Skip to main content

Posts

Featured Post

Experience and information collection of DSE & CSE OF BANGLADESH by TR

Recent posts

Mind map School.library

Mind Map: A School Library 1. Topic / Main Idea A place in school for reading and learning. 2. Location & Appearance Situated inside the school building. Quiet and well-organized. Shelves full of books. Tables and chairs for reading. 3. Types of Books & Resources Storybooks Textbooks Reference books (dictionaries, encyclopedias) Magazines and newspapers Digital resources (if available) 4. Activities in the Library Reading books Borrowing and returning books Studying and doing homework Research for projects and assignments 5. Importance / Benefits Helps students gain knowledge Encourages reading habits Improves imagination and creativity Supports academic success 6. Personal Experience / Opinion (optional) Favorite books or corners Enjoyment of quiet reading time How it helps in studies --- ✅ Using this mind map, your paragraph can be structured like this: 1. Introduction (what the library is) 2. Description (appearance, books, resources) 3. Activities (what students do there) 4...

picture description 02

Here is a detailed but easy English description of the photo: ✅ Easy & Detailed Picture Description This is a picture of a large classroom where many students are taking an exam. The students are sitting in long wooden benches arranged in several rows. The girls in the front are wearing blue uniforms with white hijabs, and some of the boys and girls at the back are wearing light green uniforms. All the students look serious and focused on their exam papers. Some students are writing, some are reading the questions, and others are thinking. A few students are wearing masks. There are several ceiling fans on the roof, and the windows on both sides of the room are open, allowing light to enter. The classroom looks bright and spacious. At the back of the room, two teachers are walking around and monitoring the exam to make sure everything is going well. The overall scene shows a quiet and disciplined examination environment. prepared by TR

ভোটে দাড়িয়েছিলেন কবি নজরুল ইসলাম

♦️নিজের জনপ্রিয়তা বুঝতে পেরে কাজী নজরুল ইসলাম ভাবলেন, এবার তিনি নির্বাচনে অংশ নিবেন! 💠নির্বাচনটি ছিলো কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপক পরিষদের নির্বাচন। এর আগে তিনি বিভিন্ন প্রার্থীর হয়ে নির্বাচনী জনসভায় অংশ নেন। জনসভায় গান গেয়ে, কবিতা আবৃত্তি করে প্রার্থীর পক্ষে জনসমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেন।  নজরুল লক্ষ্য করেন, তিনি যখন স্টেজে উঠেন, তখন সবাই তার জন্য তালি দেয়, উচ্ছ্বসিত হয়। প্রার্থীর জন্যও মানুষ এতোটা আগ্রহ দেখায় না, যতোটা দেখায় তার জন্য।  এটা ভেবে তার মনে হলো তিনি তো প্রার্থীদের চেয়েও জনপ্রিয়! আর কতো এভাবে অন্যের হয়ে ভোট চাইবেন? তিনি নিজেই দাঁড়িয়ে গেলেন।  সমগ্র ঢাকা বিভাগে মুসলমানদের জন্য সংরক্ষিত আসন ছিলো দুটো। দুই আসনে মোট প্রার্থী ছিলেন পাঁচজন। পাঁচজনের মধ্যে সর্বোচ্চ ভোটপ্রাপ্ত দুজন হবেন নির্বাচিত। পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে তিনজনই ছিলেন বড়ো বড়ো জমিদার। বরিশালের জমিদার ইসলাইল হোসেন চৌধুরী, ময়মনসিংহের জমিদার আব্দুল হালিম গজনভি এবং ঢাকার নবাব পরিবারের খাজা আবদুল করিম। বাকি দুজন হলেন- মফিজউদ্দিন আহমদ ও কাজী নজরুল ইসলাম।  নির্বাচনে লড়াই করার জন্য নজরুলের পকেটে ছিলো বিধানচন্দ্র রায়...

Picture description daily 01

Here is a clear and student-friendly picture description of today’s practice photo: ✅ Sample Description (Easy English – For Students) This is a picture of a mother and her daughter in a living room. They are preparing vegetables together. The mother is cutting a red bell pepper with a knife, and the little girl is helping her. Both of them look happy and focused. There is a table in front of them with a bowl of green lettuce, a tomato, a cucumber, and another yellow pepper. Behind them, we can see a sofa and a shelf. The room looks clean, bright, and comfortable because sunlight is coming through the window. The picture shows a warm family moment. It looks like they are getting ready to make a healthy meal together.

প্লাসিবো ইফেক্ট: চিকিৎসায় মনের শক্তির আশ্চর্য প্রভাব

প্লাসিবো ইফেক্ট: চিকিৎসায় মনের শক্তির আশ্চর্য প্রভাব প্লাসিবো ইফেক্ট হল এমন একটি ঘটনা, যেখানে কেউ কোনো চিকিৎসা বা ওষুধ গ্রহণের পর সুস্থ বোধ করেন, যদিও সেই ওষুধে কোনো প্রকৃত ঔষধি উপাদান থাকে না। ধরুন, কাউকে বলা হল তিনি একটি শক্তিশালী ব্যথানাশক ওষুধ খাচ্ছেন, কিন্তু আসলে সেটা শুধুই চিনির তৈরি ট্যাবলেট। তবুও তিনি ব্যথা কমে যাওয়ার অনুভূতি পেতে পারেন। এটি ঘটে কারণ তার মন বিশ্বাস করে যে ওষুধটা কাজ করবে। এই বিশ্বাসই প্লাসিবো ইফেক্টের মূল শক্তি। . কীভাবে কাজ করে প্লাসিবো ইফেক্ট? যখন আমরা বিশ্বাস করি যে আমরা কার্যকর চিকিৎসা পাচ্ছি, তখন মস্তিষ্ক এন্ডোরফিন বা ডোপামিনের মত রাসায়নিক পদার্থ নিঃসরণ করে, যা ব্যথা কমায়, মেজাজ ভাল করে বা শারীরিক উপসর্গ কমায়। এটি মন এবং শরীরের গভীর সম্পর্ক দেখায়। উদাহরণস্বরূপ, একজন রোগীকে যদি বলা হয় তিনি ক্লান্তি দূর করার ওষুধ পাচ্ছেন, যদিও সেটা শুধু ভিটামিনের মত কিছু, তিনি বেশি শক্তি অনুভব করতে পারেন। . প্লাসিবো ইফেক্টের ইতিহাস প্লাসিবো ইফেক্টের ধারণা শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে চিকিৎসা জগতে রয়েছে। "প্লাসিবো" শব্দটি এসেছে ল্যাটিন ভাষার "প্লাসেরে" থেকে, যা...

নোসিবো ইফেক্ট: মনের ভয় কীভাবে দেহে বাস্তব রোগ সৃষ্টি করে

নোসিবো ইফেক্ট: মনের ভয় কীভাবে দেহে বাস্তব রোগ সৃষ্টি করে আপনি কি জানেন, কখনও কখনও ওষুধ নয়, বরং নিজের ভয়ই অসুস্থতার কারণ হয়? এই লেখায় জানুন নোসিবো ইফেক্টের গল্প—যেখানে মস্তিষ্ক, বিশ্বাস ও শরীর এক অদ্ভুত ছন্দে কাজ করে। . নোসিবো ইফেক্ট কী? নোসিবো ইফেক্ট (nocebo effect) এমন এক মনস্তাত্ত্বিক ঘটনা, যেখানে কেবল নেতিবাচক প্রত্যাশা বা ভয় থেকেই শরীরে বাস্তব উপসর্গ দেখা দেয়। এটি আসলে প্লাসিবো ইফেক্টের উল্টা দিক—যেখানে বিশ্বাস ও আশার ফলে শরীর ভাল বোধ করে, সেখানে নোসিবো ইফেক্টে ভয় ও সন্দেহই অসুস্থতার জন্ম দেয়। ধরুন, কাউকে বলা হল—“এই ওষুধটি খেলে মাথাব্যথা বা বমি বমি ভাব হতে পারে।” অথচ ওষুধে এমন কোনো উপাদানই নেই। তবুও সে কিছুক্ষণ পর মাথা ঘোরা বা অস্বস্তি অনুভব করতে শুরু করল। কারণ ওষুধ নয়, বরং তার ভয় ও প্রত্যাশাই শরীরে প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। “নোসিবো” শব্দটি এসেছে ল্যাটিন nocere থেকে, যার অর্থ “আমি ক্ষতি করব”। শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ব্রিটিশ চিকিৎসক ওয়াল্টার কেনেডি, যিনি ১৯৬১ সালে এই ধারণাটিকে চিকিৎসাবিজ্ঞানে সংজ্ঞায়িত করেন। তিনি পেশায় একজন ফিজিওলজিস্ট ছিলেন এবং মানুষের দেহ-মনের সম্পর্ক নিয়ে গবে...

উঠের গড়ন

❣️কোনটি তুমি অস্বীকার করবে আল্লাহর দান-- আল কোরআন❣️ উটের রক্ত এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যেন তা প্রচুর পরিমাণে পানি ধরে রাখতে পারে। উট যখন একবার পানি পান করা শুরু করে, তখন এটি প্রায় ১৩০ লিটার পানি, অর্থাৎ প্রায় তিনটি গাড়ির ফুয়েল ট্যাঙ্কের সমান পানি, ১০ মিনিটের মধ্যে পান করে ফেলতে পারে। এই বিপুল পরিমাণের পানি অন্য কোনো প্রাণী পান করলে রক্তে মাত্রাতিরিক্ত পানি গিয়ে অভিস্রবণ চাপের কারণে রক্তের কোষ ফুলে-ফেঁপে একদম ফেটে যেত। কিন্তু উটের রক্তের কোষে একটি বিশেষ আবরণ আছে, যা অনেক বেশি চাপ সহ্য করতে পারে। এই বিশেষ রক্তের কারণেই উটের পক্ষে একবারে এত পানি পান করা সম্ভব হয়। . উটের চোখে দুই স্তর পাপড়ি রয়েছে। যার কারণে মরুভূমিতে ধূলিঝড়ের মধ্যেও তা চোখ খোলা রাখতে পারে। এই বিশেষ পাপড়ির ব্যবস্থা সানগ্লাসের কাজ করে মরুভূমির প্রখর রোদের থেকে চোখকে রক্ষা করে এবং চোখের আর্দ্রতা ধরে রাখে। একইসাথে এটি বিশেষভাবে বাঁকা করা যেন তা ধুলোবালি আটকে দিতে পারে। . উটের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা হলো কাঁটাযুক্ত গাছপালা চিবানোর ক্ষমতা, যা অন্য কোনো প্রাণীর নেই। বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস এটি সাবাড় করে দিতে পারে। অন্য কোনো প্রাণী...