Wednesday, January 31, 2024

তেলের খনির মজুদের পরিমান

যে দশটি দেশে সর্বোচ্চ তেলের রিজার্ভ আছে :::

তেলকে বলা হয়ে থাকে 'ব্ল্যাক গোল্ড'; এ থেকেই বোঝা যায় বৈশ্বিক অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব কতখানি।বৈশ্বিক অর্থনীতিতে যে কয়েকটি বিষয়ের পরিসংখ্যানের দিকে সবচেয়ে বেশি নজর রাখা হয়, তেলের উৎপাদন তার মধ্যে একটি, কারণ এটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক উৎপাদনের সাথে সরাসরি সম্পর্কযুক্ত। তেলকে বলা হয়ে থাকে 'ব্ল্যাক গোল্ড'; এ থেকেই বোঝা যায় বৈশ্বিক অর্থনীতিতে এর গুরুত্ব কতখানি।

১. ভেনেজুয়েলা
তেলের রিজার্ভ: ৩০৩.৮ বিলিয়ন ব্যারেল
বলিভারিয়ান রিপাবলিক অফ ভেনেজুয়েলা বা ভেনেজুয়েলা দক্ষিণ আমেরিকার একটি দেশ। বিশ্বের বৃহত্তম তেলের মজুদ থাকা সত্ত্বেও, ভেনেজুয়েলা তেল উৎপাদনকারী দেশের তালিকায় তুলনামূলকভাবে নিচের দিকে রয়েছে। তবে ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের ফলে তেলের সাপ্লাই চেইনে ব্যাঘাত ঘটায় এখন পরিস্থিতি পরিবর্তন হতে পারে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যেই এবছর ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে তাদের কিছু নিষেধাজ্ঞা শিথিল করেছে। এছাড়াও, তারা এটি শেভরন কর্পোরেশনকে দেশটিতে তেলের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করার জন্য একটি লাইসেন্স প্রদান করেছে।

২. সৌদি আরব
তেলের রিজার্ভ: ২৫৮.৬ বিলিয়ন ব্যারেল
কিংডম অব সৌদি এরাবিয়া (কেএসএ) বা সৌদি আরব বৈশ্বিক তেলের বাজারে প্রভাবশালী একটি দেশ হিসেবে কাজ করে এবং এটি ওপেকের বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশ, যারা কিনা ২০২২ সালের নভেম্বরে ১০.৪৮ মিলিয়ন ব্যারেল তেল সরবরাহ করেছিল। সৌদি আরবের জাতীয় তেল কোম্পানি, সৌদি এরাবিয়ান অয়েল কোম্পানি আয়ের দিক থেকেও বিশ্বের বৃহত্তম তেলের প্রতিষ্ঠান। যদিও ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের পর দাম বেড়ে যাওয়া সত্ত্বেও তেল উৎপাদন কমিয়ে দিয়ে এবছরের শুরুর দিকে বিতর্কের মুখে পড়েছিল সৌদি আরব।

৩. ইরান
তেলের রিজার্ভ: ২০৮.৬ বিলিয়ন ব্যারেল
পশ্চিম এশিয়ার দেশ ইরানের তেলের রিজার্ভ বিশ্বের সবচেয়ে বিতর্কিত বিষয়গুলোর মধ্যে একটি। ইরানের তেলের বাজারের ওপর যুক্তরাষ্ট্র ব্যাপক নিষেধাজ্ঞা জারি করার ফলে শুধুমাত্র হাতেগোনা কয়েকটি দেশ ইরান থেকে তেল কিনতে পারে। ইরানের প্রধান তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান, ন্যাশনাল ইরানিয়ান অয়েল কোম্পানি একসময় আয়ের দিক থেকে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অয়েল কোম্পানি ছিল। ভারত ও চীনই মূলত ইরানের তেলের প্রধান ক্রেতা এবং চলতি বছরে চীন রেকর্ড পরিমাণ তেল কিনেছে ইরানের কাছ থেকে। ক্রয় করে, চীনের ক্রয় এই বছরের শুরুতে রেকর্ড মাত্রা স্পর্শ করে।

৪. কানাডা
তেলের রিজার্ভ: ১৭০.৩ বিলিয়ন ব্যারেল
উত্তর আমেরিকার দেশ কানাডার বর্তমান জিডিপি ২.২৪ ট্রিলিয়ন ডলার। দেশটির বেশিরভাগ তেলের রিজার্ভই আথাবাস্কা অয়েল স্যান্ডসে অবস্থিত এবং কানাডার সর্ববৃহত তেল উতপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হলো কানাডিয়ান ন্যাশনাল রিসোর্সেস লিমিটেড। ২০২১ সালে কানাডা ছিল বিশ্বের চতুর্থ বৃহত তেল উৎপাদনকারী দেশ; সেসময় এটি দৈনিক ৫ দশমিক ৫৪ মিলিয়ন ব্যারেল তেল উৎপাদন করতো। দেশের অভ্যন্তরে তেলের ব্যবহার কমে ২.২৬ মিলিয়ন ব্যারেলে দাঁড়ানোয় কানাডা তাদের বেশিরভাগ তেল রপ্তানি করতে সক্ষম হয়। জানা গেছে, কানাডিয়ান ন্যাচারাল রিসোর্সেল লিমিটেড ২০২৩ সালের মধ্যে তাদের তেল উৎপাদন ১.১ মিলিয়ন ব্যারেল বাড়াতে চায়।

৫. ইরাক
তেলের রিজার্ভ: ১৪৫ বিলিয়ন ব্যারেল
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ ইরাকও ওপেকের একটি সদস্য দেশ। দেশটির অর্থনীতির অনেকটাই নির্ভর করে তেল রপ্তানির ওপর। ২০২১ সালে হিসাব অনুযায়ী, ইরাকের বৈদেশিক মুদ্রার ৯০% আসে অপরিশোধিত তেল বিক্রি করে। ওপেকের দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী দেশ ইরাক ২০২২ সালে নভেম্বর পর্যন্ত ৪.৪৫ মিলিয়ন তেল উৎপাদন করেছে। ইরাকের তেলের বাজারের উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠানগুলো হলো পেট্রোচায়না কোম্পানি লিমিটেড ও বিপি পি আই সি। এবছর ইরাকে তেল উৎপাদন বৃদ্ধি পেলেও আগামী বছর তা হ্রাস পেতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

৬. রাশিয়া
তেলের রিজার্ভ: ১০৮ বিলিয়ন ব্যারেল
আন্তঃমহাদেশীয় দেশ রাশিয়া প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। মূলত প্রাকৃতিক গ্যাস উৎপাদনে রাশিয়া শীর্ষ সারিতে থাকলেও দেশটিতে যথেষ্ট তেলের মজুদ রয়েছে। তবে নিষেধাজ্ঞার কারণে এবছর পশ্চিমা দেশগুলোর কাছে রাশিয়ার তেল বিক্রি করা কঠিন হয়ে পড়েছে এবং এর পরিবর্তে ভারত ও চীনের কাছে ছাড়কৃত মূল্যে তেল বিক্রি করছে তারা। ইউক্রেন যুদ্ধে অর্থায়নের ক্ষমতা সীমিত করার জন্য পশ্চিমা দেশগুলো রাশিয়ান তেল ব্যারেল প্রতি ৬০ ডলারে সীমাবদ্ধ রেখেছে।

৭. কুয়েত
তেলের রিজার্ভ: ১০১.৫ বিলিয়ন ব্যারেল
পশ্চিম এশিয়ার দেশ কুয়েত ওপেকেরও একটি সদস্য। কুয়েতের রপ্তানির অর্ধেকই হলো পেট্রোলিয়াম পণ্য এবং দেশটির জাতীয় তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান হলো কুয়েত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন। ২০২২ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ২.৬৮ মিলিয়ন ব্যারেল তেল উৎপাদন করেছে কুয়েত, যা ওপেকের মধ্যে চতুর্থ বৃহত্তম তেল উৎপাদনকারী। কুয়েতের বেশিরভাগ তেলই এশিয়ার দেশগুলো কিনে নেয়।

৮. সংযুক্ত আরব আমিরাত
তেলের রিজার্ভ: ৯৭.৮ বিলিয়ন ব্যারেল
৭৭৯ বিলিয়ন ডলার অর্থনীতির দেশ  সংযুক্ত আরব আমিরাতের মাথাপিছু জিডিপির হার অনেক বেশি। দেশটির মোট রপ্তানির প্রায় এক চতুর্থাংশ আসে তেল ও এ সংক্রান্ত পণ্য থেকে কাছাকাছি তৈরি করে। আরও তেল অন্বেষণের জন্য চলতি বছরের ডিসেম্বরে মালয়েশিয়ার সরকারি মালিকানাধীন অয়েল কোম্পানি পেট্রোলিয়াম ন্যাশনাল বারহাদের সাথে জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে তারা। সংযুক্ত আরব আমিরাতও ওপেক সদস্য এবং এবছরের নভেম্বর পর্যন্ত তারা ৩ দশমিক ২৯ মিলিয়ন ব্যারেল তেল উৎপাদন করেছে।

৯. লিবিয়া
তেলের রিজার্ভ: ৪৮.৩৬ বিলিয়ন ব্যারেল
উত্তর আফ্রিকার দেশ লিবিয়াও ওপেকের সদস্য। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশটির সরকার তেল উৎপাদন কার্যক্রমের ওপর কঠোর বিধিনিষেধ শিথিল করে এবং বৈশ্বিক কোম্পানিগুলোকে তাদের কাজ আবারও শুরু করার অনুমতি দেয়। ২০২২ সালে লিবিয়ার তেল উৎপাদন ক্ষমতাও বৃদ্ধি পেয়েছে, ২০২২ সালের নভেম্বর অবধি তারা ১ দশমিক ১৫ মিলিয়ন ব্যারেল তেল সরবরাহ করেছে।

১০. যুক্তরাষ্ট্র
তেলের রিজার্ভ: ৪৭.১০ বিলিয়ন ব্যারেল
নামে বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হিসেবে পরিচিত যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের  সর্ববৃহত তেলের ভোক্তা। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে দৈনিক তেল ব্যবহারের  পরিমাণ ছিল ১৯ দশমিক ৮৯ ব্যারেল। এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের নিজের পেট্রোলিয়াম  রিজার্ভও সবচেয়ে বেশি, ৩৭৮ দশমিক ৬ মিলিয়ন ব্যারেল (২০২২ এর ডিসেম্বর  পর্যন্ত)। এক্সন মোবিল কর্পোরেশনের মতো কিছু বৃহৎ অয়েল কোম্পানির অবস্থান  যুক্তরাষ্ট্রে।

collected

Sunday, January 28, 2024

বাবার ঋন

“বাবা তুমি তো বলেছিলে পিতৃ ঋণ কোনদিন শোধ হয় না। তুমি ছাব্বিশ বছরে আমার পেছনে যত টাকা খরচ করেছো তুমি কি জানো আমি আগামী তিন বছরে সে টাকা তোমায় ফিরিয়ে দিতে পারবো”।বাবা : ( কিছুটা মুচকি হেসে) “একটা গল্প শুনবি?”ছেলেটা কিছুটা অপ্রস্তুত হয়ে গেল। নিচু স্বরে বললো-“বলো বাবা শুনবো……”তোর বয়স যখন চার আমার মাসিক আয় তখন দু হাজার টাকা। ওই টাকায় সংসার চালানোর কষ্ট বাড়ির কাউকে কখোনো বুঝতে দেইনি। আমি আমার সাধ্যের মধ্যে সব সময় চেষ্টা করেছি তোর ‘মা কে ‘সুখী করতে। তোকে যেবার স্কুলে ভর্তি করলাম সেবার ই প্রথম আমরা দুজন- আমি-আর তোর মা পরিকল্পনা করেছি আমরা তোর পড়ার খরচের বিনিময়ে কি কি ত্যাগ করবো।
সে বছর তোর মাকে কিছুই দিতে পারিনি আমি। তুই যখন কলেজে উঠলি আমাদের অবস্থা তখন মোটা মুটি ভাল। কিন্তু খুব কষ্ট হয়েগেছিল যখন তোর মা খুব অসুস্থ হয়ে পড়েছিল। ঔষধ কেনার জন্য রোজ রোজ ওভারটাইম করে বাসে করে পায়ে হেটে ঘামে ভিজে বাড়ি ফিরতে খুব দুর্বিষহ লাগতো। কিন্তু কখোনো কাউকে বুঝতে দিইনি এমনকি তোর মা কেও না।
একদিন শো রুম থেকে একটা বাইক দেখে আসলাম। সে রাতে আমি স্বপ্নেও দেখেছিলাম আমি বাইকে চড়ে কাজে যাচ্ছি। কিন্তু পরের দিন তুই বায়না ধরলি ল্যাপটপ এর জন্য। তোর কষ্টে আমার কষ্ট হয় বাবা। আমি তোকে ল্যাপটপ টা কিনে দিয়েছিলাম।

আমার তখনকার এক টাকা তোর এখন এক পয়সা! কিন্তু মনে করে দেখ এই এক টাকা দিয়ে তুই বন্ধুদের নিয়ে পার্টি করেছিস। ব্র্যান্ড নিউ মোবাইলে হেড ফোন কানে লাগিয়ে সারা রাত গান শুনেছিস। পিকনিক করেছিস, ট্যুর করেছিস, কন্সার্ট দেখেছিস। তোর প্রতিটা দিন ছিল স্বপ্নের মতো।
আর তোর একশ টাকা নিয়ে আমি এখন সুগার মাপাই । জানিস আমার মাছ খাওয়া নিষেধ, মাংস খাওয়া নিষেধ, কি করে এত টাকা খরচ করি বল! তোর টাকা নিয়ে তাই আমি কল্পনার হাট বসাই। সে হাটে আমি বাইক চালিয়ে সারা শহর ঘুরে বেড়াই। বন্ধুদের নিয়ে সিনেমা দেখতে যাই। তোর মায়ের হাত ধরে তাঁত মেলায় ঘুরে বেড়াই।
বাবারা নাকি “খাড়ুশ টাইপের” হয় । আমিও আমার বাবাকে তাই ভাবতাম । পুরুষ থেকে পিতা হতে আমার কোনো কষ্ট হয়নি, সব কষ্ট তোর মা সহ্য করেছে। কিন্তু বিশ্বাস কর পিতা থেকে দ্বায়িত্বশীল পিতা হবার কষ্ট একজন পিতাই বোঝে। যুগে যুগে সর্বস্থানে মাতৃবন্দনাহলেও পিতৃবন্দনা কোথাও দেখেছিস ?
পিতৃবন্দনা আমি আশাও করি না। সন্তানের প্রতি ভালোবাসা কোনো পিতা হয়তো প্রকাশ করতে পারে না,তবে কোনো পিতা কখনোই সন্তানের প্রতি দ্বায়িত্ব পালনে বিচ্যুত হয় না। আমি তোর পেছনে আমার যে কষ্টার্জিত অর্থ ব্যায় করেছি তা হয়তো তুই তিন বছরে শোধ দিতে পারবি…কিন্তু যৌবনে দেখা আমার স্বপ্ন গুলো ?
যে স্বপ্নের কাঠামোতে দাঁড়িয়ে তুই আজ তোর ঋণশোধের কথা বলছিস.সেই স্বপ্ন গুলো কি আর কোনোদিন বাস্তব রুপ পাবে ?আর যদি বলিস বাবা আমি তোমার টাকা না তোমার ভালোবাসা তোমায় ফিরিয়ে দেব, তাহলে বলবো বাবাদের ভালোবাসা কখনো ফিরিয়ে দেয়া যায় না।
তোকে একটা প্রশ্ন করি, ধর তুই আমি আর তোর খোকা তিন জন এক নৌকায় বসে আছি। হঠাৎ নৌকা টা ডুবতে শুরু করলো….যে কোন একজনকে বাঁচাতে পারবি তুই।
কাকে বাঁচাবি ?( ছেলেটা হাজার চেষ্টা করেও এক চুল ঠোঁট নড়াতে পারছেনা! )উত্তর দিতে হবে না। ছেলেরা বাবা হয়, বাবা কখনো ছেলে হতে পারে না।পৃথিবীতে সব চেয়ে ভারী জিনিস কি জানিস?
পিতার কাঁধে পুত্রের লাশ!আমি শুধু আল্লাহর কাছে একটা জিনিস চাই।আমার শেষ যাত্রায় যেন আমি আমার ছেলের কাঁধে চড়ে যাই। তাহলেই তুই একটা ঋণ শোধ করতে পারবি –তোকে কোলে নেবার ঋণ ।
.
#virals #foryou 
.

অনু-গল্প:- #বাবার_ঋন
© #ইরতিজা_আহমেদ_শ্রাবণ
#সমাপ্ত

.
collected from FB

Saturday, January 27, 2024

অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি পাঠ্য বইটিতে ১১ টি অভিজ্ঞতা (Experience) রয়েছে। The experiences are based on literary terms more than language.

অষ্টম শ্রেণির ইংরেজি পাঠ্য বইটিতে ১১ টি অভিজ্ঞতা (Experience)
 রয়েছে। 
The experiences are based on literary terms more than language.

1.Beauty in Poetry 2.The Bizhu Festival
3.Language and Power 4.Paraphrasing and Rephrasing 5.Writing Cohesively 
6.Introducing Someone Formally
7.A Hole in the Face 8. Life in the Woods
9.Writing Differently 10.Success is Counted Sweetest 11.The Marchant of Venice.

1. Beauty in Poetry:
এ অভিজ্ঞতায় rhyming এর উপর আলোকপাত করা হয়েছে। Rhyming কবিতার একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। কবিতায় ছন্দ মেলানোর এই একটি বিষয় থাকে। কবিতার line কিংবা stanza বা স্তবকের শেষে শব্দের যে পুনরুক্তি সেটিকেই নির্দেশ করা হয়। আর এটাকে বলা হয় rhyme scheme আর এই রাইম স্কিম লাইনে লাইনে বা স্তবকে স্তবকে হতে পারে।
বহুল ব্যবহৃত রাইম স্কিমগুলোর কথা এখানে আলোচিত হয়েছে। 1. Alternate rhyme Pattern: যেখানে ১ম ও ৩য় লাইনে মিল। আবার ২য় ও ৪র্থ লাইনেও মিল থাকতে পারে।

 2.The Bizhu Festival: চাকমা আদিবাসীদের প্রধান উৎসব বিজু ফেস্টিভ্যাল যা আসলে বর্ষবরণ।
আমরা যেমন পহেলা বৈশাখ পালনের মধ্য দিয়ে বর্ষবরণ করি।
এই Experience টিতে একটি Grammatical বিষয় বুঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
Direct এবং Indirect উক্তি বুঝানোর জন্য যথাযথ  পটভূমি ব্যবহার করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষ উক্তি কাকে বলে?
পরোক্ষ উক্তি কী?
প্রত্যক্ষ উক্তি থেকে পরোক্ষ উক্তিতে কীভাবে?
একটু ভিন্নধারায় বুঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
যা একেবারে গতানুগতিক নয়। Reporting Verb, Reported Speech কী? কীভাবে Reported Speech  এ Subject ও Tense পরিবর্তিত হয়? এগুলো জানাতে ও বুঝাতে বেশ সময় ব্যয় করি।
কিন্তু তারপরও শিক্ষার্থীরা সঠিক ও স্বত:স্ফূর্তভাবে পরিবর্তন করার দক্ষতা অর্জন করে না অনেক ক্ষেত্রে। 
এ অভিজ্ঞতায় এগুলো শিক্ষার্থীরা নতুন ধাচে জানবে ও শিখবে।

3.Language and Power: ভাষা হচ্ছে আমাদের আবেগ,অনুভূতি,চিন্তাধারা,ভাবনা এবং ধারণাসমূহ অন্যের কাছে প্রকাশ করার মাধ্যম। আর এ প্রকাশ করার মাধ্যম গতিশীল হয় কথোপকথন বা সংলাপের মাধ্যমে। খেয়াল করলে দেখা যায়-আমাদের এই কথোপকথনের মাধ্যমে একজনের অবস্থান, কর্তৃত্ব,ক্ষমতা এবং অন্যের উপর তার প্রভাব ইত্যাদি প্রকাশ পায়।
Tonality এবং শব্দ প্রয়োগের ধরণেই বুঝা যায় যে, একজন আরেকজনের উপর কর্তৃত্ব করছেন। যার উপর কর্তৃত্ব করছেন তার শব্দ প্রয়োগ ও টোনও বলে দেয় তিনিও সে ব্যক্তিকে মানছেন বা সম্মান করছেন। 
যারা অধিকতর সম্মানীয় বা উচ্চাসনে আসীন তারা যেভাবে কথা বলেন; একজন শিক্ষার্থী বা অন্য কেউ সেভাবে কথা বলতে পারেন না।
সন্তানের পিতা মাতা যখন বলেন,"এখন খেলার সময় নয়। পড়তে বসো" সন্তান ক পিতা মাতার সাথে সেভাবে কর্তৃত্ব আরোপ করে কথা বলতে পারে?
অবশ্যই পারে না। 
উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলতে পারেন "এখন কাজের সময়। সকলে কাজে যান। কিন্তু এভাবে অধীনস্তরা বলতে পারেন না।
কারও এ ধরনের কর্তৃত্ব বা অবস্থানকে বলা হয় ‘Instrumental Power.
এ ধরনের অবস্থান যাদের তারা  শুধু নির্দেশ দিয়ে যায়। কে খুশী হলো? ক মন খারাপ করলো?
সেদিকে ভ্রূক্ষেপ করেন না।
শুধুই নির্দেশ দিয়ে যান।
আমাদের সমাজ ও পারিবারিক ব্যবস্হায়
 পিতামাতা,শিক্ষক, বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিক এবং সিনিয়র কর্মকর্তারা Instrumental Power ধারণ করেন। অধীনস্ত ও অন্যের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করার সময় এবং কথা বলার সময় সমাজে তাদের অবস্থান এবং তাদের কর্তৃত্বের ধারণা কথা প্রকাশ পায়। তাদের ভাষা,আচরণ,দৃষ্টিভঙ্গী এমন ধরনের কিছু প্রকাশ পায়  যা আমাদের বলে যে, সমাজে তাদের অবস্থান ভিন্ন। আবার যাদের উপর তারা কর্তৃত্ব ফলান তাদের অবস্থানও তাদের কথাবার্তা এবং যোগাযোগের সময় তাদের টোনের মাধ্যমে প্রকাশিত হয়। 

 4. Paraphrasing and Rephrasing:
প্যারাফ্রেজিং বা ভাষান্তর  দ্বারা একটি বিবৃতি বা কোনো টেক্সট পুনরায় লিখন বুঝায়। কোনো টেক্সটকে প্যারাফ্রেজ করার সময় প্রথমে তার অর্থটা বুঝতে হয়। তারপর সেটা সহজ ভাষায় লিখতে হয়।
তবে এ ক্ষেত্রে আমরা কোনোভাবেই টেক্সটির মূল ধারণা,বক্তব্য বা কোনো তথ্য পরিবর্তন বা কোনোরূপ বিকৃত করতে পারব না।
সাধারণত তিনটি পদ্ধতি অবলম্বন করে কোনো টেক্সেটর প্যারাফ্রেজ করি। যেমন: Synonym ব্যবহার করে মূল শব্দগুলোকে শুধু প্রতিস্থাপন করে।
এটা বাক্যের গঠন পরিবর্তন করলেও বাক্যের অর্থের কোনোরূপ পরিবর্তন করে না। আবার নতুন শব্দ যোগ করে কিংবা অপসারণ করেও তা করা যায়।

5.Writing Cohesively:
যে শব্দ বা শব্দগুচছ (phrase) বাক্যে বিভিন্ন ধারণাকে সংযোজিত করে তাকে সাধারণত Writing Cohesive বলে। বিভিন্ন টেক্সট যখন পড়ি তখন বুঝতে পারি এ টেক্সটে বিভিন্ন রকমের তথ্য ও ধারণা বিরাজমান এবং
তা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।
Cohesive Device সে তথ্য,ধারণা ও উপাত্তগুলোর মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে এমনভাবে উপস্থাপন করে যা পাঠকের জন্য বুঝতে সহজ হয়।
Cohesive device বাক্যগুলোর মধ্যে সম্পর্ক তৈরি করে এবং বক্তব্যকে যৌক্তিকভাবে পাঠকের সামনে এগিয়ে নিয়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের Cohesive device রয়েছে।
যেমন- linking Word/ connector রূপে,Conjunction এর রূপে,Pronoun ব্যবহার করে প্রভৃতি।

6Introducing Someone  formally:
এই Experience টিতে শিশুশ্রমের নেতিবাচক দিক আলোচিত হয়েছে। এটি মারাত্মক ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন। কীভাবে শিশুশ্রম দূর করা যায়? এখানে formal এবং informal writing এর বিষয়েও কথা বলা হয়েছে।
Formal writing তাদের জন্য যাদের সাথে সম্পর্কটাও formal বিবেচ্য।
আবার একেবারে পূর্বপরিচয় নাও থাকতে পারে। যাদের সাথে লেখকের ব্যক্তিগত সম্পর্কও হয়তো থাকে না।
তাই এ ধরনের লেখায় ব্যক্তিগত টোন কম থাকে,ব্যক্তিগত কথাও পরিত্যাজ্য এবং মার্জিত প্রমিত ভাষা ব্যবহৃত হয়।
পেশাগতক্ষেত্রে,শিক্ষাক্ষেত্রে এবং আইনগত উদ্দেশ্যে formal লেখা লিখে থাকি।
Ingormal লেখায় ব্যক্তিগত যোগাযোগের ক্ষেত্রে- বন্ধুত্বপূর্ণ ভাষা ব্যবহার করা হয় নিজের মতো করে এবং formal ভাষা ও টোন ব্যবহার করা যায়। প্রয়েজনে বা ভাবাবেগে পাঠককে সরাসরি ’তুমি, ’ আপনি’ বলে সম্বোধন করা হয়। যা খুবই স্বাভাবিক।

7. A Hole in the Fence:
এখানে summary বা সারাংশ লেখা নিয়ে আলোচনা  হয়েছে। সারাংশ হলো -কোনো একটি টেক্সট এর gist বা overview. একটি সারাংশ কোনো একটি বড় বা ব্যাপক বিষয়ের মূলভাব ও বক্তব্য সংক্ষিপ্ত আকারে ছোট পরিসরে পাঠককে জানাতে পারে।
বড় একটি text থেকে নিয়ম মেনে সারাংশ লিখতে পারা মানে প্রদত্ত বিষয়টি পাঠক ভালভাবে বুঝেছেন।
এভাবে গুছিয়ে সংক্ষিপ্তভাবে লিখতে পারাটাও একটি দক্ষতা। অনন্য একটি কৌশল। 
 সারাংশে বক্তার মূলভাব ও টোনকে যথাযথ ঠিক রেখে সংক্ষিপ্ত করে লিখতে হয়।এর আকার হবে মূল পাঠের এক চতুর্থাংশ কিংবা এক তৃতীয়াংশ। সারাংশ লেখার কৌশলে বলা হয়েছে--- 
প্রথমে ভালভাবে পাঠ করা,বিস্তারিত বিবরণ ও উদাহরণ থেকে মূল ধারণাকে আলাদা করা,লেখার সময় শুরুতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাক্য লেখা,
কোহেসিভ ডিভাইস ব্যবহার করে কয়েকটি বাক্যকে একত্রিত করা,যতিচিহ্ন ও বিরামচিহ্নের সঠিক প্রয়োগ  করা।

8.Life in the woods:
এই Experienceটিতে সনেটের কথা বলা হয়েছে। সনেট এক ধরনের কবিতা যা ১৪ লাইনবিশিষ্ট।
 এ ধারার কবিতায় কবি একটি বিষয় নিয়ে লিখে থাকেন যা প্রেম বা নীতি নৈতিকতার সাথে সম্পর্কিত। এ ধরনের কবিতায় বিভিন্ন ধরনের literary device যেমন- Metaphor,Smile এবং imegery ব্যবহৃত হয়ে থাকে। এগুলো ব্যবহার করা হয় পাঠকের কাছে মূল বিষয় বা কবিতার বাণী আকর্ষণীয় ও সহজবোধ্য করার লক্ষ্যে।

9.Writing Differently:
এই Experience এ বই পড়ার গুরুত্ব এবং উদ্দ্যেশ্যসমূহ তুলে ধরা হয়েছে। নতুন কিছু জানতে, তথ্য সংগ্রহের নিমিত্তে,আমাদের অর্জিত ধারণাগুলোকে একত্রিত করতে, নতুন কিছু লেখার জন্য এবং প্রয়োজনে কোনো text কে মূল্যায়ন করার জন্য আমরা সাধারণত পড়ে থাকি। আমাদের বই পড়তে হবে। সু অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। ছাত্র জীবনেই বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তোলা উচিত।
কারণ "একটি ভাল বইয়ের চেয়ে আর কোনো ভাল বন্ধু বা সঙ্গী কেউ হতে পারে না।"এ ধরনের চমৎকার উক্তি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হয়েছে এই Experience টিতে।
বই আমাদের সামনে নতুন জগত উন্মোচিত করে। 
কৌতুহল মেটানোর পাশাপাশি জ্ঞানের তৃষ্ণাও বাড়িয়ে দেয় এ বই। এই অভিজ্ঞতায়  তিন ধরনের text এর কথাও বলা হয়েছে। For exmp: 1. Narrative 2,Descriptive এবং 3. Expository.
 Narrative text হলো দেখে দেখে একটি গল্প তৈরি করা। Descriptive হলো চেনা বিষয় বা ব্যক্তির সাধারণ গুণাবলী ও তথ্য উপাত্ত উল্লেখ করা।
Expository text উদাহরণ হচেছ কোনো কিছুর গুরুত্বের উপর ভিত্তি করে একটি লেখা। 

 
10. Success is Counted Sweetest:
এই Experince টি রবার্ট ফ্রস্টের কবিতা 'The Road not Taken' যার সারমর্মে বলা যেতে পারে - Robert Frost এবং Edward Thomas পরস্পর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। তাঁদের জীবদ্দশায় তাঁরা ইংল্যান্ডে একত্রে অনেকবার হেঁটেছেন। এভাবে তাঁরা প্রায়ই হাঁটতেন। এভাবে একদিন হাঁটার সময় তারা দু'টো রাস্তার দেখতে পান।
Edward Thomas সে মুহুর্তে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছিলেন যে, কোন রাস্তায় তারা হাঁটবেন? যাই হোক এ দু'টোর একটিতে হেঁটেছিলেন।
পরবর্তী সময়ে অবশ্য তিনি বলেছেন যে,অন্য রাস্তাটিই তাদের অনুসরণ করা উচিত ছিল।
১৯১৫ খ্রিষ্টাব্দে Robert Frost নিউ হ্যাম্পফায়ার ফিরে এসে কবিতাটি লিখেন এবং বন্ধু থমাসকেও পাঠিয়ে দেন।
কবিতাটির মূল বিষয় হলো: মানুষের জীবনে কোনো কিছু বেছে নেওয়ার ধারণা যা মানুষের জীবনে অপ্রত্যাশিতভাবে অনেক প্রভাব ফেলে। 

এখানে কোনো কিছু বেছে নেওয়া এবং অনিশ্চয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। কবি শেষ পর্যন্ত কম ভ্রমণ করা পথটিই বেঁছে নিয়েছিলেন এই ভেবে যে, এইববিষয়টি জীবনে তাকে ভিন্নতা এনে দেবে। শেষ পঙক্তিতে কবি বলেছেন, কবি ভবিষ্যতে তার সিদ্ধান্তের নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করবেন। এখানে কবির বিচলিত মন ও দ্বিধাদ্বন্ধেট আভাস পাওয়া যায়। অপ্রচলিত পছন্দকে গুরুত্ব এবং ব্যক্তিস্বাতন্ত্র্যকে নির্দেশ করা হয়েছে এখানে।
পরিশেষে কবিতাটি পাঠকদের উৎসাহিত করেছে ----কোনো কিছু বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্তকে যথাসম্ভব গুরুত্ব দিয়ে,সুযোগকে কাজে লাগিয়ে সাধারণত সবাই যে পথ সচরাচর অবলম্বন করে তার থেকে একটু ভিন্ন পথ অনুসরণ করা উচিত।

11. The Merchant of Venice:
এ Experience এ বন্ধুত্বের প্রগাঢ় ভালোবাসা,অভাবনীয় ত্যাগ প্রকাশ করা হয়েছে এখানে দেখানো হয়েছে বন্ধুত্ব কেমন হওয়া উচিত?আরো দেখানো হয় বন্ধুত্বের পারস্পরিক বৈশিষ্টাবলী, জীবনে বন্ধু কেনো প্রয়োজন তা বুঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে।
বন্ধুদের সাথে আমরা সুখ দু:খের কথা ভাগাভাগি  করতে পারি,দু:খ ও আনন্দগুলোকে ভাগাভাগি করে নিতেও পারি। নিজের না বলা কথা, মনের অনেক দহন,যন্ত্রণা বন্ধুর সাথে শেয়ার করে নিজেকে হালকা করতে পারি। ভারাক্রান্ত মন বন্ধুর অভয় বাণীতে উদ্যম ফিরে পায়। হয় সাহসী। জীবনের তাগিদে নতুন কোন স্হানে গেলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়ে গেলে,তখন কোনো মানুষ সাহায্যে এগিয়ে এলে। সাহস দিলে,আশ্বাস দিলে। অভয় দিলে আমাদের মন আনন্দে নেচে উঠে উঠে।
পরোপকারী সে ব্যক্তি পরিগণিত হন আমাদের বন্ধু হিসেবে।
এ অভিজ্ঞতায় মুনিয়া ও লিপির মাধ্যমে নানা ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে তা বুঝানো হয়েছে। 

জীবন বহতা নদীর মত। এখানে থাকবে হাসি কান্না,সুখ দু:খ। শেক্সপিয়ারের The Merchant of Venice tragedy  ও comedy এ দু'য়ের সংমিশ্রণে অনন্য এক সৃষ্টি। যাকে বলা যায় ট্রাজিকমেডি।
আমাদের জীবনে হাসি কান্না,হর্ষ বিষাদ, দু:খ ও বেদনা পাশাপাশি পথ চলে। জীবনে তাদের অস্তিত্ব অস্বীকার করার কোনো জো নেই। এমন ধরেনরে ধরনেরই একটি নাটক The Merchant of Venice.

এ নাটকে Antonino একজন সফল ব্যবসায়ী ও বন্ধু বৎসল ব্যক্তি।
তিনি তার বন্ধু ব্যাসানিওর জন্য সুদের ব্যবসায়ী চরম কৃপণ ও দুষ্ট প্রকৃতির শাইলকের কাছ থেকে কিছু টাকা ঋণ নেন। কিন্তু সমুদ্রে বাণিজ্য জাহাজ ডুবির কারণে অ্যান্টোনিও সময়মতো সেই অর্থ পরিশোধ করতে পারেননি। আর দুষ্ট ও হিংসুক চরিত্রের শাইলকও সু্যোগ পেয়ে যায়। তাই শাইলক অ্যান্টোনিওর শরীর থেকে এক পাউন্ড মাংস কেটে নিত চান। এমতাবস্হায় সুন্দরী ও ধনাঢ্য পোর্শিয়া একজন আইনজীবীর পোশাক পরে অ্যান্টোনিওকে এই বিপদ থেকে এ যাত্রায় রক্ষা করেন।
Experience wise আরো কিছু সংযোজন করা হবে।
(কপি)

Friday, January 26, 2024

হাট্টিমাটিম’ আসলে ৫২ লাইনের একটি ছড়া, চার লাইনের নয় l

আপনি জানেন কী হাট্টিমাটিম’ আসলে ৫২ লাইনের একটি ছড়া, চার লাইনের নয় l
বাঙালিমাত্রই ছোটবেলায় পড়া এই ছড়াটি কোনওদিনই ভুলবেন না কেউ। 
কিন্তু ছড়াটি মোটেই মাত্র চার লাইনের নয়।
মোটামুটি কথা ফুটলেই বাঙালি শিশুদের যে কয়েকটি ছড়া কণ্ঠস্থ করানো হয়, তার মধ্যে একটি অবশ্যই

 ‘হাট্টিমাটিম টিম’। 
তারা মাঠে পাড়ে ডিম, 
তাদের খাড়া দুটো শিং, 
তারা হাট্টিমাটিম টিম। 

এর চেয়ে বেশি তথ্য শতকরা ৮০ শতাংশ বাঙালির কাছে রয়েছে কি না সন্দেহ। 
আদতে ছড়াটি মোটেই ৪ লাইনের নয়। রোকনুজ্জামান খানের লেখা একটি ৫২ লাইনের সম্পূর্ণ ছড়া। 
রোকনুজ্জামান খান জন্মেছিলেন ১৯২৫ সালের ৯ এপ্রিল অবিভক্ত বঙ্গের ফরিদপুর জেলায়। বাংলাদেশে তিনি ‘দাদাভাই’ নামে পরিচিত ছিলেন। সে দেশের জনপ্রিয় সংবাদপত্রের শিশু-কিশোরদের বিভাগের দায়িত্বে ছিলেন তিনি বহু বছর।   

তাঁর রচনার বেশিরভাগই শিশু-কিশোরদের জন্য। হাট্টিমাটিম সম্ভবত তাঁর রচনাগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। 

১৯৬২ সালে রচিত হয় ছড়াটি। ১৯৬৮ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত করা হয় তাঁকে। ১৯৯৯ সালে মারা যান রোকনুজ্জামান।

সেই ৫২ লাইনের আসল  ছড়াটা এইরকম -

টাট্টুকে আজ আনতে দিলাম 
বাজার থেকে শিম
মনের ভুলে আনল কিনে 
মস্ত একটা ডিম। 

বলল এটা ফ্রি পেয়েছে
নেয়নি কোনো দাম
ফুটলে বাঘের ছা বেরোবে
করবে ঘরের কাম।

সন্ধ্যা সকাল যখন দেখো 
দিচ্ছে ডিমে তা 
ডিম ফুটে আজ বের হয়েছে
লম্বা দুটো পা। 

উল্টে দিয়ে পানির কলস
উল্টে দিয়ে হাড়ি 
আজব দু'পা বেড়ায় ঘুরে 
গাঁয়ের যত বাড়ি। 

সপ্তা বাদে ডিমের থেকে
বের হল দুই হাত 
কুপি জ্বালায় দিনের শেষে 
যখন নামে রাত। 

উঠোন ঝাড়ে বাসন মাজে 
করে ঘরের কাম 
দেখলে সবাই রেগে মরে
বলে এবার থাম।

চোখ না থাকায় এ দুর্গতি 
ডিমের কি দোষ ভাই
উঠোন ঝেড়ে ময়লা ধুলায়
ঘর করে বোঝাই। 

বাসন মেজে সামলে রাখে 
ময়লা ফেলার ভাঁড়ে 
কাণ্ড দেখে টাট্টু বাড়ি
নিজের মাথায় মারে। 

শিঙের দেখা মিলল ডিমে 
মাস খানিকের মাঝে 
কেমনতর ডিম তা নিয়ে
বসলো বিচার সাঁঝে। 

গাঁয়ের মোড়ল পান চিবিয়ে 
বলল বিচার শেষ 
এই গাঁয়ে ডিম আর রবে না 
তবেই হবে বেশ। 

মনের দুখে ঘর ছেড়ে ডিম
চলল একা হেঁটে 
গাছের সাথে ধাক্কা খেয়ে
ডিম গেলো হায় ফেটে। 

গাঁয়ের মানুষ একসাথে সব; 
সবাই ভয়ে হিম 
ডিম ফেটে যা বের হল তা
হাট্টিমাটিম টিম। 

হাট্টিমাটিম টিম- 
তারা মাঠে পারে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট্টিমাটিম টিম।

@ ছবি ও লেখা ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত।

Wednesday, January 24, 2024

অভাব কাকে বলে?


অভাব কাকে বলে ? 😢😢😥
অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার, রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন, 
বলো তো, অভাব কাকে বলে ?

-'অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে 'অভাব' বলে।' 
ছেলেটি উত্তর দিল।

-এটা তো অর্থনীতির ভাষা, 
সাধারণ ভাবে অভাব কাকে বলে ? অর্থাৎ 'অভাব' বলতে তুমি ঠিক কি বোঝ ?

ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে আছে। 
কি বলবে ভাবছে সে।
স্যার আবার তাড়া দিলেন 
'বল' ...

ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল।

১। আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন, 
আর আমি বাড়ি থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাড়িতে ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না। 
মা তখন বলেন, আগে খবর নিবি না ক্লাস হবে কিনা ? 
মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে 'অভাব'।

২। বাবা যখন রাত করে বাড়ি আসেন মা তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো কেন ফিরতে ? 
বাবা বলেন, 'ওভারটাইম' ছিল। 
'ওভারটাইম' না করলে সংসার কিভাবে চলবে ? বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে আমার কাছে 'অভাব'।

৩। ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই 'অভাব'।

৪. মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে সেলাই দিতে দিতে বলে কাপড়টা অনেক ভাল আরো কিছুদিন পরা যাবে এটাই 'অভাব'।

৫। মাস শেষে টিউশনির পুরো টাকাটা মায়ের হাতে দিয়ে বলি, 
মা এটা তুমি সংসারে খরচ করো, 
মা তখন একটা স্বস্তির হাসি হাসেন। 
এই স্বস্তির হাসি হচ্ছে 'অভাব'।

৬। বন্ধুদের দামী স্মার্টফোনের ভিড়ে নিজের নর্মাল ফোন লজ্জায় যখন লুকিয়ে রাখি এই লজ্জাই আমার কাছে 'অভাব'।

৭। অভাবী হওয়ায় কাছের মানুষগুলো যখন আস্তে আস্তে দূরে সরে যায়,এই দূরে সরে পড়াটাই আমার কাছে 'অভাব'। ....

পুরো ক্লাসের সবাই দাঁড়িয়ে গেল! 
অনেকের চোখে জল! 

স্যার ও চোখের জল মুছতে মুছতে ছেলেটিকে কাছে টেনে নিলেন।💝

বস্তুতঃ আমাদের সহপাঠীদের মধ্যে এমন অনেকেই আছে, 
যারা কয়েক মাস অপেক্ষা করেও বাড়ি থেকে সামান্য টাকা পায় না। 
সব দুঃখ-কষ্টকে আড়াল করে হাসিমুখে দিনের পর দিন পার করে দেয় খেয়ে না খেয়ে!
তাদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকা কষ্ট টুকু বুঝার সুযোগ হয়তো আমাদের হয়ে ওঠে না!

এটাই বাস্তব !

সংগৃহীত

Monday, January 22, 2024

ছয় শব্দের গল্প

হ্যামিংওয়ের লেখা পৃথিবীর 
সবচেয়ে ছোট গল্প, মাত্র ছয় শব্দের! 

চে গেভারা ও ফিদেল কাস্ত্রোর অনুরোধে। 

ছোট গল্পের ইতিহাসে সবচেয়ে ছোট গল্পগুলোর মধ্যে বিখ্যাত একটি হলো আর্নেস্ট হ্যামিংওয়ের গল্পটি। মাত্র ছয় শব্দের গল্প। গল্পটা প্রায় সকলেরই জানা।  হ্যামিংওয়ে গল্পটা লিখেছিলেন বাজি ধরে। এখন মনে প্রশ্ন জাগছে নিশ্চয়ই! কার সঙ্গে বাজি ধরেছিলেন হ্যামিং?

প্রচলিত আছে বাজি ধরেছিলেন অপর দুই মহারথীর সঙ্গে।  

এক গ্রীষ্মে বোটে করে মাছ ধরতে গিয়েছেন তিনজন। হ্যামিংওয়ে, ফিদেল কাস্ত্রো আর চে গেভারা। অনেকক্ষণ বড়শি নিয়ে বসে থেকেও কোনো মাছের দেখা না পেয়ে বিরক্ত হয়ে উঠছেন সবাই। বিরক্তি কাটাতে চে গেভারা বললেন- আরে ধূর! মাছে খায় না তো কী হয়েছে? আমরা তো খেতে পারি। 

বলতে বলতে তিনি স্ন্যাক্সের প্যাকেট খুলে খাওয়া শুরু করলেন। হ্যামিংওয়ে আর ক্যাস্ত্রোই বা আর বসে থাকবেন কেন। খাওয়া শুরু করলেন তারাও। খেতে খেতে ফিদেল কাস্ত্রো হ্যামিংওয়েকে বললেন- তা কী এমন গল্প লেখো? এখন একটা গল্প লিখে দেখাও তো। 

হ্যামিংওয়ে বললেন- এখন? এই মাঝ নদীতে গল্প লিখব কী করে? নোটবুক খাতাপত্র তো সব রেখে এসেছি।

 চে গেভারা তখন খাওয়া শেষে টিস্যু পেপারে হাত মুছছিলেন। হাত মোছা বন্ধ করে তিনি টিস্যু পেপারটা হ্যামিংওয়ের দিকে এগিয়ে দিয়ে বললেন- এই নাও টিস্যু পেপার। ইচ্ছে থাকলে এখানেও লেখা যায়। হ্যামিংওয়ে হাত বাড়িয়ে টিস্যু পেপারটি নিলেন। খাওয়া বন্ধ করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলেন নদীর শান্ত স্বচ্ছ জলের দিকে। তারপর লিখলেন ছয়টি শব্দ। 

এই ছয়টি শব্দ পরবর্তীতে পৃথিবীর সবচেয়ে বিখ্যাত ক্ষুদ্র ছোট গল্প হয়ে গেল। তিনি লিখলেন- ‘ফর সেল, বেবিস সুজ,নেভার ওরন।’ অর্থ্যাৎ, ‘বিক্রির জন্য, শিশুর জুতা, ব্যবহৃত নয়’। 

গল্পটির ভাবার্থ এইরকম- বাচ্চার জন্য জুতা কেনা হয়েছিল। তবে সেই বাচ্চাটি পৃথিবীর আলোই দেখেনি। মায়ের গর্ভেই শিশুটির মৃত্যু হয়। ছয় শব্দে গর্ভে মারা যাওয়া শিশুর জন্য মায়ের অনুভূতি! এ ধরণের গল্পকে বলা হয় ‘ফ্ল্যাশ ফিকশন’ বা অণুগল্প। মাইক্রো শর্ট স্টোরি নামেও ডাকা হয় এসব গল্পকে। গল্পটি দারুণ পছন্দ হলো ফিদেল কাস্ত্রো এবং চে গেভারা দু’জনেরই। ক্যাস্ত্রো সঙ্গে সঙ্গে ১০ ডলার বের করে বকশিশ দিলেন হ্যামিংওয়েকে।

 তবে এই গল্পটার রচনা নিয়ে আরো একটি গল্প চালু আছে। হ্যামিংওয়ে একদিন তার অফিসের ছয় কলিগের সঙ্গে গল্প করছিলেন। হঠাৎ তিনি বললেন- মাত্র ছয় টি শব্দ দিয়ে তিনি একটি চমৎকার গল্প লিখতে পারবেন। তার কলিগরা হেসেই উড়িয়ে দিলো। বললো, ঠিক আছে। ১০ ডলারের বাজি। হ্যামিংওয়ে গল্পটা লিখলেন এবং বাজিতে জিতে গেলেন। 

 
মার্কিন সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে ১৯৫৪ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেছিলেন। তিনি সাতটি উপন্যাস, ছয়টি ছোট গল্প সংকলন এবং দুটি নন ফিকশন গ্রন্থ প্রকাশ করেছিলেন। তার মৃত্যুর পর আরো তিনটি উপন্যাস, চারটি ছোট গল্প সংকলন এবং তিনটি নন-ফিকশন গ্রন্থ প্রকাশ হয়েছিল। তার প্রকাশিত গ্রন্থের অনেকগুলোই আমেরিকান সাহিত্যের চিরায়ত বা ক্লাসিক গ্রন্থ হিসেবে বিবেচিত হয়। 

পৃথিবীর আরেকটি ক্ষুদ্রতম গল্প বা ফ্ল্যাশ ফিকশনের কথা জানেন কি? 'নক' নামের এ গল্পটির লিখেছিলেন ফ্রেড্ররিক ব্রাউন। এটি এখন পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ভূতের গল্প। এ গল্পের লেখক ফ্রেড্ররিক ব্রাউনও ছিলেন আমেরিকান। গল্পটি নিশ্চয়ই জানতে ইচ্ছা করছে? গল্পটি হলো- 

‘দ্য লাস্ট ম্যান অন আর্থ সেট আ রুম। দেয়ার ওয়াজ আ নক অন দা ডোর’। এর অনুবাদ করলে দাঁড়ায়, পৃথিবীর সর্বশেষ মানুষটি একাকী একটা রুমে বসে আছেন। হঠাৎ কে যেন তার দরজায় নক করল। 

 লাইনটি পড়তে পড়তে আপনার মনে হয়তো অনেক প্রশ্নের উদয় হয়েছে? ভাবছেন পৃথিবীর শেষ মানুষ... তাহলে দরজায় নক করলে কে? এজন্যই এই লাইন দুটি জায়গা করে নিয়েছে ছোট গল্পের তালিকায়। 

সূত্র... অবজারভার

স্লিপিং পার্টনার

IBA গ্রাজুয়েট এক ব্যবসায়ীর সাথে HSC সাইন্সে পড়ুয়া এক ছাত্রীর বিয়ে ঠিক হলো। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজ। এক মাস পরে বিয়ে।
ফোনে, ম্যাসেঞ্জারে নিয়মিত কথা হয় তাদের। বিয়ের এক সপ্তাহ আগে কথা প্রসঙ্গে মেয়েটা কৌতূহলী হয়ে হবু বরকে জিজ্ঞাসা করল-
- “আচ্ছা, তোমার ফ্যামিলি তো মধ্যবিত্ত। তুমি এত অল্প বয়সে এই যে এতো বড় বিজনেস দাড় করালে, মূলধন কোথায় পেলে?”
- “শুনো তাহলে। তোমাকে বিয়ে যখন করবো, কিছুই গোপন করবো না। তোমাদের বাসায় তোমাকে দেখতে যাবার সময় আমাদের সাথে ফর্সা করে একটা মেয়ে ছিল। মনে আছে তোমার?”
- “হ্যাঁ, তোমার আপু নাকি উনি?”
- “আরেহ্ না, তার নাম সাদিয়া। ঢাকার এক শিল্পপতির মেয়ে। ছাত্র অবস্থায় একটা আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় কনফারেন্সে গিয়ে তার সাথে আমার পরিচয় হয়। আমার বিজনেস প্ল্যান ওর সাথে শেয়ার করার পর সে সন্তুষ্ট হয়। নিয়মিত যোগাযোগের এক পর্যায়ে আমার উপর আস্থা রেখে সে আমার স্লিপিং পার্টনার হয়ে যায়। এরপর আমার মূলধন নিয়ে আর ভাবা লাগেনি। আমার আরো তিনজন স্লিপিং পার্টনার আছে। তবে সাদিয়া সবচেয়ে বেশি এফোর্ট দিয়েছে।”
- (রেগেমেগে) “শালা লুইচ্চা, জানোয়ার, ক্যারেক্টারলেস! আমার বেস্ট ফ্রেন্ড শাহেদের কাছে আগেই শুনেছি ভার্সিটির ছেলেরা এতো এতো মেয়ের সাথে ঘুমায়। আজ হাতেনাতে প্রমাণ পেলাম। থ্যাংকস গড। তোর মতো লুইচ্চার সাথে ফুলের মতো নিষ্পাপ এই আমার বিয়ে? না, কিছুতেই হতে পারে না। লুইচ্চা কোথাকার! ফোন রাখ!” (এই বলে মেয়েটা ফোন কেটে দিল)
🥰শিক্ষা:- যত বড় বিদ্বানই হন না কেন, অন্যের জ্ঞানের লেভেল না বুঝে তার কাছে ফর্মাল ওয়েতে সবকিছু প্রকাশ করতে যাবেন না। অবুঝ মানুষ ভালোভাবে না বুঝেই রিয়্যাক্ট করে থাকে।
☘️বি: দ্র:- স্লিপিং পার্টনার অর্থ ব্যবসায়ের নিষ্ক্রিয় অংশীদার। অর্থাৎ সে টাকা ইনভেস্ট করবে, কিন্তু আড়ালেই থেকে যাবে। কাজকর্ম যা করার আপনাকেই করতে হবে আর চুক্তি অনুযায়ী লাভের একটা নির্দিষ্ট অংশ তাকে দিতে হবে
collected

Sunday, January 21, 2024

লেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর জীবনের কিছু মজার ঘটনা

লেখক সৈয়দ মুজতবা আলীর জীবনের কিছু মজার ঘটনা 🙏
.
.
সৈয়দ  মুজতবা আলীর একবার প্রকাশকের সঙ্গে ঝামেলা হয়। তা নিয়ে মামলা হয়। আদালতে মামলায় লড়ার জন্য উকিল  দরকার পড়লো তাঁর । তিনি যান ব্যারিস্টার তাপসকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। মুজতবা আলী তাঁকে দেখে বললেন, ‘ভাই, আমি এমন একজন কৌশুলী চাই, যে আমার এই মামলাটায় আমায় হারিয়ে দেবে।’🤔🤔
.
তাপসকুমার রসটা ধরতে পেরে বললেন, 'আপনি ঠিক জায়গাতেই এসেছেন। আমি এখনও পর্যন্ত একটা মামলাতেও জিতিনি।'😀😀
.
সমরেন্দ্র সেনগুপ্ত সৈয়দ মুজতবা আলী স্মৃতিকথায় লিখেছিলেন  লালিমা নামের এক ছাত্রীর কথা।  
.
শান্তিনিকেতনের  কালোর চায়ের দোকানে সৈয়দ মুজতবা আলী চা খাচ্ছেন। সেখানে হঠাৎই উপস্থিত এক ছাত্রী। তিনি জার্মান ভাষা নিয়ে সদ্য পাশ করেছেন বিশ্বভারতী থেকে। সৈয়দ মুজতবা  আলী  তখন জার্মান পড়াতেন। বিশ্বভারতীর এক অধ্যাপক তাঁর সাথে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন মেয়েটির সঙ্গে। শুনেই সৈয়দ মুজতবা আলী বললেন, ‘ইস, আমি জার্মান পড়াতে এলুম আর সুন্দরী তুমি বেরিয়ে গেলে। আচ্ছা দেখি কী রকম জার্মান শিখেছ। একটা খিস্তি করো তো জার্মান ভাষায়। ভয় নেই, কেউ এখানে বুঝবে না।’ 
জার্মান ভাষায় পরীক্ষা নেয়ার সময়েও ছাত্রীদের এই রকমই কান লাল করা প্রশ্ন করতেন তিনি।
.
শান্তিনিকেতনের অন্যান্য দর্শন  বস্তুর সঙ্গে তিনিও একটি দর্শনীয় সামগ্রী হয়ে উঠেছিলেন সৈয়দ মুজতবা আলী।’ একবার একটি দলের কাছে জানতে চেয়েছিলেন, ‘শান্তিনিকেতনে এসেছ কী কী দেখতে? ক্ষিতিমোহনবাবুকে দেখেছ? ওরা বললে, দেখেছি। নন্দলাল বসুকে? হ্যাঁ, দেখেছি। হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে? তাঁকেও দেখেছি।’ তার পরেই তাঁর উক্তি, ‘ওঃ বাঘ সিংহ সব দেখে, এখন বুঝি খট্টাশটাকে দেখতে এসেছ।’
.
ভরা মজলিস জমাতে মুজতবা আলীর জুড়ি ছিলোনা। যথারীতি এক বিয়েবাড়িতে তাঁকে ঘিরে আসর জমে উঠেছে। নতুন আত্মীয়স্বজন জামাইয়ের সঙ্গে শাশুড়ির পরিচয় করিয়ে দিচ্ছিলেন। শ্যালক-শ্যালিকারা নতুন জামাইয়ের সঙ্গে মশকরা করছে। হঠাৎ সৈয়দ মুজতবা আলী শাশুড়িকে জিজ্ঞেস করে বসল, ‘আপনি কিছুক্ষণ আগে জলে পড়ার কোনও শব্দ শুনতে পেয়েছেন কি?’ শাশুড়ি কিছু বুঝতে না পেরে চুপ করে রইলেন। 
‘অগ্নিসাক্ষী করে এই যে আপনি আপনার মেয়েকে জলে ফেলে দিলেন, তার কি কোনও আওয়াজ শুনতে পাননি?’ খোলসা করলেন মুজতবা আলী।
.
সৈয়দ মুজতবা আলীর "শ্রেষ্ঠ রম্যরচনা" গ্রন্থ প্রকাশিত হবে।  প্রকাশক হলেন   সবিতেন্দ্রনাথ।  তথা ভানুবাবুদের প্রকাশনা সংস্থা। তো বইয়ের জন্য চুক্তি হল। 
সৈয়দ মুজতবা আলীর কথা মতো চুক্তির কিছু দিন পরে প্রকাশক দল বেঁধে গেলেন শান্তিনিকেতনে সৈয়দ মুজতবা আলীর ডেরায়। মুজতবা আলী ঘরের ভিতরে নিয়ে গেলেন এরপর  স্ত্রীকে ডাকতে শুরু করলেন এই বলে,  ‘ও বৌ, এসে দ্যাখো, আমার কলকাতার পাবলিশাররা এসেছে।’ তাঁর স্ত্রী তো এমন সম্বোধনে অতিথিদের সামনে সংকুচিত। একটু কুণ্ঠিত ভাবে বললেন, ‘কিছু মনে করবেন না, উনি বৌ বৌ করে এমন ডাকেন, যাঁরা আসেন তাঁরা এবং আমি সবাই লজ্জায় পড়ি।’
.
বেশী বয়সে বিয়ে করেছিলেন বলে সবসময়ই আক্ষেপ করতেন মুজতবা আলী। বলতেন, বেশী বয়সে যে পতিরা বিয়ে করে তারা ভীষণ বউ প্রেমী হয়। আমার অবস্থা হয়েছে তেমনই। 
.
এক সময়ে  অ্যালসেশিয়ান জাতের কুকুর পুষছেন সৈয়দ মুজতবা আলী। । পোষা কুকুরটাকে ডাকতেন ‘মাস্টার’ বলে। 
.
কারণ সৈয়দ মুজতবা আলী একটু বেশী খেতে আরম্ভ করলেই কুকুরটা ঘেউ ঘেউ করে চিৎকার করতে শুরু করত। মানে মনিবের উপরে মাস্টারি করত। মুজতবা আলী কুকুরটাকে নিয়ে এক লেখায় লিখেছিলেন, ‘গত জন্মে এ ব্যাটা নিশ্চয় আমার চাচা ছিল।’

‘হাঁড়িতে ভাত থাকলে সাঁওতাল কাজে যায় না। আর আমার ড্রয়ারে টাকা থাকলে আমি লিখি না!’ নিজের লেখালেখি সম্পর্কে এক লেখায় লিখেছিলেন তিনি। ,
.
কৃতজ্ঞতা ~ আহমাদ ইসতিয়াখ🏖️🏖️

বই পড়ুয়াদের জন্য ৩০টি টিপস

বই পড়ুয়াদের জন্য ৩০টি টিপস
.
১) বইপড়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো পড়ার জন্য বসা! অধিকাংশ মানুষের এই সুযোগটাই হয় না। 
.
২)  পড়ার মজা বাড়ানোর একটি কার্যকরী উপায় হলো, বোরিং টপিকের বইগুলো আগে না পড়া।
.
৩)  একটি বই পড়লেই জীবন হয়ত পাল্টে যাবে না। কিন্তু প্রতিদিন বই পড়লে একদিন না একদিন জীবন পাল্টাবে ইনশাআল্লাহ।
.
৪) নতুন বইয়ের চাইতে সেসব বই বেশি পড়ুন, যেগুলো যুগ যুগ ধরে মানুষ পড়ছে। 
.
৫) জীবনে আপনি কয়টা বই পড়েছেন, সেটা দেখার বিষয় না। দেখুন কয়টা বই আপনার ভিতরে রেখাপাত করতে পেরেছে।
.
৬) পড়ার সময় মনোযোগ থাকে না? মোবাইল অন্য রুমে রেখে আসুন। মনোযোগ আসতে বাধ্য।
.
৭) একটি ভালো বই যদি একবার পড়তে হয়, তাহলে সেরা বইগুলো বার বার পড়তে হবে। 
.
৮) বই পড়া শুরু করতে চাইলে 'পড়ুয়া' হওয়া জরুরী না। বরং বই পড়তে পড়তেই একদিন আপনি পড়ুয়া হয়ে উঠবেন।
.
৯) পড়ার অভ্যাস হারিয়ে ফেলার চেয়ে একটা খারাপ বই ছেড়ে দেওয়া ভালো। 
.
১০) কোনো বই যদি আপনার জীবনে সামান্য পরিবর্তনও এনে থাকে, তাহলে বছরে সেটা একবার হলেও পুনরায় পড়ুন।
.
১১) যে বই আপনার ভালো লাগেনি, সেটা নিজের কাছে না রেখে অন্যকে গিফট করে দেওয়া ভালো। 
.
১২) বই পড়ার মোক্ষম সময় হলো, যখন আপনি মোবাইল নিয়ে পড়ে থাকেন। 
.
১৩) সব পাঠককেই এমন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যেতে হয়, যখন সে বুঝে উঠতে পারে না তার জন্য কোন বইটি ভালো হবে। 
.
১৪) ওপরের সমস্যাটার সমাধান হলো, সঙ্কোচ না করে বড়দের সহায়তা নেওয়া। তাহলে অনেক সময়, শ্রম দুটোই বেঁচে যাবে। 
.
১৫) একটি সেরা বইয়ের বৈশিষ্ট্য হলো, আপনি চাইলেও সেটা দ্রুত পড়ে ফেলতে পারবেন না। কারণ, সে আপনাকে বার বার থামিয়ে দেবে, ভাবাবে। 
.
১৬) বই পড়ার মূল উদ্দেশ্য হলো কাজে পরিণত করা। মুখস্থ নয়। সুতরাং তথ্য-উপাত্ত মনে রাখার বদলে কাজেকর্মে বাস্তবায়নে বেশি মনোযোগ দিন।
.
১৭) বই পড়ার অভ্যাস গড়তে চান? তাহলে প্রতিদিন ২ মিনিট করে পড়ার টার্গেট নিন। জি এত ছোট টার্গেট, যাতে আপনার মন অজুহাত দেখানোর সুযোগই না পায়। 
.
১৮) একটি ভালো বইয়ের সারাংশ যে পড়ে, তার চাইতে ১০ গুণ বেশি উপকার পায় সেই ব্যক্তি, যে সারাংশটা লিখে। কাজেই বই পড়া শেষে সারাংশ লিখতে ভুলবেন না।
.
১৯) কোনো বই পড়ার পর যদি আপনার আচার-ব্যবহারে, চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন না আসে, তাহলে বুঝে নিবেন হয় বইটি ভালো নয় অথবা আপনি কিছুই শিখতে পারেন নি।
.
২০) প্রচুর বই কিনলেই পাঠক হওয়া যায় না। কথা সত্য। তবে অল্প বই নিয়ম করে প্রতিদিন পড়লে একদিন ঠিকই ভালো পাঠক হয়ে যাবেন। 
.
২১) বই কেনা মানে বিনিয়োগ করা, খরচ নয়। হতে পারে একটি ভালো বই ভবিষ্যতে আপনাকে লক্ষকোটি টাকা আয়ের রাস্তা দেখিয়ে দিচ্ছে। 
.
২২) পড়ার জন্য মোটিভেশন নয়, বেশি দরকার পড়ার পরিবেশ তৈরি করা। একটা সাধারণ বই আপনি লাইব্রেরীতে বসে যত সহজে পড়ে ফেলতে পারবেন, একটি অসাধারণ বই কোলাহল পরিবেশে পড়া ততটাই কঠিন হবে, যদিও বইটা অসাধারণ। 
.
২৩) যেখানেই যান, একটি বই সঙ্গে রাখুন। কারণ, আপনি জানেন না, কখন আপনি বই পড়ার জন্য বাড়তি সময় পেতে যাচ্ছেন।
.
২৪) একটি বইকে সর্বোচ্চ ৩বার সুযোগ দিতে পারেন (৩টি অধ্যায় পড়ার মাধ্যমে)। এরপরও যদি বইটি ভালো না লাগে, তাহলে অন্য বই ধরুন। 
.
২৫) একজন লেখকের জন্য সবচেয়ে বড় প্রশংসার বিষয় হলো, যখন সে দেখে পাঠক তার বইটি দাগিয়ে দাগিয়ে পড়েছে, হাইলাইট করেছে, নোট টুকে রেখেছে। 
.
২৬) ছোট বইকে কখনো তুচ্ছজ্ঞান করবেন না। কখনো কখনো ছোট মরীচে ঝাল বেশি হয়।
.
২৭) আপনার সমস্যা যদি অসংখ্য হয়, তাহলে বইও অসংখ্য পড়ুন। প্রত্যেক নতুন সমস্যারই নতুন বই আছে।
.
২৮) বই হলো শিক্ষা নেবার সবচেয়ে শর্টকাট রাস্তা। মাত্র ১০০ টাকা খরচ করে আপনি ১০০ দিনের শিক্ষা পেয়ে যেতে পারেন, কিংবা কয়েক বছরের! 
.
২৯) অতীতের ফেলে আসা সময়গুলো যদি বই জন্য পড়ার ভালো সময় হয়ে থাকে, তাহলে আজকে থেকেই পড়া শুরু করলে সেটা হবে সর্বোত্তম সময়।  
.
৩০) একটি ভালো বইয়ের নাম ভুলে যেতে পারেন, বইয়ের আলোচনাও ভুলে যেতে পারেন। কিন্তু শিক্ষাটা আজীবন আপনার মনে গেঁথে থাকবে।

Collected from internet

some poetic terms

What is  Genre?

*Genre* 
*Definition of Genre*
 ```Genre means a type of art, literature, or music characterized by a specific form, content, and style``` . 

 _For example_ , 
literature has four main genres:

 *Poetry,* 
*Drama*,
*Fiction, and*
*Non-fiction.* 

 ```All of these genres have particular features and functions that distinguish them from one another.``` Hence, it is necessary on the part of readers to know which category of genre they are reading in order to understand the message it conveys, as they may have certain expectations prior to the reading concerned.

 *Types of Genre* 

There are five types of genres in literature, which include:

 *Poetry* 

 _Poetry is the first major literary genre_ 
. All types of poetry share specific characteristics. In fact, poetry is a form of text that follows a meter and rhythm, with each line and syllable. It is further subdivided into different genres, such an epic poem, narrative, romantic, dramatic, and lyric. 
 *Dramatic poetry* includes melodrama, tragedy, and comedy, while other poems includes ode, sonnet, elegy, ballad, song, and epic.

 *Popular examples of epic poems include Paradise Lost, by John Milton,* The Iliad and The Odyssey, by Homer. Examples of romantic poems include Red Red Rose, by Robert Burns. All these poetic forms share specific features, such as they do not follow paragraphs or sentences; they use stanzas and lines instead. Some forms follow very strict rules of length, and number of stanzas and lines, such as villanelle, sonnet, and haiku. Others may be free-form, like Feelings, Now, by Katherine Foreman, which is devoid of any regular meter and rhyme scheme. Besides that, often poetry uses figurative language, such as metaphor, simile, onomatopoeia, hyperbole, and alliteration to create heightened effect.

 *Drama* 

Drama is a form of text that is performed in front of an audience. It is also called a play. Its written text contains dialogues, and stage directions. This genre has further categories such as comedy, tragedy, and tragicomedy. William Shakespeare is known as the father of English drama. His well-known plays include Taming of the Shrew, Romeo & Juliet, and Hamlet. Greek playwrights were the pioneers in this field, such as Sophocles’ masterpiece Oedipus Rex, and Antigone, while modern dramas include Death of a Salesman, by Arthur Miller.

 *Prose* 

This type of written text is different from poetry in that it has complete sentences organized into paragraphs. Unlike poetry, prose focuses on characters and plot, rather than focusing on sounds. It includes short stories and novels, while fiction and non-fiction are its sub genres. Prose is further categorized into essays, speeches, sermons, and interpretations.

 *Fiction* 

Fiction has three categories that are, realistic, non-realistic, and semi-fiction. Usually, fiction work is not real and therefore, authors can use complex figurative language to touch readers’ imaginations. Unlike poetry, it is more structured, follows proper grammatical pattern, and correct mechanics. A fictional work may incorporate fantastical and imaginary ideas from everyday life. It comprises some important elements such as plot, exposition, foreshadowing, rising action, climax, falling action, and resolution. Popular examples of literary fiction include, James Joyce’s novel A Portrait of an Artist as a Young Man, Charles Dickens’ A Tale of Two Cities, Jane Austen’s Pride and Prejudice, and Harper Lee’s To Kill a Mockingbird.

 *Non-Fiction* 
Non-fiction is a vast category that also has sub-genres; it could be creative like a personal essay, or factual, like a scientific paper. It may also use figurative language, however, not unlike poetry, or fiction has. Sometimes, non-fiction may tell a story, like an autobiography, or sometimes it may convey information to readers.

 *Other examples of non-fiction include* biographies, diaries, memoirs, journals, fantasies, mysteries, and romances. A popular example of non-fiction genre is Michael Pollan’s highly celebrated book, The Omnivore’s Dilemma: A Natural History of Four Meals, which is an account of the eating habits of Americans.

 *Function of Genre.* 

Different genres have different roles. For example, fiction and dramatic genres help students and writers learn and improve their communication skills. A poetic genre, on the other hand, enhances imaginative and emotional power of the readers. Non-fictional texts and essays help readers develop analytical and persuasive capabilities. However, the major function of genre is to establish a code of behavior between the writers and audience, and keep the readers informed about the topics discussed or the themes presented.

জীবনের হিসাব

জীবনের হিসাব 
– সুকুমার রায়

বিদ্যেবোঝাই বাবুমশাই চড়ি সখের বোটে
মাঝিরে কন , “বলতে পারিস্ সূর্যি কেন ওঠে?
চাঁদটা কেন বাড়ে কমে? জোয়ার কেন আসে?”
বৃদ্ধ মাঝি অবাক হয়ে ফ্যাল্ফেলিয়ে হাসে।
বাবু বলেন, “সারা জনম মরলিরে তুই খাটি,
জ্ঞান বিনা তোর জীবনটা যে চারি আনাই মাটি!”
খানিক বাদে কহেন বাবু,”বলত দেখি ভেবে
নদীর ধারা কেম্নে আসে পাহাড় হতে নেবে?
বলত কেন লবনপোরা সাগরভরা পানি?”
মাঝি সে কয়, “আরে মশাই , অত কি আর জানি?”
বাবু বলেন, “এই বয়সে জানিসনেও তাকি?
জীবনটা তোর নেহাৎ খেলো, অষ্ট আনাই ফাকি।”
আবার ভেবে কহেন বাবু, “বলতো ওরে বুড়ো,
কেন এমন নীল দেখা যায় আকাশের ঐ চুড়ো?
বলত দেখি সূর্য চাঁদে গ্রহণ লাগে কেন?”
বৃদ্ধ বলে, “আমায় কেন লজ্জা দেছেন হেন?”
বাবু বলেন, “বলব কি আর, বলব তোরে কি তা,-
দেখছি এখন জীবনটা তোর বারো আনাই বৃথা।”
খানিক বাদে ঝড় উঠেছে, ঢেউ উঠেছে ফুলে,
বাবু দেখেন নৌকাখানি ডুবল বুঝি দুলে।
মাঝিরে কন, “একি আপদ! ওরে ও ভাই মাঝি,
ডুবল নাকি নৌকো এবার ? মরব নাকিআজি?”
মাঝি শুধায়, “সাঁতার জানো? মাথা নাড়েন বাবু”
মুর্খ মাঝি বলে, “মশাই , এখন কেন কাবু?
বাঁচলে শেষে আমার কথা হিসেব কারো পিছে,
তোমার দেখি জীবনখানা ষোল আনাই মিছে!

ফুলুকে বলা হয় 'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী'।

____ফুলুকে বলা হয় 'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী'।

 ব্রিটিশ গোয়েন্দারা বলত ফুলু নাকি বিজ্ঞানীর ছদ্মবেশে বিপ্লবী। ফুলু নাকি বঙ্গভঙ্গ আন্দোলোনের সময় বিপ্লবীদের অস্ত্র কেনার টাকা দিত। ফুলুর দেশপ্রেম এতই উগ্র ছিল, যে ঢাকার একজন উচ্চপদস্থ অফিসার বলতে বাধ্য হয়েছিলেন, 'স্যার পি.সি. রায়ের মতো লোক যদি আধ-ডজন থাকতেন, এতদিনে দেশ স্বাধীন হয়ে যেত।' ১৯১৯ সালে ফুলুকে ব্রিটিশরা দিয়েছিল Companion of the Indian Empire(C.I.E.) উপাধি, সেই বছরই কলকাতার টাউন হলে রাউলাট বিলের বিরোধিতায় গর্জে উঠেছিল ফুলু, বলেছিল, 'দেশের জন্য প্রয়োজন হলে বিজ্ঞানীকে টেস্ট টিউব ছেড়ে গবেষণাগারের বাইরে আসতে হবে। বিজ্ঞানের গবেষণা অপেক্ষা করতে পারে, কিন্তু স্বরাজের জন্য সংগ্রাম অপেক্ষা করতে পারে না।'

প্রেসিডেন্সি কলেজে ২৭ বছর পড়িয়েছে ফুলু। ক্লাসে ফুলু পড়াতো বাংলা ভাষায়। নীচের দিকেই ক্লাস নিতে ভালোবাসত ফুলু, সে বলত 'কুমোর যেমন কাদার ডেলাকে তার পচ্ছন্দমত আকার দিতে পারে হাইস্কুল থেকে সদ্য কলেজে আসা ছাত্র-ছাত্রীদের তেমনি সুন্দরভাবে গড়ে তোলা যায়।' সে সব সময় চাইত তার ছাত্রছাত্রীরা তাকে ছাপিয়ে যাক। তাই সে লিখেছিল , ' সর্বত্র জয় অনুসন্ধান করিবে, কিন্ত পুত্র ও শিষ্যের নিকট পরাজয় স্বীকার করিয়া সুখী হইবে।' ফুলুর এক মুসলিম ছাত্র ছিলেন ডঃ কুদরত-ই খুদা। ১৯১৫ সালে কেমিস্ট্রিতে এম.এস.সি পরীক্ষায় কুদরত-ই খুদা প্রথম শ্রেণী পাওয়ায় কয়েকজন কট্টর হিন্দু শিক্ষক ফুলুকে অনুরোধ করেছিলেন কুদরত-ই খুদাকে প্রথম শ্রেণী না দেওয়ার জন্য। কিন্ত ফুলু যে অসাম্প্রদায়িক পিতার ভাবাদর্শে দীক্ষিত। ফুলুর কাছে যে যোগ্য সে যোগ্যই। তাই ফুলু রাজি হয়নি।

ফুলুকে একবার বিশ্বকবি লিখেওছিলেন, '…যেসব জন্ম-সাহিত্যিক গোলমালের মধ্যে ল্যাবরেটরির মধ্যে ঢুকে পড়ে, জাত খুইয়ে বৈজ্ঞানিকের হাটে হারিয়ে গিয়েছেন তাদের ফের জাতে তুলব। আমার এক একবার সন্দেহ হয় আপনিও বা সেই দলের একজন হবেন।' আসলে বিশ্বকবি অনুভব করেছিলেন, বিলেতে পড়াশুনা করলেও এবং ইংরেজিতে চোস্ত হলেও বাংলা ভাষা ছিল ফুলুর প্রাণ এবং ফুলুর মধ্যে লুকিয়ে ছিল এক সাহিত্যিক। ফুলুর ৭০ তম জন্মজয়ন্তীর দিনে রবীন্দ্রনাথ এসেছিলেন, আবেগমথিত কণ্ঠে বিশ্বকবি বলেছিলেন, 'আমরা দুজনে সহযাত্রী, কালের তরীতে আমরা প্রায় একঘাটে এসে পৌছেছি।' সেদিন রবীন্দ্রনাথ ফুলুর হাতে তুলে দিয়েছিলেন একটি তাম্রফলক, তাতে খোদাই করা ছিল কবির লেখা দুটি লাইন -'প্রেম রসায়নে ওগো সর্বজনপ্রিয়, করিলে বিশ্বের জনে আপন আত্মীয়।'

ছোটবেলা থেকেই কলা খেতে ভালোবাসত ফুলু, সকালে টিফিন করত দুটো কলা দিয়ে। চাঁপাকলা ফুলুর খুব প্রিয় ছিল। সেই সময় এক পয়সায় দুটো চাঁপাকলা পাওয়া যেত। একদিন এক ছাত্র স্যারের জন্য তিন পয়সা দিয়ে দুটো কলা নিয়ে আসায় কি রাগ ফুলুর, ছাত্রকে বলেছিল, 'নবাবি করতে শিখেছ, আমায় পথে বসাবে?'
এর কিছুক্ষণ পরেই কংগ্রেস নেতা ড . প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ এসেছিলেন ফুলুর কাছে, তাঁর তিনহাজার টাকা দরকার ছিল। যে যুগে এক পয়সায় দুটো কলা পাওয়া যেত, সে যুগে তিন হাজার টাকার মুল্য সহজেই অনুমেয়। বিনা বাক্যব্যয়ে তিনহাজার টাকার চেক লিখে দিয়েছিল ফুলু।

'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী' রাড়ুলীর ফুলুর নাম তখন সারা বিশ্ব জানে। সাইমন কমিশনের সদস্যরা বিজ্ঞান কলেজের কথা ও ফুলুর কথা লন্ডনে অনেক শুনেছিল। তারা কলকাতায় এসে বিজ্ঞান কলেজ পরিদর্শনে এসেছিল, আসল উদ্দেশ্য ছিল ফুলুকে দেখা। এক দুপুরে তারা ফুলুর ঘরে এসে বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গিয়েছিল। 'বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানী' মারকিউরাস নাইট্রাইটের আবিস্কারক স্যার পি,সি,রায় গামছা পরে চেয়ারে বসে আছেন। কারণ ফুলু তার ধুতি খানা কেচে রোদে শুকাতে দিয়েছিল। ঘরের এক কোণে স্টোভ জ্বলছে, নিজের খাবার নিজেই রান্না করছিল ফুলু। একটু লজ্জা না পেয়ে ফুলু নাকি সেই অবস্থাতেই সাইমন কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন।

তিনি বুঝেছিলেন, ‘‘একটা সমগ্র জাতি শুধুমাত্র কেরানী বা মসীজীবী’’ হয়ে টিকে থাকতে পারে না। বাঙালি জাতিকে স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখালেন তিনি। ১৯০১ সালে প্রতিষ্ঠা করলেন বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিকল ওয়ার্কস। মূলধন বলতে ছিল, মাত্র আটশো টাকা আর পূর্ণ আত্মবিশ্বাস।

তাঁর আদর্শ বাঙালি পালন করে না | আমাদের ক্ষমা করবেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় | বিনম্র প্রণাম |

রূপাঞ্জন গোস্বামী (The Wall)
collected

Wednesday, January 17, 2024

100 usefull sentences

১০০টি ইংরেজি শর্ট ডায়ালগ, কথা বলতে
যা প্রায়ই ব্যবহার হয়
✪ Definitely – অবশ্যই
✪ Let it pass - ছেড়ে দিন।
✪ Obviously – স্পষ্টত, সম্ভবত
✪ I’m off - আমি গেলাম।
✪ As if - যেন, কি যে হতো
✪ My goodness! - একি!
✪ How come - কি ব্যাপার?
✪ Damn it! - চুলায় যাক!
✪ What a surprise!- হটাৎ যে!
✪ Go to the devil! – গোল্লায় যাক!
✪ What about you? – তোমার খবর কি?
✪ What’s up - কি খবর?
✪ Carry on - চালিয়ে যাও
✪ Wow - বাহ, দারুন তো
✪ What a mess! - কি এক ঝামেলা!
✪ Oh shit - ধ্যাত্তেরি
✪ Yes, go on - হ্যা, বলতে থাক
✪ Oh dear! - বলো কী!
✪ Hi guys - হ্যালো বন্ধুরা
✪ Good job! – সাবাশ!
✪ So what? – তাতে কি?
✪ Oh, no! - এ হতে পারেনা!
✪ Pay attention! - মনোযোগ দিন!
✪ It’s your turn - এবার তোমার পালা
✪ I'm at a loss - কি বলব ভেবে পাচ্ছিনা!
✪ Heiya! It is you I see - আরে তুমি যে!
✪ Oh! come on - আহ! একটু বুঝতে চেষ্টা
করো
✪ so so - মোটামোটি
✪ So be it - তবে তাই হোক
✪ Who cares! – কার কি যায় আসে!
✪ Excuse me - এই যে শুনুন
✪ Not a bit - একটুও না
✪ That’s fantastic - এটা সত্যি চমৎকার
✪ Next to nothing - বলতে গেলে কিছুই না
✪ Mind your language - ভাষা সংযত করো
✪ Come to the point – আসল কথা বল
✪ That's right - ঠিক বলেছেন
✪ To be frank - খোলাখুলি ভাবে বলতে
গেলে।
✪ Really pleased - সত্যি আনন্দিত
✪ I am delighted- আমি আনন্দিত ।
✪ So kind of you! - আপনার দয়া।
✪ Anybody home? - বাড়িতে কেউ আছেন?
✪ Keep quiet - চুপ কর
✪ No entrance - প্রবেশ নিষেধ
✪ It’s enough - যথেষ্ট হয়েছ
✪ What happened - কি হয়েছে
✪ What an idea! - কি বুদ্ধি!
✪ Well done - সাবাশ
✪ Indeed! - সত্যি!
✪ How peaceful! - কি শান্ত!
✪ Get lost - বিদায় হোন।
✪ Let me see - আমাকে দেখতে দাও
✪ Oh sure - ও নিশ্চয়ই
✪ Who knows! – কে জানে!
✪ Bullshit! – বাজে কথা
✪ But who cares! - কে ধারধারে!
✪ No more buts - আর কোন কিন্তু নয়
✪ How so – তা কি করে হয়?
✪ I think so - আমি তাই মনে করি
✪ Calm down - শান্ত হও
✪ Let’s have a look - চল দেখি
✪ Let’s run away - চলো এক্ষুনি পালাই
✪ I am getting wet - আমি ভিজে যাচ্ছি
✪ I don’t care! – আমার কিছু যায় আসেনা!
✪ How else – আর কিভাবে?
✪ Little by little – ক্রমান্বয়ে।
✪ Is it so! - তাই নাকি!
✪ If you do care - যদি আপনি চান
✪ Have a good day - ভাল একটি দিন কাটাও।
✪ Let’s sit somewhere - চল কোথাও বসি
✪ So far so good - এ পর্যন্ত সবই ভালো
✪ I tend to think – আমার কেন যেন মনে হয়।
✪ I suppose so – আমিও সেটা ধারণা করছি।
✪ I don’t mind – আমি কিছু মনে করি না।
✪ If so, so what - যদি তাই হয় তাতে কী
✪ Keep your word – তোমার কথা রেখো।
✪ Nothing is impossible – কোন কিছুই অসম্ভব
নয়।
✪ Whatever (you want) – তুমি যা চাও।
✪ Whatever you do? – তুমি যা কর।
✪ Why should I care? – কেন আমি পরোয়া
করব?
✪ Something else – অন্য কিছু।
✪ Nothing else – অন্য কিছুই না।
✪ Talk sense - চিন্তা করে কথা বল
✪ Don’t say anymore – আর কিছু বলো না।
✪ Forget it - ও ভুলে যাও।
✪ What a pity- কি দু:খজনক ।
✪ Hold on - লাইনে থাকুন
✪ Do it at once! - এক্ষুনি কর!
✪ Speak with care - সাবধানে কথা বল।
✪ How strange! - কি অদ্ভুত!
✪ By the grace of Allah - আল্লাহার রহমতে
✪ How absurd! - কি বাজে বকছো!
✪ Good riddance! - যাক বাচা গেল!
✪ Just for asking - চাইলেই পাওয়া যায়
✪ Stand in queue - লাইনে দাঁড়ান
✪ No smoking - ধূমপান নিষেধ
✪ Let me digress - একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে যাওয়া
যাক
✪ I swear I will - কসম আমি করব ।
✪ I give up - আমি ছেড়ে দিয়েছি ।
✪ Pardon me - ক্ষমা কর
✪ If so, so what - যদি তাই হয় তাতে কী
✪ I suppose so – আমিও সেটা ধারণা করছি।
✪ Why should I care? – কেন আমি পরোয়া
করব?
✪ Is it so! - তাই নাকি!
✪ I am delighted- আমি আনন্দিত

Collected

Sunday, January 14, 2024

যোগ্য শিক্ষার গল্প হাতির বাচ্চা ফেইল

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।" 
সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।। 

শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!

হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।‌। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।। 
শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।‌। 
"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।। 
- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।‌। 
-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।" 
হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।
শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।। 
হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।। 
ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।। 
প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।। 
চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!! 
তারা মেনে নিতে পারলো না।। 
-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।" 
ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।। 
প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।" 
মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।। 
বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"
মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।" 
হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।। 
শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??" 
হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।" 
শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।
শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না‌।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"
-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।" 
-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।" 
মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*
 প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।
আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।
[সংগৃহীত]

Friday, January 12, 2024

শয়তান জামাই কথা বলে না

শ্বশুরবাড়ি গিয়ে জামাই কোনো কথা বলে না। শালীরা-শালারা কত ঠাট্টা-তামাসা করতে আসে; সে কোনো উচ্চবাচ্য করে না।

তখন শ্বশুর গিয়ে জামাইয়ের বাপকে বলে, “দেখুন, আপনার ছেলে আমাদের বাড়ি এসে চুপ করে বসে থাকে। কোনো কথাবার্তা বলে না। এটা যেন কেমন কেমন লাগে। সবাই বলে জামাই বোকা।”

বাপ বলল, “আমার ছেলে তো বাড়িতে বেশ ভালোমতোই কথাবার্তা বলে! আচ্ছা, তাকে আমি বেশ করে ধমকিয়ে দিব।”

বাড়ি এসে বাবা ছেলেকে ডেকে বলল, “কিরে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কথাবার্তা বলিস না কেন? সেখানে গিয়ে সকলের সঙ্গে আলাপ-সালাপ করবি। শালা-শালীদের সঙ্গে হাসি-তামাসা করবি। তবেই না লোকে বলবে, বেশ ভালো জামাই!”

ছেলে মাথা নত করে রইল। বাবা বুঝল, এবার ছেলে শ্বশুর বাড়ি গিয়ে তার উপদেশ মতো কাজ করবেঈদের ছুটিতে জামাই শ্বশুরবাড়িতে এসেছে। এসে বৈঠক খানার এক কোণে চুপচাপ বসে আছে।

শ্বশুর এসে জিজ্ঞাসা করল, “কি বাবাজী! চুপ করে বসে আছ কেন? বাড়িতে সবাই ভালো আছে তো?”

জামাই উত্তর করল, “ভালো আর আছে কই? কয়েকদিন হল, আমার বাবার মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে। হাতে একটা লাঠি নিয়ে যাকে দেখেন তাকেই মারতে আসেন।”

শ্বশুর বলল, “তবে তো খুব খারাপ কথা! আমি কালই তোমার বাবাকে দেখতে যাব।”

জামাই বলল, “শ্বশুর সাহেব! যাবেন যে, খুব সাবধানে যাবেন। একখানা লাঠি হাতে নিয়ে ঘুরাতে ঘুরাতে যাবেন। আমার বাবা যদি আপনাকে মারতে আসেন, লাঠি উঠিয়ে তাঁকে মারতে যাবেন! দুই একটা লাঠির ঘা মাথায় পড়লে বাবা শান্ত হয়ে যাবে। তারপর আর কিছু বলবেন না।”

শ্বশুর বলল, “আচ্ছা, ঠিক আছে, তাই করব। কাল সকালেই তোমার বাবাকে দেখতে যাব।”

জামাই শ্বশুরবাড়ি হতে ফিরে আসল। বাপ জিজ্ঞাসা করল, “কি রে, শ্বশুর বাড়ি গিয়ে এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসলি যে?”

ছেলে বলল, “ফিরে না এসে উপায় কি? আমার শ্বশুরের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। যাকে দেখেন তাকেই লাঠি ঘুরিয়ে মারতে আসেন।”

বাপ বলল, “তবে তো খুব খারাপ খবর! কাল সকালে তোর শ্বশুরকে দেখতে যাব।”

ছেলে বলল, “আপনি যে যাবেন, খুব সাবধানে যাবেন। একখানা লাঠি ঘুরাতে ঘুরাতে যাবেন। আমার শ্বশুর যদি আপনাকে মারতে আসেন, লাঠির কায়েক ঘা তাঁহার গায়ে মারবেন, তিনি তখনই থেমে যাবেন। কিন্তু কয়েক ঘা না মারলে তিনি আপনাকে মারতেই থাকবেন। সাবধান! সঙ্গে লাঠি না নিয়ে যাবেন না।”

পরদিন সকালে দুই গ্রাম হতে বাপ আর শ্বশুর লাঠি ঘুরাতে ঘুরাতে বাহির হল। মাঝপথে এসে দুই বিয়াইয়ের সাথে দেখা হল।

শ্বশুর লাঠি উঁচিয়ে বলল, “এই!”

বাপ তেমনি লাঠি ঘুরিয়ে বলল, “এই!”

তারপর দুই বিয়াইতে লাঠি পেটাপেটি আরম্ভ হল। সে কি যেমন তেমন মারামারি! পাড়ার লোকেরা ছুটে এসে দুই বিয়াইকে আলাদা করে ধরে রাখল। তারপর বলল, “তোমাদের হল কি? দুই বিয়াইয়ের মধ্যে এমন ভাব-মহব্বত। আর এখন এইভাবে তোমাদের মারামারি করার কারণ কি?”

শ্বশুর তখন বলল, “কাল জামাইয়ের মুখে শুনলাম বিয়াই নাকি পাগল হয়ে গেছে। যাকে দেখে তাকেই মারতে আসে। আর লাঠি দিয়ে দুই এক ঘা মারলেই নাকি নীরব হয়ে যায়।”

বাপ বলল, “ওই শয়তান ছেলে বিয়াইয়ের বিষয়েও আমাকে এমন কথা বাড়ি এসে বলেছে।”

এখন এ-বিয়াই ও-বিয়াই একে অপরের সঙ্গে আলাপ করে সমস্ত জানতে পারল। বাপ বাড়ি ফিরে ছেলেকে ধমক দিয়ে বলল, “ওরে শয়তান, বেহায়া! তোর শ্বশুর সম্বন্ধে এমন মিথ্যা কথা আমাকে বলেছিলি কেন?”

ছেলে বিনীতভাবে উত্তর করল, “আপনি আমাকে শ্বশুরবাড়ি গিয়ে কথাবার্তা বলতে উপদেশ দিয়েছিলেন, আমি সেখানে গিয়ে একটি মাত্র কথা বলেছি, তাতেই এত! আর অনেক কথা বললে না জানি কি হত?”



Thursday, January 11, 2024

ড: সলিমুল্লাহ খান

ড: সলিমুল্লাহ খান, বর্তমান সময়ের এক আলোচিত ব্যক্তিত্ব। যিনি একাধারে  একজন সাহিত্যিক, আইনজ্ঞ,বুদ্ধিজীবী। বর্তমানে ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া, অনলাইনে সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় নিয়ে খুব সরব থাকেন প্রতিনিয়ত। 

 প্রথিতযশা এই বাংলাদেশী চিন্তাবিদ ও লেখক  পণ্ডিত ও গণবুদ্ধিজীবী হিসেবে প্রসিদ্ধ। 
তার রচনা ও বক্তৃতায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমাজ, রাজনীতি, সংস্কৃতি ও সাহিত্যের বিশ্লেষণ মানুষকে প্রবলভাবে আকৃষ্ট করে। 
বাংলাদেশের তরুণ লেখক ও চিন্তকদের 
মাঝে সলিমুল্লাহ খানের অনুসারী রয়েছে। 

ডক্টর সলিমুল্লাহ খান জন্মগ্রহণ করেন 
১৯৫৮ সালের ১৮ই আগস্ট বর্তমানে চট্টগ্রাম বিভাগেরকক্সবাজার জেলার অন্তর্গত 
মহেশখালী গ্রামে ।

সলিমুল্লাহ খান চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও    চট্টগ্রাম কলেজে থেকে এইচএসসি পাস করার 
পর  উচ্চ শিক্ষার জন্য ঢাকায় আসেন এবং 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এলএলবিতে ভর্তি হন। 
ছাত্রাবস্থায়, ১৯৭৬ সালে আহমদ ছফা ও 
অধ্যাপক  আব্দুর রাজ্জাকের সাথে  পরিচয় হয়। 
এই সময়  তিনি জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের ছাত্র শাখার সাথে জড়িত হয়ে পড়েন সাময়িকভাবে। 

যুক্তরাষ্ট্রে নিউ ইয়র্কের দ্যা নিউ স্কুল বিশ্ববিদ্যালয় 
তিনি দীর্ঘ কাল অধ্যয়ন ও গবেষণা করেন। 
"ইংল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকিং তত্ত্ব, ১৭৯৩-১৮৭৭।" এ অভিসন্দর্ভের জন্য তাকে পিএইচডি ডিগ্রি দেয়া হয়।

তার রচনায় প্রভাকার্ল, মার্ক্স,জাক লাকঁ ও 
আহমদ ছফার চিন্তার প্রভাব দেখা যায়। তিনি প্লাতোন, জেমস রেনেল, ফ্রঁৎস ফানঁ, শার্ল বোদলেয়ার প্রমুখের লেখা বাংলায় অনুবাদ করেছেন।এছাড়া গদ্য, কাব্য, সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় গ্রন্থ  রচনা করেছেন। 

তিনি  যখন  বিভিন্ন টক শোতে অথবা বক্তৃতায় আলোচনা করেন তখন মনে হয় যেন তিনি এক জীবন্ত লাইব্রেরি। তার জ্ঞানের পরিধি অনেক ব্যাপক এবং বিস্তৃত।কথার সৌন্দর্য ও বাচনভঙ্গি এত সুমধুর, যা শুধু শুনতেই মন চায়। 

ইউটিউব কিংবা সোশ্যাল মিডিয়ায় সার্চ দিলে আর এইসব বক্তৃতা এবং আলোচনা খুব সুন্দরভাবে অনুধাবন করা যায়। 

তিনি  বর্তমান শিক্ষা কারিকুলাম এবং মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার  আধুনিকরণ  নিয়ে খুব সরব।দেশের সুশীল বুদ্ধিজীবীদের সব সময় আঙ্গুল দিয়ে তাদের ভুলগুলো দেখিয়ে দেন এবং চিন্তাধারায় পরিবর্তন আনার আহ্বান করেন। 

কর্মজীবনে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, আইবিএ,
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি,সহ যুক্তরাষ্ট্রের একটি বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপনা করেছেন।  বর্তমানে তিনি ঢাকার একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিষয়ে অধ্যাপনা করছেন, এছাড়া বিভিন্ন সভা, সেমিনার,সাহিত্য কর্মশালায় অংশ গ্রহন করে খুব ব্যস্ত সময় পার করছেন। এছাড়া বিভিন্ন সংস্থার সাথে যুক্ত আছেন। 

 #bangla #bangladeshi #history #scoler 
#সাহিত্যিক #পন্ডিত #বুদ্ধিজীবী #ডক্টরসলিমুল্লাহখান #বাংলাসাহিত্য #ঢাকাবিশ্ববিদ্যালয় #বাংলাসাহিত্যিক

সবার সুখে

সবার সুখে
– জসীম উদ্‌দীন

সবার সুখে হাসব আমি
          কাঁদব সবার দুখে,
নিজের খাবার বিলিয়ে দেব
          অনাহারীর মুখে।

আমার বাড়ির ফুল-বাগিচা,
          ফুল সকলের হবে,
আমার ঘরে মাটির প্রদীপ
          আলোক দিবে সবে।

আমার বাড়ি বাজবে বাঁশি,
          সবার বাড়ির সুর,
আমার বাড়ি সবার বাড়ি
          রইবে না ক দুর।

৫০ টি যুক্ত বর্ণঃ- সংগ্রহে রাখতে পারেন।

#১ম_থেকে_৫ম_শ্রেণির_জন্য 
৫০ টি যুক্ত বর্ণঃ- সংগ্রহে রাখতে পারেন।
হ্ম-- হ্+ম= ব্রহ্মপুত্র।
ক্ষ-- ক্+ষ= রক্ষা।
ষ্ণ-- ষ্+ণ= উষ্ণ।
হ্ণ-- হ্+ ণ= পূর্বাহ্ণ,অপরাহ্ণ।
হ্ন-- হ্+ন= চিহ্ন,মধ্যাহ্ন।
হ্র-- হ্+ র ফলা= হ্রাস,হ্রদ।
হৃ-- হ্+ ঋ কার= হৃদয়।
রূ-- র্+ ঊ কার= রূপ,রূপালি।
রু-- র্+ উ কার= রুই,রুটি।
ত্ত-- ত্+ত= দত্ত।
ক্ত-- ক্+ত= শক্ত।
ত্র-- ত্+র ফলা= ত্রাণ, ত্রিভুজ।
ক্র-- ক্+র ফলা= ক্রয়,বিক্রয়।
ত্রু-- ত্+ র ফলা+ উ কার= ত্রুটি।
ঞ্চ-- ঞ্+চ= অঞ্চল,পঞ্চম।
ঞ্চ-- ঞ্+ঝ= ঝঞ্চা।
ঞ্ছ-- ঞ্+ছ=বাঞ্ছা, অবাঞ্ছিত।
হু-- হ্+ উ কার= হুমায়ুন,বহু।
ঞ্জ-- ঞ্+জ= গঞ্জ,অঞ্জলি।
জ্ঞ-- জ্+ ঞ= বিজ্ঞ,অজ্ঞ,বিজ্ঞান।
ট্ট-- ট্+ট= অট্টালিকা।
ট্র-- ট্ + র ফলা= ট্রেন।
ণ্ট-- ণ্+ ট= বণ্টক(কাঁটা)।
ণ্ড-- ণ্+ ড= কাণ্ড
ণ্ঠ-- ণ্+ ঠ= কণ্ঠ।
ণ্ঢ-- ণ্+ ঢ= টুণ্ঢ(ন্যাড়া)।
ন্ত-- ন্+ত= সন্তান।
ন্থ-- ন্+থ= গ্রন্থ।
ন্দ্ব-- ন্+দ্+ ব ফলা= দ্বন্দ্ব।
ন্দ্র--ন্+দ্+র ফলা= মন্দ্র( গম্ভীর)।
ন্ত্র-- ন্+ত্+ র ফলা= মন্ত্র(পরামর্শ)।
ষ্ট্র-- ষ্+ট্+র ফলা= রাষ্ট্র,উষ্ট্র।
শ্রু-- শ্+র ফলা+উ কার=শুশ্রু।
শ্রূ-- শ্+র ফলা+ঊ কার=শশ্রূ।
শ্ম-- শ্+ম= শ্মশান।
ম্ম-- ম্+ম= সম্মান,আম্মা।
ম্ন-- ম্ +ন= নিম্ন।
ত্থ-- ত্+থ=উত্থান।
ন্ম-- ন্+ ম= তন্ম।
ম্র-- ম্+র ফলা= আম্র।
ন্ন-- ন্+ ন= অন্ন।
দ্ধ-- দ্+ধ=আবদ্ধ।
ব্ধ-- ব্+ধ= লব্ধ,স্তব্ধ।
ধ্ব-- ধ্+ব= ধ্বনি।
ব্দ-- ব্+দ=শব্দ।
দ্দ-- দ্+দ=গাদ্দার(বিশ্বাসঘাতক)।

টাকার লোভ এ পাপ

📌 জেনে রাখা ভাল।

শিক্ষনীয়ঃ

⭕ ঘটনা - ১

ইন্টারভিউ টেবিলের স্যার কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন । তারপর, ভারী গলায় বললেন - বাহ ! তোমার সার্টিফিকেট তো বেশ ভালো ! তোমাকে আর প্রশ্ন করতে চাচ্ছি না ! ধরে নাও তুমি চাকরিটি পেয়ে গেছো ! কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে ! এক সপ্তাহের মধ্যে টাকাটা জমা করে দাও ! তারপর তোমার নিয়োগ হবে ! ছেলেটি ইন্টারভিউ রুম থেকে বের হয়ে বাড়িতে এসে তার বাবাকে জানালো, ৫ লাখ টাকা না হলে তার চাকরিটা হবে না ! গ্রামের সহজ সরল বাবা নিজের ছেলের চাকরির জন্য ভিটা বাড়ি বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা জোগাড় করলেন ! তারপর বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ছেলেটি চাকরি পেয়ে গেলো !

⭕ ঘটনা - ২

আজ বড় স্যারের ছেলের জন্মদিন ! বাড়িতে বিশাল পার্টির আয়োজন করা হয়েছে ! তিনি বাড়িতে ঢুকেই তার ছেলের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন ! ছেলে কাছে আসতেই বড় স্যার “হ্যাপি বার্থডে মাই সান” বলতে বলতে ছেলের হাতে ৫ লাখ টাকার বাইকের চাবি তুলে দিলেন ! বাইক পেয়ে ছেলেটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বললো - আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা !

⭕ ঘটনা - ৩

বড় স্যারের ছেলে আজ বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে রাজপথে ছুটে চলেছে বাইক ! হঠাৎ ট্রাকের সাথে ধাক্কা সবকিছু থেমে গেলো ! বড় স্যারের ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হলো হাসপাতালের বড় ডাক্তার সাহেব জানালেন আপনার ছেলের অবস্থা ভালো না, খুব জটিল একটা অপারেশন করাতে হবে, কাউন্টারে ১০ লাখ টাকা জমা করে দিন ! বড় স্যার কোনও উপায় না দেখে মেয়ের বিয়ের জন্যে ব্যাংকে জমিয়ে রাখা টাকাটা কাউন্টারে জমা করে দিলেন !

⭕ ঘটনা - ৪

বড় ডাক্তার সাহেব আজ খুব খুশি ! ৩-৪ লাখ টাকার অপারেশনের জন্য ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন, পুরোটাই লাভ ! খুশিতে তিনি তার একমাত্র মেয়ের জন্য স্বর্ণের নেকলেস কিনে বাসায় ফিরলেন ! বাসায় ঢুকেই তিনি তার কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে মামুনি মামুনি বলে ডাকতে শুরু করলেন ! ডাক্তার সাহেবের বউ কাঁদতে কাঁদতে বললেন, তাদের মেয়ে এখনও বাসায় ফেরেনি ! বড় ডাক্তার সাহেব তার মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করলেন, কোথাও কোনও খোঁজ না পেয়ে তিনি যখন দিশেহারা হয়ে পড়লেন, ঠিক তখনই অপরিচিত এক নাম্বার থেকে ফোন এলো ! ফোনেও ঐ প্রান্ত থেকে জানালো, আপনার মেয়ে আমাদের কাছে, মেয়েকে ফেরত পেতে হলে মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লক্ষ টাকা দিতে হবে ! কথাটা শুনে বড় ডাক্তার সাহেবের স্ত্রী স্ট্রোক করলেন !

🔴 শিক্ষাঃ আপনি অতীতে যা করেছেন, বর্তমানে যা করছেন, ভবিষ্যৎ তার চেয়েও ভয়ঙ্কর রূপে আপনার কাছে ফিরে আসবেই !!

প্রত্যেক ক্রিয়ার-ই একটা সমান ও বিপরীতমূখী প্রতিক্রিয়া আছে! (নিউটনের গতিবিষয়ক তৃতীয় সূত্র)

সুতরাং সময় থাকতেই সাবধান থাকুন!!

সৎ পথে চলার অভ্যাস করতে হবে। ভালো কাজে অংশ গ্রহন ও মানুষের উপকারে আসলেই তাহলে ভালো থাকতে পারবেন। ❤️‍🔥

#সা_ই_কো_ল_জি

Tuesday, January 9, 2024

শিক্ষক ও অভভাবকের কথোপকথন

ছাত্রের ফেলের খবর দেয়া শিক্ষকের সাথে ছাত্রের বাবার দারুণ কথোপকথন:

-আপনি কি খালেদ আলম ?
- জ্বি, বলছি।
-ফাহাদ আলম কি আপনার ছেলে?
-জ্বি, আপনি কে বলছেন?
-আমি আপনার ছেলের ইউনিভার্সিটি থেকে বলছি। মাহবুবুল হক। হেড অফ ডিপার্টমেন্ট। 

-ও, আচ্ছা। কেমন আছেন, স্যার?
- জ্বি, ভালো। আপনার ছেলে সম্পর্কে কিছু কথা বলার ছিল। ও তো কিছুদিন আগে থার্ড সেমিস্টার শেষ করেছে। সেমিস্টার ফাইনালের রেজাল্ট প্রকাশ হয়েছে দুই দিন আগে। আপনার ছেলে দুই কোর্সে ফেল করেছে। আপনাকে কি বলেছে?
- জ্বি, বলেছে।

-আমাদের ইউনিভার্সিটিতে কিছু নিয়ম-কানুন আছে। ফেল করলে আমরা ছাত্রদের আবারও পরীক্ষায় বসে পাস করার সুযোগ দেই। এরপরও ফেল করলে ইউনিভার্সিটিতে রাখার নিয়ম নেই।
-তা এসব আমাকে কেন বলছেন?
 
থতমত খেয়ে গেলেন ও প্রান্তের ব্যক্তি।
-না, মানে, আমি বলছিলাম আপনার ছেলে ফেল করেছে। আপনার কি উচিত না তার পড়াশোনার প্রতি খেয়াল রাখা?
-আমাকেই যদি তার পড়াশোনার দায়ভার নিতে হয়, তাহলে আপনি কী জন্যে আছেন?
-না, মানে আমি বলছিলাম আপনি কাউন্সেলিং করতে পারেন, বোঝাতে পারেন।
-অবশ্যই আমি তার সাথে কথা বলতে পারি। কিন্তু শিক্ষক হিসেবে আপনি কি তার সাথে কথা বলেছেন?
-মানে? বুঝলাম না! 
-আমি বলতে চাইছি, আমার ছেলে যে ফেল করল, গলদটা কোথায় বোঝার চেষ্টা করেছেন কি? দোষ পুরোটা কি ওর একার? আপনার কোনও দায়ভার নেই?

-কী বলতে চাইছেন আপনি?
-দেখুন, স্যার, খুব স্পষ্ট আর সহজ ভাষায় বলছি। এভাবে ছাত্রের ব্যর্থতায় সরাসরি মা-বাবাকে তলব করার আগে আপনাদের পাঁচবার ভাবা উচিত। পড়াশোনার জন্য ছেলেকে পাঠিয়েছি আপনাদের কাছে। তাকে পড়াতে না পারার, পড়ালেখার প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে না পারার, সফলতার পথ দেখাতে না পারার ব্যর্থতাটুকু পুরোপুরি আপনাদের। বাবা-মা কোনও শিক্ষক নন যে এসব পালন করবেন। এ দায়িত্বটুকু পালনের ভার আপনাদের উপরে দেয়া হয়েছে। কই, বেতন তো ঠিকই নেন। ছাত্রের সফলতারও ভাগ চান। তাহলে ব্যর্থতার ভার কেন শুধু ছাত্র আর মা-বাবার ওপরে চাপবে?

-আমি আসলে ওভাবে বুঝাতে চাইনি।
-কোনওভাবেই বোঝানোর দরকার পড়ত না, যদি যথাযথ শিক্ষকের দায়িত্ব আপনারা পালন করতে পারতেন।
-আমি রাখছি।
- দাড়ান । আপনার বাবার ফোন নম্বরটা পাঠিয়ে দেন।
-মানে? কেন?
-ব্যর্থ ছাত্রের পিতাকে ফোন করে যে দায়িত্ব আপনি পালন করেছেন, ব্যর্থ শিক্ষকের বাবাকে ফোন করে আমিও একই দায়িত্ব পালন করতে চাই!

Collected

হাদিস সংকলন

৮১) আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, একদা রাসূলুল্লাহ (সা) বললেন,

তোমরা কি জানো নিঃস্ব কে ?
তাঁরা বললেন, আমাদের মধ্যেই নিঃস্ব ঐ ব্যক্তি, যার কাছে কোন দিরহাম এবং কোন আসবাব-পত্র নেই । 
তিনি বললেন, আমার উম্মতের মধ্যে (আসল) নিঃস্ব তো সেই ব্যক্তি, যে কিয়ামতের দিন সালাত, সিয়াম ও যাকাতের (নেকী) নিয়ে হাযির হবে (কিন্তু এগুলো নষ্ট হয়ে যাবে) । সে এ অবস্থায় আসবে যে, সে কাউকে গালি দিয়েছে । কারো প্রতি মিথ্যা অপবাদ আরোপ করেছে, কারো মাল (অবৈধভাবে) ভক্ষণ করেছে, কারো রক্তপাত করেছে এবং কাউকে মেরেছে । 
অতঃপর এ (অত্যাচারিত) কে তার নেকী দেওয়া হবে, এ (অত্যাচারিতকে) তার নেকী দেওয়া হবে । 
পরিশেষে যদি তার নেকীরাশি অন্যান্যদের দাবি পূরণ করার পূর্বেই শেষ হয়ে যায়, তাহলে তাদের পাপরাশি নিয়ে তার (অত্যাচারী ব্যক্তির) উপর নিক্ষেপ করা হবে । অতঃপর তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করা হবে ।

[মুসলিম, তিরমিযী, রিয়াদুস স্বা-লিহীনঃ ২২৩]

 ৮২)  আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, নবী (সা) বলেনঃ

যে দুনিয়াতে কোন বান্দার দোষ গোপন রাখে, আল্লাহ তা'আলা কিয়ামতের দিন তার দোষ গোপন রাখবেন ।

 [মুসলিমঃ ২৫৯০; রিয়াদুস স্বা-লিহীনঃ ২৪৫]

৮৩)  আবু হুরায়রা (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ

কোন ঈমানদার পুরুষ যেন কোন ঈমানদার নারী (স্ত্রীকে) ঘৃণা না করে । যদি সে তার একটি আচরণে অসন্তুষ্ট হয়, তবে অন্য আচরণে সন্তুষ্ট হবে ।

[মুসলিমঃ ১৪৬৯; রিয়াদুস স্বা-লিহীনঃ ২৮০]

৮৪) আবু হুরায়রা (রা) কর্তৃক বর্ণিত, নবী (সা) বলেনঃ

প্রতিদিন সকালে দু'জন ফিরিশতা অবতরণ করেন । তাঁদের একজন বলেন, হে আল্লাহ! দাতাকে তার দানের বিনিময় দিন । আর অপরজন বলেন, হে আল্লাহ! কৃপণকে ধ্বংস দিন ।

[মুসলিমঃ ৯৯৬; আবু দাউদঃ ১৬৯২]

৮৫) আবু সুরাইয়াহ সাবরাহ ইবনে মা'বাদ জুহানী (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেনঃ

তোমরা শিশুকে সাত বছর বয়সে সালাত শিক্ষা দাও এবং দশ বছর বয়সে তার জন্য তাকে প্রহার করো ।

[তিরমিযীঃ ৪০৭; আবু দাউদঃ ৪৯৪]

৮৬) আনাস (রা) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন,

যে ব্যক্তি চায় যে, তার রূযী (জীবিকা) প্রশস্ত হোক এবং আয়ু বৃদ্ধি হোক, সে যেন তার আত্মীয়তার সম্পর্ক অক্ষুণ্ণ রাখে ।

[সহীহুল বুখারীঃ ২০৬৭; মুসলিমঃ ২৫৫৭]

৮৭) আবু সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত, নবী (সা) বলেন,

মুমিন ছাড়া অন্য কারো সঙ্গী হয়ো না এবং তোমার খাবার যেন পরহেজগার ব্যক্তি ছাড়া অন্য কেউ না খায় ।

[তিরমিযীঃ ২৩৯৫; আবু দাউদঃ ৪৮৩২]

৮৮) আবু মূসা (রা) থেকে বর্ণিত, নবী (সা) বলেছেনঃ

মানুষ (দুনিয়াতে) যাকে ভালোবাসে (কিয়ামতে) সে তারই সাথী হবে ।

[রিয়াদুস স্বা-লিহীনঃ ৩৭২]

৮৯) মুআয (রা) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সা) কে বলতে শুনেছি,

আল্লাহ তা'আলা বলেন, আমার মর্যাদার ওয়াস্তে যারা আপোসে ভালোবাসা স্থাপন করবে, তাদের (বসার) জন্য হবে নূরের মিম্বর; যা দেখে নবী ও শহীদগণ ঈর্ষা করবেন ।

[তিরমিযীঃ ২৩৯০; আহমাদঃ ২১৫২৫]

৯০) মুস্তাওরিদ ইবনে শাদ্দাদ (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা) বলেছেন,

আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ায় দৃষ্টান্ত ঐরূপ, যেমন তোমাদের কেউ সমুদ্রে আঙুল ডুবায় এবং (তা বের করে) দেখে যে, আঙ্গুলটি সমুদ্রের কতটুকু পানি নিয়ে ফিরছে ।

[মুসলিমঃ ২৮৫৮; তিরমিযীঃ ২৩২৩]

শিক্ষা মুলক কিছু দুর্দান্ত ছবি

# এডুকেশন ক্যাটাগরির কিছু মাস্টারপিস মুভি/সিরিজ ❤️‍🔥

কিছু মুভি থাকে স্পেশাল, যা আমাদের মনে যায়গা করে নেয়।এর প্রতিটা ক্যারেক্টার এর প্রেমে পরে যাই আমরা। এমনই ৬ টা দুরদান্ত মুভি/সিরিজ নিয়ে স্পয়লারবিহীন আলাপ করবো।❤️‍🔥

_________________________________________________
# 🎬 3 Idiots (2009)

Genre: Comedy, Drama

Cast: **Aamir khan**, madhavan, sharman joshi, boman irani, kareena kapoor

Director: Rajkumar hirani

Imdb: 8.4  (419K)

বিশ্বের সেরার সেরা মুভির তালিকা করলে সবার উপড়ের দিকেই থাকবে কিংবদন্তি আমীর খান অভিনীত ও রাজকুমার হিরানী পরিচালিত এই মাস্টারপিস মুভিটি। যেই মুভির জন্য কোনো বিষেশন এর প্রয়োজন পড়েনা। শতবার দেখলেও বোরিং হওয়ার সুযোগ নেই, এডুকেশন সিস্টেম নিয়ে এখনো অবধি তৈরি বেস্ট মুভি।

____________________________________________
# 🎬 Kota Factory (2019-21)

Genre: Adventure, Drama

Cast:  Jitendra Kumar, Mayur More

Director: Raghav Subbu

Imdb: 9  (78K)

বাংলাদেশের এডমিশন টাইমে যারা ফারমগেট কোচিং-এ ছিল তারা সবচেয়ে বেশি রিলেট করতে পারবে৷ ইন্ডিয়ার কোটা নামক যায়গায় এডমিশন এর জার্নিটা দেখানো হয়েছে  এই ওয়েবসিরিজে। জিতু ভাইয়া সহ সকল ক্যারেক্টার আমাদের মন জয় করে নিয়েছে।

____________________________________________
# 🎬 12th Fail (2023)

Genre: Adventure, Drama, Biography

Cast: Vikrant Massey, Medha Shankar, Anshuman Pushkar

Director:  Vidhu Binod Chopra

Imdb: 9.2 (25K)

বিধু বিনোদ চোপড়া নামের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। 3 Idiot, PK, Munna Bhai মুভিগুলো তারই প্রোডাকশন হাউজ থেকে তৈরি। এবার তার ডিরেকশন এই তৈরি হলো আরেকটি মাস্টারপিস মুভি। এবছরের সেরা এই মুভিটি একটি মাস্টওয়াচ মুভি।

____________________________________________
# 🎬 Aspirants (2021)

Genre: Adventure, Drama

Cast: Naveen Kasturia, Shivankit Singh Parihar

Director: Apoorv Singh Karki

Imdb: 9.2  (308K)

কোটা ফ্যাক্টরির মত একই ধাচের আরেকটি মাস্টারপিস হলো এই ওয়েব সিরিজটি। আপনার যদি 12th Fail দেখে ভাল্লাগে তাহলে এইটা আপনার জন্য মাস্টওয়াচ। এইটা দেখে উদ্ভাসের সেই বিখ্যাত ডায়লগটি কানে বেজে উঠবে, লেগে থাকো সৎ ভাবে স্বপ্নজয় তোমারই হবে।

____________________________________________
# 🎬 Chhichhore (2019)

Genre: Comedy, Drama

Cast: Sushant sing rajpoot, Shraddha kapoor, Naveen Polishetty

Director: Nitesh Tiwari

Imdb: 8.3 (61K)

Dungaal খ্যাত ডিরেক্টর নিতেশ তিওয়ারি পরিচালিত শুশান্ত সিং রাজপুত অভিনীত দুরদান্ত মুভি। হেরে যাওয়ার মাঝেও জয় খুজে নিতে অবশ্যই এই মুভি মাস্টওয়াচ।

____________________________________________
# 🎬 Super 30 (2019)

Genre: Biography, Drama, Comedy

Cast:  Hrithtic Roshan, Mrunal Thakur

Director: Vikas Bahl

Imdb: 8 (36K)

হ্রিত্বিক রোশানকে আমরা একশন অবতারেই বেশি দেখি, কিন্তু জিন্দেগী না মিলেগী দোবারা, সুপার থার্টি মুভিগুলোতে ওকে দেখা মানে চোখের প্রশান্তি৷ দারুন কাহিনী নিয়ে তৈরি এটি আরেকটি মাস্টারপিস মুভি এই জনরায়।

____________________________________________
* উপরোক্ত সবগুলী মুভিই আমার পছন্দের লিস্টে উপড়ের দিকে আছে। নতুন করে যুক্ত হলো 12th Fail, ভালো লাগছে যে একটা বক্সঅফিস আন্ডাররেটেড মুভি সকলের আলোচনায় আসছে এবং প্রশংসা পাচ্ছে❤️‍🔥

Monday, January 8, 2024

ইংরেজিতে ৫০ টি গালি

ইংরেজিতে ৫০টি গালি!
এবার গালি হবে আনলিমিটেড
1. Stupid - বেকুব
2. Rascal - বদমাশ
3. Cad - লুচ্ছা
4. Incaution - বেয়াক্কেল
5. Witless - বুদ্ধিহীন
6. Devil - শয়তান
7. Demon - শয়তান
8. Lucifer - শয়তান
9. Imp - শয়তানের বাচ্চা
10. Fool - বোকা
11. Chuckle-headed - বোকা
12. Dumbb - বোবা/বোকা
13. Booby - বোকালোক
14. Dullardb- বোকালোক
15. Foolish - নির্বোধ
16. Idiot - নির্বোধ/গাধা
17. Nincompoop - আহাম্মক
18. Impudent - বেহায়া
19. Barefaced - নির্লজ্জ
20. Shameless - লজ্জাহীন
21. Absurd - অদ্ভুত
22. Rubbish - আবর্জনা
23. Cruel - নিষ্টুর
24. Oaf - গন্ডমূর্খ
25. Ass - গর্দভ
26. Mutt - বুদ্ধু লোক/গাড়ল
27. Nasty - বিশ্রি
28. Sinner - পাপী
29. Yahoo - নরপশু
30. Graceless - হতচ্ছাড়া
31. Lascivious - লম্পট
32. Cheater - প্রতারক
33. Swindler - ঠগবাজ/জোচ্ছোর
34. Dissolute - চরিত্রহীন
35. Senseless - অচেতন
36. Nonsense - আজেবাজে কথা
37. Irrational - বিচার শক্তিহীন
38. Thick-head - মাথামোটা
39. Thick-skinned - গন্ডালের চামড়া
40. Black sheep - কুলাংগার
41. Bastard - জারজ সন্তান
42. Go to the hell - যাহান্নামে যাক
43. Son of a bitchb - কুকুরের বাচ্চা
44. Young devil - শয়তানের বাচ্চা
45. Kick ass - পাছায় লাথি মারা
46. Scoundrel - খচ্চর/বজ্জাত
47. Damn it - গোল্লায় যাও/জাহান্নামে যাও
48. Criminal - গুরু অপরাধী
49. Oh shit - ফালতু জিনিস
50. Who the hell are you? - ঐ শালা তুই কে

collected 

Value is a relative matter

এটা একটা ১ হাজার গ্রামের, মানে ১ কেজির লোহার বার। এর বিশুদ্ধতা ৯৯.৯৯% এটার বর্তমান বাজার দর মাত্র ১০০ ডলার। মজার ব্যাপার হচ্ছে,

👍 এটা দিয়ে যদি আপনি ঘোড়ার খুর রক্ষার জন্য, হর্সশু তৈরি করেন, তবে এঁর দাম হতে পারে ২৫০ ডলার
👍 এটা দিয়ে যদি আপনি সেলাই সুই তৈরি করেন, তবে এর দাম হতে পারে ৭০ হাজার ডলার
👍 আপনি যদি এটা দিয়ে ঘড়ির স্প্রিং এবং এর যন্ত্রাংশ তৈরি করেন, তবে এটার দাম ৬ মিলিয়ন ডলার হতে পারে।  
👍 এর পরেও আপনি যদি এটা দিয়ে, নির্ভুল লেজার কাটিং মেশিন তৈরি করেন, যেটা দিয়ে লিথোগ্রাফির মত দামী শিল্পকর্ম, কোন ধাতুর উপর খোঁদাই করে তৈরি হবে। তবে এঁর দাম ১৫ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত হতে পারে। 

উপরের সব কিছুই কিন্তু সেই ১০০ ডলারের ১ কেজি লোহার বার দিয়ে তৈরি। উপরের উদারহনগুলো এটাই প্রমাণ করে যে, কোন কিছুর দাম সেটা কি দিয়ে তৈরি সেটার উপর নির্ভর করে না। বরং দাম নির্ভর করে, কিভাবে সম্ভবনার সর্বচ্চ ব্যাবহার করা যায় সেটার উপর। 

ধন্যবাদ! 

(নেট থেকে সংগৃহীত ইংরেজি পোষ্টের বাংলা সংস্করণ)

Sunday, January 7, 2024

ভারতের ইতিহাসে মুসলিমদের অবদান

হিন্দু মা ও ছেলের কিছু  কথোপকথন।
🙄ছেলে = মা তাজমহল এতো সুন্দর তাজমহল আমরা বানিয়েছি তাই না ???
 😥 মা = জ্বী না , যিনি বানিয়েছিলেন উনার নাম শাজাহান বাদশা , উনি মুসলিম ছিলেন ।
ছেলে = ওহ  । আচ্ছা তাহলে কুতুবমিনার নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ???🙄
মা= জ্বী না । উনিও মুসলিম ছিলেন । উনার নাম কুতুবুদ্দিন আইবক ।😥
ছেলে =  । তাহলে লালকেল্লা নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ??🙄
মা = না । ওটাও মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে ।🤧
ছেলে = তাহলে পুরাতন কেল্লা আমরা বানিয়েছি ??🙄
মা= না। পুরাতন কেল্লা মুসলিমরা বানিয়েছে ।😔
ছেলে =তাহলে চারমিনার নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি😕
মা= না। চারমিনার মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে।😟
ছেলে = মা আমি শুনেছি ভারত প্রথম মিসাইল তৈরি করেছিল , মিসাইল হিন্দু শাষকরা বানিয়েছে তাই না😀
মা= না । ভারতে প্রথম মিসাইল আবিষ্কার করেছিলেন টিপু সুলতান । উনিও মুসলিম।😪
ছেলে= মা আমি শুনেছি ভারতের সবচেয়ে বড় ও পুরাতন রোড গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড  ।
প্রায় ৩০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত ।
আচ্ছা মা সেটা তো আমরা বানিয়েছি ??😌
মা=না । গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড আমরা বানায়নি ।
গ্ৰান্ড ট্রাঙ্ক রোড একজন মুসলিম শাসক বানিয়েছি , উনার নাম শের শাহ 🙁
ছেলে = তাহলে মোঙ্গলদের সাথে যুদ্ধ আমরা করেছি  , তাই না ?? 🤗
মা = না । আলাউদ্দিন খলজি মোঙ্গলদের সাথে যুদ্ধ করেছেন  । সেই যুদ্ধে আলাউদ্দিন খলজি যদি পরাজিত হতো , তাহলে আজ ভারত ধ্বংস হয়ে যেতো ।😟
ছেলে = আচ্ছা তাহলে হাজারদোয়ারি পেশেস নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ??😲
মা = না বেটা । ওটাও মুসলিম শাসকরা বানিয়েছে।😔
ছেলে = আচ্ছা তাহলে মুঘল সাম্রাজ্য আমাদের ছিল, তাই না ???😯
মা = না । মুঘল সাম্রাজ্য মুসলিমদের সাম্রাজ্য ছিল ।😒
ছেলে = আচ্ছা জয় হিন্দ , এই শব্দটি আমরা প্রথম তৈরি করেছিলাম , তাই না ??🤤
মা = না । ওটাও একজন মুসলিম প্রথম বলেছিল ।😢
ছেলে = আচ্ছা মা , সারে জাহাসে আচ্ছা হিন্দুস্তান হামারা , এই শব্দটি আমরা প্রথম বলেছিলাম , তাই না ??? 🙂
মা = না , ওটা একজন মুসলিম কবি লিখেছিলেন । উনার নাম ইকবাল ।😢
ছেলে = আচ্ছা তাহলে ভারতের পতাকা আমরা বানিয়েছি, তাই না ???😯
মা = হ্যাঁ , তবে বলতে গেলে না । ভারতের পতাকা পিঙ্গলি ভেনকায়া তৈরি করলেও , তো
উনার তৈরি করা পতাকাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি ।
ভারতের পতাকার Latest Update করেছিলেন একজন মুসলিম মেয়ে । উনার নাম সুরিয়া তৌওবজি , উনার বাড়ি  হায়দ্রাবাদে ।😞
ছেলে = তাহলে প্রথম Satellite launch করেছিলাম আমরাই,তাই না মা ???😀
মা = জ্বী না । ভারত অনেক বার Satellite launch করেছিল , কিন্তু প্রতিবারই Failed হয়েছে ।
তারপর APJ. Abdul Kalam Azad প্রথম Successful ভাবে Satellite launch করেছিল ।😤😖
উনি না থাকলে আজ ভারত Satellite launch করতে পারতো না । 😭
ছেলে = তাহলে Nuclear weapons নিশ্চয়ই আমরা বানিয়েছি ???😡
মা = না । Nuclear weapons একজন মুসলিম আবিষ্কার করেছে । 
উনার নাম APJ Abdul Kalam Azad । 😭
উনি Nuclear weapons তৈরি না করলে আজকে চীন ও পাকিস্তান মিলে আমাদের আদর করতো ।😱
ছেলে = ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ভারত ছোড়ো আন্দোলন প্রথম আমরা করেছিলাম তাই না ??😨
মা = না । ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে প্রথম আন্দোলন শুরু করেছিল টিপু সুলতান ।😭

তাইলে আমরা কি করছি?? 😤

আর ভারতের জন্য মুসলিমরা কিছুই করেনি এইসব মিথ্যা রটিয়ে বেড়িয়েছি।🥴 এইবার থাম,

 💞 অন্ধকারাচ্ছন্ন ইতিহাসের  দুনিয়া  থেকে বের হয়ে সত্যেকে জানুন  💙

[সংগ্রহীত ]

Saturday, January 6, 2024

ক সমাচার

"ক" ব্যবহার করে এতো দীর্ঘ লেখা। সত্যিই অসাধারণ দক্ষতা। 

পুরোটা পরে দেখুন খুব ভালো লাগবে আপনাদের। 

কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী কলেজের কনিষ্ঠ কেরাণী কার্তিক কুমার কর্মকারের কোকিল কন্ঠী কন্যা কপিলা কর্মকার কাশিতে কাশিতে করুণ কন্ঠে কমল কাকাকে কহিল, "কাকা, কড়ি কাঠের কেদারা কিংবা কারখানার কাপড় কেনাকাটায় কৃষাণীরা কিছুটা কৃচ্ছতা করিলেও কলকাতার কিশোরী কন্যাদের কাছে কুষ্টিয়ার কুচকুচে কালো কাতান কাপড়ের কদর কল্পনাতীত। 

কীর্তিমান কতিপয় কলাকুশলী কিংবা কিশোর কবিরাও কালি-কলমের কল্যাণে- কদরের কিছু কার্যকর কথা কৌশলে, কখনো কবিতার কিতাবে, কখনো 'কালের কন্ঠ' কাগজের কলামে কহিয়াছেন।
কিন্তু কাকা, কষ্মীনকালে কেউ কী কখনো কহিয়াছেন?
কী কারণে, কিসের কারসাজিতে, কেমন করিয়া কোথাকার কোন কাশ্মিরী কম্বল কিংবা কর্ণাটকের কমলা কাতানের কাছে কালক্রমে কুলীন কূলের কায়িক কৃষাণীদের কাঙ্খিত কালজয়ী কারুকার্যময় কাতান কাপড়ের কদর কমিল"?
কাজে-কর্মে কুশীলব কিন্তু কেবলই কৌতুহলী কপিলা কর্মকারের কঠিন কথায় কিঞ্চিত কর্ণপাত করিয়া ক্লান্ত কাকা কুষ্টিয়ার কিংবদন্তি কালো কাতানের ক্রমেই কদর কমার কয়েকটি কারণ কোমল কন্ঠে কপিলার কানে কানে কহিলেন। 
কৃষ্ণকায় কাকাকে কাপড়ের কষ্টের কিচ্ছা কাহিনী কহিয়া কপিলা কর্দমাক্ত কলস কাঙ্খে করিয়া কালোকেশী কাকিকে কহিল, কাবেরী কোলের কেয়া-কুঞ্জে কোয়েলের কলকাকলি কিংবা কেতকী কদম কুসুম কাননে কোকিলের কন্ঠে কুহু কুহু কুজনের কতই কারিশমা! কিন্তু কাকী, কদর্য কাক কী কারণে কর্কশ কন্ঠে কানের কাছে কেবল কা-কা করে?
কাঁচের কংকন করিয়া কিংকর্তব্যবিমূঢ় কাকী কিলানো কাঁঠালের কদলি কচলাইতে কচলাইতে কহিলেন, কুৎসিত কেতাদুরস্ত কাকের কাজই কা-কা কলরবে কোলাহল করিয়া কেরামতির কৃতিত্ব কুড়ানো।
(সংগৃহীত)

দরকারী কিছু Android App

****Part: 01****
Plagiarism - কোনো লেখা অনলাইন থেকে কপি করা নাকি নিজে লেখা সেটা বুঝা যায়।
Shazam - যেকোনো মিউজিক এর নাম বের করা যায়
Photo & picture resize - অনেক সময় কোথাও জমা দেওয়ার জন্য ১০০ কেবি এর নিচে ছবির প্রয়োজন হয়, যেকোনো সাইজের ছবির সাইজ এই অ্যাপটা দিয়ে পরিবর্তন করা যায়, ছবির কোয়ালিটিও অতটা নষ্ট হয় না।
Notion+ Keep: যেকোনো কিছু লিখো রাখার জন্য
TallyKhata- বিজনেস হিসাবের জন্য 
Money Manager- ব্যক্তিগত সকল হিসাবনিকাশের জন্য 
Alaap+ Brilliant Connect : কম খরচে কথা বলার জন্য 
CapCut+PixelLab: ফটো বা  ভিডিও এডিটের জন্য 
Flightradar24- বিমানের লাইভ ট্রাকিং
Zoom+Meet+Team- ক্লায়েন্টের মিটিংয়ের জন্য 
Anydesk- মোবাইলে কম্পিউটার কন্টোল করা যায়, আইটি নিয়ে কাজ করার ধরুন সবসময়ই লাগে।
Snaptube- ফেসবুক ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোডের জন্য 
Truecaller+Eyecon- অপরিচিত কারো নাম্বার ডিটেইলস পাওয়া যায় 
Muslims Day- নামাজের ওয়াক্ত/সময় জানার জন্য 
Google Fit- প্রতিদিন কত স্টেপ হাঁটি, তা জানা যায়
Bissoy- যাবতীয় প্রশ্নত্তোর
photomath: হঠাৎ গণিতের একটা প্রশ্ন সমাধান করতে গিয়ে সমস্যায় পড়লেন। ঐ সময় আপনার সাথে কেউ নেই যে আপনাকে বুঝিয়ে দেবে। এমতাবস্থায় এই অ্যাপে গিয়ে প্রশ্নটির একখানা ছবি তুইলেই সাথে সাথে স্টেপ বাই স্টেপ সলিউশন দেবে এই অ্যাপটি।
Buddytalk : ইংরেজি শিখতে গেলে কথা বলার কোন বিকল্প নেই৷ কিন্তু আমরা সচরাচর কথা বলতে পারি না কথা বলার পার্টনার না পাওয়ায়। তাই আমাদের ইচ্ছা থাকলেও উপায় না থাকার কারণে আমরা ইংরেজিতে কথা বলতে ভয় পাই। এই অ্যাপটির মাধ্যমে আপনি ইংরেজিতে কথা বলার পার্টনার খুজে পাবেন।

Moon+Reader :মোবাইলে কিংবা ট্যাবে বই পড়ার জন্য এর চেয়ে ভালো অ্যাপ আছে কিনা আমার জানা নেই। এই অ্যাপটির সাইজও খুব কম। অ্যাপের মাঝেই আপনি খুজে নিতে পারেন আপনার পছন্দের বইটি। এই অ্যাপটি ফোনে থাকা মানে আস্ত একটা লাইব্রেরি থাকা।

Camscanner: বন্ধুর কাছে তার নোট খাতাটা ধার নিলেন। তো তার নোটখাতাটি তাকে দিয়ে দেওয়ার আগে আপনি যদি দ্রুতই তার নোট খাতাটির একটা পিডিএফ ফাইল তৈরি করে নিজের ফোনে রাখেন তাহলে কেমন হয়? এই অ্যাপটি আপনাকে যেকোনো ডকুমেন্ট স্কান করে দিতে পারবে। একেবারে কম্পিউটারের স্ক্যানারের মতো!

*****Part-02*****
My therapy: রিমাইন্ডার টাইপ এপ। কোন মেডিসিন কখন কতটুকু কিভাবে দিনে কতবার খেতে হবে এগুলা সেট করে দিলে ঠিক টাইমমতো সব ইনফরমেশন সহ এলার্ম বাজতে শুরু করে। এবং কনফার্ম না করলে এলার্ম ৫ মিনিট পর পর বাজতে থাকে। অন্য কোন এপ চালাতে থাকলেও তার উপর দিয়ে নোটিফিকেশন শো করে। যাতে আপনি ভুলে না যান মেডিসিন নেওয়ার কথা।
Monefy: প্রতিদিনের খরচের হিসাব রাখার জন্য খুবই সিম্পল আর লাইট একটা এপ। কোন ক্যাটাগরিতে টাকা খরচ করলেন সেটা সিলেক্ট করে টাকার এমাউন্ট লিখে রাখতে পারবেন। এবং পুরো মাস ব্যাবহার করার পর কোন কাজে কত টাকা খরচ করলেন সব ডিটেইলসে চলে আসবে।
Google Tasks: মনে করেন কোন একটা নির্দিষ্ট দিনের নির্দিষ্ট সময়ে কোন কাজ করবেন। সেটা মনে করিয়ে দিবে Tasks App. শুধু আপনাকে ডেট টাইম আর ডিটেইলস সেট করে দিতে হবে। এটাও একটা রিমাইন্ডার টাইপ এপ। 
 Wake on Lan: পিসির পাওয়ার বাটন প্রেস না করেই এই এপে গিয়ে একটা ট্যাপ এর মাধ্যমে পিসি অন করা যায়।
Feem: ডেস্কটপ থেকে ফোনে ফাইল ট্রান্সফার করার জন্য।
Fasihin - অ্যাপ এটা একটা বট। এটা ইউটিউবারদের জন্য হেল্পফুল!
 Parallel Space: একইসাথে একই এপ এ নিজের দুইটা আলাদা একাউন্ট দিয়ে লগইন করে ব্যাবহার করা যায়।
Google files: ফাইল ট্রান্সফারের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। কোন এড নাই আর সুপার ফাস্ট
 Google Keep: নোট করার জন্য।
Notisave :  ডিলেট/আন্সেন্ট করে দেয়া মেসেজ স্টক হয়ে থাকে। 
Gps speedmeter : গাড়িতে বসেই গাড়ির স্পিড নিজেই দেখা যায়। 
ClevCalc- অনেক Advanced Calculator & Fast
Tailor - লং স্ক্রিনশট নেয়ার জন্য 
Athan- অনেক  Advance Islamic App)
Moon + Reader, Xodo পিডিএফ পড়ার জন্য সেরা দুইটি এপ।
Phonix browser - ফেসবুক/ইন্সট্রাগ্রাম থেকে ভিডিও ডাউনলোড করা যায়। Zip file ইজিলি এক্সট্রাক্ট করা যায়। Pdf ফাইল ওপেন করতে অন্যকোন পিডিএফ রিডারের প্রয়োজন হয়না। সেফ না এমন কোন ওয়েবসাইট এ ঢুকলে সাথে সাথে সার্টিফিকেট চেক ইনফরমেশন দেয়। ব্রাউজারের অ্যাড ব্লক অপশন আছে
Remini- ঝাপসা ছবি ক্লিয়ার করে।
Removebg- ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করা যায় ইজিলি!
.
****Part:03****
Sportzfy- সব ধরনের খেলা লাইভ দেখা যায়
বানান_আন্দোলন - কঠিন শব্দের বানান,উচ্চারণ, উৎস জানা যায়
Diskdigger Photo Recovery App-এই এ্যাপের মাধ্যমে আপনার ডিভাইসের ১/২ বছর বা তার বেশি আগের ডিলিট করা ছবিও ফেরত পাওয়া সম্ভব।
Meet original -আনলিমিটেড মিটিং 
DocTime - সব ধরনের ডক্টর দেখাতে পারবেন ভিডিও কলে,ঘরে বসে।
Pinterest  - যেকোন কিছুর আইডিয়া পাবেন। 
Chatgpt, Quora- অনলাইন প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক সাইট। 
To do list- প্রতিদিনের কর্ম তালিকা করার
Remini- ঘোলা ছবি ক্লিন করা যায়
Grammarly- ইংরেজী বাক্যে ভুল থাকলে  কারেকশন করা যায়
Dictionary - সঠিক অর্থ, উচ্চারণ, এন্টোনিম সিনোনিম  থাকে। 
Duolingo - যেকোন ভাষা শেখার জন্য।
mlwbd, torrent, telegram- মুভি, ড্রামা, মুড/প্রিমিয়াম এপস কালেকশন এর জন্য 
Snaptube- ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোডার
Bd job, Medha - জব এপ্লিকেশন করার 
Muslim day - পাচ ওয়াক্ত নামাজের সময়সীমা, আরবী মাস তারিখ এসবের জন্য বেস্ট
 GPS Speedometer-গাড়ি কত স্পিডে চলছে সেটা জানতে পারবেন।
FIB- যেকোন মুভি এবং ওয়েব সিরিজ এই অ্যাপে ফ্রি তে দেখতে পাবেন!
YouTube Vanced -কোনো প্রকার Ad  ছাড়া এবং প্রিমিয়াম ইউটিউবের মতো ইউটিউব ব্যবহার করতে পারবেন
Unseen Master / Notisave - কেউ মেসেঞ্জার বা হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ আনসেন্ড করলে তা দেখা যায়।
Brilliant / alaap - সামান্য খরচে ডাটা অন রেখে কথা বলার সুবিধা, ৩ মিনিটে ১ টাকার মতো খরচ হয়।
Telegram - মুভি সিরিজ, অডিও , ভিডিও, যেকোনো অ্যাপস, মড অ্যাপস, গেইম, ফাইল, পিডিএফ এর বিশাল কালেকশন পাওয়া যায়, সাথে টেক্সট মেসেজ, অডিও ভিডিউ কলের ফিচার তো আছেই।
MP3 video converter - যেকোনো ভিডিও থেকে অডিও ফাইলে কনভার্ট করা যায়।
CamScanner - যেকোনো জরুরী কাগজপত্রের পরিষ্কার ছবি তুলে রাখা যায়।
No thanks একটা apps আছে যেটা ফিলিস্তিনের এক ছেলে বানাইসে, যাতে সহজেই ইসরাইলি পন্য থেকে বেচে চলা যায়।
কোরআন মাজিদ বাংলা - বেস্ট কোরআন মাজিদ এপস
No Thanks - কোন প্রোডাক্ট বয়কটের আওতায় থাকলে তা জানা যায়।
Meteored - আবহাওয়ার পূর্বাভাসের জন্য বেস্ট এপ
Vflat - এই এপ্স দিয়ে কোন বইয়ের লেখার পৃষ্ঠার ফটো অথবা PDF এর স্ক্রিনশট দিলে উক্ত পৃষ্ঠার লেখা গুলো কিবোর্ডে চলে আসবে, তখন লেখা কপি করা যায়।
Terabox - নিজের ডাটা অনলাইনে আপলোড করে রাখার জন্য 1TB পর্যন্ত ফ্রীতে স্টোরেজ পাবেন, যেখানে google drive এ ফ্রীতে 15GB পাবেন। ( তবে এইটা আমি ব্যক্তিগতভাবে ইউজ না করার পরামর্শ দিবো, কারণ এই অ্যাপে আপনার ডাটা কতটুকু নিরাপত্তায় থাকবে সেই ব্যাপারে নিশ্চিত নই।)
Radio garden - পৃথিবীর সব দেশের রেডিও শুনতে পারবেন।
Quillbot app-কোন ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে দেয়।
Milvik plus-ফ্রি ট্রিটমেন্ট পাওয়া যায় 
Brave- ব্রাউজার,ক্রোম থেকেও বেটার। 
Castle App - মুভি দেখার জন্য 
Score808- ফুটবল ম্যাচ দেখার জন্য 
বই সমাহার - বই পড়ার এপ
Seal - যেকোনো কিছু ডাউনলোড করতে ব্যবহার করা হয়।
Discover - এমবি না থাকলে ফ্রি ফেইসবুকের মতো ইউজ করা যায়।
Smart kit 360- অনেক প্রয়োজনীয় টুলস আছে এখানে যেমন অনেক গুলো কাজ করা যাবে এই এপস দিয়ে।

অ্যাপসগুলোর ব্যাপারে অনেকেই জেনে থাকতে পারেন, তবে যারা জানেনা তাদের জন্য।
(Collected from facebook)