাওয়া যায়! Enjoy your life. এই সুন্দর শীতটা উপভোগ করেন শীতের মতোই ঠান্ডা আর অনাবিলভাবে।
৬) Cut the negativity.
যেকোনো message, friend, social media comments, content, anything—যেইটা আপনার হতাশা বাড়ায়, just life থেকে বাদ দিয়ে দেন। আপনি যখন social media-তে positive জিনিসগুলো দেখা শুরু করবেন, Facebook/Instagram auto আপনাকে motivational page গুলো suggest করবে। আপনার সকালের ঘুম ভাঙলে Facebook-এর scrolling জুড়ে থাকবে powerful mindset আর positive word, ঠিক তেমনি ঘুমানোর আগেও যেন আপনার content scrolling list-এ থাকে life changing thought। আপনি একজন psychiatrist-এর কাছে টাকা দিয়ে যেই therapy নিবেন, এইটা আপনি এই practice করেও করতে পারেন।
৭) Talk to your very nearest one.
খুঁজে বের করেন আপনার life-এর সবচেয়ে বিশ্বস্ত মানুষ কে। হতে পারে এইটা আপনার parents, হতে পারে এইটা আপনার ভাই-বোন, অথবা আপনার কোনো বন্ধু। If you are struggling with something, please share. এমন কারো সাথে share করবেন যে আপনার privacy-কে respect করে। এইটা আপনার মনকে একটু হইলেও হালকা করবে।
৮) This shall too pass.
ভালো সময়ের খারাপ দিক হইলো, এইটাও একসময় কেটে যায়। আবার খারাপ সময়ের ভালো দিক হইলো, এইটাও একসময় কেটে যায়। You got this! খারাপ সময় অনন্তকালের জন্য আসে নাই। Just আঁকড়ে পড়ে থাকতে হবে। আপনা টাইম আয়েগা!
৯) Stop comparing with others.
কেউ একজন ভালো job পাইসে? কারও আগে বিয়ে হয়ে গেছে? কেউ আগে পড়াশুনা শেষ করে ফেলসে? তো কী হইসে? আপনি পিছায়ে যাচ্ছেন, এইটা ভয়? Stop thinking like that. আমরা প্রত্যেকে আমাদের নিজস্ব journey-টা করতেসি। কেউ হয়তো ৩0-এ banker manager হয়ে গেছে, আর ৩৫-এ heart attack করে মারা গেলো। কেউ আবার ৬৫-তে business শুরু করে successful হইতেছে। So, we all are in our own timing zone. অন্যের timer-এর সাথে নিজের সময়কে মিলানো যাবে না।
১০) সবারই হতাশা আছে।
No one is exceptional. যেই মানুষের হই-হুল্লোড় দেখে কষ্ট পাচ্ছেন, হয়তো আপনি জানেন না সে ভিতর থেকে কতটা ভঙ্গুর। আমি এমনও মানুষ দেখসি যে নাকি বাঁচবে মাত্র ৩ মাস, কিছু খাইতে পারে না। তার পরও শেষ ৩ মাস সে কখনো বলে নাই যে সে খারাপ আছে। সে কষ্ট পাইয়া মারা গেছে, কিন্তু কষ্ট তার মানসিক শক্তির কাছে হার মানসে।
১১) Be brave.
৪-৩০ কোটি শুক্রাণুর সাথে দৌড় দিয়ে, fight করে আপনিই একমাত্র মায়ের গর্ভে পৌঁছাইতে পারছেন, যে নাকি দুনিয়াতে আসতে পারসেন। আর এখন আপনার চোখ, কান, বিবেক আছে... চিন্তা করার ক্ষমতা আছে। এত ভয় কিসের?
কথাগুলো শুধু আপনার জন্য না, আমার জন্যও প্রযোজ্য!!!!
একদম মাথায় ঢুকায়ে ফেলতে হবে!
হতাশ হওয়া যাবে নাআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআআ!
Comments
Post a Comment