Wednesday, January 15, 2025

হার জিত

-: ১ :-
বিধবা বিবাহের পক্ষে সই ছিল মাত্র ৯৮৭টি, আর বিপক্ষে সই ছিল ৩৬,৭৬৩টি।

বাকিটা ইতিহাস।

-: ২ :-
গ্যালিলিও কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে যেদিন বলেছিলেন, "আমি আবার বলছি, সূর্য স্থির। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে। আমাকে শাস্তি দিয়েও, সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর প্রদক্ষিণ আপনারা বন্ধ করতে পারবেন না, পৃথিবী আগের মতোই ঘুরবে।" সেদিন ওনার কথায় সবাই হেসেছিলো। বিচার সভায় গ্যালিলিও-র শাস্তি হয়েছিল।

বাকিটা ইতিহাস।

-: ৩ :-
সতীদাহ প্রথার মতো জঘন্য এক সামাজিক প্রথার বিরুদ্ধে যেদিন রাজা রামমোহন রায় রুখে দাঁড়িয়েছিলেন, সেদিন সমাজের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ ওনাকে হাস্যাস্পদ করেছিল।

বাকিটা ইতিহাস।

-: ৪ :-
সিগনেট থেকে প্রকাশিত বিভূতিভূষণের "পথের পাঁচালী"-র সংক্ষিপ্ত সংস্করণ "আম আঁটির ভেঁপু"-র জন্য ছবি আঁকতে আঁকতেই সত্যজিতের মনে হয়েছিল, তিনি যদি কোনোদিন সিনেমা করেন, তবে এটাই হবে তাঁর প্রথম সিনেমা। সিনেমার শুটিং যখন শুরু হয়, তখন শুধু প্রযোজকরাই নন, তৎকালীন বিখ্যাত পরিচালকরাও তাঁর উপর হেসেছিলেন। অনেকে তো ওনাকে পাগল পর্যন্ত বলেছিলেন। 

বাকিটা ইতিহাস।

-: ৫ :-

আমরা যখন বলি - লড়াইটা উগ্র দেশপ্রেম আর মানুষে মানুষে বিভেদ নিয়ে নয়, লড়াইটা খাদ্য বাসস্থান শিক্ষা স্বাস্থ্য নিয়ে; লড়াইটা রোজ সন্ধ্যার ওই টিভি স্টুডিওর টিকি আর দাড়ির জন্য নয়, লড়াইটা স্বাধীনতা গণতন্ত্র আর সঠিক সমাজ ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য - ওরা হাসে আমাদের উপর। 

আমরা যখন বলি - নারীর পিরিয়ড হওয়া মানে তার শরীর অপবিত্র ঘোষণা করে দিয়ে বিভিন্ন জায়গাতে তার প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দেওয়া নয় - তখনও ওরা হাসে আমাদের উপর। 

ওদের হাসতে দিন। শুধু একটা কথাই মনে রেখে দিন -    হাজারটা লোকও যদি একটা পুকুরকে সমুদ্র বলে, রাতারাতি পুকুরটা সমুদ্র হয়ে যায় না।

তাই প্রশ্ন এটা নয় যে আমরা পরিসংখ্যানে কত শতাংশ? প্রশ্ন এটাও নয় যে আমরা নগণ্য!

উত্তর একটাই:
আজ থেকে অনেকগুলো বছর পর কারখানার খেটে খাওয়া ওই শ্রমিকগুলো, অথবা স্কুল কলেজে পড়া ওই ছেলে মেয়েগুলো, মাঠের ধারে ওই বেঞ্চটাতে বসে যখন গল্প করবে, ওরা বলবে,

"জানিস, আজ থেকে অনেকগুলো বছর আগে সবাই যখন গনতন্ত্রের নেশাতে মানুষকে মাতিয়ে রেখেছিলো, আমাদের মত খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের জন্য ওই ওরাই ঠিক আওয়াজ তুলেছিল"।

পৃথিবীর সব যুদ্ধ জেতা যায় না, কিন্তু লড়াইয়ের ময়দানে থাকতে হয় - এটা বোঝানোর জন্য কেউ তো একজন ছিল, কেউ তো একজন শুরু করেছিল, কেউ তো একজন শাসকের চোখে চোখ রেখে বলতে পেরেছিলো।

রাজা তোর কাপড় কোথায়?
 
জেতা হারাটা‌ তো সাময়িক, জীবনে নীতিটাই সব।
#collected

কাফকার পুতুলের প্রতি ভালবাসার কাহিনি

ভালোবাসা কি জানেন? 🥰
ফ্রান্ৎস কাফকা (Franz Kafka) কখনও বিয়ে করেননি এবং তার কোনো সন্তানাদিও ছিল না। তার বয়স যখন ৪০, তখন একদিন তিনি বার্লিনের পার্কে হাঁটছিলেন। এমন সময় তিনি একটি ছোট্ট মেয়েকে দেখলেন যে তার প্রিয় পুতুলটি হারিয়ে কাঁদছিল। সেই মেয়েটি এবং কাফকা, দু’জনে মিলে খুব খুঁজলেন হারিয়ে যাওয়া পুতুলটিকে। কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না তা।

কাফকা মেয়েটিকে পরের দিন আবার সেখানে আসতে বললেন। উদ্দেশ্য, আবার তারা দু’জনে মিলে হারিয়ে যাওয়া পুতুলটি খুঁজবেন সেখানে।

কিন্তু পরের দিনও পুতুলটিকে খুঁজে পাওয়া গেল না। তখন কাফকা ছোট্ট মেয়েটিকে একটি চিঠি দিলেন। আর বললেন, ‘এই চিঠিটি তোমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা’। সে চিঠিতে লেখা ছিল, ‘দয়া করে তুমি কেঁদো না। আমি পৃথিবী দেখতে বেরিয়েছি। আমি আমার রোমাঞ্চকর ভ্রমণকাহিনী তোমাকে নিয়মিত লিখে জানাব।’

এভাবেই শুরু হয়েছিল একটি গল্পের, যা চলেছিল কাফকার মৃত্যু পর্যন্ত।

ছোট্ট মেয়েটির সঙ্গে কাফকার নিয়মিত দেখা হতো। আর যখনই দেখা হতো তখনই কাফকা একটি চিঠি দিতেন মেয়েটিকে, বলতেন সেই একই কথা, ‘চিঠিটি তার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা’, এবং পড়ে শোনাতেন তার প্রিয় পুতুলের বিশ্ব-ভ্রমণের রোমাঞ্চকর সব বর্ণনা খুব যত্নের সাথে, যে বর্ণনাগুলো মেয়েটিকে ভীষণ আনন্দ দিত।

এর কিছুদিন পর একদিন কাফকা একটি পুতুল কিনলেন এবং মেয়েটিকে দিলেন। বললেন, ‘এই নাও, তোমার হারিয়ে যাওয়া সেই পুতুল।’

মেয়েটি বললো, ‘এই পুতুলটি মোটেও আমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের মতো দেখতে নয়।’

কাফকা তখন মেয়েটিকে আরও একটা চিঠি দিলেন যেটাতে তার প্রিয় পুতুলটি তাকে লিখেছে, ‘ভ্রমণ করতে করতে আমি অনেক পাল্টে গিয়েছি।’

ছোট্ট মেয়েটি তখন নতুন পুতুলটিকে বুকের সাথে জড়িয়ে ধরল এবং অপার আনন্দে ভাসল।

এর এক বছর বাদে কাফকা মারা যান।

বহু বছর বাদে, সেই ছোট্ট মেয়েটি যখন অনেক বড় হয়ে গেছে, তখন সে সেই পুতুলটির ভিতরে একটি ছোট্ট চিঠি পায়। কাফকার সই করা ছোট্ট সে চিঠিটিতে লেখা ছিল, ‘Everything you love will probably be lost, but in the end, love will return in another way.’ ....
 
💙
[ফ্রান্ৎস কাফকা ছিলেন জার্মান ভাষার উপন্যাস ও ছোটগল্প লেখক।]

ঘোড়া কাহিনি

আসসালামু আলাইকুম 

✍️জাপানের তাকামায়া গ্রামে একজন জ্ঞানী ও বৃদ্ধ কৃষক বাস করতেন।
✍️ কৃষক লোকটির একটা সুন্দর ও শক্তিশালী ঘোড়া ছিল। কৃষি কাজে , ভারী জিনিস বহনে ও নিত্যদিনের চলা ফেরায় ঘোড়াটিকে তিনি ব্যবহার করতেন।   
✍️একদিন ঘোড়াটি হারিয়ে গেলো। তাকে আর খুঁজে পাওয়া গেলো না। কৃষকের স্ত্রীর খুব মন খারাপ। কিন্তু কৃষক লোকটির কোন অস্থিরতা নেই। তার কোন আফসোস নেই। হারিয়ে যাওয়া ঘোড়ার জন্য তার কোন দুঃচিন্তা নেই। তাকে দেখে মনে হচ্ছে কোন কিছুই যেন হারায়নি।  

✍️আসে পাশের প্রতিবেশীরা এসে বললো, "তোমার কি দুর্ভাগ্য ! একটা মাত্র ঘোড়া তাও হারিয়ে গেলো " 
এই কথা শুনে কৃষক লোকটি একটু মৃদু হেসে বললো , "হতে পারে" 
✍️তার কিছুদিন পর ঘোড়াটি আবার কৃষকের বাড়ি ফিরে আসলো এবং তার সাথে আরোও তিনটি বন্য ঘোড়া।  
✍️কৃষকের বাড়িতে অনেক আনন্দ। শুধু হারানো ঘোড়া ফিরে আসেনি, তার সাথে আবার আরোও তিনটা ঘোড়া।  
✍️প্রতিবেশীরা আবার দেখতে আসলো। সবাই লোকটিকে বলতে থাকলো, "তোমার কি সৌভাগ্য, হারানো ঘোড়া ফিরে পেয়েছো সেই সাথে আবার তিনটা বাড়তি ঘোড়া"
✍️কৃষক আগের মতই হাসি মুখে বললো, "হতে পারে"
✍️দুই দিন পর কৃষকের একমাত্র ছেলে একটা বন্য ঘোড়ায় চড়তে চেষ্টা করে। কিন্তু ঘোড়া থেকে ছিটকে পড়ে যায় এবং পড়ে গিয়ে তার পা ভেঙে ফেলে।  
✍️এই খবর শুনে প্রতিবেশীরা এসে খুবই আফসোস করলো। কৃষককে দুঃখ করে বললো, "এমন করে ছেলের পা ভেঙে গেলো, সত্যিই বড়  দুর্ভাগ্য!"
✍️কথা শুনে কৃষক লোকটি মুচকি হেসে বললো, 
"হতে পারে" 
✍️পরদিনই কৃষকের বাড়িতে রাজার সৈন্যরা এসে হাজির। যুদ্ধের জন্য তারা গ্রামের যুবক ছেলেদেরকে ধরে নিয়ে যেতে এসেছে। কিন্তু কৃষকের ছেলের ভাঙা পা দেখে তাকে না নিয়েই চলে গেলো।  
✍️এইবার প্রতিবেশিরা এসে সবাই বললো, "তোমারতো দেখছি অনেক বড় সৌভাগ্য, ছেলেকে আর যুদ্ধে গিয়ে মরতে হবে না"
মৃদু হেসে কৃষকের একই উত্তর, "হতে পারে" 

✍️আমাদের জীবনের ঘটনাগুলোও অনেকটা একইরকম। কোন ঘটনা কি প্রভাব ফেলতে যাচ্ছে তা আমরা আগে থেকে জানি না বা জানতে পারি না। তাই, সাময়িক যে ঘটনা ভালো সেটা পরে ভালো নাও থাকতে পারে, ঠিক তেমনিভাবে খারাপ ঘটনার পিছনেও অনেক ভালো কোনো ফল থাকতে পারে। 
✍️জীবনে অন্ধকার যেমন আসবে, ঠিক তেমনিভাবে আলোও আসবে। সুখ এবং দুঃখ দুটিই আমাদের জীবনের অংশ।

# foryoupage#viralpost#tending

Monday, December 23, 2024

অন লাইনে খাজনা

✅ অনলাইনে প্রথমবার জমির খাজনা দিতে কী কী ডকুমেন্টস লাগে?
খাজনা দেয়ার জন‍্য নিম্নলিখিত পেপার এর প্রয়োজন হবেঃ

◾ভূমি তথ্য ও সেবা কেন্দ্র:
১।  সর্বশেষ রেকর্ড/খারিজ খতিয়ানের কপি।
২।  পূর্ববর্তী দাখিলার কপি।
৩।  জাতীয় পরিচয়পত্র।
৪।  একটি স্মার্টফোন/কম্পিটার ও ইন্টারনেট কানেকশন।
৫।  মোবাইল নাম্বার ও পাসওয়ার্ড।
৬।  জমির অবস্থান অনুযায়ী-বিভাগ, জেলা, উপজেলা, মৌজার তথ্য, খতিয়ান নং ও হোল্ডিং নং।

বি:দ্র: বকেয়ার সাল চার এর অধিক হলে এবং পূর্ববর্তী খাজনার রশিদ আপনার নিকট থাকলে (যা অনলাইন নয়) প্রথম বার ইউনিয়ন ভূমি অফিস থেকে খাজনা দিন।
 
◾অনলাইনে খাজনা দেয়ার ধাপ সমূহঃ

ধাপ ১- ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন (ভূমি মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://ldtax.gov.bd )।

ধাপ ২- নাগরিক নিবন্ধন করুন (মোবাইল নং, জন্ম তারিখ, আইডি নং দেয়ার পর ওটিপি পাবেন)।

ধাপ ৩- প্রোফাইল সেটিং করুন (প্রফাইলের তথ‍্যগুলি পুরণ করুন)।

ধাপ-৪ জমির খতিয়ান যুক্ত করুন।

ধাপ-৫ হোল্ডিং ও ভূমি উন্নয়ন করের তথ্য পূরণ করুন।

ধাপ-৬ পেমেন্ট অপশন সিলেক্ট করুন।

ধাপ-৭  ই-পেমেন্ট করুন।

ধাপ-৮ খাজনা রশিদ ডাউনলোড করুন।
 
◾খতিয়ানে নাম থাকা যে কোন একজন খাজনা দিতে পারবেন।

◾ওয়ারিশান হলে ওয়ারিশ সনদ সংযুক্ত করে খাজনা দেয়া যাবে।

◾যাদের আইডি কার্ড নেই তারা প্রতিনিধির মাধ‍্যমে খাজনা দিতে পারবেন।

◾খতিয়ানে থাকা সব জমির খাজনা দিতে হবে। আংশিক খাজনা দেয়ার নিয়ম নেই।

সংগৃহীত

Saturday, December 14, 2024

ট্রেড এর কৌশল ইকিগাই

ইকিগাই-এর ১০ নিয়ম ও স্টক মার্কেট ট্রেডিং/ইনভেস্টমেন্টের সমন্বিত কৌশল
স্টক মার্কেটে সফলভাবে ট্রেড বা ইনভেস্ট করার জন্য একটি স্পষ্ট কৌশল প্রয়োজন। সেই কৌশল যদি ইকিগাই-এর ১০টি নিয়মের সঙ্গে সমন্বয় করা যায়, তাহলে এটি শুধু লাভজনক নয়, বরং মানসিক ও আর্থিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী হয়। নিচে ইকিগাই-এর নিয়ম অনুযায়ী স্টক মার্কেট ট্রেডিং ও ইনভেস্টমেন্ট কৌশল তুলে ধরা হলো:

১. ছোট শুরু করুন (Start Small)
স্টক মার্কেটেও সফল হতে গেলে ছোট ছোট বিনিয়োগ দিয়ে শুরু করতে হবে।

কৌশল:
প্রথমেই ছোট পুঁজিতে ট্রেড শুরু করুন।
নতুন স্ট্রাটেজি বা ইন্ডিকেটর পরীক্ষা করতে ডেমো ট্রেড ব্যবহার করুন।
অল্প ভলিউমে (lot size) ইনভেস্ট করুন এবং প্রাথমিক ভুলগুলো থেকে শিখুন।
ব্যাখ্যা: নতুনদের জন্য বড় বিনিয়োগ ঝুঁকিপূর্ণ। ছোট শুরু করলে, ব্যর্থতা সহজে সামলানো যায়।
২. নিজেকে মুক্ত রাখুন (Release Yourself)
অতীতের ভুল বা ক্ষতির জন্য দুশ্চিন্তা না করে সামনের দিকে এগিয়ে যান।

কৌশল:
অতীতের লস নিয়ে বেশি ভাববেন না। বরং সেগুলো থেকে শিখে সামনে কীভাবে আরও ভালোভাবে বিনিয়োগ করা যায়, সেই পরিকল্পনা করুন।
প্রতিটি ট্রেড শেষে নিজেকে প্রশ্ন করুন: "আমি কী শিখলাম?"
ব্যাখ্যা: ভুল হলে সেটি মেনে নিয়ে লস কাটিয়ে ওঠা স্টক মার্কেটে টিকে থাকার গুরুত্বপূর্ণ দিক।
৩. আনন্দ নিয়ে কাজ করুন (Do What You Love)
যদি আপনি ট্রেডিং ভালোবাসেন, তবে এটি আনন্দের সঙ্গে করুন। জোর করে বা শুধু টাকা আয়ের জন্য ট্রেডিং করবেন না।

কৌশল:
যে কৌশল বা মার্কেট (যেমন: ইক্যুইটি, ফরেক্স, ক্রিপ্টো) আপনাকে বেশি আকর্ষণ করে, সেখানে ফোকাস করুন।
আপনার পছন্দের স্ট্র্যাটেজি (যেমন: ট্রেন্ড-ফলোয়িং, ব্রেকআউট বা পুলব্যাক) দিয়ে কাজ শুরু করুন।
ব্যাখ্যা: আনন্দ নিয়ে কাজ করলে মানসিক চাপ কম থাকে এবং ফলাফল ভালো হয়।
৪. ছোট আনন্দগুলো উপভোগ করুন (Enjoy Small Wins)
প্রতিটি ছোট লাভ বা সফল ট্রেড উপভোগ করুন।

কৌশল:
স্টপ লস এবং প্রফিট টার্গেট ঠিক করুন। প্রফিট ছোট হলেও তা গ্রহণ করুন।
ছোট ছোট গেইন বা ব্রেকইভেন ট্রেডগুলো আপনার মোট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্সে পজিটিভ প্রভাব ফেলে।
ব্যাখ্যা: ধারাবাহিক ছোট লাভ বড় ফলাফল এনে দেয়।
৫. বর্তমানে থাকুন (Live in the Moment)
বাজারে যা ঘটছে, সেটির ওপর সম্পূর্ণ মনোযোগ দিন। ভবিষ্যতের অতিরিক্ত অনুমান বা অতীত নিয়ে ভাবার দরকার নেই।

কৌশল:
প্রতিটি ট্রেডে চার্টের ট্রেন্ড, ভলিউম এবং প্রাইস অ্যাকশনের প্রতি মনোযোগ দিন।
নিউজ ইভেন্ট বা ইকোনমিক ক্যালেন্ডার দেখে সিদ্ধান্ত নিন।
ব্যাখ্যা: বর্তমান বাজার পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে পারলে লস কম হবে।
৬. নিজেকে ব্যস্ত রাখুন (Stay Active)
মার্কেট মনিটরিং এবং নিজের কৌশল উন্নয়নের জন্য নিজেকে নিয়মিত ব্যস্ত রাখুন।

কৌশল:
প্রতিদিন মার্কেট অ্যানালাইসিস করুন।
প্রফেশনাল ট্রেডারদের অনুসরণ করুন এবং নতুন স্ট্র্যাটেজি শিখুন।
ব্যাখ্যা: সক্রিয় থাকার মাধ্যমে আপনি নতুন সুযোগ খুঁজে পাবেন এবং ভুল কম হবে।
৭. কৃতজ্ঞ থাকুন (Be Grateful)
বাজার থেকে আপনি যা শিখেছেন, তার জন্য কৃতজ্ঞ থাকুন।

কৌশল:
একটি ট্রেড জিতলেও বা হারালেও নিজের শেখার অভিজ্ঞতাকে গুরুত্ব দিন।
প্রতিদিন একটি রেকর্ড রাখুন, যেখানে আপনার লাভ-ক্ষতির পাশাপাশি শেখার পয়েন্টগুলো থাকবে।
ব্যাখ্যা: কৃতজ্ঞতা মানসিক শান্তি দেয় এবং ভুল থেকে শেখার সুযোগ করে।
৮. ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলুন (Nurture Good Relationships)
অন্য ট্রেডারদের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করুন এবং তাদের থেকে শিখুন।

কৌশল:
ট্রেডিং কমিউনিটিতে যোগ দিন।
বন্ধুদের সঙ্গে স্ট্র্যাটেজি শেয়ার করুন এবং নতুন আইডিয়া নিন।
ব্যাখ্যা: ভালো সম্পর্ক গড়ে তুললে আপনি ট্রেডিং সম্পর্কে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি পেতে পারেন।
৯. প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করুন (Reconnect with Nature)
মার্কেট থেকে বিরতি নিয়ে প্রকৃতির কাছে যান এবং মনকে শান্ত করুন।

কৌশল:
ট্রেডিং স্ট্রেস কমাতে কিছুক্ষণ বাইরে হাঁটতে যান।
একটানা স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার পরিবর্তে কিছু সময় নিজেকে রিল্যাক্স করতে দিন।
ব্যাখ্যা: মানসিক চাপ কমিয়ে নতুন উদ্যমে ট্রেড করতে সাহায্য করে।
১০. কখনোই হাল ছাড়বেন না (Never Give Up)
মার্কেট কঠিন মনে হলেও ধৈর্য ধরুন এবং শিখে যান।

কৌশল:
প্রতিটি ট্রেডিং দিনে নিজের লক্ষ্য স্থির রাখুন।
রিস্ক ম্যানেজমেন্ট (১-২% রিস্ক পার ট্রেড) এবং মানি ম্যানেজমেন্টের নিয়ম মেনে চলুন।
সাহস এবং ধৈর্য বজায় রাখুন, কারণ সঠিক স্ট্র্যাটেজি ধীরে ধীরে আপনাকে সফল করবে।
ব্যাখ্যা: মার্কেটে ধৈর্য ও ধারাবাহিকতা আপনাকে দীর্ঘমেয়াদে সফলতা দেবে।
স্ট্র্যাটেজি অনুযায়ী মূল দিকগুলো:
ট্রেন্ড: মার্কেটের ট্রেন্ড অনুযায়ী এন্ট্রি নিন। ট্রেন্ডের বিরুদ্ধে ট্রেড করবেন না।
ভলিউম: উচ্চ ভলিউমে (High Volume) সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করলে এন্ট্রি নিন।
এন্ট্রি-স্টপ লস-প্রফিট টেক: প্রতিটি ট্রেডের জন্য সুনির্দিষ্ট এন্ট্রি পয়েন্ট, স্টপ লস এবং প্রফিট টার্গেট সেট করুন।
মানি ম্যানেজমেন্ট: এক ট্রেডে আপনার অ্যাকাউন্টের ১-২% এর বেশি রিস্ক নিবেন না।
রিস্ক ম্যানেজমেন্ট: প্রতি ট্রেডে রিস্ক-টু-রিওয়ার্ড রেশিও ১:২ বা তার বেশি রাখুন।
সাহস: সুযোগ দেখে নির্ভয়ে ট্রেডে এন্ট্রি নিন।
ধৈর্য: মার্কেটের সঠিক এন্ট্রি পয়েন্টের জন্য অপেক্ষা করুন।
উপসংহার:
ইকিগাই-এর ১০টি নিয়ম স্টক মার্কেটে ট্রেডিং ও ইনভেস্টমেন্টের ক্ষেত্রে মানসিক স্বচ্ছতা, ধৈর্য এবং ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে। এই নিয়মগুলো অনুসরণ করলে আপনি শুধু লাভবান হবেন না, বরং ট্রেডিং জীবনের প্রতিটি ধাপে মানসিক ও আর্থিক স্থিতিশীলতাও অর্জন করবেন। 🌟
কপি ফ্রম আনোয়ার ভাই।

Thursday, December 12, 2024

টেরান্স টাও (Terence Tao) হলেন বর্তমান দুনিয়ার একজন সেরা গণিতবিদ।

টেরান্স টাও (Terence Tao) হলেন বর্তমান দুনিয়ার একজন সেরা গণিতবিদ। সেরাদের সেরা। তাকে বলা হয় জীবন্ত কিংবদন্তি। বলা হয় গণিতের যাদুশিল্পী। 

টেরান্স মাত্র দশ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেছিলেন। এখন পর্যন্ত এটা সবচেয়ে কম বয়সে অংশগ্রহণকারী রেকর্ড। এবং সবচেয়ে কম বয়সে (১৩) আন্তর্জাতিক অলিম্পিয়াডে স্বর্ণপদক জয়ী সে। 

একুশ বছর বয়সে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করা এই অসম্ভব মেধাবী মাত্র চব্বিশ বছর বয়সে ইউনিভার্সিটি অব ক‍্যালিফোর্নিয়া লজ এঞ্জেলসে (UCLA) ফুল প্রফেসর হয়েছেন। সেখানেই বর্তমানে কাজ করছেন। 

মাত্র একত্রিশ বছর বয়সে গণিতের নোবেল খ‍্যাত ফিল্ডস মেডেল (Fields Medal) অর্জন করেছেন।

আমাদের স্টুডেন্টরা কি তার সম্পর্কে জানে? আমাদের পাঠ‍্য বইগুলোতে কি এনাদের কথা থাকে? 
……………………
 collected from facebook post of Rauful Alam

Tuesday, December 10, 2024

বিধাতার বিচার সত্যিই অসাধারন

অভিনেতা হুমায়ূন ফরীদি এবং তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুর সংসার ছিল সর্বসাকুল্যে ৪ বছরের। সেই সংসারে ফুটফুটে এক মেয়েরও জন্ম হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮৪ সালে বিচ্ছেদ হয়ে যায় তাদের। সেই বছরেই হুমায়ূন ফরীদি অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে বিয়ে করে নতুন সংসার সাজিয়ে বসেন। এই দৃশ্যটি দূর থেকে দেখার কষ্ট সহ্য করতে হয় মিনুকে। সন্দেহ নেই, পৃথিবীর ভয়াবহতম কষ্টগুলোর একটি হলো নিজের প্রিয়জনকে অন্যের হতে দেখা। পৃথিবী মানুষের পাওনা বুঝিয়ে দিতে পছন্দ করে। যে কষ্ট হুমায়ূন ফরীদি তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনুকে দিয়ে এসেছিলেন, সেই একই কষ্ট ফিরে পেতে দুই যুগের বেশি সময় অপেক্ষা করতে হলো না তাঁর। ২০০৮ সালে ফরীদিকে ছেড়ে দিয়ে নিজের চেয়ে চৌদ্দ বছরের ছোটো বদরুল আনাম সৌদকে বিয়ে করে ফেললেন সুবর্ণা মুস্তাফা। এই দৃশ্যটি ফরীদিকে দেখতে হলো দূর থেকে, অনেক বছর আগে যেমনটি দেখেছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী মিনু। বাংলাদেশের কোনো এক জেলায় সংঘটিত হওয়া একটি ঘটনা শুনে শিউরে উঠেছিলাম। বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। হত্যা করার সময় সে ছিল মাতাল৷ এক কোপে শরীর থেকে মাথা আলাদা করে ফেলেছে ছেলে। পুলিশ তদন্তের পর জানা গেল আরেক ভয়ঙ্কর তথ্য। যে বাবাকে হত্যা করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি অনেক বছর আগে তার নিজের মাকে খুন করেছিল। প্রকৃতি তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিয়েছে কড়ায়-গণ্ডায়। একটুও কৃপণতা করেনি। প্রকৃতির এই প্রতিশোধের বিষয়টি স্থান পেয়েছে বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে নিয়ে শিল্প-সাহিত্যেও। হিন্দুদের কোনো এক ধর্মগ্রন্থে একজন রাজার কথা উল্লেখ করা হয়েছে৷ এক যুদ্ধে তার ৫ ছেলের সবাই নিহত হলো। তখন তিনি কেঁদে কেঁদে ঈশ্বরকে বললেন, 'ঈশ্বর! আমার সঙ্গে তুমি এমন নিষ্ঠুরতা কেন করলে?' ঈশ্বর জবাব দিলেন, 'খুব ছোটোবেলায় তুমি ৫টি প্রজাপতি মেরেছিলে, মনে পড়ে?' রাজা বললেন, 'আমি তো ওটা খেলাচ্ছলে করেছিলাম।' ঈশ্বর জবাব দিলেন, 'আমিও এটা খেলাচ্ছলে করলাম।' উল্লেখ্য, এটি রূপকথা হলেও উদাহরণটি কিন্তু সিগনিফিকেন্ট! হুমায়ূন আহমেদের একটি খুব জনপ্রিয় ছোটোগল্পের নাম 'পিঁপড়া'৷ এই গল্পে দেখা যায়—মকবুল নামে এক ধনী গৃহস্থকে সারাক্ষণই পিঁপড়া তাড়া করে। এর থেকে বাঁচার জন্য এহেন কোনো ব্যবস্থা নেই, যা সে করে না। রাতে ঘুমানোর আয়োজনেও আনে বিশেষত্ব। খাটের চার পায়ার নিচে পানির পাত্র রাখার ব্যবস্থা রাখে, যেন পিঁপড়া না ওঠে। কিন্তু কিছুতেই কোনো লাভ হয় না। সর্বশেষ এক চিকিৎসকের কাছে সে খুলে বলে তার বৃত্তান্ত। তার বাড়িতে থাকা দুঃসম্পর্কের এক কিশোরী আত্মীয়াকে ধর্ষণের পর হত্যা করেছিল সে। তার লাশে ওঠা পিঁপড়াই প্রথম পিছু নেয় তার। সেই থেকে চলছে...। মানুষের চূড়ান্ত বিচারের জন্য আল্লাহ পরকালের ব্যবস্থা রেখেছেন। কিন্তু অনেক পাপের শাস্তি তিনি দুনিয়াতেও দিয়ে থাকেন। আধুনিক সমাজ যেটাকে 'Revenge of nature' বলে থাকে। এটা সত্য, কোনো অংশেই মিথ্যে নয়। আমরা আজ অন্যায়ভাবে কাউকে কষ্ট দিলে কাল হয়তো অন্য কেউ একই কষ্টটা আমাদের দেবে। পৃথিবীটা এভাবেই ফাংশন করে। কাজেই নিজের ব্যাপারে সতর্ক থাকাটা প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি। কবিগুরু লিখে গেছেন অনেক বছর আগে….. 'প্রত্যেক সামান্য ত্রুটি, ক্ষুদ্র অপরাধ/ ক্রমে টানে ঘটায় প্রমাদ

Friday, November 22, 2024

জীবনে কতরকম মানুষের সাথে পরিচয় হলো। আবার কত মানুষের চেহারা টাও ভুলে গেছি।

১।জীবনে কতরকম মানুষের সাথে পরিচয় হলো। আবার কত মানুষের চেহারা টাও ভুলে গেছি। মানুষের চুপচাপ ধীরেধীরে চোখের সামনে থেকে আড়াল হওয়া দেখে এখন আর অবাক লাগে না।

যার সাথে আমার যতটুকু পথযাত্রা লেখা আছে সে ততটুকু রাস্তাই আমার সাথে হাঁটবে। মাঝপথে আলাদা রাস্তায় ঢুকে পড়লে আমি আর আশ্চর্য হই না। কারণ চির বাস্তব হলো মানুষ তার পছন্দের জায়গায় ছুটে যাবেই।

কে চলে গেলো; কেনো চলে গেলো, এসব কারণ আর খোঁজা হয়না। আমার সাথে তার এতটুকুই পথচলা ছিলো আমি এটাই বিশ্বাস করি, মেনে নেই। সবাই তার গন্তব্যস্থল খুঁজে পাক। আমিই কারো শেষ গন্তব্য হবো এটা জরুরী না।

কথায় - Ashraf Ahmed 

২।বুঝলে প্রিয় 'ভালোবাসাটা পিথাগোরাসের উপপাদ্য নয়😅
  যে প্রমাণ করতেই হবে..! 
ভালোবাসাটা হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা! 
শেষের কবিতার মত। যা শুধুই উপলব্ধি করতে হয়।🌷✨

Wednesday, November 20, 2024

paragraph on PREMATURE MARRIAGE

Premature marriage is a very common feature in a poor country like Bangladesh. It means the marriage of the boys and girls before attaining their physical and mental maturity. In our country girls particularly poor rural girls are the victims of premature marriage. Unfortunately, the birth of girls is considered unwelcome in our country. They are neglected from their birth. They have to live in a male dominated society. As a result, they are the victims of gender discrimination. They have no 'say' in the family decision. Many parents try to find a husband for their daughters before they attain the age of maturity. We find that illiteracy, poverty, selfish attitude, unconsciousness, religious misconception , dowry system, etc. are some of the causes of premature marriage. The effects of premature marriage are very harmful for health and mind of a female child. The girls cannot adjust with the new environment of their in-law's house. They cannot serve their husbands' families properly. As a result, it leads to family conflict and misunderstanding. Sometimes, premature marriage leads to divorce, suicide, and unnatural death. Some effective steps should be taken to stop premature marriage. The govt. has already made a law against it. Early marriage is a punishable offense. According to the law, a girl before eighteen and a boy before twenty one cannot marry. To prevent the premature marriage, the conscious/educated people should come forward. The parents should be made aware of the bad effects of premature marriage. Different mass media can play an important role in solving the problem. Only then we can get rid of the curse of premature marriage.

রড এর হিসাব কিতাব

আজ আমরা রডের পরিমাপ শিখব। 10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta 12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta 16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta 20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta 22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta 25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta রডের ওজন ৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি। ১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি। ১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি। ১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি। ২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি। ২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি। ২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি। উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . 8 mm -8.4 feet -1 kg 10 mm -5 feet -1 kg 12 mm -3.75 feet – 1 kg 16 mm -2.15feet -1kg 20 mm -1.80feet -1kg 22mm -1.1feet -1kg রডের মাপ ফিট মেপে kg বের করা হয়……… এই সুত্রটি মনে রাখুন ( রডের ডায়া^2 /532) যেকোনো ডায়া রডের এক ফিটের ওজন বাহির হবে . এখনে অবশ্যই রডের ডায়া মিলি মিটারে উল্লেখ করতে হবে।

Wednesday, November 6, 2024

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বি এড বিস্তারিত

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত যেকোনো সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজে বিএড(প্রফেশনাল) কোর্স সম্পর্কিত বিস্তারিত:

#কোর্সের মেয়াদ:১ বছর 
#কোর্সের সেমিস্টার:২টি(৬ মাস+ ৬মাস)
#আবেদনের ন্যূনতম পয়েন্ট+ শিক্ষাগত যোগ্যতা:ডিগ্রি/অনার্স/ফাজেল(২.২৫)
#ভর্তির অযোগ্যতা:দ্বৈত ভর্তি(বিএড+মাস্টার্স এক সাথে ভর্তি হওয়া)দুটি কোর্সে এক সাথে ভর্তি হলে যেকোনো একটির রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হবে।
#চান্সের পদ্ধতি:সরাসরি অনার্স/ডিগ্রি/ফাজেলের রেজাল্টের পয়েন্টের ভিত্তিতে আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে! 
√ডেপুটেশন ভুক্ত সরকারি শিক্ষক সরাসরি চান্স পাবেন। তাদের চান্স পাওয়ার পরে আসন ফাঁকা থাকা সাপেক্ষে বেসরকারি শিক্ষক/বেসরকারি নিবন্ধনভুক্ত স্কুলের শিক্ষক/কোন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক নন অর্থাৎ সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা চান্স নিশ্চিত করা হয়ে থাকে! 
√সাধারণত ৩ পয়েন্ট হলে নিশ্চিতভাবে চান্স পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকবে। 

#প্রাথমিক আবেদন ফি:৩০০ টাকা 
#ভর্তি ফি:৫০০০/৬০০০ টাকা 
#ফরম পূরণ ফি:৩৫০০+৩৫০০=৭০০০ টাকা(১ম+২য় সেমিস্টার)কম বেশি হতে পারে! 
#মোট খরচ(৩০০+৫০০০/৬০০০+৭০০০=১২,৩০০/১৩৫০০ টাকা কম বেশি হতে পারে! 
#হোস্টেল খরচ:৪০০০/৫০০০/৬০০০ টাকা এক বছরের জন্য!(যদি থাকেন)ডাইনিং খরচ আলাদা!সম্পূর্ণ রাজনৈতিক মুক্ত!
#উপবৃত্তি পাবেন: ৬০০০-৭০০০ টাকার মতো(বেসরকারি শিক্ষক+সাধারণ ছাত্র-ছাত্রীরা। সরকারি শিক্ষক কোন উপবৃত্তি পাবেন না)কোর্স শেষ হলে!

#মোট বইয়ের তালিকা:৯ টি।
#১ম সেমিস্টারে:৫ টি(আবশ্যিক৩ টি+ঐচ্ছিক ২ টি)
#২য় সেমিস্টারে:৪ টি(আবশ্যিক৩ টি+ঐচ্ছিক ১ টি)

#লাইব্রেরির সুবিধা:চাইলে লাইব্রেরি থেকে মূল বই সংগ্রহ করতে পারেন যদি থাকে। লাইব্রেরিতে কোন গাইড বই পাবেন না। 

#ক্লাস:সপ্তাহে ৫ দিন।তবে সরকারি শিক্ষকদের ক্লাস করা বাধ্যতামূলক।আর বেসরকারি শিক্ষক/সাধারণত শিক্ষার্থীদের কিছুটা ছাড় পাববেন।ক্লাস না করলে যারা নিয়মিত ক্লাস করেন তাদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখবেন বিভিন্ন তথ্যের জন্য। 
বিশেষ করে এসাইনমেন্ট লিখে জমা+অনুশীলন পাঠদানে নিয়মিত ক্লাসে উপস্থিতি থাকা+ইনকোর্স পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার উপস্থিতি থাকলে  চলবে।

√√ সার্কুলার পাবেন প্রতি বছর নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে!
(সংগ্রিহিত)

Friday, October 25, 2024

Appreciating Poetry The Road Not Taken

The Road Not Taken poem 

Appreciating Poetry

Read the following poem and do the activities that follow.

The Road Not Taken

By Robert Frost

Two roads diverged in a yellow wood,

And sorry I could not travel both

And be one traveler, long I stood

And looked down one as far as I could

To where it bent in the undergrowth;

Then took the other, as just as fair,

And having perhaps the better claim,

Because it was grassy and wanted wear;

Though as for that the passing there

Had worn them really about the same,

And both that morning equally lay

In leaves no step had trodden black.

Oh, I kept the first for another day!

Yet knowing how way leads on to way,

I doubted if I should ever come back.

I shall be telling this with a sigh

Somewhere ages and ages hence:

Two roads diverged in a wood, and I—

I took the one less traveled by,

And that has made all the difference.


a) Answer the following questions.

i. What do the two roads represent in the poem?

ii. How does the poet use metaphors to describe life choices?

iii. What is the significance of the speaker choosing the road "less traveled by"?

iv. How does the poem reflect the theme of regret or uncertainty?

v. What message does the poem convey about decision-making in life?

b) Identify 3 metaphors and 3 similes used in the poem. Then explain the purpose of their uses.

c) Read the poem again and express your feelings.


a) Answer the following questions.

i. What do the two roads represent in the poem?

The two roads represent different choices or paths in life. The speaker stands at a crossroads, having to choose between two directions, symbolizing the decisions we all face at various points in our lives. The roads are metaphors for these choices and the unknown consequences that follow.

ii. How does the poet use metaphors to describe life choices?

The poet uses the roads as metaphors for life choices. Just as the speaker must choose between two physical paths, the poem suggests that we must also choose between different directions in life. The act of choosing one road over the other represents making decisions that shape our future, and the uncertainty that comes with not knowing where each path might lead.

iii. What is the significance of the speaker choosing the road "less traveled by"?

The speaker's choice of the "road less traveled by" symbolizes an unconventional or unique decision in life. It suggests that the speaker chose a path that not many others had taken, which made a significant impact on their life. This decision is presented as having made "all the difference," suggesting that taking risks or making less common choices can lead to meaningful outcomes.

iv. How does the poem reflect the theme of regret or uncertainty?

The poem reflects regret and uncertainty in the way the speaker wonders what might have happened if they had taken the other road. Although the speaker tries to justify their choice, the repeated focus on the path not taken and the acknowledgment that they may never return to that crossroads shows that there is always a sense of "what if" when making decisions. This uncertainty is a natural part of life.

v. What message does the poem convey about decision-making in life?

The poem conveys the message that life is full of choices, and we must make decisions even though we may never know what could have happened if we had chosen differently. The poem suggests that while choices can shape our lives in important ways, we must accept that we cannot go back and change them. The act of choosing itself is what defines our path in life.

b) Identify 3 metaphors and 3 similes used in the poem. Then explain the purpose of their uses.

Metaphors:

1.       "Two roads diverged in a yellow wood" – The two roads are metaphors for life choices or different paths in life.

2.       "I took the one less traveled by" – The road less traveled is a metaphor for an unconventional or risky life choice.

3.       "Way leads on to way" – This metaphor suggests how one choice in life leads to another, forming a continuous chain of decisions.

Similes:

1.       "As just as fair" – This simile compares the two roads, suggesting they look equally appealing, symbolizing how life choices can seem similar at times.

2.       "As for that the passing there / Had worn them really about the same" – This simile further compares the roads, emphasizing that both choices are worn and have been traveled, showing how it’s difficult to know which path is better.

3.       "Like two diverging ways" – Though not explicitly stated, the image of diverging roads can be seen as a simile for how decisions in life split off into different directions.


Purpose of their uses:

The metaphors and similes help the reader understand that the poem is not just about physical roads but about life choices. The roads stand in for decisions, and comparing them to each other shows how hard it can be to decide which path to take in life. These figures of speech add depth to the poem’s exploration of decision-making and the uncertainty that comes with it. By comparing the roads to life choices, Frost shows how our decisions can shape our future in ways we might not expect.


c) Read the poem again and express your feelings.

Reading this poem made me reflect on my own life choices and the moments when I had to make difficult decisions. The idea of standing at a crossroads, unsure which path to take, is something I think many people can relate to. The speaker’s choice of the "road less traveled by" made me think about the times when I’ve chosen a less common path in life, and how those choices have shaped who I am.

The poem also made me feel a sense of uncertainty because the speaker admits that they will never know what the other road might have led to. This reminds me that life is full of unknowns, and we have to live with the choices we make. However, it also felt comforting to know that, in the end, the speaker believes their choice made "all the difference," suggesting that our decisions, even if difficult, can lead to meaningful and fulfilling outcomes.

Overall, the poem left me with a sense of acceptance—acceptance of the fact that life is about making choices, and while we may not always know where they will lead, those choices are what shape our journey.

 

Theme of the Poem:

In Robert Frost's poem "The Road Not Taken," the speaker comes across two paths in a yellow forest and feels regret that they can only choose one. The speaker stands for a long time, looking down one road as far as possible before deciding to take the other path, which seems a bit less worn and more inviting. Although both roads look very similar, the speaker chooses one, thinking they can return and take the other another day, but deep down, they know it’s unlikely. The speaker imagines that in the future, they will look back on this decision with a sigh, saying that choosing the less traveled path made a big difference in their life. The poem reflects on choices in life and how one decision can shape our journey.


Full Explanation and Vocabulary

"The Road Not Taken" by Robert Frost, with easy explanations and Bangla translations:

Line from the Poem

Easy Analysis

Bangla Meaning

Two roads diverged in a yellow wood,

The speaker faces two different paths in a forest.

একটি হলুদ জঙ্গলে দুটি রাস্তা বিভক্ত হয়ে গেছে।

And sorry I could not travel both

The speaker regrets that they can only choose one path.

এবং আমি দুটো রাস্তা একসঙ্গে নিতে পারি না বলে দুঃখিত।

And be one traveler, long I stood

As one person, the speaker must make a choice, so they stand and think.

একজন ভ্রমণকারী হিসেবে, আমি একটি রাস্তা বেছে নিতে বাধ্য।

And looked down one as far as I could

The speaker looks as far as possible down one path.

আমি একটি রাস্তা যতটা সম্ভব দূর পর্যন্ত দেখলাম।

To where it bent in the undergrowth;

The path curves and disappears into the bushes.

রাস্তা ঝোপের মধ্যে বাঁক নেয় এবং অদৃশ্য হয়ে যায়।

Then took the other, as just as fair,

The speaker chooses the other path, which looks equally good.

এরপর আমি অন্য রাস্তা বেছে নিলাম, যা দেখতে একইরকম ভালো।

And having perhaps the better claim,

This path seems like a better choice.

হয়তো এই রাস্তাটা একটু ভালো মনে হলো।

Because it was grassy and wanted wear;

The path is less used and has more grass.

কারণ রাস্তা ঘাসে ভরা ছিল এবং বেশি ব্যবহার হয়নি।

Though as for that the passing there

But even so, the people who had walked there had worn it down.

তবে যারা সেখানে হাঁটছে, তারাও রাস্তা মসৃণ করে দিয়েছে।

Had worn them really about the same,

Both paths are actually worn about the same.

বাস্তবে দুটো রাস্তাই সমানভাবে ব্যবহার হয়েছে।

And both that morning equally lay

Both paths look the same in the morning light.

দুটো রাস্তা সেই সকালে একরকম দেখাচ্ছিল।

In leaves no step had trodden black.

No one had walked on the fresh leaves yet.

পাতাগুলোতে কোনো পা পড়ে কালো হয়নি।

Oh, I kept the first for another day!

The speaker saves the first path for another time.

আমি প্রথম রাস্তা পরের দিনের জন্য রেখে দিলাম।

Yet knowing how way leads on to way,

The speaker knows that one path leads to another.

তবে আমি জানি এক রাস্তা থেকে আরেক রাস্তার দিকে নিয়ে যায়।

I doubted if I should ever come back.

The speaker doubts if they will ever return to this choice.

আমি সন্দেহ করছি যে আমি আর কখনো এই রাস্তা ফিরতে পারব কিনা।

I shall be telling this with a sigh

The speaker will talk about this choice with a sense of reflection.

আমি একদিন এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে আফসোস সহকারে বলব।

Somewhere ages and ages hence:

The speaker imagines telling this story far in the future.

বহু বছর পরে কোথাও এই গল্প বলব।

Two roads diverged in a wood, and I—

The speaker recalls the two paths and their choice.

জঙ্গলে দুটি রাস্তা ছিল, আর আমি—

I took the one less traveled by,

The speaker took the less popular path.

আমি কম চলা পথ বেছে নিয়েছিলাম।

And that has made all the difference.

That choice has changed everything in the speaker’s life.

আর সেই সিদ্ধান্ত আমার জীবনের সবকিছু বদলে দিয়েছে।


30 key words/expressions from Robert Frost's "The Road Not Taken,

Word/Expression

Simple English Meaning

Bangla Meaning

Ages

A very long time

যুগ

Bent

Curved or twisted

বাঁকানো

Claim

Right or reason to something

দাবি

Diverged

Split into two different directions

বিভক্ত হওয়া

Doubted

Uncertain or unsure

সন্দেহ করা

Difference

A change or variation between things

পার্থক্য

Equally

In the same way or amount

সমানভাবে

Fair

Seeming just or reasonable

সমান বা ন্যায্য

Grassy

Covered with grass

ঘাসে ঢাকা

Hence

From now on, in the future

তাই

Leaves

The green parts of trees that fall in autumn

পাতা

Long

For a great amount of time

দীর্ঘ

Morning

The early part of the day

সকাল

Passing

The act of moving by or through something

যাওয়া

Perhaps

Possibly, maybe

হয়তো

Road

A path or way for travel

রাস্তা

Sigh

A deep breath often expressing sadness or relief

দীর্ঘশ্বাস

Sorry

Feeling regret or sadness

দুঃখিত

Step

A single movement in walking

পদক্ষেপ

Took

Chose or selected

নিয়েছিলাম

Traveler

Someone who is on a journey

ভ্রমণকারী

Trodden

Walked upon

পদচিহ্ন দিয়ে চলা

Undergrowth

Plants and bushes growing under trees

ঝোপঝাড়

Wear

To use something so it becomes old or worn out

পরিধান বা ব্যবহারজনিত ক্ষয়

Wood

A forest or a large area covered with trees

বন

Way

A path or direction

পথ

Worn

Used or traveled a lot

ক্ষয়প্রাপ্ত

Yellow

A color associated with autumn leaves

হলুদ

Yet

Even so, still

তবুও

Claim

A reason to think something is deserved

দাবি করা