Monday, January 27, 2020

কবর কবিতা (জসিমউদদীন)

কবর
---পল্লীকবি জসীম উদ্দিন
এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে,
তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।
এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,
পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে ভেবে হইতাম সারা,
সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর ছড়াইয়া দিল কারা!
সোনালি ঊষার সোনামুখ তার আমার নয়নে ভরি
লাঙল লইয়া খেতে ছুটিলাম গাঁয়ের ও-পথ ধরি।
যাইবার কালে ফিরে ফিরে তারে দেখে লইতাম কত
এ কথা লইয়া ভাবি-সাব মোরে তামাশা করিত শত।
এমনি করিয়া জানি না কখন জীবনের সাথে মিশে
ছোট-খাট তার হাসি ব্যথা মাঝে হারা হয়ে গেনু দিশে।
বাপের বাড়িতে যাইবার কাল কহিত ধরিয়া পা
আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ।
শাপলার হাটে তরমুজ বেচি পয়সা করি দেড়ী,
পুঁতির মালার একছড়া নিতে কখনও হত না দেরি।
দেড় পয়সার তামাক এবং মাজন লইয়া গাঁটে,
সন্ধাবেলায় ছুটে যাইতাম শ্বশুরবাড়ির বাটে!
হেস না হেস না শোন দাদু, সেই তামাক মাজন পেয়ে,
দাদি যে তোমার কত খুশি হত দেখিতিস যদি চেয়ে!
নথ নেড়ে নেড়ে কহিত হাসিয়া, এতদিন পরে এলে,
পথ পানে চেয়ে আমি যে হেথায় কেঁদে মরি আঁখিজলে।
আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হায়,
কবর দেশেতে ঘুমায়ে রয়েছে নিঝঝুম নিরালায়!
হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু, আয় খোদা! দয়াময়,
আমার দাদীর তরেতে যেন গো ভেস্ত নসিব হয়।
তারপর এই শূন্য জীবনে যত কাটিয়াছি পাড়ি
যেখানে যাহারে জড়ায়ে ধরেছি সেই চলে গেছে ছাড়ি।
শত কাফনের, শত কবরের অঙ্ক হৃদয়ে আঁকি,
গণিয়া গণিয়া ভুল করে গণিসারা দিনরাত জাগি।
এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাটির তলে,
গাড়িয়া দিয়াছি কত সোনামুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে।
মাটিরে আমি যে বড় ভালবাসি, মাটিতে মিশায়ে বুক,
আয়-আয় দাদু, গলাগলি ধরি কেঁদে যদি হয় সুখ।
এইখানে তোর বাপজি ঘুমায়, এইখানে তোর মা,
কাঁদছিস তুই? কী করিব দাদু! পরাণ যে মানে না।
সেই ফালগুনে বাপ তোর এসে কহিল আমারে ডাকি,
বা-জান, আমার শরীর আজিকে কীযে করে থাকি থাকি।
ঘরের মেঝেতে সপটি বিছায়ে কহিলাম বাছা শোও,
সেই শোওয়া তার শেষ শোওয়াহবে তাহা কী জানিত কেউ?
গোরের কাফনে সাজায়ে তাহারে চলিলাম যবে বয়ে,
তুমি যে কহিলা বা-জানরে মোর কোথা যাও দাদু লয়ে?
তোমার কথার উত্তর দিতে কথাথেমে গেল মুখে,
সারা দুনিয়ার যত ভাষা আছেকেঁদে ফিরে গেল দুখে!
তোমার বাপের লাঙল-জোয়াল দুহাতে জড়ায়ে ধরি,
তোমার মায়ে যে কতই কাঁদিতে সারা দিনমান ভরি।
গাছের পাতার সেই বেদনায় বুনো পথে যেতো ঝরে,
ফালগুনী হাওয়া কাঁদিয়া উঠিত শুনো-মাঠখানি ভরে।
পথ দিয়া যেতে গেঁয়ো পথিকেরা মুছিয়া যাইত চোখ,
চরণে তাদের কাঁদিয়া উঠিত গাছের পাতার শোক।
আথালে দুইটি জোয়ান বলদ সারা মাঠ পানে চাহি,
হাম্বা রবেতে বুক ফাটাইত নয়নের জলে নাহি।
গলাটি তাদের জড়ায়ে ধরিয়া কাঁদিত তোমার মা,
চোখের জলের গহীন সায়রে ডুবায়ে সকল গাঁ।
ঊদাসিনী সেই পল্লী-বালার নয়নের জল বুঝি,
কবর দেশের আন্ধারে ঘরে পথ পেয়েছিল খুজি।
তাই জীবনের প্রথম বেলায় ডাকিয়া আনিল সাঁঝ,
হায় অভাগিনী আপনি পরিল মরণ-বিষের তাজ।
মরিবার কালে তোরে কাছে ডেকে কহিল, বাছারে যাই,
বড় ব্যথা র’ল, দুনিয়াতে তোর মা বলিতে কেহ নাই;
দুলাল আমার, যাদুরে আমার, লক্ষী আমার ওরে,
কত ব্যথা মোর আমি জানি বাছা ছাড়িয়া যাইতে তোরে।
ফোঁটায় ফোঁটায় দুইটি গন্ড ভিজায়ে নয়ন জলে,
কী জানি আশিস করে গেল তোরে মরণ ব্যথার ছলে।
ক্ষণপরে মোরে ডাকিয়া কহিল আমার কবর গায়
স্বামীর মাথার মাথালখানিরে ঝুলাইয়া দিওবায়।
সেই যে মাথাল পচিয়া গলিয়া মিশেছে মাটির সনে,
পরাণের ব্যথা মরে নাকো সে যে কেঁদে ওঠে ক্ষণে ক্ষণে।
জোড়মানিকেরা ঘুমায়ে রয়েছে এইখানে তরু ছায়,
গাছের শাখারা স্নেহের মায়ায় লুটায়ে পড়েছে গায়।
জোনকি মেয়েরা সারারাত জাগি জ্বালাইয়া দেয় আলো,
ঝিঁঝিরা বাজায় ঘুমের নূপুর কত যেন বেসে ভালো।
হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু, রহমান খোদা! আয়;
ভেস্ত নসিব করিও আজিকে আমার বাপ ও মায়!
এখানে তোর বুজির কবর, পরীর মতন মেয়ে,
বিয়ে দিয়েছিনু কাজিদের বাড়ি বনিয়াদি ঘর পেয়ে।
এত আদরের বুজিরে তাহারা ভালবাসিত না মোটে,
হাতেতে যদিও না মারিত তারেশত যে মারিত ঠোঁটে।
খবরের পর খবর পাঠাত,  
দাদু যেন কাল এসেদুদিনের তরে নিয়ে যায় মোরে বাপের বাড়ির দেশে।
শ্বশুর তাহার কশাই চামার, চাহে কি ছাড়িয়া দিতে
অনেক কহিয়া সেবার তাহারে আনিলাম এক শীতে।
সেই সোনামুখ মলিন হয়েছে ফোটে না সেথায় হাসি,
কালো দুটি চোখে রহিয়া রহিয়া অশ্রু উঠিছে ভাসি।
বাপের মায়ের কবরে বসিয়া কাঁদিয়া কাটাত দিন,
কে জানিত হায়, তাহারও পরাণে বাজিবে মরণ বীণ!
কী জানি পচানো জ্বরেতে ধরিল আর উঠিল না ফিরে,
এইখানে তারে কবর দিয়েছি দেখে যাও দাদু! ধীরে।
ব্যথাতুরা সেই হতভাগিনীরেবাসে নাই কেহ ভালো,
কবরে তাহার জড়ায়ে রয়েছে বুনো ঘাসগুলি কালো।
বনের ঘুঘুরা উহু উহু করি কেঁদে মরে রাতদিন,
পাতায় পাতায় কেঁপে উঠে যেন তারি বেদনার বীণ।
হাত জোড় করে দোয়া মাঙদাদু, আয় খোদা! দয়াময়।
আমার বু জীর তরেতে যেন গো বেস্ত নসিব হয়।
হেথায় ঘুমায় তোর ছোট ফুপু, সাত বছরের মেয়ে,
রামধনু বুঝি নেমে এসেছিল ভেস্তের দ্বার বেয়ে।
ছোট বয়সেই মায়েরে হারায়ে কী জানি ভাবিত সদা,
অতটুকু বুকে লুকাইয়াছিল কে জানিত কত ব্যথা!
ফুলের মতন মুখখানি তার দেখিতাম যবে চেয়ে,
তোমার দাদির ছবিখানি মোর হদয়ে উঠিত ছেয়ে।
বুকেতে তাহারে জড়ায়ে ধরিয়া কেঁদে হইতাম সারা,
রঙিন সাঁঝেরে ধুয়ে মুছে দিত মোদের চোখের ধারা।একদিন গেনু গজনার হাটে তাহারে রাখিয়া ঘরে,
ফিরে এসে দেখি সোনার প্রতিমা লুটায় পথের পরে।
সেই সোনামুখ গোলগাল হাত সকলি তেমন আছে।
কী জানি সাপের দংশন পেয়ে মা আমার চলে গেছে।
আপন হস্তে সোনার প্রতিমা কবরে দিলাম গাড়ি,
দাদু! ধর ধর বুক ফেটে যায়, আর বুঝি নাহি পারি।
এইখানে এই কবরের পাশে আরও কাছে আয় দাদু,
কথা কস নাকো, জাগিয়া উটিবে ঘুম ভোলা মোর যাদু।
আস্তে আস্তে খুঁড়ে দেখ দেখি কঠিন মাটির তলে,ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিয়ে ঘন আবিরের রাগে,
অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।

Sunday, January 26, 2020

কয়েকটি হাদিস

#হাদীসের-#কথা
১. একজন নেককার মহিলা ৭০জন আউলিয়ার চেয়ে উত্তম।
২. একজন বদকার মহিলা এক হাজার বদকার পুরুষের চেয়ে নিকৃষ্ট।
৩. একজন গর্ভবতী মহিলার দু'রাকাত নামায গর্ভহীন মহিলার ৮০ রাকাত নামাযের চেয়ে উত্তম।
৪. গর্ভবতী মহিলার প্রত্যেক রাত এবাদত ও দিনগুলো রোযা হিসেবে গণ্য করা হয়।

৫. একটি সন্তান ভূমিষ্ঠ হলে ৭০ বৎসরের নামায-রোযার নেকী তার আমলনামায় লিখা হয়।

৬. প্রসবের সময় যে কষ্ট হয়, ব্যথা হয়, প্রতিবারের ব্যথার কারণে হজের ছওয়াব দান করা হয়।

৭. সন্তান প্রসবের ৪০ দিনের মধ্যে মারা গেলে তাকে শাহাদাতের মর্যাদা দান করা হয়।

৮. যে মহিলা বাচ্চাকে দুধ পান করান, তিনি প্রতি ফোঁটা দুধের বিনিময়ে একটি নেকী লাভ করেন।

৯. যদি বাচ্চা কাঁদে আর 'মা' কোন প্রকার বদ দোয়া না দিয়ে তাকে দুধ পান করান, আল্লাহ তাকে এক বৎসরের নামায ও এক বৎসরের নেকী দান করেন।

১০. যখন বাচ্চার দুধ পান করানো হয়ে যায়, তখন আসমান থেকে একজন ফেরেশতা অবতীর্ণ হয়ে সে মাকে সুসংবাদ দান করে যে, আল্লাহপাক তোমার জন্য জান্নাত ওয়াজীব করে দিয়েছেন।

১১. যে মহিলা বাচ্চার কান্নার জন্যে ঘুমাতে পারেন না, তিনি ২০ জন গোলাম আযাদ করার নেকী পান।

১২. যে মহিলা তার অসুখের কারণে কষ্ট ভোগ করেন এবং তারপরও সন্তানের সেবা করেন আল্লাহপাক এ মহিলার পিছনের সব গুনাহ মাফ করে দেন এবং ১২ বৎসরের ইবাদতের ছাওয়াব দান করেন।

১৩. স্বামী পেরেশান হয়ে ঘরে আসলে যে স্ত্রী স্বামীকে খোশ-আমদেদ বলে এবং সান্ত্বনা দেয়, তিনি জেহাদের অর্ধেক নেকী লাভ করেন।

১৪. যখন স্বামী-স্ত্রী একে অন্যের প্রতি মহব্বতের দৃষ্টিতে তাকান, তখন আল্লাহপাকও তাদের প্রতি মহব্বতের দৃষ্টিতে তাকান।

১৫. যে মহিলা স্বামীকে আল্লাহর রাস্তায় পাঠান ও নিজেকে হেফাযত করেন এবং ঘরে থাকেন, তিনি পুরুষের ৫০০ বৎসর পূর্বে বেহেশতে প্রবেশ করবেন এবং ৭০ হাজার ফেরেশতা তাকে স্বাগত জানাবে এবং তিনি হুরদের নেত্রী হবেন। তাকে বেহেশতে গোসল দেওয়া হবে। সে ইয়াকুতের ঘোড়ার সওয়ার হয়ে স্বামীর জন্য অপেক্ষা করবে।

১৬. যে স্ত্রী স্বামীর অবাধ্য, তার নামায ও অন্যান্য এবাদত আসমানের উপরে উঠে না।

১৭. স্বামী যখন বাহির থেকে ঘরে ফিরে আসেন, তখন যদি স্ত্রী তাকে খানা খাওয়ান ও স্বামীর অনুপস্থিতিতে কোন খেয়ানত না করেন, তবে আল্লাহপাক সে স্ত্রীকে ১২ বৎসরের নামাযের সওয়াব দান করেন।

১৮. স্বামী স্ত্রীকে একটি মাসআলা শিক্ষা দিলে ৮০ বৎসরের এবাদতের সমান সওয়াব পাবেন।

১৯. যে পবিত্র মহিলা নামায-রোযার পাবন্দী করেন ও স্বামীর খেদমত করেন তার জন্য বেহেশতের ৮টি দরজা খুলে দেওয়া হয়।

২০. যে মহিলা যিকিরের সাথে ঘর ঝাড়ু দেয়, আল্লাহপাক তাকে "কাবাঘর" ঝাড়ু দেওয়ার সওয়াব দান করেন।         

২১. যে মহিলা "বিসমিল্লাহ" বলে খাবার প্রস্তুুত করেন আল্লাহপাক তার রুজির মধ্যে বরকত দান করেন।

২২. যে স্ত্রী তার স্বামীর সন্তুষ্টি অবস্থায় মারা যায়, তার জন্য বেহেশত ওয়াজিব।

২৩. যে মহিলা পর্দা করে না, অন্য পুরুষকে নিজের দিকে আকৃষ্ট করে, ঐ সমস্ত মহিলা বেহেশতে যাবে না, এমনকি বেহেশতের সুঘ্রাণও পাবে না
         
       --------আমিন -------

Saturday, January 18, 2020

transformation affirmative to negative

Transformation of Sentences
Affirmative to Negative:
Rule 1:
Only বা alone এর পরিবর্তে উত্তর বাক্যের শুরুতে None but বসে। আর কোন পরিবর্তন হয়না।
Affirmative: Only he can play good cricket.
Negative: None but he can play good cricket.
Affirmative: Only the science students can apply for the post.
Negative: None but the science students can apply for the post.
Affirmative: Only they can do the work.
Negative: None but they can do the work.
Note: বস্তুর ক্ষেত্রে only এর পরিবর্তে nothing but বসে। তবে বয়সের ক্ষেত্রে বা সংখ্যার ক্ষেত্রে only এর পরিবর্তে not more than বসে।
Affirmative: He is only four.
Negative: He is not more than four.
Affirmative: They have only two cars.
Negative: They have not more than two cars.
Rule 2:
Affirmative sentence এ must থাকলে negative করার সময় must এর পরিবর্তে can not but/ can not help বসে। তবে can not help এর পরে যে verb থাকে তার সাথে ing যুক্ত করতে হয়।
Affirmative: You must yield to your fate.
Negative: You can not but yield to your fate.
Affirmative: We must obey our parents.
Negative: We can not but obey our parents.
Affirmative: You must care them.
Negative: You can not help caring them.
Rule 3:
Every কে Negative করতে হলে Every এর পরিবর্তে There is no বসে + every এর পরের শব্দটি বসে + but + প্রদত্ত sentence এর বাকী অংশ।
Affirmative: Everyone hates a terrorist.
Negative: There is no one but hates a terrorist.
Affirmative: Everybody fears a lion.
Negative: There is no body but hates a liar.
Rule 4:
As soon as যুক্ত sentence কে Negative করতে হলে-
As soon as এর জায়গায় no sooner had বসবে + প্রদত্ত Sentence এর কর্তা বসে + সে Sentence এর মূল verb এর past participle form বসে + সে sentence বাকী অংশ বসে + than + দ্বিতীয় বাক্য বসে।
Affirmative: As soon as he he saw the tiger, he ran away.
Negative: No sooner had he seen the Tiger than he ran away.
Affirmative: No sooner had the boy saw the police, he ran away.
Negative: As soon as the boy seen the police than he ran away.
Rule 5:
Affirmative sentence কে Negative করার সময় উক্ত sentence এর Affirmative শব্দটির Negative রূপ বসাতে হয়। এবং উক্ত Negative এর পূর্বে not বসাতে হয়। বাকী সব থিক থাকে।
Affirmative: He is a good man.
Negative: He is not a bad man.
Affirmative: Rakib is an honest boy.
Negative: Rakib is not a dishonest boy.
Affirmative: This was an extra-ordinary ship.
Negative: This was not an ordinary ship.
Rule 6:
Always যুক্ত Affirmative sentence কে Negative করতে হলে Always এর পরিবর্তে never বসে। Affirmative শব্দটির Negative রূপ বসাতে হয়।
Affirmative: He was always punctual.
Negative: He was never late.
Affirmative: I always tell truth.
Negative: I never tell lie.
Rule 7:
Superlative degree যুক্ত Affirmative sentence কে Negative করতে হলে –
No other + superlative এর পরের অংশ + verb + as + superlative degree এর positive form + as + প্রদত্ত sentence এর subject.
Affirmative: He is the best batsman in the team.
Negative: No other batsman in the team is as good as him.
Affirmative: You are the best boy in the class.
Negative: No other boy in the class is as good as you.
Rule 8:
Than any other/than all other যুক্ত comparative degree কে Negative করতে হলে –
No other + any other/all other এর পরের অংশ বসে + প্রদত্ত verb + so/as বসে + comparative degree এর positive form + as + প্রদত্ত sentence এর subject.
Affirmative: He is better than any other boy in the class.
Negative: No other boy in the class is as good as him.
Affirmative: Dhaka is bigger than all other cities in Bangladesh.
Negative: No other city in Bangladesh is as big as Dhaka.
Rule 9:
Than যুক্ত comparative degree কে Negative করতে হলে –
Than এর শেষের অংশ প্রথমে বসে + verb (tense ও person অনুযায়ী) + not + so/as + comparative degree এর positive form + as + প্রদত্ত sentence এর subject.
Affirmative: He is stronger than you.
Negative: You are not as/so strong as him.
Affirmative: I am taller than you.
Negative: You are not as tall as me.
Rule 10:
As....as যুক্ত positive degree কে Negative করতে হলে –
প্রথম as এর পরিবর্তে not less শেষ as এর পরিবর্তে than বসে।
Affirmative: Robi and Rahat were as strong as Rakib.
Negative: Robi and Rahat were not less strong than Rakib.
Affirmative: He is as good as you.
Negative: He is not less good than you.
Rule 11:
Less...than যুক্ত sentence কে Negative করতে হলে –
Less এর জায়গায় not as বসবে এবং than এর জায়গায় as বসবে।
Affirmative: He is less ugly than you said.
Negative: He is not as ugly as you said.
Affirmative: You are less good than he said.
Negative: You are not as good as he said.
Rule 12:
Too.....to যুক্ত sentence কে Negative করতে হলে –
Too এর জায়গায় so বসে + Too এর পরের adjective/adverb বসে + that বসে + পনুরায় subject বসে। + tense অনুযায়ী can not/could not + প্রদত্ত to এর পরের অংশ বসে।
Affirmative: He is too weak to walk.
Negative: He is so weak that he can not walk.
Affirmative: The sum was too difficult for me to work out.
Negative: The sum was so difficult for me that I could not work out.
Assertive to interrogative
Rule 1:
অর্থের পরিবর্তন না করে সাহায্যকারী verb যুক্ত Assertive sentence কে interrogative এ রুপান্তর করার সময় sentence টি যদি affirmative হয় তাহলে – Auxiliary verb + n’t + subject + বাকী + ?
Note- assertive এ will, can, shall, am থাকলে interrogative এ রুপান্তর করার সময় won’t, can’t, shan’t, ain’t হয়.
Assertive – He is in the school.
Interrogative – Isn’t he in the school?
Assertive – You can do the work.
Interrogative – Can’t you do the work?
Rule 2:
Auxiliary verb যুক্ত negative অর্থবোধক Assertive sentence কে interrogative এ রুপান্তর করার সময় negative উঠে যায়। এবং সাহায্যকারী verb প্রথমে বসে। শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে।
Assertive – He is not in the school.
Interrogative – Is he in the school?
Assertive – I shall not go to Dhaka tomorrow.
Interrogative – Shall I go to Dhaka tomorrow?
Rule 3:
Auxiliary verb বিহীন Assertive sentence interrogative এ রুপান্তর করার সময় –
Subject and tense অনুযায়ী don’t/ didn’t/ doesn’t বসে + subject + verb এর base form + verb এর পরের অংশ +?
Assertive – He played good football.
Interrogative – Didn’t he play good football?
Assertive – She likes ice-cream.
Interrogative – Doesn’t she like ice-cream?
Rule 4:
Assertive sentence এ never থাকলে ever হয় এবং nothing থাকলে anything হয়। auxiliary verb না থাকলে Subject and tense অনুযায়ী প্রথমে আনতে হয়। শেষে প্রশ্নবোধক চিহ্ন বসে।
Assertive – You never play football.
Interrogative - Do you ever play football?
Assertive – I have nothing to do?
Interrogative – Have I anything to do?
Note – Assertive sentence এর subject এ যদি nothing থাকে তাহলে nothing এর জায়গায় what বসে।
Assertive – Nothing can ruin him.
Interrogative – What can ruin him?
Rule 5:
Everybody/ everyone/all যুক্ত Assertive sentence কে interrogative এ রুপান্তর করার সময় Everybody/ everyone/all এর পরিবর্তে who বসে + Subject and tense অনুযায়ী don’t/ didn’t/ doesn’t বসে + verb এর base form + verb এর পরের অংশ +?
Assertive – Everybody wants to be win.
Interrogative – Who doesn’t wish to be win?
Assertive – Everybody/All loves flowers.
Interrogative – Who doesn’t love flower?
Rule 6:
Nobody/none/no one interrogative এ রুপান্তর করার সময় –
Nobody/none/no one এর পরিবর্তে who বসে + বাকী অংশ + ?
Assertive – Nobody could ever count my love for you.
Interrogative – Who could ever count my love for you?
Assertive – No one can beat him.
Interrogative – Who can beat him?
Exclamatory to assertive
Rule 1:
Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে -
প্রথমে subject বসে + verb + a/an + very/great + adjective + বাকী অংশ।
Exclamatory – What a nice flower it is!
Assertive – It is a very nice flower.
Exclamatory – What a genius student he is!
Assertive – He is a very genius student.
Rule 2:
Hurrah যুক্ত Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে –
Hurrah এর পরিবর্তে it is a matter of joy + Hurrah এর পরের অংশ।
Exclamatory – Hurrah! We have won the game.
Assertive – It is a matter of joy that we have won the game.
Exclamatory – hurrah! I got the first prize.
Assertive – It is a matter of joy that I have got the first prize.
Rule 3:
If দ্বারা exclamatory sentence শুরু হলে উক্ত sentence কে Assertive করার নিয়ম –
Exclamatory – If I were a player!
Assertive – I wish I were a player.
Exclamatory – If I could fly!
Assertive – I wish I could fly
.
Rule 4:
প্রথমে had যুক্ত Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে –
Subject + wish + পুনরায় subject বসে + had + বাকী অংশ।
Exclamatory – Had I the pairs of birds!
Assertive – I wish I had the pairs of birds.
Exclamatory – Had I been a king!
Assertive – I wish I had been a king.
Rule 6:
প্রথমে Alas যুক্ত Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে –
Alas এর পরিবর্তে it is a matter of sorrow that + alas এর পরের অংশ।
Exclamatory – Alas! We lost the game!
Assertive – It is a matter of sorrow that we lost the game.
Exclamatory – Alas! He failed in the examination!
Assertive – It is a matter of sorrow that he failed in the examination.
Rule 7:
প্রথমে Fie যুক্ত Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে –
Fie এর পরিবর্তে it is shameful that + fie এর পরের অংশ।
Exclamatory - Fie! He can not tolerate the poor.
Assertive – It is shameful that he can not tolerate the poor.
Exclamatory - Fie! He don’t respect seniors.
Assertive – It is shameful that he don’t respect seniors.
Rule 8:
প্রথমে Would that যুক্ত Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে –
প্রদত্ত subject + wish + Would that এর পরের অংশ।
Exclamatory - Would that I could be a player!
Assertive – I wish I could be a player.
Exclamatory - Would that I could be a child again!
Assertive – I wish I could be a child again.
Rule 9:
প্রথমে o that যুক্ত Exclamatory কে Assertive এ করতে হলে –
Subject + wish + o that এর পরের অংশ।
Exclamatory – O that you were a cricketer!
Assertive – I wish you were a cricketer.
Exclamatory – O that i were a poet.
Assertive – I wish I were a poet.
Assertive to Exclamatory
Rule 1:
প্রথমে what বা how বসে + adjective বসে + subject + verb + বাকী অংশ( যদি থাকে) + !
Note – adjective এর পূর্বে a থাকলে what a বসে এবং a না থাকলে how বসে.
Assertive - It is a very beautiful place.
Exclamatory – What a beautiful place it is!
Assertive – The man is very honest.
Exclamatory – How honest the man is!
Rule 2:
Assertive sentence এ wish থাকলে Exclamatory করার সময় শুরুতে if/had বসে।
Assertive – I wish I had the wings of a bird.
Exclamatory – Had I the wings of bird!
Or, If I had the wings of a bird!
Assertive – I wish I were a king.
Exclamatory – If I were a king!
Rule 3:
Assertive sentence এ wish/desire Exclamatory sentence করার সময় এর শুরুতে If, had, o that, oh that, ইত্যাদি বসে।
Assertive – I wish I were a player.
Exclamatory – If I were a player!
Assertive – I desire I were young again.
Exclamatory – Oh that I were young again.

Monday, January 13, 2020

A Book Fair paragraph

A Book Fair
A book fair is a fair where books are displayed and sold to the common people. Today a book fair has become very popular in our country. It is held in some special occasions is towns and cities every year. The Bangla Academy organizes a month long book fair on the occasion of the International Mother Language Day on it's compound.A book fair usually last for a week or even a month. Hundreds of book publishers take part in the Ekushe book fair. The stalls sits in rows. They are decorated nicely. Books on various branches both in Bangla and English are displayed and sold here.The book lover and reader gather in a book fair. It is a large gathering of teachers, students and educated people, sometimes scholars, writers and poets also visit a book fair. Seminar on books is also held here.A book fair is an important part of education. It helps to broaden our kingdom of knowledge. Books are sold at a cheap rate in a book fair. A book  fair forms the habit of reading, buying, writing and taking care of books. Every students and every educated person should visit the book fair every year.  I am also fond of visiting a book fair.

traffic jam paragraph

Traffic Jam
Traffic jam is a situation in where vehicles cannot move freely and traffic comes to a standstill. It occurs almost all the district towns where a lot of vehicles play everyday. Especially it occurs near bus stand, railway crossing, turn of a road, at the junction of various roads or near a market. It occurs mainly in the morning and afternoon on working days when everyday body tries to attend office in short time or returns home as early as possible. The indiscriminate playing of vehicles like rickshaws, bus, scroters etc and haphazard parking of vehicles and small shops in the footpaths are the main reason of traffic jam. Traffic jam causes untold sufferings to people. Students cannot reach schools in time. It kills our time and lessons our working hours. It causes great sufferings to the ambulance carrying dying patients and the fire brigade vehicles. The increasing of traffic jam hampers our economy. So well spacious roads should be constructed. One-way movement of vehicles should be introduced. The driver should be trained in order to cope with the other developed nations. After doing all these things we can hope to have a good traffic system for our easy and comfortable movement.

Saturday, January 11, 2020

ক্ষমার সুন্দর কাহিনী

একদিন মদীনার দুই ব্যক্তি একজন যুবককে
টেনে হিছরে, অর্ধপৃথিবীর শাসক,খলীফা, হযরত
উমর রা. এর দরবারে হাজির করলো। এবং বিচার দাখিল
করলো যে,এই যুবক আমাদের পিতাকে হত্যা
করেছে। আমরা এর ন্যায় বিচার চায়।
তখন খলীফা (প্রধানমন্ত্রী) হযরত উমর রা. সেই
যুবককে প্রশ্ন করেন, তার বিপক্ষে করা দাবী
সম্পর্কে। তখন সেই যুবক বলেন,তাদের দাবী
সম্পুর্ণ সত্য।
আমি ক্লান্তির কারনে বিশ্রামের জন্য এক খেজুর
গাছের ছায়ায় বসলাম। ক্লান্ত শরীরে অল্পতেই
ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম। ঘুম থেকে উঠে দেখি আমার
একমাত্র পছন্দের বাহন আমার উট টি পাশে নেই।
খুঁজতে খুঁজতে কিছু দূর গেয়ে পেলাম, তবে তা
ছিলো মৃত। পাশেই ওদের বাবা ছিলো। যে আমার
সেই উট কে তাদের বাগানে প্রবেশের
অপরাধে পাথর মেরে হত্যা করেছে।
আমি ও রাগান্বিত হয়ে তাদের বাবার সাথে তর্কাতর্কি
করতে করতে এক পর্যায়ে তাদের বাবার মাথায়
পাথর দিয়ে আঘাত করে ফেলি, ফলে সে
সেইখানেই মারা যায়। যা সম্পুর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে
হয়ে গেছে। যার জন্য আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
বাদী'রা বলেন:- আমরা এত মৃত্যুদণ্ড চাই।
হযরত উমর রা. সব শোনে বললেন উট হত্যার
বদলে একটা উট নিলেই হতো, কিন্তু তুমি বৃদ্ধকে
হত্যা করেছো। হত্যার বদলে হত্যা, এখন
তোমাকে মৃত্যুদন্ড দেওয়া হবে। তোমার
কোন শেষ ইচ্ছা থাকলে বলতে পারো।
নওজোয়ান বললো, আমার কাছে কিছু ঋন ও
অন্যের কিছু আমানত আছে। আমাকে যদি কিছুদিন
সময় দিতেন তবে আমি বাড়ি গিয়ে আমানত ও ঋন গুলি
পরিশোধ করে আসতাম।
খলিফা হযরত উমর রা. বললেন তোমাকে একা
ছেড়ে দিতে পারি না। যদি তোমার পক্ষ থেকে
কাউকে জিম্মাদার রেখে যেতে পারো তবে
তোমায় সাময়িক মুক্তি দিতে পারি।
নিরাশ হয়ে নওজোয়ান বললো, এখানে আমার
কেউ নেই। যে আমার জিম্মাদার হবে।
একথা শুনে হঠাৎ মজলিসে উপস্থিত, আল্লাহর নবীর
এক সাহাবী হযরত আবু জর গেফারী রা. দাড়িয়ে
বললেন, আমি হবো ওর জামিনদার।
সাহাবী হযরত আবু জর গেফারী রা. এই উত্তরে
সবাই হতবাক। একেতো অপরিচিত ব্যক্তি তারউপর
হত্যার দন্ড প্রাপ্ত আসামীর জামিনদার
খলিফা বললেন আগামি শুক্রবার জুম্মা পর্যন্ত
নওজোয়ানকে মুক্তি দেওয়া হলো। জুম্মার
আগে নওজোয়ান মদিনায় না আসলে
নওজোয়ানের বদলে আবু জরকে মৃত্যুদন্ড
দেওয়া হবে।
মুক্তি পেয়ে নওজোয়ান ছুটলো মাইলের পর
মাইল দূরে তার বাড়ির দিকে। আবুজর রা. চলে
গেলেন তাঁর বাড়িতে।এদিকে দেখতে দেখতে
জুম্মাবার এসে গেছে, নওজোয়ানের কোন
খবর নেই।
হযরত উমর রা. রাষ্ট্রীয় পত্রবাহক পাঠিয়ে দিলেন
আবুজর গিফারি রা. এর কাছে। পত্রে লিখা আজ
শুক্রবার বাদ জুমা সেই যুবক যদি না আসে আইন
মোতাবেক আবুজর গিফারির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা
হবে। আবুজর যেন সময় মত জুমার প্রস্তুতি নিয়ে
মসজিদে নববীতে হাজির হয়।
খবর শোনে সারা মদীনায় থমথমে অবস্থা।
একজন নিষ্পাপ সাহাবী আবুজর গিফারী আজ বিনা
দোষে মৃত্যুদন্ডে দন্ডিত হবে।
জুমার পর মদিনার সবাই মসজিদে নববীর সামনে
হাজির। সবার চোখে পানি। জল্লাদ প্রস্তুত।
জীবনে কতজনের মৃত্যুদন্ড দিয়েছে তার হিসাব
নেই। কিন্তু আজ কিছুতেই চোখের পানি
আটকাতে পারছে না। আবুজরের মত একজন
সাহাবী সম্পূর্ন বিনা দোষে আজ মৃত্যুদন্ডে
দন্ডিত হবে, এটা মদীনার কেউ মেনে নিতে
পারছে না। এমনকি মৃত্যুদন্ডের আদেশ
প্রদানকারী খলিফা উমর রা. ও অনবরত কাঁদছেন। তবু
আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে। কারো
পরিবর্তনের হাত নেই। আবু জর রা. তখন ও
নিশ্চিন্তে মনে হাসি মুখে দাড়িয়ে মৃত্যুর জন্য
প্রস্তুত। জল্লাদ ধীর পায়ে আবু জর রা. এর দিকে
এগুচ্ছেন আর কাদছেন। আজ যেন জল্লাদের পা
চলে না। পায়ে যেন কেউ পাথর বেঁধে
রেখেছে।
এমন সময় এক সাহাবী জল্লাদকে বললো, হে
জল্লাদ একটু থামো। মরুভুমির ধুলার ঝড় উঠিয়ে ঐ
দেখ কে যেন আসতেছে। হতে পারে ঐটা
নওজোয়ানের ঘোড়ার ধুলি। একটু দেখে নাও,
তারপর না হয় আবু জরের মৃত্যুদন্ড কার্যকর করিও।
ঘোড়াটি কাছে আসলে দেখা যায় সত্যিই এটা ঐ
নওজোয়ান। নওজোয়ান দ্রুত খলিফার সামনে এসে
বললো, হুযুর বেয়াদবি মাফ করবেন। রাস্তায় যদি
ঘোড়ার পা'য়ে ব্যাথা না পেত,তবে সঠিক সময়েই
আসতে পারতাম।
বাড়িতে আমি একটুও দেরী করি নাই। বাড়ি পৌছে
গচ্ছিত আমানত ও ঋন পরিশোধ করি এবং তারপর বাড়ি
এসে বাবা, মা এবং নববধুর কাছে সব খুলে বলে
চিরবিদায় নিয়ে মৃত্যুর প্রস্তুতি নিয়ে মদীনার
উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এখন আবু জর রা. ভাইকে
ছেরে দেন, আমাকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে পবিত্র
করুন। কেয়ামতে খুনি হিসেবে আল্লাহর সামনে
দাঁড়াতে চাই না।
আশেপাশে সব নিরব থমথমে অবস্থা।
সবাই হতবাগ, কি হতে চলেছে।
যুবকের পুনরায় ফিরে আসাটা অবাককরে দিলো
সবাইকে। খলিফা হযরত উমর রা. বললেন, তুমি জানো
তোমাকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হবে, তারপরে ও
কেন ফিরে এলে।
উত্তরে সেই যুবক বলে:- আমি ফিরে এসেছি,
কেউ যাতে বলতে না পারে, এক মুসলমানের
বিপদে আরেক মুসলামান সাহায্য করতে এগিয়ে
এসে নিজেই বিপদে পড়ে গেছিলো।
এবার হযরত উমর রা. হযরত আবু জর গেফারী রা.
কে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কেন না চেনা
সত্যেও এমন জামিনদার হলেন।
উত্তরে হযরত আবু জর গেফারী রা. বললেন,
পরবর্তি কেউ যেন বলতে না পারে, এক মুসলমান
বিপদে পড়েছিলো, অতচ কেউ তাকে সাহায্য
করতে আসেনি।
এমন কথা শুনে, হঠাৎ, বৃদ্বার দুই সন্তানের মাঝে
একজন বলে উঠলেন, হে খলীফা, আপনি তাকে
মুক্ত করে দিন। আমরা তার উপর করা দাবী তুলে
নিলাম।
হযরত উমর রা. বললেন, কেন.?
তাদের মাঝে একজন বলে উঠলো, কেউ যেন
বলতে না পারে,এক মুসলমান অনাকাঙ্ক্ষিত ভূল করে
নিজেই শিকার করে ক্ষমা চাওয়ার পরে ও অন্য
মুসলমান তাকে ক্ষমা করেনি।
#সুবহানাল্লাহ ( হায়াতুস সাহাবা:-৮৪৪)

Friday, January 10, 2020

suffix prefix collection


Prefixes are the words added in the beginning of some other words to make a new word.

·         Im + possible = impossible
·         Ir + responsible = irresponsible
·         Il + legal = illegal
·         Un + happy = unhappy
Every prefix has a certain meaning. So, in order to use prefixes, one should know the meaning of the prefixes.

Prefix
Meaning of the prefix
New Word
anti
against
anti-war, anti-religion, anti-christ
de
opposite
deforest, deforestation, decode
dis
not
disagree, disobey, dismantle, dissection, disappear, disarm, disconnect, dishonest, dislike,
en or em
cause to
encode, embrace, embedded
fore
before
forecast, forward, foremost
in or im
in
infield, inbuilt
in/im/ir/il
not
injustice, impossible, immoral, incapable
inter
between
international, inter-state
mid
middle
mid-May
mis
wrongly
misleading, misbehave, mismatch
non
not
non-violence, non-communal
over
over
overtake, overlook, overheard
pre
before
pre-independent, prefix, pre-board
re
again
return, replay, reapproach
semi
half
semi-circle, semi-nude
sub
under
sub-urban, submarine, subtypes
super
above
superfast, super hit, supertalented
trans
across
transgender, transport, transplant
un
not
unnoticed, unfriendly, unnoticed
under
under
under-water, undersea

Suffix
Suffix is a group of letters which is put after the main word to make a new word. For example:
·         Harm + less = harmless
·         Hand + ful = hanful
·         Beautiful + ly = beautifully

SUFFIX
MEANING
EXAMPLES
-able
able to, having the quality of
comfortable, portable
-al
relating to
annual, comical
-er
comparative
bigger, stronger
-est
superlative
strongest, tiniest
-ful
full of
beautiful, grateful
-ible
forming an adjective
reversible, terrible
-ily
forming an adverb
eerily, happily, lazily
-ing
denoting an action, a material, or a gerund
acting, showing
-less
without, not affected by
friendless, tireless
-ly
forming an adjective
clearly, hourly
-ness
denoting a state or condition
kindness, wilderness
-y
full of, denoting a condition, or a diminutive
glory, messy, victory,


Wisdom Words 

Thursday, January 2, 2020

প্লাস্টিকের বোতলে ত্রিকোণ চিহ্ন

বাঁচতে ও জানতে হলে অবশ্যই পড়তে হবে,,,

আপনি জানেন কি?  বোতলের নিচে ত্রিকোণ চিহ্নটা কেন থাকে?
কিন্তু, আমারা না বুঝেই দিনের পর দিন এই সব প্লাস্টিকের বোতল ব্যবহার করে থাকি। অনেকে তো বাচ্চার দুধ ভর্তি প্লাস্টিকের ফিডিং বোতলটাই গরম করে বসেন। প্লাস্টিক বোতলের এমন যথেচ্ছ ব্যবহার আদোও কি স্বাস্থ্যকর? এ বিষয়ে বাচবিচার আমরা করি না। তাই প্লাস্টিক বোতলের তলায় থাকা ত্রিকোণ চিহ্নের মানেটা বুঝে নিলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে নিমেষে।
প্লাস্টিকের বোতলের নিচের চিহ্ন
১. ত্রিকোণ চিহ্ন— এটা আসলে প্লাস্টিক বোতলের চারিত্রিক ইনডেক্স। এই চিহ্নটা থাকলে বোঝা যায় বোতলটি বিধিসম্মতভাবে তৈরি। কিন্তু, বোতলটা ব্যবহারের কতটা নির্ভরযোগ্য বা কী ধরনের জিনিস তাতে রাখা যাবে, তা ত্রিকোণ চিহ্নের মধ্যে থাকা সংখ্যা দ্বারা বোঝা যায়।
২. ত্রিকোণের মাঝে ১ সংখ্যা থাকলে— এর মানে বোতলটি একবারই মাত্র ব্যবহার করা যাবে এবং বোতলটিতে পলিথিলিন টেরেপথ্যালেট প্লাস্টিক ব্যবহার করা হয়েছে। এই ধরনের বোতল বহুব্যবহারে স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকারক।
৩. ত্রিকোণের মধ্যে ২ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের প্লাস্টিক বোতলে ঘন পলিথিন ব্যবহার করা হয়েছে। মূলত শ্যাম্পু বা ডিটারজেন্ট রাখার ক্ষেত্রে এই ধরনের বোতল ব্যবহার হয়।
৪. ত্রিকোণের মধ্যে ৩ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের বোতল বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, এই বোতল তৈরি হয় ‘পলিভিনাইল ক্লোরাইড’ বা ‘পিভিসি’ থেকে। এতে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ‘পিনাট বাটার’ রাখতে এই বোতল ব্যবহার করা হয়।
৫. ত্রিকোণের মধ্যে ৪ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের প্লাস্টিক বহু ব্যবহারের উপযোগী। বিশেষ করে, প্লাস্টিকের প্যাকেটে এই চিহ্ন প্রচুর দেখা যায়। খুব দামি বোতলে এই চিহ্ন থাকে।
৬. ত্রিকোণের মধ্যে ৫ সংখ্যা থাকলে— এই ধরনের প্লাস্টিক একদম নিরাপদ এবং ব্যবহারের যোগ্য। আইক্রিম কাপ বা সিরাপের বোতল অথবা খাবারের কন্টেনারে এই ধরনের চিহ্ন দেখা যায়।
৭. ত্রিকোণের মধ্যে ৬ অথবা ৭ সংখ্যা থাকলে— প্লাস্টিকের রেড কার্ড বলা হয় একে। এই ধরনের প্লাস্টিক মারাত্মক রকমের ক্ষতিকারক। কারণ এই ধরনের প্লাস্টিক তৈরি হয় পলিস্টিরিন এবং পলিকার্বনেট বিসফেনল-এ। এটা মানুষের মধ্যে হরমোন সমস্যা তৈরি করে। ক্রমাগত এই ধরনের প্লাস্টিকের ব্যবহার ক্যানসারের প্রবণতা বাড়ায়।
ছরিয়ে দিন সবাই জানুক!